বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম।
বর্মানে সমগ্র দুনিয়া জুরে চলছে ধোকা আর মিথ্যাচার।
যখনি আমরা সমান্য কিছু সময় দ্বীন নিয়ে চিন্তা করি তখনি আমাদের সামনে একটি বিষয় উঠে আসে। আর তা হল, এই ফিতনার যুগে আমরা কি করলে সঠিক পথে চলতে পারব? কারা বর্তমানে সঠিক পথে আছে?
আপনি জানলে খুশি হবেন যে, আমাদের এসকল দুশ্চিন্তা
জনক প্রশ্নের উত্তর রাসূল (সাঃ) আরো চৌদ্দশত বছর আগেই দিয়ে গেছেন!!!
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন,,,
حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ يَعْنِي ابْنَ صَالِحٍ عَنْ ضَمْرَةَ بْنِ حَبِيبٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَمْرٍو السُّلَمِيِّ أَنَّهُ سَمِعَ الْعِرْبَاضَ بْنَ سَارِيَةَ قَالَ وَعَظَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَوْعِظَةً ذَرَفَتْ مِنْهَا الْعُيُونُ وَوَجِلَتْ مِنْهَا الْقُلُوبُ قُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ هَذِهِ لَمَوْعِظَةُ مُوَدِّعٍ فَمَاذَا تَعْهَدُ إِلَيْنَا قَالَ قَدْ تَرَكْتُكُمْ عَلَى الْبَيْضَاءِ لَيْلُهَا كَنَهَارِهَا لَا يَزِيغُ عَنْهَا بَعْدِي إِلَّا هَالِكٌ وَمَنْ يَعِشْ مِنْكُمْ فَسَيَرَى اخْتِلَافًا كَثِيرًا فَعَلَيْكُمْ بِمَا عَرَفْتُمْ مِنْ سُنَّتِي وَسُنَّةِ الْخُلَفَاءِ الرَّاشِدِينَ الْمَهْدِيِّينَ وَعَلَيْكُمْ بِالطَّاعَةِ وَإِنْ عَبْدًا حَبَشِيًّا عَضُّوا عَلَيْهَا بِالنَّوَاجِذِ فَإِنَّمَا الْمُؤْمِنُ كَالْجَمَلِ الْأَنِفِ حَيْثُمَا انْقِيدَ انْقَادَ]مسند الإمام أحمد بن حنبل
[আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী মুওয়াবিয়া ইবনে সালেহ (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বর্ণনা করেন যামরা ইবনে হাবিব থেকে, তিনি বর্ণনা করেন আব্দুর রহমান ইবনে আমর থেকে, তিনি বলেন; আমি ইরবায ইবনে সারিয়া (রহঃ)কে বলতে শুনেছি যে, একবার রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম আমাদেরকে লক্ষ্য করে এমন বক্তব্য দিলেন যে, আমাদের চক্ষু থেকে অশ্রু প্রবাহিত হতে লাগল এবং অন্তর পিঘলিত হয়ে গেল, আমরা আরজ করিলাম, হে আল্লাহর রাসুল ! মনে হচ্ছে যেন এটা বিদায় ভাষন । অতএব আপনি আমাদের থেকে কি অঙ্গীকার নিতে চান ? রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “আমি তোমাদের কে সু-স্পষ্ট উজ্জ্বলতার মাঝে রেখে যাচ্ছি যা রাত্র দিনের মত, যে উহা থেকে বিচ্যুত হবে সে ধংশ হয়ে যাবে । অতএব, তোমরা আমার এবং খোলাফায়ে রাশেদিন (রাযিঃ) দের সুন্নাহ্ কে মজবুত ভাবে আকরে ধর এবং তোমরা আমিরের অনুসরন কর যদিও সে হাবশি গোলাম হয়। কেননা মুমিনদের দৃষ্টান্ত হল নাকে রশি বাধা উটের মত তাকে যেদিকে চালানো হয় সেদিকেই চলে। (মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল হাদীস নং১৭১৪২)
এই হাদীস থেকে আমরা এটা বুঝলাম যে, কেহই কখনই সঠিক রাস্তার উপর থাকতে পারবে না যতক্ষন না সে রাসূল সাঃ এবং হেদায়াত প্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশিদ্বীনের অনুসরণ করে।
বর্মানে সমগ্র দুনিয়া জুরে চলছে ধোকা আর মিথ্যাচার।
যখনি আমরা সমান্য কিছু সময় দ্বীন নিয়ে চিন্তা করি তখনি আমাদের সামনে একটি বিষয় উঠে আসে। আর তা হল, এই ফিতনার যুগে আমরা কি করলে সঠিক পথে চলতে পারব? কারা বর্তমানে সঠিক পথে আছে?
আপনি জানলে খুশি হবেন যে, আমাদের এসকল দুশ্চিন্তা
জনক প্রশ্নের উত্তর রাসূল (সাঃ) আরো চৌদ্দশত বছর আগেই দিয়ে গেছেন!!!
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন,,,
حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ يَعْنِي ابْنَ صَالِحٍ عَنْ ضَمْرَةَ بْنِ حَبِيبٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَمْرٍو السُّلَمِيِّ أَنَّهُ سَمِعَ الْعِرْبَاضَ بْنَ سَارِيَةَ قَالَ وَعَظَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَوْعِظَةً ذَرَفَتْ مِنْهَا الْعُيُونُ وَوَجِلَتْ مِنْهَا الْقُلُوبُ قُلْنَا يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ هَذِهِ لَمَوْعِظَةُ مُوَدِّعٍ فَمَاذَا تَعْهَدُ إِلَيْنَا قَالَ قَدْ تَرَكْتُكُمْ عَلَى الْبَيْضَاءِ لَيْلُهَا كَنَهَارِهَا لَا يَزِيغُ عَنْهَا بَعْدِي إِلَّا هَالِكٌ وَمَنْ يَعِشْ مِنْكُمْ فَسَيَرَى اخْتِلَافًا كَثِيرًا فَعَلَيْكُمْ بِمَا عَرَفْتُمْ مِنْ سُنَّتِي وَسُنَّةِ الْخُلَفَاءِ الرَّاشِدِينَ الْمَهْدِيِّينَ وَعَلَيْكُمْ بِالطَّاعَةِ وَإِنْ عَبْدًا حَبَشِيًّا عَضُّوا عَلَيْهَا بِالنَّوَاجِذِ فَإِنَّمَا الْمُؤْمِنُ كَالْجَمَلِ الْأَنِفِ حَيْثُمَا انْقِيدَ انْقَادَ]مسند الإمام أحمد بن حنبل
[আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী মুওয়াবিয়া ইবনে সালেহ (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বর্ণনা করেন যামরা ইবনে হাবিব থেকে, তিনি বর্ণনা করেন আব্দুর রহমান ইবনে আমর থেকে, তিনি বলেন; আমি ইরবায ইবনে সারিয়া (রহঃ)কে বলতে শুনেছি যে, একবার রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম আমাদেরকে লক্ষ্য করে এমন বক্তব্য দিলেন যে, আমাদের চক্ষু থেকে অশ্রু প্রবাহিত হতে লাগল এবং অন্তর পিঘলিত হয়ে গেল, আমরা আরজ করিলাম, হে আল্লাহর রাসুল ! মনে হচ্ছে যেন এটা বিদায় ভাষন । অতএব আপনি আমাদের থেকে কি অঙ্গীকার নিতে চান ? রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “আমি তোমাদের কে সু-স্পষ্ট উজ্জ্বলতার মাঝে রেখে যাচ্ছি যা রাত্র দিনের মত, যে উহা থেকে বিচ্যুত হবে সে ধংশ হয়ে যাবে । অতএব, তোমরা আমার এবং খোলাফায়ে রাশেদিন (রাযিঃ) দের সুন্নাহ্ কে মজবুত ভাবে আকরে ধর এবং তোমরা আমিরের অনুসরন কর যদিও সে হাবশি গোলাম হয়। কেননা মুমিনদের দৃষ্টান্ত হল নাকে রশি বাধা উটের মত তাকে যেদিকে চালানো হয় সেদিকেই চলে। (মুসনাদে ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল হাদীস নং১৭১৪২)
এই হাদীস থেকে আমরা এটা বুঝলাম যে, কেহই কখনই সঠিক রাস্তার উপর থাকতে পারবে না যতক্ষন না সে রাসূল সাঃ এবং হেদায়াত প্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশিদ্বীনের অনুসরণ করে।
Comment