যুদ্ধাস্ত্র
১. অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য পবিত্র কুরান অত্যাবশ্যক এবং ওয়াজিব আখ্যা দিয়েছেন।
২. যুদ্ধাস্ত্র কাছে রাখা রাসুল সা. এর সুন্নত।
৩. যুদ্ধাস্ত্রের সঙ্গে মুহাব্বত মানে স্বয়ং রাসুল সা. এর সঙ্গে মুহাব্বত।
৪.যুদ্ধাস্ত্র রাসুল সা. এর এতই প্রিয় ছিল যে, তিনি স্বীয় যুদ্ধাস্ত্রের হাতল রুপা লাগিয়ে ছিলেন।
৫.:যুদ্ধাস্ত্রের গুরুত্ব রাসুল সা. রর কাছে এতই বেশি ছিল যে, তিনি নিজের কাছে উল্লেখযোগ্য পরিমানে অস্ত্র রেখেছেন।
৬. যুদ্ধাস্ত্র নবী-চরিত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
৭. অস্ত্র মসজিদে আনার আদব রাসুল সা. নিজে শিখিয়েছেন।
৮. রাসুল সা. পরিত্যক্ত সম্পত্তির মাঝে অস্ত্র ছাড়া কিছুই রেখে যান নি।
৯. রাসুল সা.অস্ত্র হিসেবে সর্বপ্রথম মিনজানীক বানিয়েছেন।
১০. অস্ত্র ব্যবহার সম্পর্কেই রাসুল সা. বলেছেন " হে সা'দ! তীর নিক্ষেপ করো, আমার আব্বা-আম্মা তোমার উপর কোরবান হোক।
১১. যুদ্ধাস্ত্রের মধ্যে লৌহবর্ম ও শিরস্ত্রান বানানো দাউদ আ. এর সুন্নাত।
১২. সাহাবায়ে কেরাম অস্ত্রকে কখনো দেহ থেকে পৃথক করতেন না।
১৩. মাসজিদে নববীতে সাহাবায়ে কেরাম অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিতেন।
১৪. মসজিদে নববীতে যুদ্ধাস্ত্রের দান-অনুদান জমা করা হয়েছিল।
১৫. অস্ত্রের জোরে জাযিরাতুল আরবকে কুফর এবং শিরক থেকে পবিত্র করা হয়েছিল।
১৬. যে ব্যক্তি অস্ত্র ধারণ করলো সে যেন নিজেকে আল্লাহর হাতে বাইয়াত করে নিলো।
১৭. অস্ত্রের বিনিমেয় অর্জিত গনীমত পবিত্র এবং হালাল।
১৮. অস্ত্র ইসলামের মহত্ব ও দাপট।
১৯. অস্ত্র ইসলামের শক্তি ও ক্ষমতা।
২০. অস্ত্র ইসলামের ইজ্জত ও সম্মান।
২১. অস্ত্রের মাধ্যমে কাফেরদের মাঝে আতংক ছড়িয়ে পরে।
২২. অস্ত্রের মাধ্যমে জুলুম এবং ফেতনা-ফাসাদ নির্মূল হয়।
২৩. অস্ত্র থেকে অমনোযোগীতা কাফেরদের আন্তরিক চাহিদা।
২৪. অস্ত্র থেকে বিমুখতা কুরআন, সুন্নাহ, এবং আমলেসাহাবা থেকে বিমুখতা।
২৫. অস্ত্রের প্রতি মুহাব্বত ও ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ।
সারকথা
অস্ত্রের প্রতি মুহাব্বত মূলতঃ কুরআনের প্রতি মুহাব্বত, নবীর প্রতি মুহাব্বত এবং সাহাবায়ে কেরামের প্রতি মুহাব্বতের বাস্তব প্রমাণ। অস্ত্রের দ্বারাই সম্ভব কিতাবুল্লাহর আইন-কানুনের হেফাযত করা এবং ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা।
১. অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য পবিত্র কুরান অত্যাবশ্যক এবং ওয়াজিব আখ্যা দিয়েছেন।
২. যুদ্ধাস্ত্র কাছে রাখা রাসুল সা. এর সুন্নত।
৩. যুদ্ধাস্ত্রের সঙ্গে মুহাব্বত মানে স্বয়ং রাসুল সা. এর সঙ্গে মুহাব্বত।
৪.যুদ্ধাস্ত্র রাসুল সা. এর এতই প্রিয় ছিল যে, তিনি স্বীয় যুদ্ধাস্ত্রের হাতল রুপা লাগিয়ে ছিলেন।
৫.:যুদ্ধাস্ত্রের গুরুত্ব রাসুল সা. রর কাছে এতই বেশি ছিল যে, তিনি নিজের কাছে উল্লেখযোগ্য পরিমানে অস্ত্র রেখেছেন।
৬. যুদ্ধাস্ত্র নবী-চরিত্রের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
৭. অস্ত্র মসজিদে আনার আদব রাসুল সা. নিজে শিখিয়েছেন।
৮. রাসুল সা. পরিত্যক্ত সম্পত্তির মাঝে অস্ত্র ছাড়া কিছুই রেখে যান নি।
৯. রাসুল সা.অস্ত্র হিসেবে সর্বপ্রথম মিনজানীক বানিয়েছেন।
১০. অস্ত্র ব্যবহার সম্পর্কেই রাসুল সা. বলেছেন " হে সা'দ! তীর নিক্ষেপ করো, আমার আব্বা-আম্মা তোমার উপর কোরবান হোক।
১১. যুদ্ধাস্ত্রের মধ্যে লৌহবর্ম ও শিরস্ত্রান বানানো দাউদ আ. এর সুন্নাত।
১২. সাহাবায়ে কেরাম অস্ত্রকে কখনো দেহ থেকে পৃথক করতেন না।
১৩. মাসজিদে নববীতে সাহাবায়ে কেরাম অস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিতেন।
১৪. মসজিদে নববীতে যুদ্ধাস্ত্রের দান-অনুদান জমা করা হয়েছিল।
১৫. অস্ত্রের জোরে জাযিরাতুল আরবকে কুফর এবং শিরক থেকে পবিত্র করা হয়েছিল।
১৬. যে ব্যক্তি অস্ত্র ধারণ করলো সে যেন নিজেকে আল্লাহর হাতে বাইয়াত করে নিলো।
১৭. অস্ত্রের বিনিমেয় অর্জিত গনীমত পবিত্র এবং হালাল।
১৮. অস্ত্র ইসলামের মহত্ব ও দাপট।
১৯. অস্ত্র ইসলামের শক্তি ও ক্ষমতা।
২০. অস্ত্র ইসলামের ইজ্জত ও সম্মান।
২১. অস্ত্রের মাধ্যমে কাফেরদের মাঝে আতংক ছড়িয়ে পরে।
২২. অস্ত্রের মাধ্যমে জুলুম এবং ফেতনা-ফাসাদ নির্মূল হয়।
২৩. অস্ত্র থেকে অমনোযোগীতা কাফেরদের আন্তরিক চাহিদা।
২৪. অস্ত্র থেকে বিমুখতা কুরআন, সুন্নাহ, এবং আমলেসাহাবা থেকে বিমুখতা।
২৫. অস্ত্রের প্রতি মুহাব্বত ও ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ।
সারকথা
অস্ত্রের প্রতি মুহাব্বত মূলতঃ কুরআনের প্রতি মুহাব্বত, নবীর প্রতি মুহাব্বত এবং সাহাবায়ে কেরামের প্রতি মুহাব্বতের বাস্তব প্রমাণ। অস্ত্রের দ্বারাই সম্ভব কিতাবুল্লাহর আইন-কানুনের হেফাযত করা এবং ইসলাম প্রতিষ্ঠা করা।
Comment