-আবু আব্দুল্লাহ
★আপনার হাত ও পা কে মজবুত ও শক্তিশালী করুন...
বাড়ীতেই একটি পাঞ্চিং ব্যাগ বানান। বানানো খুব সহজ।
পুরাতন একটি জিন্সের প্যান্ট সংগ্রহ করুন। নতুন হলে আরো ভালো, এতে অনেক দিন প্র্যাকটিস করতে পারবেন।
জিন্সের প্যান্ট থেকে কোমরের অংশটুকু বাদ দিয়ে কেটে ফেলুন,
এবার একটির পা আরেকটির পায়ের মধ্যে ঢুকান।
দুটো একসাথে করলে ব্যাগটা প্রচুর শক্ত হবে।
এবার ভিতর দিকে একটা দড়ি দিয়ে গিট বেঁধে ফেলুন।
এজন্য ব্যাগটাকে উল্টে নিবেন।
ভেতরে গিট্টু লাগানোর পর উপরের কিছু অংশ বাকি রেখে পরিষ্কার শুকনো বালি দিয়ে ভর্তি করুন,
এবার একটা শক্ত দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দিন।
একটু ফাঁকা জায়গায় ঝুলাবেন।
এখন ব্যাগটিকে প্রথমে আস্তে আস্তে ঘুষি মারতে থাকুন।
পরের দিন আগের দিনের চেয়েও জোরে জোরে ঘুষি মারতে থাকুন।
নিয়মিত ট্রেনিং করতে পারলে
মাত্র এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই আপনি শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে বালির ব্যাগটিকে আঘাত করতে পারবেন।
আর যখন আপনি এই ক্ষমতা অর্জন করতে পারবেন, তখন আপনার একটা প্রচন্ড ঘুষির আঘাতেই দুশমনের যেকোন অঙ্গ ভেঙ্গে চুরে যেতে পারে!
এমনকি এই একটি মাত্র আঘাত যদি দুশমনের শরীরের সেন্সেটিভ (স্পর্শকাতর) জায়গায় দিতে পারেন, তবে তা তার
মৃত্যুর জন্যও যথেষ্ঠ হতে পারে।
এই পাঞ্চিং ব্যাগ দিয়ে আপনি লাথিও প্র্যাকটিস করবেন,
এবং এর দ্বরা আপনার পা কে প্রচন্ড শক্তিশালী করে তুলবেন।
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা মনে রাখবেন,
দুশমনকে আঘাত করার ক্ষেত্রে হাতের আঘাতের চেয়ে
পায়ের আঘাত কিন্তু প্রায় ৩ গুণ বেশি শক্তিশালী!!
এই ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে
আপনার হাত ও পা শক্ত হবে। সেই সাথে প্রচন্ড জোরে মারার ক্ষমতাও অর্জন হবে।
প্রথম প্রথম কিন্তু খুব জোরে মারতে যাবেন না...
★আপনার হাত ও পা কে মজবুত ও শক্তিশালী করুন...
বাড়ীতেই একটি পাঞ্চিং ব্যাগ বানান। বানানো খুব সহজ।
পুরাতন একটি জিন্সের প্যান্ট সংগ্রহ করুন। নতুন হলে আরো ভালো, এতে অনেক দিন প্র্যাকটিস করতে পারবেন।
জিন্সের প্যান্ট থেকে কোমরের অংশটুকু বাদ দিয়ে কেটে ফেলুন,
এবার একটির পা আরেকটির পায়ের মধ্যে ঢুকান।
দুটো একসাথে করলে ব্যাগটা প্রচুর শক্ত হবে।
এবার ভিতর দিকে একটা দড়ি দিয়ে গিট বেঁধে ফেলুন।
এজন্য ব্যাগটাকে উল্টে নিবেন।
ভেতরে গিট্টু লাগানোর পর উপরের কিছু অংশ বাকি রেখে পরিষ্কার শুকনো বালি দিয়ে ভর্তি করুন,
এবার একটা শক্ত দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দিন।
একটু ফাঁকা জায়গায় ঝুলাবেন।
এখন ব্যাগটিকে প্রথমে আস্তে আস্তে ঘুষি মারতে থাকুন।
পরের দিন আগের দিনের চেয়েও জোরে জোরে ঘুষি মারতে থাকুন।
নিয়মিত ট্রেনিং করতে পারলে
মাত্র এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই আপনি শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে বালির ব্যাগটিকে আঘাত করতে পারবেন।
আর যখন আপনি এই ক্ষমতা অর্জন করতে পারবেন, তখন আপনার একটা প্রচন্ড ঘুষির আঘাতেই দুশমনের যেকোন অঙ্গ ভেঙ্গে চুরে যেতে পারে!
এমনকি এই একটি মাত্র আঘাত যদি দুশমনের শরীরের সেন্সেটিভ (স্পর্শকাতর) জায়গায় দিতে পারেন, তবে তা তার
মৃত্যুর জন্যও যথেষ্ঠ হতে পারে।
এই পাঞ্চিং ব্যাগ দিয়ে আপনি লাথিও প্র্যাকটিস করবেন,
এবং এর দ্বরা আপনার পা কে প্রচন্ড শক্তিশালী করে তুলবেন।
খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি কথা মনে রাখবেন,
দুশমনকে আঘাত করার ক্ষেত্রে হাতের আঘাতের চেয়ে
পায়ের আঘাত কিন্তু প্রায় ৩ গুণ বেশি শক্তিশালী!!
এই ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে
আপনার হাত ও পা শক্ত হবে। সেই সাথে প্রচন্ড জোরে মারার ক্ষমতাও অর্জন হবে।
প্রথম প্রথম কিন্তু খুব জোরে মারতে যাবেন না...
Comment