আসসালামু আলাইকুম।
হে প্রিয় ভাই ! আসা করি আপনারা ভালো আছেন।
হে প্রিয় ভাই , আমরা চলছি আমরা নিজ গতিতে আর ,আর সময়ও চলছে তার আপন গতিতে । আল্লাহ আমদেরকে একটি একটি জান নামক একটি বস্তু দিয়েছেন ।আর সেই বস্তুর মালিক হলেন আল্লাহ তায়ালা ,তবে তা আমদেরকে সাময়িক সময়ের জন্য তা ব্যবহার কারার জন্য আমদেরকে দিয়েছেন। এখন সেই জান হলো আমাদের কাছে একটি আমানত । প্রিয় ভাই আল্লাহ আমদেরকে সেই জান দিয়ে নিজেই তা বান্দার কাছ থেকে কিনে নিতে চাচ্ছেন।আল্লাহু আকবর ,আজিব মুয়ামেলা ।ভাই ইকটু লক্ষ করুন যে, দুনিয়াতে এমন কোন ব্যবসায়িক আছেন যে,সে তার নিজের পন্য নিজেই কিনে নিচ্ছে? ভাই ইকটু বুঝার বিষয় । ভাই যেই পন্য আমার না , সেই পন্য আমার নিশজের মন মত ব্যবহার করাও যাবেনা আর সেটা হবে জুলুম । অতএব জান হলো আল্লাহ তায়ালার আর জান চালাতে হবেও মালিকের মরযি মুতাবেক আর এটাই হবে মালিকের সাথে ইনসাফ বজায় রাখা । অতএব আমাকে দেখতে হবে মালিক তার জানটাকে কোন কাজে ব্যবহার করার জন্য আমাদেরকে আহবান জানাচ্ছেন তা আমদেরকে বুঝতে হবে ।আল্লাহ আমাদের জান মাল ক্রয়করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে ,এখন যদি আমরা জান্নাত পেতে চাই তাহলে আল্লাহ তায়ালার বানী মুতাবেক আমাদের জান মালকে কোরবান করে দিতে হবে।এখন যদি আমরা জান্নাত পেতে চাই তাহলে এটা আমাদের ভাবতে হবে যে, এখন এই জান আর মাল আমার না।আল্লাহ আমাদেরকে আদেশ করেছন যে , তোমাদের উপর আমি জিহাদকে ফরয করে দিয়েছি।সুতরাং বিনা প্রশ্নে আমাদেরকে জিহাদ ফরয হিসাবে আমাদের মেনে নিতে হবে । এবং তাতে আঞ্জাম দিতে হবে ।
আল্লাহ আমদেরকে দিনের সহিহ বুঝ এবং যিনি জীবন দিয়েছেন তার পথে ব্যয় করার তাওফিক দান করুন আমীন।
হে প্রিয় ভাই ! আসা করি আপনারা ভালো আছেন।
হে প্রিয় ভাই , আমরা চলছি আমরা নিজ গতিতে আর ,আর সময়ও চলছে তার আপন গতিতে । আল্লাহ আমদেরকে একটি একটি জান নামক একটি বস্তু দিয়েছেন ।আর সেই বস্তুর মালিক হলেন আল্লাহ তায়ালা ,তবে তা আমদেরকে সাময়িক সময়ের জন্য তা ব্যবহার কারার জন্য আমদেরকে দিয়েছেন। এখন সেই জান হলো আমাদের কাছে একটি আমানত । প্রিয় ভাই আল্লাহ আমদেরকে সেই জান দিয়ে নিজেই তা বান্দার কাছ থেকে কিনে নিতে চাচ্ছেন।আল্লাহু আকবর ,আজিব মুয়ামেলা ।ভাই ইকটু লক্ষ করুন যে, দুনিয়াতে এমন কোন ব্যবসায়িক আছেন যে,সে তার নিজের পন্য নিজেই কিনে নিচ্ছে? ভাই ইকটু বুঝার বিষয় । ভাই যেই পন্য আমার না , সেই পন্য আমার নিশজের মন মত ব্যবহার করাও যাবেনা আর সেটা হবে জুলুম । অতএব জান হলো আল্লাহ তায়ালার আর জান চালাতে হবেও মালিকের মরযি মুতাবেক আর এটাই হবে মালিকের সাথে ইনসাফ বজায় রাখা । অতএব আমাকে দেখতে হবে মালিক তার জানটাকে কোন কাজে ব্যবহার করার জন্য আমাদেরকে আহবান জানাচ্ছেন তা আমদেরকে বুঝতে হবে ।আল্লাহ আমাদের জান মাল ক্রয়করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনিময়ে ,এখন যদি আমরা জান্নাত পেতে চাই তাহলে আল্লাহ তায়ালার বানী মুতাবেক আমাদের জান মালকে কোরবান করে দিতে হবে।এখন যদি আমরা জান্নাত পেতে চাই তাহলে এটা আমাদের ভাবতে হবে যে, এখন এই জান আর মাল আমার না।আল্লাহ আমাদেরকে আদেশ করেছন যে , তোমাদের উপর আমি জিহাদকে ফরয করে দিয়েছি।সুতরাং বিনা প্রশ্নে আমাদেরকে জিহাদ ফরয হিসাবে আমাদের মেনে নিতে হবে । এবং তাতে আঞ্জাম দিতে হবে ।
আল্লাহ আমদেরকে দিনের সহিহ বুঝ এবং যিনি জীবন দিয়েছেন তার পথে ব্যয় করার তাওফিক দান করুন আমীন।
Comment