"বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম"
মাদরাসার বাৎসরিক অনুষ্ঠান চলছিলো। উস্তাদরা একের পর এক বয়ান রাখছেন। দিকনির্দেশনামূলক বয়ান। চলছে তো চলছেই! কো-ন বিরতি নেই!! জীবন "চলার পথের" কিছু পাথেয় অর্জন করার জন্য অনেক ছাত্র ভাই-ই কাগজ - কলম সাথে করে নিয়েছিলেন। তন্মধ্যে আমিও একজন ছিলাম। তাই প্রয়োজনীয় কিছু কথা নোট করছিলাম। কিন্তু বারবারই নিজের মনকে বয়ানে বসাতে ব্যর্থ হচ্ছিলাম। কারণ গজওয়ায়ে হিন্দের আগাম ভাবনা আমাকে ব্যস্ত করে রাখছিলো। আর হযরত মাহদী আ: এর আগমনবার্তা বারবার দিলকে আঘাত করছিলো। ফলে চোখের অশ্রুকে ধরে রাখা সম্ভবপর হলোনা। অবশেষে নিজের অজান্তেই দুগন্ড বেয়ে কয়েকফোঁটা অশ্রু ঝরে পড়লো। হাজারও তালিবুলইলমদের মাঝে কোনরুপ চোখের অশ্রুকে সামলে নিলাম। কিন্তু দিলকে সামলাতে অপারগ হলাম। কারণ আবেগ ও আকাঙ্ক্ষার সংমিশ্রণ আমাকে অস্থির করে তুলছিলো। তাই অবশেষে অস্থির হৃদয়কে স্বস্তি দেয়ার জন্য লিখতে শুরু করলাম>♦জিহাদের আহ্বান♦
{প্রিয় ভাই! আপনি কাব্যটি পাঠ করুন! আর ভাবুন, কথাগুলি আপনিই বলছেন! আশা করি তা আপনার হৃদয়কেও আন্দোলিত করবে ইনশাআল্লাহ। }
""জিহাদের আহ্বান""
অস্থির হৃদয় মোর স্বস্তি নেই তাতে,
দেহ একখানে মোর দিল ময়দানে।
ছোটে মোর মন তড়িৎ গতিতে ধুকধুক করে সদা হায়,
প্রাণের মায়া ছেড়ে পাগল হৃদয় মোর শাহাদাত পানে ছুটে যায়।
শশব্যস্ত হয়ে চলে যায় বয়ে ক্লান্তিহীন অবিরাম,
মনে তারগীব লয়ি শত ব্যথা সহি সৃজে জিহাদের আহ্বান।
যাতনা বেড়ে বেড়ে যায় আমি পুড়ে পুড়ে ছাই,
যাওনা মোরে নিয়ে ওহে মুজাহিদ ভাই।
বলো! কতকাল থাকিবো বসিয়া জীবনের অঙ্ক কষিয়া!!
এজীবন যাবেইতো চলিয়া!!!
তবে কেন বলো খোদার রাহেতে লড়াই করিতে
জীবন দেবোনা বিলিয়া..............??
মোর জীবনটাই তো জিহাদের লাগি,
সঙ্গ দাও মোরে ওহে ভাই মুজাহিদী।
আশা মোর হৃদে দীনের তরে হবো ইমাম মাহদীর প্রিয় সৈনিক,
যাবো অগ্রে এগিয়ে বিজয়ের পানে আল্লাহর গোলাম আমি নির্ভিক!
আমি প্রফুল্ল মনের অধিকারী!
উৎসুক প্রাণে জিহাদের গানে চলে সকাল-সন্ধ্যা বিভাবরী।
ওহে মুজাহিদ দেখো আমার পানে চাহিয়া!
লাগেনা কি মায়া আমায় দেখিয়া?
নাওনা সাথে করিয়া!!!
মনে মোর জাগে কত আশা আর কতইনা বাঁধে বাসা,
লাগেনাতো ভালো ঘরের কোণে বসে জীবনের অঙ্ক কষা।
আমি মুসলিম রণবীর!! ব্যাঘ্র থাবা মোর বিড়াল কভু নহি!
তবে কেন বলো অপরাধ ভবে মুখটি বুঝে অপরাধ যাবো সহি?
না! না! না! আর নহে! কতইবা হৃদয় বলো সহে,
সময় হয়েছে এবার রক্ত ঢেলে দেবার এই রাহে।
বলো! তুমিও কি যাবে মোর সাথে লড়িতে রাণাঙ্গনে?
আল্লাহর বিধান বাস্তবায়িতে আল্লাহর যমিনে।
নাকি ভয় জাগে তোমারি মনে জীবনটা যাবে চলিয়া,
তবে শোন বলি রাসূলের সিরাত লইয়ো তুমি পড়িয়া!
জাননা কি তুমি বকর, উমর, উসমান, আলির কথা?
আপোষ করেনি কোন বাতিলের সাথে, নত করেনি কভু মাথা।
আরো দেখো মোদের অনুসৃত ইমাম হানিফাকে,
কারাগারকে বরণ করেছেন রাজি করিতে রবকে।
যদি আরো জানিতে চাও, তবে সম্মুখপানে চাও!
দেখিবে হাইবাতুল্লাহ ও জাওয়াহিরীসহ লড়ছে আরো মুজাহিদরাও।
হতে চাও কি তুমি তাঁদেরই মত একজন?
তবে ভীরুতার পায়ে কুঠারাঘাত আর সাহসের প্রয়োজন।
পারবে করিতে তুমি তাহা! আমি বলিয়াছি যাহা?
করিলে হবেন আল্লাহ রাজি কার্য হবে মহা।
চলো তাই হাতে রাখি মোরা হাত, করি জিহাদের বায়াত,
যেনো হয়ে যায় স্বার্থক মোদের কোরআন তেলাওয়াত!
যেনো হয়ে যায় স্বার্থক মোদের কোরআন তেলাওয়াত!!
যেনো হয়ে যায় স্বার্থক মোদের কোরআন তেলাওয়াত!!!
মাদরাসার বাৎসরিক অনুষ্ঠান চলছিলো। উস্তাদরা একের পর এক বয়ান রাখছেন। দিকনির্দেশনামূলক বয়ান। চলছে তো চলছেই! কো-ন বিরতি নেই!! জীবন "চলার পথের" কিছু পাথেয় অর্জন করার জন্য অনেক ছাত্র ভাই-ই কাগজ - কলম সাথে করে নিয়েছিলেন। তন্মধ্যে আমিও একজন ছিলাম। তাই প্রয়োজনীয় কিছু কথা নোট করছিলাম। কিন্তু বারবারই নিজের মনকে বয়ানে বসাতে ব্যর্থ হচ্ছিলাম। কারণ গজওয়ায়ে হিন্দের আগাম ভাবনা আমাকে ব্যস্ত করে রাখছিলো। আর হযরত মাহদী আ: এর আগমনবার্তা বারবার দিলকে আঘাত করছিলো। ফলে চোখের অশ্রুকে ধরে রাখা সম্ভবপর হলোনা। অবশেষে নিজের অজান্তেই দুগন্ড বেয়ে কয়েকফোঁটা অশ্রু ঝরে পড়লো। হাজারও তালিবুলইলমদের মাঝে কোনরুপ চোখের অশ্রুকে সামলে নিলাম। কিন্তু দিলকে সামলাতে অপারগ হলাম। কারণ আবেগ ও আকাঙ্ক্ষার সংমিশ্রণ আমাকে অস্থির করে তুলছিলো। তাই অবশেষে অস্থির হৃদয়কে স্বস্তি দেয়ার জন্য লিখতে শুরু করলাম>♦জিহাদের আহ্বান♦
{প্রিয় ভাই! আপনি কাব্যটি পাঠ করুন! আর ভাবুন, কথাগুলি আপনিই বলছেন! আশা করি তা আপনার হৃদয়কেও আন্দোলিত করবে ইনশাআল্লাহ। }
""জিহাদের আহ্বান""
অস্থির হৃদয় মোর স্বস্তি নেই তাতে,
দেহ একখানে মোর দিল ময়দানে।
ছোটে মোর মন তড়িৎ গতিতে ধুকধুক করে সদা হায়,
প্রাণের মায়া ছেড়ে পাগল হৃদয় মোর শাহাদাত পানে ছুটে যায়।
শশব্যস্ত হয়ে চলে যায় বয়ে ক্লান্তিহীন অবিরাম,
মনে তারগীব লয়ি শত ব্যথা সহি সৃজে জিহাদের আহ্বান।
যাতনা বেড়ে বেড়ে যায় আমি পুড়ে পুড়ে ছাই,
যাওনা মোরে নিয়ে ওহে মুজাহিদ ভাই।
বলো! কতকাল থাকিবো বসিয়া জীবনের অঙ্ক কষিয়া!!
এজীবন যাবেইতো চলিয়া!!!
তবে কেন বলো খোদার রাহেতে লড়াই করিতে
জীবন দেবোনা বিলিয়া..............??
মোর জীবনটাই তো জিহাদের লাগি,
সঙ্গ দাও মোরে ওহে ভাই মুজাহিদী।
আশা মোর হৃদে দীনের তরে হবো ইমাম মাহদীর প্রিয় সৈনিক,
যাবো অগ্রে এগিয়ে বিজয়ের পানে আল্লাহর গোলাম আমি নির্ভিক!
আমি প্রফুল্ল মনের অধিকারী!
উৎসুক প্রাণে জিহাদের গানে চলে সকাল-সন্ধ্যা বিভাবরী।
ওহে মুজাহিদ দেখো আমার পানে চাহিয়া!
লাগেনা কি মায়া আমায় দেখিয়া?
নাওনা সাথে করিয়া!!!
মনে মোর জাগে কত আশা আর কতইনা বাঁধে বাসা,
লাগেনাতো ভালো ঘরের কোণে বসে জীবনের অঙ্ক কষা।
আমি মুসলিম রণবীর!! ব্যাঘ্র থাবা মোর বিড়াল কভু নহি!
তবে কেন বলো অপরাধ ভবে মুখটি বুঝে অপরাধ যাবো সহি?
না! না! না! আর নহে! কতইবা হৃদয় বলো সহে,
সময় হয়েছে এবার রক্ত ঢেলে দেবার এই রাহে।
বলো! তুমিও কি যাবে মোর সাথে লড়িতে রাণাঙ্গনে?
আল্লাহর বিধান বাস্তবায়িতে আল্লাহর যমিনে।
নাকি ভয় জাগে তোমারি মনে জীবনটা যাবে চলিয়া,
তবে শোন বলি রাসূলের সিরাত লইয়ো তুমি পড়িয়া!
জাননা কি তুমি বকর, উমর, উসমান, আলির কথা?
আপোষ করেনি কোন বাতিলের সাথে, নত করেনি কভু মাথা।
আরো দেখো মোদের অনুসৃত ইমাম হানিফাকে,
কারাগারকে বরণ করেছেন রাজি করিতে রবকে।
যদি আরো জানিতে চাও, তবে সম্মুখপানে চাও!
দেখিবে হাইবাতুল্লাহ ও জাওয়াহিরীসহ লড়ছে আরো মুজাহিদরাও।
হতে চাও কি তুমি তাঁদেরই মত একজন?
তবে ভীরুতার পায়ে কুঠারাঘাত আর সাহসের প্রয়োজন।
পারবে করিতে তুমি তাহা! আমি বলিয়াছি যাহা?
করিলে হবেন আল্লাহ রাজি কার্য হবে মহা।
চলো তাই হাতে রাখি মোরা হাত, করি জিহাদের বায়াত,
যেনো হয়ে যায় স্বার্থক মোদের কোরআন তেলাওয়াত!
যেনো হয়ে যায় স্বার্থক মোদের কোরআন তেলাওয়াত!!
যেনো হয়ে যায় স্বার্থক মোদের কোরআন তেলাওয়াত!!!
Comment