হে প্রিয়! উম্মাহে এবার একটু জাগ্রত হোন
একাধিকবার বলেছি। দুনিয়ার যতরকম কাজ আছে শিখে ফেলুন। এখন কেন ডাক্তার চাই, ঘর নির্মানের জন্য লোক চাই, কম্পাউন্ডার চাই, টিউবওয়েল বসাতে লোক চাই, মাঝি চাই, সাঁতারের অবিজ্ঞ লোক চাই, মসজিদ বানাতে সেচ্চাসেবি চাই। কেন? এতো লোকের দরকার? দুজন লোক দুশত জনের সেবা দেওয়ার মতো প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রতিদিন দুশ জন হলে সপ্তায় 1400 জনের সেবা দেওয়া সম্ভব। এমন বিশ জনের একটি টিম সপ্তায় 28000 লোকের সেবা দেওয়া সম্ভব। এখন দেখা যাচ্ছে ডাক্তারের জন্য সকলেই হাহাকার। কেন? ইমার্জেন্সি না হলে তো প্রথমিক চিকিত্সা করা ততো কিছুই না। দু চারটা পরিক্ষা এখন ছোটখাট মেশিনই করা যায়। একটা ইনজেকশন দেওয়া শিখতে কত দিন লাগে? চিকিত্সকের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে টুকিটাকি কাজগুলো যে কেউ করতে পারে। এসব তো হাতের কাজ। একটা তাবু সংক্ষেপে ও সুন্দর করে তৈরী করার জন্য চারজন লোকের কি কাজ? পরে থাকা কাপরগুলোকে একটা মেশিন দিয়ে নতুন করে তোলা যায়। আনফিটগুলোকে করা যায় ফিট। কিছু দিন পর সেগুলো দেওয়ার মতো লোক পাওয়াও কঠিন হতে পারে। 50 কেজি চালের ব্যগ একটু ক্যম্পের ভিতর নিতে ঢাকা থেকে লেবার নিতে হবে কেন? একবার নিয়েই তিনবার সেলফি? রাসুল সা কি পেটে পাথর বাঁধেনি? নৌকার এত ভাড়া? দুটি নৌকা চড়া দামে কিনে নিলেই তো কিছুটা সহজ। মাঝিরা ডাকাত??? প্রতিটা মুসলমানের নিজ জীবন, মাল, ইজ্জত বাচানোর নিজেই প্রস্তুত থাকা চাই। এর জন্য দুএকটা রামদা/সেনি দেখেই কেন 20 মিনিটের ভাড়া 3/4 হাজার দিতেই হবে? তিন লিটার তেল দিয়ে একলাক্ষ টাকা ভাড়া? হালাল টাকা, ঘাম ঝরানো উপার্জন এতই সস্থা? একটা টয়লেট বানাতে ঢাকা থেকে সব নিয়ে লোক দিয়ে টাকার উপর ভর করে বানাতে হবে? টয়লেট তো নিত্য প্রয়োজনিয়। সংক্ষেপেই শেষ হবার কথা। দুর্গন্ধ মুক্ত টয়লেট বানানো না শিখেই আবার ময়দানের শখ? প্রতিদিন জায়গা চেঞ্জ করতে হবে, প্রতিদিনই বানাতে হবে। মিঠা পানির জন্য কুপ খনন করে একটা রশি আর বালতি কত টাকার দরকার? এখনো সময় আছে, নিজেকে সাবলম্বি করে তুলুন। নিজেকে সব কাজের জন্য উপযোগী করে তুলুন। সকলের উপকার হবে। খিদমত হবে। সারাক্ষণ কিতাব মোতায়ালাই যুগ্যতার পরিচয় নয়। আমরা মধুর কন্ঠে লোকদেরকে কাদাতে পারি, হাসাতে পারি, শুধু এটাই যুজ্ঞতার পরিচয়? না, না, না। রিক্সা, সিএনজি, ভ্যন, মোটর সাইকেল, কার মাইক্রো সবই শিখা দরকার। দরকার মাটি কাটার। রাজ মিস্ত্রি আর কাঠ মিস্ত্রিও আমাকেই হতে হবে। হতে হবে পরিপূর্ণ একজন আল্লাহভিরু। হতে হবে কোরান হাদিসের পন্ডিত। নিজেকে সব জাগায় করতে হবে ফিট। আলহামদুলিল্লাহ । কিছু ভাইকে দেখা যাচ্ছে যে কোন ধরনের কাজ সামনে আশুক, সমাধান করেই সামনে এগুচ্ছে। আপনারাও প্রস্তুতি গ্রহণ করুন আল্লাহ তায়ালা সবার সহায় হোন । আমীন
একাধিকবার বলেছি। দুনিয়ার যতরকম কাজ আছে শিখে ফেলুন। এখন কেন ডাক্তার চাই, ঘর নির্মানের জন্য লোক চাই, কম্পাউন্ডার চাই, টিউবওয়েল বসাতে লোক চাই, মাঝি চাই, সাঁতারের অবিজ্ঞ লোক চাই, মসজিদ বানাতে সেচ্চাসেবি চাই। কেন? এতো লোকের দরকার? দুজন লোক দুশত জনের সেবা দেওয়ার মতো প্রস্তুতি নিতে হবে। প্রতিদিন দুশ জন হলে সপ্তায় 1400 জনের সেবা দেওয়া সম্ভব। এমন বিশ জনের একটি টিম সপ্তায় 28000 লোকের সেবা দেওয়া সম্ভব। এখন দেখা যাচ্ছে ডাক্তারের জন্য সকলেই হাহাকার। কেন? ইমার্জেন্সি না হলে তো প্রথমিক চিকিত্সা করা ততো কিছুই না। দু চারটা পরিক্ষা এখন ছোটখাট মেশিনই করা যায়। একটা ইনজেকশন দেওয়া শিখতে কত দিন লাগে? চিকিত্সকের সাথে ফোনে যোগাযোগ করে টুকিটাকি কাজগুলো যে কেউ করতে পারে। এসব তো হাতের কাজ। একটা তাবু সংক্ষেপে ও সুন্দর করে তৈরী করার জন্য চারজন লোকের কি কাজ? পরে থাকা কাপরগুলোকে একটা মেশিন দিয়ে নতুন করে তোলা যায়। আনফিটগুলোকে করা যায় ফিট। কিছু দিন পর সেগুলো দেওয়ার মতো লোক পাওয়াও কঠিন হতে পারে। 50 কেজি চালের ব্যগ একটু ক্যম্পের ভিতর নিতে ঢাকা থেকে লেবার নিতে হবে কেন? একবার নিয়েই তিনবার সেলফি? রাসুল সা কি পেটে পাথর বাঁধেনি? নৌকার এত ভাড়া? দুটি নৌকা চড়া দামে কিনে নিলেই তো কিছুটা সহজ। মাঝিরা ডাকাত??? প্রতিটা মুসলমানের নিজ জীবন, মাল, ইজ্জত বাচানোর নিজেই প্রস্তুত থাকা চাই। এর জন্য দুএকটা রামদা/সেনি দেখেই কেন 20 মিনিটের ভাড়া 3/4 হাজার দিতেই হবে? তিন লিটার তেল দিয়ে একলাক্ষ টাকা ভাড়া? হালাল টাকা, ঘাম ঝরানো উপার্জন এতই সস্থা? একটা টয়লেট বানাতে ঢাকা থেকে সব নিয়ে লোক দিয়ে টাকার উপর ভর করে বানাতে হবে? টয়লেট তো নিত্য প্রয়োজনিয়। সংক্ষেপেই শেষ হবার কথা। দুর্গন্ধ মুক্ত টয়লেট বানানো না শিখেই আবার ময়দানের শখ? প্রতিদিন জায়গা চেঞ্জ করতে হবে, প্রতিদিনই বানাতে হবে। মিঠা পানির জন্য কুপ খনন করে একটা রশি আর বালতি কত টাকার দরকার? এখনো সময় আছে, নিজেকে সাবলম্বি করে তুলুন। নিজেকে সব কাজের জন্য উপযোগী করে তুলুন। সকলের উপকার হবে। খিদমত হবে। সারাক্ষণ কিতাব মোতায়ালাই যুগ্যতার পরিচয় নয়। আমরা মধুর কন্ঠে লোকদেরকে কাদাতে পারি, হাসাতে পারি, শুধু এটাই যুজ্ঞতার পরিচয়? না, না, না। রিক্সা, সিএনজি, ভ্যন, মোটর সাইকেল, কার মাইক্রো সবই শিখা দরকার। দরকার মাটি কাটার। রাজ মিস্ত্রি আর কাঠ মিস্ত্রিও আমাকেই হতে হবে। হতে হবে পরিপূর্ণ একজন আল্লাহভিরু। হতে হবে কোরান হাদিসের পন্ডিত। নিজেকে সব জাগায় করতে হবে ফিট। আলহামদুলিল্লাহ । কিছু ভাইকে দেখা যাচ্ছে যে কোন ধরনের কাজ সামনে আশুক, সমাধান করেই সামনে এগুচ্ছে। আপনারাও প্রস্তুতি গ্রহণ করুন আল্লাহ তায়ালা সবার সহায় হোন । আমীন
Comment