#আপনি_কাকে_জঙ্গি_বলছেন......!?
হে ভাই/বোন তুমি কাকে জঙ্গিবলছো? তুমি কি সেই মানুষদের জঙ্গি বলছো; যারা শুধু তোমার দ্বীন ইসলামকে, নবুয়্যাতের আদলে খিলাফাহ কায়েম করে টিকিয়ে রাখার জন্য ময়দান থেকে ময়দানে ছুটে চলেছে। কুফফারদের বুলেটের সামনে নিজের জীবন বিলিয়ে দিচ্ছে!
তুমি কি সেই ভাইদের অবস্থা কল্পনা করতে পারো, যে পরিবার ও আড়ামের বিছানা ত্যাগ করে, ঘর-বাড়ি ও আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে পাহাড় কিংবা জঙ্গলে দিন কাটাচ্ছে, নির্ঘুম রাত অতিবাহিত করছে?
যে কখনো নিজের প্লেট ধুয়ে ভাত বেড়ে খেতো না সেই যুবকটাও আজ তার সাথী ভাইদের জন্য হাত পুড়িয়ে রান্না করছে!
কল্পনা করতে পারো কি সেই ভাইয়ের কথা? যে তার সদ্যজাত শিশুটির জন্মের সংবাদ ও পায় না; কেমন দেখতে হয়েছে তার সন্তান! পুত্র নাকি কন্যা? মা-বাবা, প্রিয়তমা স্ত্রী ও সন্তানদের কথা ভুলে যারা উম্মাহর পাশে দাঁড়িয়েছে, নিজের শিশুটির মুখ দেখার আগেই যে বাবা সিরিয়ার সেই শিশুগুলার মৃত্যর বদলা নিতে গিয়ে শহীদ হয়ে গেছেন এরাই কি জঙ্গি?
আমেরিকার পা চাটা হলুদ মিডিয়া তোমাদের চোখে কালো চশমা পরিয়ে রেখেছে। তারা প্রচার করছে উমুক জঙ্গি এখানে হামলা করেছে, সেখানে আত্মঘাতী (মুলত শব্দ হবে ফিদায়ী) হামলা করেছে! আরে ভাই তারা কেন হামলা করলো কেনই বা আত্মঘাতী হলো! নিজের জীবনের কি তাদের একটুও মায়া নেই? কেন নেই তাদের জীবনের প্রতি আগ্রহ? কেন তারা নিজের জীবনের প্রতি এতোটা নির্দয়? কারন তারা আল্লাহ্* ছাড়া আর কাউকে ভয় পায়না। কোরআন এর বিধান ছাড়া মানব রচিত কোন কুফুরি বিধান মানেনা, তারা তো আল্লাহ্*র কাছে নিজের জীবন বিক্রয় করেছে জান্নাতের বিনিময়ে। শাহাদতের আশায় সকাল ও সন্ধ্যাবেলা যখন তোমরা কেবল তাজবীই জপো ঠিক সেই সময় তারা তাজা রক্ত ঝড়িয়ে কিনে নিচ্ছেন শাহাদত। আল্লাহু আকবার!!!
বাকী রইলো দ্বীন বুঝার কথা! আমিও জেনারেল শিক্ষিতা, কেন আমি আজ দ্বীন বুঝতে চাচ্ছি বা আমার মতো শত শত জেনারেল পড়ুয়া ভাই-বোন দ্বীন বুঝতে চাচ্ছেন? কেন আমরা কালো বোরকা-নিকাবের মধ্যে নিজেদের আবৃত করে রাখলাম? কেন আমাদের ভাইয়েরা ক্লিন সেভ না করে এই যুগেও ১৪০০ বছর পূর্বের সেই নববী চরিত্র ঘঠনে উঠে পড়ে লেগেছে? কেন আমরা দীপিকা, নুসরাত, হানি সিং বা দেবকে নিজেদের আইডল না বানিয়ে তাদের মতো না সেজে কেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাত দিয়ে নিজেদের সাজাতে ব্যস্ত? কেন আমরা রবী ঠাকুরের গীতাঞ্জলী/ 'শেষে'র কবিতা ছুড়ে ফেলে দ্বীন বুঝার জন্য বাধ্য হয়ে বাংলা হাদিস-কোরআন হাতে তুলে নিলাম? কেন আমরা সালাম ব্যতীত Hi! Hello! এখন ভুল করেও উচ্চারণ করিনা? কেন আমরা সেল্ফি আপলোড করিনা, কেন আমরা রসের গল্প, আড্ডা-মাস্তি নিয়ে পড়ে থাকি না কেন, কেন, কেন???
সব কেনোরই একটাই উত্তর হ্যাঁ আমরা “জঙ্গি”। আমাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী হতে বাধ্য করেছে এই সমাজ যারা পরিচালিত করছে সেই তাগুত ও তাদের কুফুরী আইন। হ্যাঁ আমরা বছরের পর বছর মাদ্রাসায় পড়িনি, আরবী হাদিস খুলে দিলে হয়তো বা পড়তেও পারবো না, তবে আপনাদের অলসতা আমাদের দায়ীত্বভার দান করেছে। আপনারা যখন জঙ্গিবাদের বিপক্ষে স্লোগান দিয়ে মূলত জিহাদকে তথা আল্লাহ্*র বিধান অস্বীকার করছেন ঠিক সেই সময় আমরা হাতে তুলে নিয়েছি কোরআন, হাদিস এবং অস্ত্র!
হে আমার দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত ভাই-বোনেরা! আপনারা আপনাদের কর্তব্য পালন করুন, আপনারা কোরআন ও হাদিসের আলোকে যুগ উপযোগী আহকাম ও বিধি-বিধান স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করুন। টাইম লাইনে প্রতি ঘন্টায় সেল্ফি আপলোড না দিয়ে উম্মাহকে সচেতন করুন। অনলাইন-অফলাইনে সক্রিয় ভাবে কাজ করতে থাকুন। আমরা আপনাদের অনুশরণ করে চলবো। ইন শাআ আল্লাহ্*।
আর যদি তা না পারেন আমাদের কাজে বাধাঁ দিতে আসবেন না, সমর্থন না করুন নিন্দা করবেন না, আর যদি নিন্দা করেন তো জেনে রাখুন আমরা আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার সেই আয়াত ভূলিনী।
#وَلَا_يَخَافُونَ_لَوْمَةَ_لَائِمٍ.
“তারা কখনোই নিন্দাকারীর নিন্দাকে পরোয়া করেননা!” [সূরা-মায়েদা আয়াত-৫৪]
আর আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার দ্বীন আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালা নিজেই সমুন্বত রাখবেন আর তা যার দ্বারাই হউক না কেন।
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ (54)
“হে ঈমানদারগন! তোমাদের মধ্য থেকে যে ব্যক্তি দ্বীন ত্যাগ করবে (দ্বীনের সামান্য অংশও ছেড়ে দিবে) অচীরেই আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালা এমন এক জাতীকে নিয়ে আসবে যাদেরকে তিনি ভালোবাসবেন এবং তাঁরাও তাঁকে ভালোবাসবেন, তারা মুমিনগনের প্রতি হবেন সহানুভূতিশীল আর কাফেরদের উপর হবেন অত্যান্ত কঠোর, তাঁরা আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার রাহে সসস্ত্র যুদ্ধ করবেন আর তারা কখনোই নিন্দাকারীর নিন্দাকে পরোয়া করে না! আর এটাই আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার দয়া তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন আর তিনি প্রসস্থ এবং মহা জ্ঞানী!!!” [সূরা-মায়েদা আয়াত-৫৪]
হে আলেম সমাজ স্মরণ করুন আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালা পবিত্র কালামে মাজিদে বলেছেন,
إِلَّا تَنْفِرُوا يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيْئًا ۗ وَاللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
যদি তোমরা বের না হও তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে কঠোর শাস্তি প্রদান করবেন এবং তোমাদের পরিবর্তে এক জাতিকে স্থলাভিষিক্ত করবেন, আর তোমরা আল্লাহর (দ্বীনের) কোনই ক্ষতি করতে পারবেনা। আল্লাহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।[আত-তাওবাহঃ৩৯]
হে ভাই/বোন তুমি কাকে জঙ্গিবলছো? তুমি কি সেই মানুষদের জঙ্গি বলছো; যারা শুধু তোমার দ্বীন ইসলামকে, নবুয়্যাতের আদলে খিলাফাহ কায়েম করে টিকিয়ে রাখার জন্য ময়দান থেকে ময়দানে ছুটে চলেছে। কুফফারদের বুলেটের সামনে নিজের জীবন বিলিয়ে দিচ্ছে!
তুমি কি সেই ভাইদের অবস্থা কল্পনা করতে পারো, যে পরিবার ও আড়ামের বিছানা ত্যাগ করে, ঘর-বাড়ি ও আত্মীয়-স্বজন ত্যাগ করে পাহাড় কিংবা জঙ্গলে দিন কাটাচ্ছে, নির্ঘুম রাত অতিবাহিত করছে?
যে কখনো নিজের প্লেট ধুয়ে ভাত বেড়ে খেতো না সেই যুবকটাও আজ তার সাথী ভাইদের জন্য হাত পুড়িয়ে রান্না করছে!
কল্পনা করতে পারো কি সেই ভাইয়ের কথা? যে তার সদ্যজাত শিশুটির জন্মের সংবাদ ও পায় না; কেমন দেখতে হয়েছে তার সন্তান! পুত্র নাকি কন্যা? মা-বাবা, প্রিয়তমা স্ত্রী ও সন্তানদের কথা ভুলে যারা উম্মাহর পাশে দাঁড়িয়েছে, নিজের শিশুটির মুখ দেখার আগেই যে বাবা সিরিয়ার সেই শিশুগুলার মৃত্যর বদলা নিতে গিয়ে শহীদ হয়ে গেছেন এরাই কি জঙ্গি?
আমেরিকার পা চাটা হলুদ মিডিয়া তোমাদের চোখে কালো চশমা পরিয়ে রেখেছে। তারা প্রচার করছে উমুক জঙ্গি এখানে হামলা করেছে, সেখানে আত্মঘাতী (মুলত শব্দ হবে ফিদায়ী) হামলা করেছে! আরে ভাই তারা কেন হামলা করলো কেনই বা আত্মঘাতী হলো! নিজের জীবনের কি তাদের একটুও মায়া নেই? কেন নেই তাদের জীবনের প্রতি আগ্রহ? কেন তারা নিজের জীবনের প্রতি এতোটা নির্দয়? কারন তারা আল্লাহ্* ছাড়া আর কাউকে ভয় পায়না। কোরআন এর বিধান ছাড়া মানব রচিত কোন কুফুরি বিধান মানেনা, তারা তো আল্লাহ্*র কাছে নিজের জীবন বিক্রয় করেছে জান্নাতের বিনিময়ে। শাহাদতের আশায় সকাল ও সন্ধ্যাবেলা যখন তোমরা কেবল তাজবীই জপো ঠিক সেই সময় তারা তাজা রক্ত ঝড়িয়ে কিনে নিচ্ছেন শাহাদত। আল্লাহু আকবার!!!
বাকী রইলো দ্বীন বুঝার কথা! আমিও জেনারেল শিক্ষিতা, কেন আমি আজ দ্বীন বুঝতে চাচ্ছি বা আমার মতো শত শত জেনারেল পড়ুয়া ভাই-বোন দ্বীন বুঝতে চাচ্ছেন? কেন আমরা কালো বোরকা-নিকাবের মধ্যে নিজেদের আবৃত করে রাখলাম? কেন আমাদের ভাইয়েরা ক্লিন সেভ না করে এই যুগেও ১৪০০ বছর পূর্বের সেই নববী চরিত্র ঘঠনে উঠে পড়ে লেগেছে? কেন আমরা দীপিকা, নুসরাত, হানি সিং বা দেবকে নিজেদের আইডল না বানিয়ে তাদের মতো না সেজে কেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাত দিয়ে নিজেদের সাজাতে ব্যস্ত? কেন আমরা রবী ঠাকুরের গীতাঞ্জলী/ 'শেষে'র কবিতা ছুড়ে ফেলে দ্বীন বুঝার জন্য বাধ্য হয়ে বাংলা হাদিস-কোরআন হাতে তুলে নিলাম? কেন আমরা সালাম ব্যতীত Hi! Hello! এখন ভুল করেও উচ্চারণ করিনা? কেন আমরা সেল্ফি আপলোড করিনা, কেন আমরা রসের গল্প, আড্ডা-মাস্তি নিয়ে পড়ে থাকি না কেন, কেন, কেন???
সব কেনোরই একটাই উত্তর হ্যাঁ আমরা “জঙ্গি”। আমাদের জঙ্গি-সন্ত্রাসী হতে বাধ্য করেছে এই সমাজ যারা পরিচালিত করছে সেই তাগুত ও তাদের কুফুরী আইন। হ্যাঁ আমরা বছরের পর বছর মাদ্রাসায় পড়িনি, আরবী হাদিস খুলে দিলে হয়তো বা পড়তেও পারবো না, তবে আপনাদের অলসতা আমাদের দায়ীত্বভার দান করেছে। আপনারা যখন জঙ্গিবাদের বিপক্ষে স্লোগান দিয়ে মূলত জিহাদকে তথা আল্লাহ্*র বিধান অস্বীকার করছেন ঠিক সেই সময় আমরা হাতে তুলে নিয়েছি কোরআন, হাদিস এবং অস্ত্র!
হে আমার দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত ভাই-বোনেরা! আপনারা আপনাদের কর্তব্য পালন করুন, আপনারা কোরআন ও হাদিসের আলোকে যুগ উপযোগী আহকাম ও বিধি-বিধান স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করুন। টাইম লাইনে প্রতি ঘন্টায় সেল্ফি আপলোড না দিয়ে উম্মাহকে সচেতন করুন। অনলাইন-অফলাইনে সক্রিয় ভাবে কাজ করতে থাকুন। আমরা আপনাদের অনুশরণ করে চলবো। ইন শাআ আল্লাহ্*।
আর যদি তা না পারেন আমাদের কাজে বাধাঁ দিতে আসবেন না, সমর্থন না করুন নিন্দা করবেন না, আর যদি নিন্দা করেন তো জেনে রাখুন আমরা আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার সেই আয়াত ভূলিনী।
#وَلَا_يَخَافُونَ_لَوْمَةَ_لَائِمٍ.
“তারা কখনোই নিন্দাকারীর নিন্দাকে পরোয়া করেননা!” [সূরা-মায়েদা আয়াত-৫৪]
আর আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার দ্বীন আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালা নিজেই সমুন্বত রাখবেন আর তা যার দ্বারাই হউক না কেন।
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ (54)
“হে ঈমানদারগন! তোমাদের মধ্য থেকে যে ব্যক্তি দ্বীন ত্যাগ করবে (দ্বীনের সামান্য অংশও ছেড়ে দিবে) অচীরেই আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালা এমন এক জাতীকে নিয়ে আসবে যাদেরকে তিনি ভালোবাসবেন এবং তাঁরাও তাঁকে ভালোবাসবেন, তারা মুমিনগনের প্রতি হবেন সহানুভূতিশীল আর কাফেরদের উপর হবেন অত্যান্ত কঠোর, তাঁরা আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার রাহে সসস্ত্র যুদ্ধ করবেন আর তারা কখনোই নিন্দাকারীর নিন্দাকে পরোয়া করে না! আর এটাই আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালার দয়া তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন আর তিনি প্রসস্থ এবং মহা জ্ঞানী!!!” [সূরা-মায়েদা আয়াত-৫৪]
হে আলেম সমাজ স্মরণ করুন আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তা’য়ালা পবিত্র কালামে মাজিদে বলেছেন,
إِلَّا تَنْفِرُوا يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيْئًا ۗ وَاللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
যদি তোমরা বের না হও তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে কঠোর শাস্তি প্রদান করবেন এবং তোমাদের পরিবর্তে এক জাতিকে স্থলাভিষিক্ত করবেন, আর তোমরা আল্লাহর (দ্বীনের) কোনই ক্ষতি করতে পারবেনা। আল্লাহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী।[আত-তাওবাহঃ৩৯]
Comment