সমস্ত প্রশংসা জগত সমূহের মালিক আল্লাহ রব্বুল ইজ্জাতের জন্য – আর বান্দার কোন প্রশংসা ছাড়াই তিনি সুবহানাহুওতায়ালা নিজ গুনে প্রশংসিত!
আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালা বলেন –
অভিভাবক এবং সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট – নিসা – ৪৫
এরকম আল্লাহ আরো অনেক জায়গায় বলেছেন –
তিনি বিশ্বাসীদের জন্য যথেষ্ট
মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
আল্লাহ যদি বলেন তিনি মুমিনদের জন্য যথেষ্ট তাহলে এই একটি আয়াতই আসলে আমাদের জন্য যথেষ্ট! মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব!
আচ্ছা সূর্য যে সকালে উঠে এই ব্যাপারে আমাদের কোন সন্দেহ থাকে? না। কেন? কারন আমরা জানি সূর্য আল্লাহর হুকুমের অধীন, সে এই হুকুমের বাইরে যেতে পারেনা। তাহলে আল্লাহ যদি নিজে বলেন – মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব তাহলে সেই ব্যাপারে কি কোন সন্দেহ থাকতে পারে? না। হ্যাঁ সন্দেহ থাকতে পারে আর সেটা হচ্ছে আমি মুমিন কিনা!
তাহলে এটা আমাদের বিশ্বাস করা ঈমানের দাবী যে – মুমিনকে সাহায্য করা আল্লাহর দায়িত্ব। কিরকম সাহায্য? সবরকম। তবে আজ একটা বিশেষ সাহায্য নিয়ে বলার ইচ্ছা ইনশাআল্লাহ, আর সেটা হচ্ছে ইস্তেখারা!
ইস্তেখারা! ইয়েস – ইস্তেখারা!
হাদিসে আছে রাসুল সাঃ সাহাবীদের এমন ভাবে ইস্তেখারা শিক্ষা দিতেন যেমন ভাবে তিনি সাঃ কুরআনের আয়াত/সুরা শিক্ষা দিতেন।
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেন:
“সে ব্যক্তি অনুতপ্ত হবে না যে স্রষ্টার নিকট ইস্তিখারা করে এবং মানুষের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেয় এবং তার উপর অটল থাকে।”
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
“আর তুমি সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে মানুষের সাথে পরমর্শ কর। অত:পর আল্লাহর উপর ভরসা করে (সিদ্ধান্তে অটল থাক)। আল্লাহ ভরসাকারীদেরকে পছন্দ করেন।“
[সূরা আলে ইমরান: ১৫৯]
কাফির এবং তাগুতি শক্তির অনেক গর্ব, অহঙ্কার তাদের এত এত ইন্সট্রুমেন্ট আছে, এত এত টেকনোলজি আছে, ইন্টেলিজেন্স আছে। আরে ভাই, আমাদের ও ইন্টেলিজেন্স আছে! আমাদের ইন্টেলিজেন্স আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালা নিজেই! বিশ্বাস হচ্ছেনা? এজন্যই উপরে বলে এসেছি – আল্লাহ বলেছেন মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব। রাসুল সাঃ বলেছেন “যে ইস্তেখারা করে সে কখনো ব্যার্থ হয়না, যে মাশোয়ারা করে সে কখনো আফসোস করেনা। তাই আমাদের জন্য ইন্টেলিজন্স হচ্ছে ইস্তেখারা – যে কোন বিষয়ে সন্দিহান বা সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হলে ইস্তেখারা করেন। আর আল্লাহর কাছে সাহায্য চান। ইন্টেলিজেন্স রিপোর্ট আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালা নিজে আপনার অন্তরে ঢেলে দিবেন।
ইস্তেখারা এর অভ্যাস তৈরি করা। ছোট বিষয় হোক আর বড় বিষয় হোক –
জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আমাদেরকে সকল কাজে ‘ইস্তেখারাহ’ শিক্ষা দিতেন, যেভাবে তিনি আমাদেরকে কুরআনের সূরা শিক্ষা দিতেন। তিনি বলেছেন, তোমদের কেউ যখন কোন কাজের সংকল্প করবে, তখন ফরয ব্যতীত দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করবে। অতঃপর বলবে।–
اَللَّهُمَّ إِنِّيْ أَسْتَخِيْرُكَ بِعِلْمِكَ، وَأَسْتَقْدِرُكَ بِقُدْرَتِكَ، وَأَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ الْعَظِيْمِ، فَإِنَّكَ تَقْدِرُ وَلاَ أَقْدِرُ وَتَعْلَمُ وَلاَ أَعْلَمُ، وَأَنْتَ عَلاَّمُ الْغُيُوْبِ، اَللَّهُمَّ إِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الْأَمْرَ خَيْرٌ لِّيْ فِيْ دِيْنِيْ وَمَعَاشِيْ وَعَاقِبَةِ أَمْرِيْ فَاقْدِرْهُ لِيْ وَيَسِّرْهُ لِيْ ثُمَّ بَارِكْ لِيْ فِيْهِ، وَإِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الْأَمْرَ شَرٌّ لِّيْ فِيْ دِيْنِيْ وَمَعَاشِيْ وَعَاقِبَةِ أَمْرِيْ فَاصْرِفْهُ عَنِّيْ وَاصْرِفْنِيْ عَنْهُ وَاقْدِرْ لِيَ الْخَيْرَ حَيْثُ كَانَ ثُمَّ أَرْضِنِيْ بِهِ، قَالَ: (وَيُسَمِّي حَاجَتَهُ)- رواه البخارىُّ-
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস্তাখীরুকা বি‘ইলমিকা ওয়া আস্তাক্বদিরুকা বি ক্বুদরাতিকা, ওয়া আসআলুকা মিন ফাযলিকাল ‘আযীম। ফাইন্নাকা তাক্বদিরু ওয়া লা আক্বদিরু, ওয়া তা‘লামু ওয়া লা আ‘লামু, ওয়া আনতা ‘আল্লা-মুল গুয়ূব। আল্লা-হুম্মা ইন কুনতা তা‘লামু আন্না হা-যাল আমরা খায়রুল লী ফী দ্বীনী ওয়া মা‘আ-শী ওয়া ‘আ-ক্বিবাতি আমরী, ফাক্বদিরহু লী ওয়া ইয়াসসিরহু লী; ছুম্মা বা-রিক লী ফীহি। ওয়া ইন কুনতা তা‘লামু আন্না হা-যাল আমরা শার্রুল লী ফী দ্বীনী ওয়া মা‘আ-শী ওয়া ‘আ-ক্বিবাতি আমরী, ফাছরিফহু ‘আন্নী ওয়াছরিফনী ‘আনহু, ওয়াক্বদির লিয়াল খায়রা হায়ছু কা-না, ছুম্মা আরযিনী বিহী।
অনুবাদ : হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট তোমার জ্ঞানের সাহায্যে কল্যাণের বিষয়টি প্রার্থনা করছি এবং তোমার শক্তির মাধ্যমে (সেটা অর্জন করার) শক্তি প্রার্থনা করছি। আমি তোমার মহান অনুগ্রহ ভিক্ষা চাইছি। কেননা তুমিই ক্ষমতা রাখ। আমি ক্ষমতা রাখি না। তুমিই জানো, আমি জানি না। তুমিই যে অদৃশ্য বিষয় সমূহের মহাজ্ঞানী।
হে আল্লাহ! যদি তুমি জানো যে, এ কাজটি আমার জন্য উত্তম হবে আমার দ্বীনের জন্য, আমার জীবিকার জন্য ও আমার পরিণাম ফলের জন্য, তাহ’লে ওটা আমার জন্য নির্ধারিত করে দাও এবং সহজ করে দাও। অতঃপর ওতে আমার জন্য বরকত দান কর।
আর যদি তুমি জানো যে, এ কাজটি আমার জন্য মন্দ হবে আমার দ্বীনের জন্য, আমার জীবিকার জন্য ও আমার পরিণাম ফলের জন্য, তাহ’লে এটা আমার থেকে ফিরিয়ে নাও এবং আমাকেও ওটা থেকে ফিরিয়ে রাখ। অতঃপর আমার জন্য মঙ্গল নির্ধারণ কর, যেখানে তা আছে এবং আমাকে তা দ্বারা সন্তুষ্ট কর’।
এখানে হা-যাল আমর (এই কাজ) বলার সময় কাজের নাম উল্লেখ করা যায় বলে রাবী বর্ণনা করেন। যা উপরোক্ত হাদীছের শেষে বর্ণিত হয়েছে।
* নিজে ইস্তেখারা শিখে নিন এবং অন্যকেও শিখিয়ে দিন ইনশাআল্লাহ -
আল্লাহ আমাদের জন্য ইস্তেখারা এর আমল সহজ করে দিন, আর কাফির দের মুখ মলিন করে দিন – আমিন।
আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালা বলেন –
অভিভাবক এবং সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট – নিসা – ৪৫
এরকম আল্লাহ আরো অনেক জায়গায় বলেছেন –
তিনি বিশ্বাসীদের জন্য যথেষ্ট
মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
আল্লাহ যদি বলেন তিনি মুমিনদের জন্য যথেষ্ট তাহলে এই একটি আয়াতই আসলে আমাদের জন্য যথেষ্ট! মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব!
আচ্ছা সূর্য যে সকালে উঠে এই ব্যাপারে আমাদের কোন সন্দেহ থাকে? না। কেন? কারন আমরা জানি সূর্য আল্লাহর হুকুমের অধীন, সে এই হুকুমের বাইরে যেতে পারেনা। তাহলে আল্লাহ যদি নিজে বলেন – মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব তাহলে সেই ব্যাপারে কি কোন সন্দেহ থাকতে পারে? না। হ্যাঁ সন্দেহ থাকতে পারে আর সেটা হচ্ছে আমি মুমিন কিনা!
তাহলে এটা আমাদের বিশ্বাস করা ঈমানের দাবী যে – মুমিনকে সাহায্য করা আল্লাহর দায়িত্ব। কিরকম সাহায্য? সবরকম। তবে আজ একটা বিশেষ সাহায্য নিয়ে বলার ইচ্ছা ইনশাআল্লাহ, আর সেটা হচ্ছে ইস্তেখারা!
ইস্তেখারা! ইয়েস – ইস্তেখারা!
হাদিসে আছে রাসুল সাঃ সাহাবীদের এমন ভাবে ইস্তেখারা শিক্ষা দিতেন যেমন ভাবে তিনি সাঃ কুরআনের আয়াত/সুরা শিক্ষা দিতেন।
শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহঃ বলেন:
“সে ব্যক্তি অনুতপ্ত হবে না যে স্রষ্টার নিকট ইস্তিখারা করে এবং মানুষের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেয় এবং তার উপর অটল থাকে।”
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
“আর তুমি সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে মানুষের সাথে পরমর্শ কর। অত:পর আল্লাহর উপর ভরসা করে (সিদ্ধান্তে অটল থাক)। আল্লাহ ভরসাকারীদেরকে পছন্দ করেন।“
[সূরা আলে ইমরান: ১৫৯]
কাফির এবং তাগুতি শক্তির অনেক গর্ব, অহঙ্কার তাদের এত এত ইন্সট্রুমেন্ট আছে, এত এত টেকনোলজি আছে, ইন্টেলিজেন্স আছে। আরে ভাই, আমাদের ও ইন্টেলিজেন্স আছে! আমাদের ইন্টেলিজেন্স আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালা নিজেই! বিশ্বাস হচ্ছেনা? এজন্যই উপরে বলে এসেছি – আল্লাহ বলেছেন মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব। রাসুল সাঃ বলেছেন “যে ইস্তেখারা করে সে কখনো ব্যার্থ হয়না, যে মাশোয়ারা করে সে কখনো আফসোস করেনা। তাই আমাদের জন্য ইন্টেলিজন্স হচ্ছে ইস্তেখারা – যে কোন বিষয়ে সন্দিহান বা সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হলে ইস্তেখারা করেন। আর আল্লাহর কাছে সাহায্য চান। ইন্টেলিজেন্স রিপোর্ট আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালা নিজে আপনার অন্তরে ঢেলে দিবেন।
ইস্তেখারা এর অভ্যাস তৈরি করা। ছোট বিষয় হোক আর বড় বিষয় হোক –
জাবের (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আমাদেরকে সকল কাজে ‘ইস্তেখারাহ’ শিক্ষা দিতেন, যেভাবে তিনি আমাদেরকে কুরআনের সূরা শিক্ষা দিতেন। তিনি বলেছেন, তোমদের কেউ যখন কোন কাজের সংকল্প করবে, তখন ফরয ব্যতীত দু’রাক‘আত ছালাত আদায় করবে। অতঃপর বলবে।–
اَللَّهُمَّ إِنِّيْ أَسْتَخِيْرُكَ بِعِلْمِكَ، وَأَسْتَقْدِرُكَ بِقُدْرَتِكَ، وَأَسْأَلُكَ مِنْ فَضْلِكَ الْعَظِيْمِ، فَإِنَّكَ تَقْدِرُ وَلاَ أَقْدِرُ وَتَعْلَمُ وَلاَ أَعْلَمُ، وَأَنْتَ عَلاَّمُ الْغُيُوْبِ، اَللَّهُمَّ إِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الْأَمْرَ خَيْرٌ لِّيْ فِيْ دِيْنِيْ وَمَعَاشِيْ وَعَاقِبَةِ أَمْرِيْ فَاقْدِرْهُ لِيْ وَيَسِّرْهُ لِيْ ثُمَّ بَارِكْ لِيْ فِيْهِ، وَإِنْ كُنْتَ تَعْلَمُ أَنَّ هَذَا الْأَمْرَ شَرٌّ لِّيْ فِيْ دِيْنِيْ وَمَعَاشِيْ وَعَاقِبَةِ أَمْرِيْ فَاصْرِفْهُ عَنِّيْ وَاصْرِفْنِيْ عَنْهُ وَاقْدِرْ لِيَ الْخَيْرَ حَيْثُ كَانَ ثُمَّ أَرْضِنِيْ بِهِ، قَالَ: (وَيُسَمِّي حَاجَتَهُ)- رواه البخارىُّ-
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস্তাখীরুকা বি‘ইলমিকা ওয়া আস্তাক্বদিরুকা বি ক্বুদরাতিকা, ওয়া আসআলুকা মিন ফাযলিকাল ‘আযীম। ফাইন্নাকা তাক্বদিরু ওয়া লা আক্বদিরু, ওয়া তা‘লামু ওয়া লা আ‘লামু, ওয়া আনতা ‘আল্লা-মুল গুয়ূব। আল্লা-হুম্মা ইন কুনতা তা‘লামু আন্না হা-যাল আমরা খায়রুল লী ফী দ্বীনী ওয়া মা‘আ-শী ওয়া ‘আ-ক্বিবাতি আমরী, ফাক্বদিরহু লী ওয়া ইয়াসসিরহু লী; ছুম্মা বা-রিক লী ফীহি। ওয়া ইন কুনতা তা‘লামু আন্না হা-যাল আমরা শার্রুল লী ফী দ্বীনী ওয়া মা‘আ-শী ওয়া ‘আ-ক্বিবাতি আমরী, ফাছরিফহু ‘আন্নী ওয়াছরিফনী ‘আনহু, ওয়াক্বদির লিয়াল খায়রা হায়ছু কা-না, ছুম্মা আরযিনী বিহী।
অনুবাদ : হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট তোমার জ্ঞানের সাহায্যে কল্যাণের বিষয়টি প্রার্থনা করছি এবং তোমার শক্তির মাধ্যমে (সেটা অর্জন করার) শক্তি প্রার্থনা করছি। আমি তোমার মহান অনুগ্রহ ভিক্ষা চাইছি। কেননা তুমিই ক্ষমতা রাখ। আমি ক্ষমতা রাখি না। তুমিই জানো, আমি জানি না। তুমিই যে অদৃশ্য বিষয় সমূহের মহাজ্ঞানী।
হে আল্লাহ! যদি তুমি জানো যে, এ কাজটি আমার জন্য উত্তম হবে আমার দ্বীনের জন্য, আমার জীবিকার জন্য ও আমার পরিণাম ফলের জন্য, তাহ’লে ওটা আমার জন্য নির্ধারিত করে দাও এবং সহজ করে দাও। অতঃপর ওতে আমার জন্য বরকত দান কর।
আর যদি তুমি জানো যে, এ কাজটি আমার জন্য মন্দ হবে আমার দ্বীনের জন্য, আমার জীবিকার জন্য ও আমার পরিণাম ফলের জন্য, তাহ’লে এটা আমার থেকে ফিরিয়ে নাও এবং আমাকেও ওটা থেকে ফিরিয়ে রাখ। অতঃপর আমার জন্য মঙ্গল নির্ধারণ কর, যেখানে তা আছে এবং আমাকে তা দ্বারা সন্তুষ্ট কর’।
এখানে হা-যাল আমর (এই কাজ) বলার সময় কাজের নাম উল্লেখ করা যায় বলে রাবী বর্ণনা করেন। যা উপরোক্ত হাদীছের শেষে বর্ণিত হয়েছে।
* নিজে ইস্তেখারা শিখে নিন এবং অন্যকেও শিখিয়ে দিন ইনশাআল্লাহ -
আল্লাহ আমাদের জন্য ইস্তেখারা এর আমল সহজ করে দিন, আর কাফির দের মুখ মলিন করে দিন – আমিন।
Comment