" বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম"
আমি আমাকেই বলছি! আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনিই একমাত্র ইবাদতের উপযুক্ত । আমি একথার সাক্ষ্যও দিচ্ছি যে, সরদারে দু'আলম মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তা'আলার বান্দা ও রাসূল। এবং সকল প্রশংসা আল্লাহ তা'আলারই জন্য। কেননা, তিনি এক, অদ্বিতীয় এবং সর্ববিষয়ে শরীক থেকে মুক্ত। সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক "নাবিয়্যুল মালাহিম" এবং তাঁর পরিবার পরিজন, সকল সাথীবর্গ, মুজাহিদীনে ইসলাম ও গোটা মুসলিম উম্মাহর উপর।
পরকথা হলো এই যে, মহান রব্বুল আলামিন আমাদেরকে কিতালের জন্য কবুল করেছেন। কাউকে কবুল করেছেন কর্মি হিসেবে। আবার কাউকে কবুল করেছন সমর্থক হিসেবে। নিঃসন্দেহে দুজনই আল্লাহর কাছে প্রতিদানপ্রাপ্ত হবেন। কিন্তু হে ভাই আমার! কর্মি আর সমর্থক কি কখনো সমান হতে পারে? ১০০ জন সমর্থক দ্বারা কি উম্মাহর কাছে সে ফায়দা পৌঁছবে, যা একজন কর্মি দ্বারা পৌঁছে থাকে? আমি সমর্থক দ্বারা সেসকল ভাইদেরকে বুঝাচ্ছিনা, যারা কেবল এটুকু বলেই ক্ষান্ত হন যে, জিহাদ বলতে একটা কিছু আছে। এআমল করা প্রয়োজন। কিন্তু এআমল করার জন্য তাঁদের বাস্তবিক কোন পদক্ষেপ নেই। বরং এসমর্থক দ্বারা আমি আমাকেই বুঝাচ্ছি! কেননা, আমার চেয়ে বেশি হতভাগা আর কে হতে পারে? যে এক মহান ও হক তানজিম পাওয়ার পরও কাজে অলসতা করে। সময়ের কাজ অসময়ের জন্য ফেলে রাখে। হক দাওয়াহ থেকে পেছনে পড়ে থাকে। মাসুল ভাইয়ের কথাগুলো অন্যন্যদের কথার মত মনে করে গুরুত্বহীনতা প্রকাশ করে। মাসুল ভাইয়ের নির্দেশকে মুবাহ মনে করে।
তানজিমের যেকোন কাজে অযথা অজুহাত পেশ করে। অথচ, আমার নিজের কাজ সবগুলোই সম্পাদন হচ্ছে! কিন্তু বাকি থেকে যায় তানজিমের দেয়া কাজগুলো! আমি নিজের জন্য লাখ টাকা ইনকাম করেও অক্লান্ত। কিন্তু জামাআর জন্য কিছুটা চেষ্টা করেই ক্লান্ত!! যদি আমার অবস্থা এই হয়, তবে তো আমি কর্মি হয়েও কেবল সমর্থক! তানজিমে যুক্ত হওয়া না হওয়া আমার জন্য বরাবর!!
সুতরাং, হে অশ্বারোহী! তুমি তোমাকে আর কতদিন সমর্থকের কাতারে রাখবে? কর্মি হওয়ার প্রয়োজন কি তোমার নেই? আর কেনইবা তুমি নিজেকে একা ভাবছো? অথচ, গোটা উম্মাহ তোমার দিকে তাকিয়ে আছে!! তুমি কি জাননা, যখন তুমি এককদম অগ্রসর হও, তখন গোটা উম্মাহ তোমার কারণে উপকৃত হয়! পক্ষান্তরে তুমি যখন অলসতা করো, তখন গোটা উম্মাহ তোমার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়! অতএব, হে অশ্বারোহী! একবার ভেবে দেখো! আমি তোমাকেই বলছি!!!
আমি আমাকেই বলছি! আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই। তিনিই একমাত্র ইবাদতের উপযুক্ত । আমি একথার সাক্ষ্যও দিচ্ছি যে, সরদারে দু'আলম মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তা'আলার বান্দা ও রাসূল। এবং সকল প্রশংসা আল্লাহ তা'আলারই জন্য। কেননা, তিনি এক, অদ্বিতীয় এবং সর্ববিষয়ে শরীক থেকে মুক্ত। সালাত ও সালাম বর্ষিত হোক "নাবিয়্যুল মালাহিম" এবং তাঁর পরিবার পরিজন, সকল সাথীবর্গ, মুজাহিদীনে ইসলাম ও গোটা মুসলিম উম্মাহর উপর।
পরকথা হলো এই যে, মহান রব্বুল আলামিন আমাদেরকে কিতালের জন্য কবুল করেছেন। কাউকে কবুল করেছেন কর্মি হিসেবে। আবার কাউকে কবুল করেছন সমর্থক হিসেবে। নিঃসন্দেহে দুজনই আল্লাহর কাছে প্রতিদানপ্রাপ্ত হবেন। কিন্তু হে ভাই আমার! কর্মি আর সমর্থক কি কখনো সমান হতে পারে? ১০০ জন সমর্থক দ্বারা কি উম্মাহর কাছে সে ফায়দা পৌঁছবে, যা একজন কর্মি দ্বারা পৌঁছে থাকে? আমি সমর্থক দ্বারা সেসকল ভাইদেরকে বুঝাচ্ছিনা, যারা কেবল এটুকু বলেই ক্ষান্ত হন যে, জিহাদ বলতে একটা কিছু আছে। এআমল করা প্রয়োজন। কিন্তু এআমল করার জন্য তাঁদের বাস্তবিক কোন পদক্ষেপ নেই। বরং এসমর্থক দ্বারা আমি আমাকেই বুঝাচ্ছি! কেননা, আমার চেয়ে বেশি হতভাগা আর কে হতে পারে? যে এক মহান ও হক তানজিম পাওয়ার পরও কাজে অলসতা করে। সময়ের কাজ অসময়ের জন্য ফেলে রাখে। হক দাওয়াহ থেকে পেছনে পড়ে থাকে। মাসুল ভাইয়ের কথাগুলো অন্যন্যদের কথার মত মনে করে গুরুত্বহীনতা প্রকাশ করে। মাসুল ভাইয়ের নির্দেশকে মুবাহ মনে করে।
তানজিমের যেকোন কাজে অযথা অজুহাত পেশ করে। অথচ, আমার নিজের কাজ সবগুলোই সম্পাদন হচ্ছে! কিন্তু বাকি থেকে যায় তানজিমের দেয়া কাজগুলো! আমি নিজের জন্য লাখ টাকা ইনকাম করেও অক্লান্ত। কিন্তু জামাআর জন্য কিছুটা চেষ্টা করেই ক্লান্ত!! যদি আমার অবস্থা এই হয়, তবে তো আমি কর্মি হয়েও কেবল সমর্থক! তানজিমে যুক্ত হওয়া না হওয়া আমার জন্য বরাবর!!
সুতরাং, হে অশ্বারোহী! তুমি তোমাকে আর কতদিন সমর্থকের কাতারে রাখবে? কর্মি হওয়ার প্রয়োজন কি তোমার নেই? আর কেনইবা তুমি নিজেকে একা ভাবছো? অথচ, গোটা উম্মাহ তোমার দিকে তাকিয়ে আছে!! তুমি কি জাননা, যখন তুমি এককদম অগ্রসর হও, তখন গোটা উম্মাহ তোমার কারণে উপকৃত হয়! পক্ষান্তরে তুমি যখন অলসতা করো, তখন গোটা উম্মাহ তোমার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়! অতএব, হে অশ্বারোহী! একবার ভেবে দেখো! আমি তোমাকেই বলছি!!!
Comment