জিহাদ বিমুখতায় তালেবে ইলমরা কি হারাল ?

[Ummat]

Zajakumullah

[আল্লাহর পথে]

জাযাকুমুল্লাহ।

[molla mansur]

জাযাকাল্লাহ
ভাই শুধু তাগুতদের হাতে তুলে দিচ্ছেনা বরং তুলে দিয়ে গর্ব করছে যে আমি একজন জংগীকে নির্মূল করে গণতন্ত্র রক্ষা করেছি ৷

[ABU TARIQ]

জাজাকাল্লাহ

[ABU TARIQ]

কঠিন বাস্তবতা তোলে ধরলেন৷
জাজাকাল্লাহ আখি৷

[bokhtiar]

আমার জাতী যদি বুঝতো!

[কালো পতাকাবাহী]

আল্লাহ সুব. আমাদের সকলকে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুন,আমীন!

[musab bin sayf]

ভাই আপনার লিখায় বাস্তবতার সূর্য উকি দিয়েছে

[বিন খালিদ]

চমৎকার একটি পোষ্ট ॥
মুসলিম ছাত্র- ছাত্রীদের পোষ্টি মনোযোগ দিয়ে পড়া
দরকার।
অভিভাবক ও গুরু সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে আরও সচেতন হতে হবে।
তাদের কোনও কথাই চোখ-কান বন্ধ রেখে মানা যাবে না । খুব সতর্ক থাকতে হবে।

[আদনানমারুফ]

আসহাবে সুফফা ছিলেন ইসলামের রিজার্ভ ফোর্স, প্রয়োজন হলেই তাদের জিহাদে পাঠানো হতো, মোল্লা আলী কারী বলেন,

أهل الصفة يقيمون فيها ويتعلمون القرآن والعلم، ومع ذلك كانوا أرداء للمسلمين إذا نزلت بهم نازلة لوصولهم غاية بالغة من الشجاعة، وكانوا يحتطبون بالنهار ويشترون به الطعام لأهل الصفة

আহলুস সুফফা কুরআন ও ইলম শিখতেন, কিন্তু তথাপি তারা মুসলমানদের রিজার্ভ ফোর্স ছিলেন, যখন মুসলমানদের উপর কোন বিপদ আসতো তখন তারা এগিয়ে যেতেন, কেননা তারা ছিলেন খুবই সাহসী, তারা দিনে কাঠ কাটতেন, আর তা দ্বারা আহলে সুফফার জন্য খাবার কিনতেন।

রাশিয়া যখন আফগানে আক্রমণ করে তখন পাকিস্তানের ছাত্ররা জিহাদে অংশগ্রহণ করতো, তখন কেউ বললো না যে, জিহাদে গেলে পড়ালেখার ক্ষতি হবে, কিন্তু এখন এই কথা বলা হচ্ছে, সুতরাং আসল উদ্দেশ্য পড়ালেখা নয়, উদ্দেশ্য জিহাদ বিমুখ করা।