বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
শাইখ উসামা রহ নিয়ে কী আর লিখব? আল্লাহ ওনাকে জান্নাত সুউচ্চ মাকাম দান করুন,আমিন।
শাইখ উসামা রহ দুনিয়া ত্যাগী একজন বীর মুজাহিদ ছিলেন, যার এত বিশাল সম্পত্তি থাকার পরও জিহাদের ময়দানে নিজেকে বিলীন করে দিলেন। আফগানে/ সুমালিয়াতে যার জীবনের মূল্যবান সময়টুকু কেটেছে। যারা দুনিয়া ত্যাগ করতে চাই তাদের জন্য অনুসরনিয় ব্যক্তি হলেন শাইখ উসামা রহ। ২০০০ সালের আগে শাইখকে অল্পসংখ্যক মানুষ চিনত। কিন্তু আমেরিকাতে বরকতময় আক্রমণের পরেই সারা বিশ্ব শাইখকে চিনতে পারেন। সেই থেকে কুফফারদের আতঙ্ক হয়ে সামনে আসেন শাইখ। প্রিয় শাইখের একটি উক্তি যতদিন ফিলিস্তিনের মুসলিমরা শান্তিতে ঘুমাতে না পারবে ততদিন আমেরিকাও শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না। এরকম সাহসী কণ্ঠ আর কার আছে সারা বিশ্বে। আমরা দুনিতে অনেক শাইখকে দেখছি দ্বীনের খেদমত করছে, কিন্তু তাদের খেদমতের বাতাস নিজ শরীরেরই এসে গড়ায়নি। আমরা এমন এমন কতক শাইখকে দেখছি যাদের প্রতি কুফফার গোষ্ঠী খুশি। অথচ আল্লাহ তালা বলেন, মুমিনরা কাফেরদের প্রতি কঠোর হবেন, এটি মুমিনের গুরুত্বপূর্ণ গুন। আর পরষ্পরে হবে সহানুভূতিশীল। আজকে আমরা এমন কতক শাইখকে দেখছি যারা নিজেদের দ্বীনের বড় একজন ভাবেন, কিন্তু তাদের মুখ থেকে জিহাদ বিরোধী শ্লোগান বের হয়! জঙ্গিবাদ বিরোধী র*্যালির আয়জন করে!
শাইখ উসামা রহ মুসলিমদের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার দিনরাত কাজ করেছেন। আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া তিনি যেনো আমাদের প্রিয় শাইখকে জান্নাতে সুউচ্চ মাকাম দান করেন, আমিন।
শাইখ উসামা রহ নিয়ে কী আর লিখব? আল্লাহ ওনাকে জান্নাত সুউচ্চ মাকাম দান করুন,আমিন।
শাইখ উসামা রহ দুনিয়া ত্যাগী একজন বীর মুজাহিদ ছিলেন, যার এত বিশাল সম্পত্তি থাকার পরও জিহাদের ময়দানে নিজেকে বিলীন করে দিলেন। আফগানে/ সুমালিয়াতে যার জীবনের মূল্যবান সময়টুকু কেটেছে। যারা দুনিয়া ত্যাগ করতে চাই তাদের জন্য অনুসরনিয় ব্যক্তি হলেন শাইখ উসামা রহ। ২০০০ সালের আগে শাইখকে অল্পসংখ্যক মানুষ চিনত। কিন্তু আমেরিকাতে বরকতময় আক্রমণের পরেই সারা বিশ্ব শাইখকে চিনতে পারেন। সেই থেকে কুফফারদের আতঙ্ক হয়ে সামনে আসেন শাইখ। প্রিয় শাইখের একটি উক্তি যতদিন ফিলিস্তিনের মুসলিমরা শান্তিতে ঘুমাতে না পারবে ততদিন আমেরিকাও শান্তিতে ঘুমাতে পারবে না। এরকম সাহসী কণ্ঠ আর কার আছে সারা বিশ্বে। আমরা দুনিতে অনেক শাইখকে দেখছি দ্বীনের খেদমত করছে, কিন্তু তাদের খেদমতের বাতাস নিজ শরীরেরই এসে গড়ায়নি। আমরা এমন এমন কতক শাইখকে দেখছি যাদের প্রতি কুফফার গোষ্ঠী খুশি। অথচ আল্লাহ তালা বলেন, মুমিনরা কাফেরদের প্রতি কঠোর হবেন, এটি মুমিনের গুরুত্বপূর্ণ গুন। আর পরষ্পরে হবে সহানুভূতিশীল। আজকে আমরা এমন কতক শাইখকে দেখছি যারা নিজেদের দ্বীনের বড় একজন ভাবেন, কিন্তু তাদের মুখ থেকে জিহাদ বিরোধী শ্লোগান বের হয়! জঙ্গিবাদ বিরোধী র*্যালির আয়জন করে!
শাইখ উসামা রহ মুসলিমদের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার দিনরাত কাজ করেছেন। আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া তিনি যেনো আমাদের প্রিয় শাইখকে জান্নাতে সুউচ্চ মাকাম দান করেন, আমিন।
Comment