বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
আসসালাতু আসসালামু ওলা রাসুলিল্লাহ আম্মাবাদঃ
আরাকান ও রোহিংগা মুসলিমদের উপর নির্যাতনের ব্যাপারে নতুন কিছুই বলার নেই।
আমরা সবাই পত্রিকা মারফত জেনেছি মায়ানমারের যুদ্ধ হেলিকপ্টার গত কয়েক দিনে প্রায় ২০ বারের অধিক বাংলাদেশের আকাশ সীমা লঙ্ঘন করেছে। যা সুস্পষ্ট যুদ্ধ বার্তা/ যুদ্ধের উসকানী। কিন্তু কেন বিডি গভঃ শুধু প্রতিবাদ ছাড়া আর কিছুই করলো না??
কারন হল অল রেডি বিডি গভঃ মায়ানমারের কাছে ধরা। সেটি হল পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি বাহিনীর মাধ্যমে। এটা অনেক আগে থেকে শোনা যায় যে মায়ানমার এই চাকমাদের সাহায্য করে। এখন যদি এই বার্মিজ বাহিনী পুরা আরাকান দখল করে নেয় এবং সেখানে এই শান্তি বাহিনীর সোলজারদের ট্রেনিং প্লাস লজিস্টিক সাপোর্টের ব্যবস্থা করে তবে তা হবে বাংলাদেশ সরকারের জন্য এক বিশাল মাথা ব্যাথার কারন। আর পাহাড়ে শান্তিবাহিনী অবশ্যই একটি ভয়ংকর শক্তি। এখন কথা আসতে পারে বার্মা কি সরাসরি বাংলাদেশে তারা বাহিনী নিয়ে আক্রমন করবে? উত্তর হচ্ছে না। কারন এই রকম কোন ভ্যালিড রিজন তাদের (বার্মিজদের) হাতে নেই। তবে তারা ইচ্ছা করলেই আরাকানে শান্তি বাহিনীর জন্য নিরাপদ ঘাটি করে দিতে পারবে এবং এদের মাধ্যমে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামকে নিয়ে তাদের (পাহাড়িদের) যে স্বপ্ন জুম ল্যান্ড তা গঠনে সাহায্য করতে পারবে।
এখন কথা হল কেন বার্মিজরা শান্তিবাহিনীকে সাহায্য করবে? কারন হতে পারে তারা তাদের সিমান্তে এমন একটি কথিত রাষ্ট্র চায় যা তাদের করদ রাজ্য হবে এবং সকল অন্যায় কাজের আতুড় ঘর হবে। বর্তমানে বার্মিজ জেনারেলদের যে ইয়াবা কারখানার ইয়াবা এই দেশে ঢুকছে তা আরো প্রসারিত এবং সহজ হয়ে যাবে। আর যদি বার্মা বাহিনী শান্তি বাহিনীর জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের হাতে তুলে দিতে না পারে, তবেও তাদের লস নেই। কারন তারা এই একটি ইস্যু দিয়ে যখন তখন চট্টগ্রাম অঞ্চলে নৈরাজ্য তৈরি করতে পারবে, এই নতজানু মুরতাদ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করে যে কোন দাবী আদায় করে নিতে পারবে। আর যদি বিডি গভ মনে করে এই রকম অবস্থায় ইন্ডিয়া/ চীন তার পাশে থাকবে তবে এটা ভুল। কারন সাউথ এশিয়ান মনিটরে একটি প্রতিবেদনে এক প্রাক্তন প্রভাবশালী কূটনৈতিক বলেই দিয়েছে “ইন্ডিয়ার পলিসি মায়ানমার ও বিডি এর জন্য আলাদা। বিডি এর বুঝা উচিত রোহিংগা ইস্যুতে ইন্ডিয়া এর চেয়ে ( বার্মিজদের প্রতি মৌখিক অসমর্থনের) বেশি কিছু করতে পারবে না” । অর্থাৎ রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে যাই হোক ইন্ডিয়া এই ব্যাপারে বিডি এর পক্ষে নেই।
আর চীনের স্বার্থ বিডি এর চেয়ে মায়ানমারের সাথে বেশি। কারন আম্রিকা যে সাউথ এশিয়ান পলিসি নিয়েছে তাতে সে বাংলাদেশকে ইন্ডিয়ার হাতে তুলে দিয়েছে। আর ইন্ডিয়া-মার্কিন জোটকে কৌশলগতভাবে চাপে রাখার জন্য চীনের প্রয়োজন পাকিস্তান ও মায়ানমারকে কাছে রাখা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মায়ানমার আরমি যদি শান্তি বাহিনীর মাধ্যমে প্রক্সি ওয়ার করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের করদ রাজ্য করে নেয়। তবে বাংলাদেশের মানুষদেরকে আরো কয়েক কোটি উদ্ধাস্তু সামাল দিতে হবে ( রোহিঙ্গা+ চট্টগ্রামের) মানুষদের। আর বাংলাদেশের মানচিত্র ফুড়ে বের হবে আরেকটি দেশ যার নাম হবে জুম ল্যান্ড।
যারা জুম ল্যান্ড সম্পর্কে আরো জানতে আগ্রহী তারা উইকিপিডিয়া থেকে জেনে নিন ইংশা আল্লাহ্*।
ইতিমধ্যেই পার্বত্য অঞ্চলের চাকমারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন জোরদার করছে বলে শুনা যাচ্ছে, এবং ফেসবুকে কিছু আসল আইডি দিয়ে এর নিউজ প্রকাশ করা হয়েছে। এবং আরাকানি মুসলিমদের এই করুন অবস্থা চাকমাদের আনন্দের কারণ হচ্ছে।
আমরা হয়তো ভাবতে পারি যে বিশ্ব সম্প্রদায় কখনোই এটা সাপোর্ট করবে না। কিন্তু উত্তর হল না। যেহেতু বাংলাদেশ একটি মুসলিম মেজরিটি কান্ট্রি তাই বিশ্ব সম্প্রদায় জুম ল্যান্ডের দাবী মেনে নিবে যেমন করে সুদানের বুক ফেড়ে খ্রিষ্টানদের দেশ দক্ষিন সুদানের উতপত্তি তারা মেনে নিয়েছে।
এই অবস্থায় বাংলাদেশের করনীয় কি? এটার সমাধান খুবই সহজ। তা হল আরসাকে নিঃশর্ত সাহায্য করা/ কমপক্ষে এইটুকু শর্তে সাহায্য করা যে তাদের দ্বারা বিডি এর যেন কোন ক্ষতি না হয়। তাহলে ঠিক আমাদের লাভ সেটাই হবে যেটা মায়ানমার শান্তিবাহিনী দ্বারা করতে চেয়েছিল।আরাকানিরাও তাদের স্বাধীন রাজ্য পাবে আর বাংলাদেশও পাবে নিশ্চিত শান্ত এক পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং এক অকৃত্রিম বন্ধু আরাকান রাষ্ট্র।
আমরা জানি আমাদের ফোরামের প্রায় প্রতিটা পোস্টই জিহাদোলজি থেকে শুরু করে সকল কুফফার এনালাইসিস এজেন্সি বিশ্লেষণ করে প্লাস বাংলাদেশের মুরতাদ গোয়েন্দারাও এনালাইসিস করে। তো সেই মুরতাদদের বলছি এতক্ষণ যে কথা গুলো তোমরা পড়লা তা বিডি তাগুত গভঃ এর নীতি নির্ধারকদের কাছে পৌছে দেও।
"যেন তারা আরাকানিদের মানবিক কারনে সাহায্য না করলেও অন্তত নিজের পিঠ বাচানোর জন্য হলেও আরাকানি মুক্তি যোদ্ধাদের সাহায্য করুক।
নয়তো আমিও আল শাবাবের ভাইদের ভাষায় বলবো যা আজ আরাকানিদের উপর আপতিত হয়েছে তা আগামি কাল আমাদের সবার উপর আপতিত হতে পারে।
আর হ্যা যদি চট্টগ্রাম অশান্ত হয়ে যায় তবে কিন্তু আমাদের জংগিদেরই লাভ হবে ইংশা আল্লাহ্*
তাই তোমাদের ভালোর জন্যই, আরসাকা সাহায্য কর। নয়তো সেই দিন বেশি দূরে নয় যেদিন জুম ল্যান্ড প্রতিষ্টীত হয়ে পড়বে, আর আমরা চলে যাবো এই নীতিতে, শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু। "
আসসালাতু আসসালামু ওলা রাসুলিল্লাহ আম্মাবাদঃ
আরাকান ও রোহিংগা মুসলিমদের উপর নির্যাতনের ব্যাপারে নতুন কিছুই বলার নেই।
আজ মুলত দৃষ্টিপাত করতে চাচ্ছি কেন আরসাকে রক্ষা করা জরুরী।
কারন হল অল রেডি বিডি গভঃ মায়ানমারের কাছে ধরা। সেটি হল পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি বাহিনীর মাধ্যমে। এটা অনেক আগে থেকে শোনা যায় যে মায়ানমার এই চাকমাদের সাহায্য করে। এখন যদি এই বার্মিজ বাহিনী পুরা আরাকান দখল করে নেয় এবং সেখানে এই শান্তি বাহিনীর সোলজারদের ট্রেনিং প্লাস লজিস্টিক সাপোর্টের ব্যবস্থা করে তবে তা হবে বাংলাদেশ সরকারের জন্য এক বিশাল মাথা ব্যাথার কারন। আর পাহাড়ে শান্তিবাহিনী অবশ্যই একটি ভয়ংকর শক্তি। এখন কথা আসতে পারে বার্মা কি সরাসরি বাংলাদেশে তারা বাহিনী নিয়ে আক্রমন করবে? উত্তর হচ্ছে না। কারন এই রকম কোন ভ্যালিড রিজন তাদের (বার্মিজদের) হাতে নেই। তবে তারা ইচ্ছা করলেই আরাকানে শান্তি বাহিনীর জন্য নিরাপদ ঘাটি করে দিতে পারবে এবং এদের মাধ্যমে বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামকে নিয়ে তাদের (পাহাড়িদের) যে স্বপ্ন জুম ল্যান্ড তা গঠনে সাহায্য করতে পারবে।
এখন কথা হল কেন বার্মিজরা শান্তিবাহিনীকে সাহায্য করবে? কারন হতে পারে তারা তাদের সিমান্তে এমন একটি কথিত রাষ্ট্র চায় যা তাদের করদ রাজ্য হবে এবং সকল অন্যায় কাজের আতুড় ঘর হবে। বর্তমানে বার্মিজ জেনারেলদের যে ইয়াবা কারখানার ইয়াবা এই দেশে ঢুকছে তা আরো প্রসারিত এবং সহজ হয়ে যাবে। আর যদি বার্মা বাহিনী শান্তি বাহিনীর জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের হাতে তুলে দিতে না পারে, তবেও তাদের লস নেই। কারন তারা এই একটি ইস্যু দিয়ে যখন তখন চট্টগ্রাম অঞ্চলে নৈরাজ্য তৈরি করতে পারবে, এই নতজানু মুরতাদ সরকারের উপর চাপ প্রয়োগ করে যে কোন দাবী আদায় করে নিতে পারবে। আর যদি বিডি গভ মনে করে এই রকম অবস্থায় ইন্ডিয়া/ চীন তার পাশে থাকবে তবে এটা ভুল। কারন সাউথ এশিয়ান মনিটরে একটি প্রতিবেদনে এক প্রাক্তন প্রভাবশালী কূটনৈতিক বলেই দিয়েছে “ইন্ডিয়ার পলিসি মায়ানমার ও বিডি এর জন্য আলাদা। বিডি এর বুঝা উচিত রোহিংগা ইস্যুতে ইন্ডিয়া এর চেয়ে ( বার্মিজদের প্রতি মৌখিক অসমর্থনের) বেশি কিছু করতে পারবে না” । অর্থাৎ রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে যাই হোক ইন্ডিয়া এই ব্যাপারে বিডি এর পক্ষে নেই।
আর চীনের স্বার্থ বিডি এর চেয়ে মায়ানমারের সাথে বেশি। কারন আম্রিকা যে সাউথ এশিয়ান পলিসি নিয়েছে তাতে সে বাংলাদেশকে ইন্ডিয়ার হাতে তুলে দিয়েছে। আর ইন্ডিয়া-মার্কিন জোটকে কৌশলগতভাবে চাপে রাখার জন্য চীনের প্রয়োজন পাকিস্তান ও মায়ানমারকে কাছে রাখা। তাহলে দেখা যাচ্ছে মায়ানমার আরমি যদি শান্তি বাহিনীর মাধ্যমে প্রক্সি ওয়ার করে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের করদ রাজ্য করে নেয়। তবে বাংলাদেশের মানুষদেরকে আরো কয়েক কোটি উদ্ধাস্তু সামাল দিতে হবে ( রোহিঙ্গা+ চট্টগ্রামের) মানুষদের। আর বাংলাদেশের মানচিত্র ফুড়ে বের হবে আরেকটি দেশ যার নাম হবে জুম ল্যান্ড।
যারা জুম ল্যান্ড সম্পর্কে আরো জানতে আগ্রহী তারা উইকিপিডিয়া থেকে জেনে নিন ইংশা আল্লাহ্*।
ইতিমধ্যেই পার্বত্য অঞ্চলের চাকমারা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন জোরদার করছে বলে শুনা যাচ্ছে, এবং ফেসবুকে কিছু আসল আইডি দিয়ে এর নিউজ প্রকাশ করা হয়েছে। এবং আরাকানি মুসলিমদের এই করুন অবস্থা চাকমাদের আনন্দের কারণ হচ্ছে।
আমরা হয়তো ভাবতে পারি যে বিশ্ব সম্প্রদায় কখনোই এটা সাপোর্ট করবে না। কিন্তু উত্তর হল না। যেহেতু বাংলাদেশ একটি মুসলিম মেজরিটি কান্ট্রি তাই বিশ্ব সম্প্রদায় জুম ল্যান্ডের দাবী মেনে নিবে যেমন করে সুদানের বুক ফেড়ে খ্রিষ্টানদের দেশ দক্ষিন সুদানের উতপত্তি তারা মেনে নিয়েছে।
এই অবস্থায় বাংলাদেশের করনীয় কি? এটার সমাধান খুবই সহজ। তা হল আরসাকে নিঃশর্ত সাহায্য করা/ কমপক্ষে এইটুকু শর্তে সাহায্য করা যে তাদের দ্বারা বিডি এর যেন কোন ক্ষতি না হয়। তাহলে ঠিক আমাদের লাভ সেটাই হবে যেটা মায়ানমার শান্তিবাহিনী দ্বারা করতে চেয়েছিল।আরাকানিরাও তাদের স্বাধীন রাজ্য পাবে আর বাংলাদেশও পাবে নিশ্চিত শান্ত এক পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং এক অকৃত্রিম বন্ধু আরাকান রাষ্ট্র।
আমরা জানি আমাদের ফোরামের প্রায় প্রতিটা পোস্টই জিহাদোলজি থেকে শুরু করে সকল কুফফার এনালাইসিস এজেন্সি বিশ্লেষণ করে প্লাস বাংলাদেশের মুরতাদ গোয়েন্দারাও এনালাইসিস করে। তো সেই মুরতাদদের বলছি এতক্ষণ যে কথা গুলো তোমরা পড়লা তা বিডি তাগুত গভঃ এর নীতি নির্ধারকদের কাছে পৌছে দেও।
"যেন তারা আরাকানিদের মানবিক কারনে সাহায্য না করলেও অন্তত নিজের পিঠ বাচানোর জন্য হলেও আরাকানি মুক্তি যোদ্ধাদের সাহায্য করুক।
নয়তো আমিও আল শাবাবের ভাইদের ভাষায় বলবো যা আজ আরাকানিদের উপর আপতিত হয়েছে তা আগামি কাল আমাদের সবার উপর আপতিত হতে পারে।
আর হ্যা যদি চট্টগ্রাম অশান্ত হয়ে যায় তবে কিন্তু আমাদের জংগিদেরই লাভ হবে ইংশা আল্লাহ্*
তাই তোমাদের ভালোর জন্যই, আরসাকা সাহায্য কর। নয়তো সেই দিন বেশি দূরে নয় যেদিন জুম ল্যান্ড প্রতিষ্টীত হয়ে পড়বে, আর আমরা চলে যাবো এই নীতিতে, শত্রুর শত্রু আমার বন্ধু। "
Comment