➖➖➖➖➖➖
জরুরীয়াতে দ্বীনের সংজ্ঞা
জরুরীয়াতে দ্বীন বলতে বুঝানো হয় দ্বীনের এমন একটি বিষয় যা কোন চিন্তা-ভাবনা, দলীল প্রমান ছাড়াই বুঝে আসে (যেমন টুপি বা আযান) এবং তা সর্ব সাধারণও জানে। এটা বদীহী বা স্পষ্ট (যা চিন্তা ছাড়াই বুঝে আসে) এর সমপর্যায়ে। (আত তা’রীফাতুল ফিক্বহিয়্যাহ লি মুহাম্মদ আমীম আল ইহসান - পৃ:৩৫৮)
জরুরীয়া্তে দ্বীনের উপরোক্ত সংজ্ঞা অনুযায়ী যে সকল মাসআলার ক্ষেত্রে বলা হয় যে, তা জরুরীয়াতে দ্বীন: তা হলো শরীয়তের ঐ সকল বিধান যা জানা থাকা সকলের জন্য আবশ্যক। তাতে সাধারণ কিংবা আলেমের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। তালাকের সময়ও এই বিষয়টি ধর্তব্য। ইমাম শাফেয়ী রহঃ এটার নাম দিয়েছেনঃ (ইলমুল আম্মাহ) যা কারও জন্য ভুলে থাকার সুযোগ নেই। (আর রিসালা-৩৫৮পৃ
সুতরাং জরুরীয়াতে দ্বীনের মূল কথা হলো, এমন বিধান যা মানুষের মাঝে প্রকাশিত হয়ে গেছে এবং ছড়িয়ে পড়েছে। (জামেউল উলূম ওয়াল হিকাম লি হাফিজ ইবনে রজব-পৃ:৬৭)
অস্পষ্ট মাসআলা যা সাধারণ মানুষের জানা থাকে না তা জরুরীয়াতে দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
➖➖➖➖➖➖➖
জরুরীয়াতে দ্বীনের সংজ্ঞা
জরুরীয়াতে দ্বীন বলতে বুঝানো হয় দ্বীনের এমন একটি বিষয় যা কোন চিন্তা-ভাবনা, দলীল প্রমান ছাড়াই বুঝে আসে (যেমন টুপি বা আযান) এবং তা সর্ব সাধারণও জানে। এটা বদীহী বা স্পষ্ট (যা চিন্তা ছাড়াই বুঝে আসে) এর সমপর্যায়ে। (আত তা’রীফাতুল ফিক্বহিয়্যাহ লি মুহাম্মদ আমীম আল ইহসান - পৃ:৩৫৮)
জরুরীয়া্তে দ্বীনের উপরোক্ত সংজ্ঞা অনুযায়ী যে সকল মাসআলার ক্ষেত্রে বলা হয় যে, তা জরুরীয়াতে দ্বীন: তা হলো শরীয়তের ঐ সকল বিধান যা জানা থাকা সকলের জন্য আবশ্যক। তাতে সাধারণ কিংবা আলেমের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। তালাকের সময়ও এই বিষয়টি ধর্তব্য। ইমাম শাফেয়ী রহঃ এটার নাম দিয়েছেনঃ (ইলমুল আম্মাহ) যা কারও জন্য ভুলে থাকার সুযোগ নেই। (আর রিসালা-৩৫৮পৃ
সুতরাং জরুরীয়াতে দ্বীনের মূল কথা হলো, এমন বিধান যা মানুষের মাঝে প্রকাশিত হয়ে গেছে এবং ছড়িয়ে পড়েছে। (জামেউল উলূম ওয়াল হিকাম লি হাফিজ ইবনে রজব-পৃ:৬৭)
অস্পষ্ট মাসআলা যা সাধারণ মানুষের জানা থাকে না তা জরুরীয়াতে দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত হবে না।
➖➖➖➖➖➖➖
Comment