জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ৯)
আবু আবদুল্লাহ
হে মুজাহিদ ভাইয়েরা, জিহাদের প্রস্তুতি শুরু করুন,
আজ থেকেই! (পর্ব ৯)
কারন আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আর প্রস্তুত কর
তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য
যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং
পালিত ঘোড়া থেকে
যেন প্রভাব পড়ে
আল্লাহর শুত্রুদের উপর এবং
তোমাদের শত্রুদের উপর
আর
তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও
যাদেরকে তোমরা জান না
আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।
[সূরা আল-আনফালঃ৬০]
তাই নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
★★★ একটানা কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা উপোষ থাকা।
হ্যাঁ, বন্ধুরা
আপনাকে এবার কোন কিছু না খেয়ে
(এমন কি এক ফোটা পানিও না)
একটানা ২৪ ঘন্টা থাকার ট্রেনিং নিতে হবে।
★কিভাবে শুরু করবেন?
প্রথমেই আপনার নিয়তকে শুদ্ধ করে নিন।
যে আপনি এই কষ্টকর ট্রেনিং করবেন
একমাত্র মহান রবের সন্তুষ্টির জন্য।
আপনি যদি ভারি কোন কাজ
না করে থাকেন তবেতো কোন সমস্যাই নেই।
আর যদি ভারি কাজ করা লাগে তবে,
ছুটির দিনকে এই উপষের ট্রেনিং এর জন্য
কাজে লাগাতে পারেন।
মনে করুন আপনি দুপুরের খাওয়া
শেষ করলেন ঠিক ২ টায়।
এখন যেদিন দুপুর ২ টায়
আপনি খাওয়া শেষ করলেন
সেদিন থেকে এর পরদিন ২ দুপুর
২ টা পর্যন্ত আপনি আর কোন কিছুই
খেতে পারবেন না।
এমনকি একফোঁটা পানিও নয়!
তবে মনে রাখবেন এই অবস্থায় শুধু
শুয়ে বসে থাকলে হবে না।
বরং শুধু খাওয়া ছাড়া আর বাকি
সকল স্বাভাবিক কাজকর্ম,
ইবাদাত বন্দেগী ঠিকঠাক ভাবে
চালিয়ে যেতে হবে।
যখন দুপুর ২ টা পার হবে তখন আপনি
খাওয়া আরম্ভ করবেন।
সতর্কতা:-- প্রথমে অল্প অল্প করে
কয়েক ঢোগ পানি খাবেন,
তারপর অন্য খাবার।
একসাথে বেশি পানি বা প্রথমে পানি ছাড়া
অন্য কিছু খেতে যাবেন না।
এতে করে গলায় আটকে যেয়ে
মারাত্মক বিপদ হতে পারে।
আবু আবদুল্লাহ
হে মুজাহিদ ভাইয়েরা, জিহাদের প্রস্তুতি শুরু করুন,
আজ থেকেই! (পর্ব ৯)
কারন আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আর প্রস্তুত কর
তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য
যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং
পালিত ঘোড়া থেকে
যেন প্রভাব পড়ে
আল্লাহর শুত্রুদের উপর এবং
তোমাদের শত্রুদের উপর
আর
তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও
যাদেরকে তোমরা জান না
আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।
[সূরা আল-আনফালঃ৬০]
তাই নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
★★★ একটানা কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা উপোষ থাকা।
হ্যাঁ, বন্ধুরা
আপনাকে এবার কোন কিছু না খেয়ে
(এমন কি এক ফোটা পানিও না)
একটানা ২৪ ঘন্টা থাকার ট্রেনিং নিতে হবে।
★কিভাবে শুরু করবেন?
প্রথমেই আপনার নিয়তকে শুদ্ধ করে নিন।
যে আপনি এই কষ্টকর ট্রেনিং করবেন
একমাত্র মহান রবের সন্তুষ্টির জন্য।
আপনি যদি ভারি কোন কাজ
না করে থাকেন তবেতো কোন সমস্যাই নেই।
আর যদি ভারি কাজ করা লাগে তবে,
ছুটির দিনকে এই উপষের ট্রেনিং এর জন্য
কাজে লাগাতে পারেন।
মনে করুন আপনি দুপুরের খাওয়া
শেষ করলেন ঠিক ২ টায়।
এখন যেদিন দুপুর ২ টায়
আপনি খাওয়া শেষ করলেন
সেদিন থেকে এর পরদিন ২ দুপুর
২ টা পর্যন্ত আপনি আর কোন কিছুই
খেতে পারবেন না।
এমনকি একফোঁটা পানিও নয়!
তবে মনে রাখবেন এই অবস্থায় শুধু
শুয়ে বসে থাকলে হবে না।
বরং শুধু খাওয়া ছাড়া আর বাকি
সকল স্বাভাবিক কাজকর্ম,
ইবাদাত বন্দেগী ঠিকঠাক ভাবে
চালিয়ে যেতে হবে।
যখন দুপুর ২ টা পার হবে তখন আপনি
খাওয়া আরম্ভ করবেন।
সতর্কতা:-- প্রথমে অল্প অল্প করে
কয়েক ঢোগ পানি খাবেন,
তারপর অন্য খাবার।
একসাথে বেশি পানি বা প্রথমে পানি ছাড়া
অন্য কিছু খেতে যাবেন না।
এতে করে গলায় আটকে যেয়ে
মারাত্মক বিপদ হতে পারে।
Comment