আল-কায়েদা এবং তালেবান উভয়ই আমেরিকার বন্ধু এবং ইসলামের শত্রু। তাদের বিরুদ্ধে জ্বিহাদ করা ফরজ।
ইসলামিক স্টেট নামধারী খাওরিজিদের অফিসিয়াল ঘোষণা। (দাবিক; সংখ্যা-৯ )
আসুন দেখে নেই খারিজিদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) এর ভবিষ্যৎবানী এবং এগুলোর সাথে তথাকথিত "খিলাফাত" এর বিদ্যমান আছে কি না। আল্লাহ আমাকে ও আপনাদেরকে সঠিক বোঝার তাওফিক দিন। আমিন।
বৈশিষ্ট্য হলঃ
১) তারা নিজেদের ছাড়া বাকী সবাইকে তাকফির করবে। বাকী সবাই কে কাফের বলবে। তারা কুরআন থেকে কাফেরদের উল্লেখ করে বর্ণিত আয়াতগুলো সাধারন মুসলিমদের প্রতি প্রয়োগ করবে এবং মুসলিমদের হত্যা করবে।
২) তারা নামাজ পরবে, রোজা রাখবে, মিথ্যা বলবে না, হাদীস জাল ও করবে না কিন্তু তাদের অন্তর হবে অন্ধ। বাইরে থেকে তাদের অত্তান্ত ধার্মিক ও আল্লাহ-ওলা হবে।
৩) তারা কুরআন পরবে কিন্তু সেগুলো ঠোঁটেই থাকবে কিন্তু অন্তরে প্রবেশ করবে না।
৪) তারা কখন ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবে তারা নিজেরাই জানবে না যেমন করে খুব কাছের একটি তীর লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে লক্ষ্যবস্তু জানে না যে কখন তীর টি তার পাশ থেকে বের হয়ে গেছে।
৫) কাফেরদের চেয়ে মুসলিমদের হত্যা করতে তারা বেশী পছন্দ করবে।
৬) দাজ্জাল আসার আগ পর্যন্ত খাওয়ারিজদের আগমন ঘটবেই থাকবে তবে তাদের একটি জেনারেশন ধংস হলে আর একটি আসবে। তারা কখনই কন্টিনিয়াসভাবে আসবে না কারন তারা এমনই অজ্ঞ হবে যে তারা নিজেরাই মারামারি করে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এটি এমন নয় যে এক জেনারেশনের কাছ থেকে পরের জেনারেশন শিখবে। এক জেনারেশন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে। পরে অন্য একটি জেনারেশনের সৃষ্টি হবে।
৭) যারা খাওয়ারিজিদের হত্যা করবে তারা পুরস্কৃত হবে। খাওয়ারিজিদের সম্পূর্ণ ধ্বংস করা ছাড়া তাদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া যাবে না। এছাড়া অন্য কোন পথ নাই। কারন মুসলিমরা তাদের কে ছেঁড়ে দিলেও তারা মুসলিমদের ছাড়বে না।
৮) খাওয়ারিজিরাই মুসলিমদের ভিতরে বড় বড় ফিতনার সৃষ্টি করবে যা কি না দাজ্জাল আসার আগ পর্যন্ত চলবে।
উপরোক্ত বৈশিষ্ট ছাড়া আরও কিছু বৈশিষ্ট ও ভবিষ্যৎবানী উল্লেখ করেছেন রাসুল (সাঃ)।
উপরোক্ত হাদিসগুলোর রেফারেঞ্চ ও বিস্তারিত জানতে শহীদ আনোয়ার আল- আওলাকী (রঃ) এর লেকচারটি শুনুন।
http://anonym.to/?https://www.youtub...?v=oxaPq_k7j30
আল্লাহ এদের ফিতনা থেকে মুসলিম উম্মাহকে হেফাযত করুন। হই তাদের কে হেদায়েত দিন না হয় ধ্বংস করে দিন। আমীন।
ইসলামিক স্টেট নামধারী খাওরিজিদের অফিসিয়াল ঘোষণা। (দাবিক; সংখ্যা-৯ )
আসুন দেখে নেই খারিজিদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) এর ভবিষ্যৎবানী এবং এগুলোর সাথে তথাকথিত "খিলাফাত" এর বিদ্যমান আছে কি না। আল্লাহ আমাকে ও আপনাদেরকে সঠিক বোঝার তাওফিক দিন। আমিন।
বৈশিষ্ট্য হলঃ
১) তারা নিজেদের ছাড়া বাকী সবাইকে তাকফির করবে। বাকী সবাই কে কাফের বলবে। তারা কুরআন থেকে কাফেরদের উল্লেখ করে বর্ণিত আয়াতগুলো সাধারন মুসলিমদের প্রতি প্রয়োগ করবে এবং মুসলিমদের হত্যা করবে।
২) তারা নামাজ পরবে, রোজা রাখবে, মিথ্যা বলবে না, হাদীস জাল ও করবে না কিন্তু তাদের অন্তর হবে অন্ধ। বাইরে থেকে তাদের অত্তান্ত ধার্মিক ও আল্লাহ-ওলা হবে।
৩) তারা কুরআন পরবে কিন্তু সেগুলো ঠোঁটেই থাকবে কিন্তু অন্তরে প্রবেশ করবে না।
৪) তারা কখন ইসলাম থেকে বের হয়ে যাবে তারা নিজেরাই জানবে না যেমন করে খুব কাছের একটি তীর লক্ষ্যভ্রষ্ট হলে লক্ষ্যবস্তু জানে না যে কখন তীর টি তার পাশ থেকে বের হয়ে গেছে।
৫) কাফেরদের চেয়ে মুসলিমদের হত্যা করতে তারা বেশী পছন্দ করবে।
৬) দাজ্জাল আসার আগ পর্যন্ত খাওয়ারিজদের আগমন ঘটবেই থাকবে তবে তাদের একটি জেনারেশন ধংস হলে আর একটি আসবে। তারা কখনই কন্টিনিয়াসভাবে আসবে না কারন তারা এমনই অজ্ঞ হবে যে তারা নিজেরাই মারামারি করে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এটি এমন নয় যে এক জেনারেশনের কাছ থেকে পরের জেনারেশন শিখবে। এক জেনারেশন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে। পরে অন্য একটি জেনারেশনের সৃষ্টি হবে।
৭) যারা খাওয়ারিজিদের হত্যা করবে তারা পুরস্কৃত হবে। খাওয়ারিজিদের সম্পূর্ণ ধ্বংস করা ছাড়া তাদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া যাবে না। এছাড়া অন্য কোন পথ নাই। কারন মুসলিমরা তাদের কে ছেঁড়ে দিলেও তারা মুসলিমদের ছাড়বে না।
৮) খাওয়ারিজিরাই মুসলিমদের ভিতরে বড় বড় ফিতনার সৃষ্টি করবে যা কি না দাজ্জাল আসার আগ পর্যন্ত চলবে।
উপরোক্ত বৈশিষ্ট ছাড়া আরও কিছু বৈশিষ্ট ও ভবিষ্যৎবানী উল্লেখ করেছেন রাসুল (সাঃ)।
উপরোক্ত হাদিসগুলোর রেফারেঞ্চ ও বিস্তারিত জানতে শহীদ আনোয়ার আল- আওলাকী (রঃ) এর লেকচারটি শুনুন।
http://anonym.to/?https://www.youtub...?v=oxaPq_k7j30
আল্লাহ এদের ফিতনা থেকে মুসলিম উম্মাহকে হেফাযত করুন। হই তাদের কে হেদায়েত দিন না হয় ধ্বংস করে দিন। আমীন।
Comment