بسم الله الرحمن الرحيم
الحمد لله الذي امرنا بالجهاد ليعذب الكافرين بايدينا وينصرنا عليهم ويشفي صدور قوم مؤمنين والصلاة والسلام علي سيدنا محمد واله واصحابه اللذين كانو اشداء علي الكفار ورحماء علي المسلمين اما بعد
��প্রিয় পাঠক! আজ সমগ্র মুসলিম বিশ্ব এমন এক দূর্যোগপূর্ণ সময় অতিবাহিত করছে যে, যার বিষাক্ততা প্রতিটি মুসলিম উম্মাহর হৃদয় পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেছে। আর সে বিষাক্ততায় আজ প্রতিটি মুমিনের হৃদয় ক্ষত-বিক্ষত হয়ে রক্তক্ষরণ করছে। মুসলিম উম্মাহর বক্ষের তাজা রক্ত দ্বারা পৃথিবীর বুক সিঞ্চিতি হচ্ছে। এটা এক ভিবিষীকাময় অবস্থা! এক করুণ পরিস্থিতি!! ফলশ্রুতিতে যখনই কোন মুসলিম উম্মাহর উপর এমন দূর্যোগ নেমে আসে, তখন বসে থাকতে পারেনা কোন প্রকৃত ঈমানদার ব্যক্তি। আর যখনই কোন মুসলিম মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়, ঠিক সেমূহুর্তে প্রতিশোধ না নিয়ে স্বীয় ঘরে স্থীর বসে থাকতে পারেনা কোন ঈমানদার, কোন বীর ।
❗❗❗কিন্তু আফসোস্! শত আফসোস্!! যখনই কোন ঈমানদার নির্যাতিত উম্মাহর পাশে এসে সাহায্যের হাত সম্প্রসারিত করে ও নির্যাতিত উম্মহর চোখের অশ্রু মুছে দেয়ার জন্য নিজের হস্ত অগ্রসর করে এবং সমগ্র কুফুরী বিশ্বের সকল কুকুর,শূকর ও হিংস্র হায়েনাদের থাবা থেকে অসহায়, নিঃস্ব, নির্যাতিত নিপিড়ীত মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য প্রতিরোধ ও প্রতিশোধমূলক যুদ্ধ শুরু করে, তখনই মুসলিম নামে পরিচিত, প্রকৃত ও নিরেট মুনাফিকের একটি দল “জঙ্গিবিাদ নিপাত যাক” “জঙ্গিবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই” “জঙ্গিবাদকে না বলুন” “ইসলাম জঙ্গিবাদকে পছন্দ করেনা” ইত্যাদি, ইত্যাদি নিফাকপূর্ণ স্লোগানে মেতে উঠে, আল্লাহর জমিন ও আকাশ, বাতাসকে কুলোষিত করে ফেলে ।
��এসকল খাঁটি মুনাফিকরা কাফেরদের বুলি নিজেদের মুখে আওরিয়ে বড়ই গর্ববোধ করে!! অথচ, যখন পুরো মুসলিম বিশ্বের উপর, কুফুরী বিশ্বের নির্যাতনের স্টীম রোলার চলতে থাকে, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট অমুসলিমরা যখন, মুসলিম মা-বোনদের উপর একের পর এক হামলে পড়তে থাকে, আর যখন অসহায় মুসলিমদের বাড়ি ঘরগুলো জালিম কুফ্ফারেরা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ভষ্ম করে দেয়, “তখন” মুসলিম নামে পরিচিত এসকল মুনাফিকরা প্রতিবাদ করা থেকে একদম নিশ্চুপ থাকে। বরং যারা প্রতিবাদ করতে চায়,তাদেরকে পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে চুপ রাখবার অপচেষ্টা চালায়। এইতো মুনাফিকদের অবস্থা!! হায়রে! মুনাফিকরা যদি একটু চিন্তা করে দেখতো!!!
��আমি প্রশ্ন করতে চাই! আজকে যেসকল লোক,“জঙ্গিবাদ নিপাত যাক” এর মত আরো বহু স্লোগান নিয়ে,মাঠে-ময়দানে মুখে ফেনাধ্বনি তুলছেন;তারা কি একবারও ভেবে দেখেছেন যে, তারা কাদের বুলি নিজের মুখে আওড়াচ্ছেন ? তারা কি একথাও কখনো একটু ভেবেছেন, কিংবা কিছুটা গভীরভাবে গবেষনা করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন যে,মূলতই জঙ্গিবাদ কি জিনিস ? প্রকৃতার্থে জঙ্গিবাদ দ্বারা কাদের মতবাদ উদ্দেশ্য করা হয় ? আর জঙ্গিইবা কাদেরকে বলা হয় ? এবং কেনইবা তাদেরকে এনামে অবহিত করা হলো ?
��রব্বু যিল-জালালের কসম!! তারা কখনোই এমনটি ভাবার এবং এ বিষয়ে কিঞ্চিত গবেষণা করারও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি!!!
��ফলোশ্রুতিতে,“না বুঝে” আজকের অধিকাংশ মুসলিম জনতাই নিজের ঈমান বিসর্জন দিচ্ছেন । নিজের অজান্তেই কাফেরদের বুলি স্বীয় মুখে আওরিয়ে চিরস্থায়ী আখেরাতকে বরবাদ করে দিচ্ছেন!!
��আবার অনেকেই, জঙ্গিবাদ দ্বারা কাদেরকে উদ্দেশ্য করা হয়, একথা জানার পরও “হিকমত” “হিকমত” করে জঙ্গিবাদ থেকে পলায়ন করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন!! কি আশ্চর্য প্রকারের হিকমত! চিরহক তথা চিরসত্যকে গোপন করার হিকমত!!! আশ্চর্য! সত্যকে কবর দেয়া, এটা আবার হিকমত হয় কিভাবে ? বস্তুত তারা কেবল কিতাবের পৃষ্ঠা হতে হিকমতের সংজ্ঞাটাই পড়েছে, কিন্তু কখনো এর বাস্তবতা অনুভব করার চেষ্টাটুকু করেনি । ফলে তারা যেটি হিকমত নয়, সেটিকে হিকমত বলে চালিয়ে দিচ্ছে! অথচ, দেখুন মুখতাসারুল মাআনী গ্রন্থপ্রনেতা আল্লামা সাআদুদ্দিন তাফতাযানী রহঃ তার কিতাবে হিকমতের সংজ্ঞা এভাবে লিখেছেন –
الحكمة هي علم الشرائع وكل كلام ما وافق الحق��
��অর্থাৎ, হিকমত হচ্ছে শরিয়তের ইলম ও প্রত্যেক এমন কথা যা হক তথা সত্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় (মুখতাসারুল মাআনী : ০৬ )
��প্রিয় পাঠক! এবার আপনিই ভেবে দেখুন! হিকমত হচ্ছে শরীয়তের ইলম ও সত্যের অনূকুল হয় এমন কথা, তাহলে শরীয়তের ইলম কি কখনো “জঙ্গ ও জঙ্গিবাদের মত” একটি বড় ফরয বিধানকে এড়িয়ে চলতে পারে ? বরং শরীয়তের ইলমই তো হচ্ছে হককে উন্মোচনকারী। তাহলে এসকল লোক কিভাবে সভা-সেমিনারে, মাঠে-ময়দানে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য প্রদান করে, নিজেদের এই ঘৃণ্যকর্মকে হিকমত বলে চালিয়ে দিচ্ছে ?
��বাস্তব কথা হলো এই যে, তারা যখন যুদ্ধ-জিহাদের তাহরিফ তথা বিকৃতি সাধন করতে করতে শেষ পর্যায়ে উপণীত হয়েও যুদ্ধ-জিহাদ থেকে পালাবার কোন পথ খুঁজে পাচ্ছেনা, তখন উপায় না পেয়ে যুদ্ধ-জিহাদ থেকে পালিয়ে বাঁচবার জন্য হিকমতের তাহরিফ তথা অপব্যাখ্যা ও বিকৃতিসাধন শুরু করে দিয়েছে!!! আল্লাহ তা’ আলা আমাদের সকলকে এসকল ঘৃণ্যকর্ম হতে হিফাযত করুন। আমীন ! ইয়া রব্বাল হিকমাহ!!
��প্রিয় পাঠক! ফলোশ্রুতিতে এই মূহুর্তে সিন্ধান্ত নেয়া সকল জনতার উপর খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে যে, তারা কি জঙ্গিবাদকে “হা” বলবেন নাকি “না” বলবেন ?
��আমি বলবো! প্রিয় পাঠক! আপনি একজন চিন্তাশীল ব্যক্তি! অতএব আপনি জঙ্গিবাদ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করার পূ্র্বে “খুব ভালভাবে জেনে নিন” জঙ্গ, জঙ্গি ও জঙ্গিবাদ সম্পর্কে । এরপর আপনি সিন্ধানত নিন (১। হাঁ ২। না) এক নাকি দুই। আর এ বিষয়টিকেই আপনার নিকট সুস্পষ্ট করে তুলতে আমাদের এই ক্ষুদ্র আয়োজন “আপনি! কেন, জঙ্গিদেরকে ভালবাসবেন” ?
الحمد لله الذي امرنا بالجهاد ليعذب الكافرين بايدينا وينصرنا عليهم ويشفي صدور قوم مؤمنين والصلاة والسلام علي سيدنا محمد واله واصحابه اللذين كانو اشداء علي الكفار ورحماء علي المسلمين اما بعد
��প্রিয় পাঠক! আজ সমগ্র মুসলিম বিশ্ব এমন এক দূর্যোগপূর্ণ সময় অতিবাহিত করছে যে, যার বিষাক্ততা প্রতিটি মুসলিম উম্মাহর হৃদয় পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছেছে। আর সে বিষাক্ততায় আজ প্রতিটি মুমিনের হৃদয় ক্ষত-বিক্ষত হয়ে রক্তক্ষরণ করছে। মুসলিম উম্মাহর বক্ষের তাজা রক্ত দ্বারা পৃথিবীর বুক সিঞ্চিতি হচ্ছে। এটা এক ভিবিষীকাময় অবস্থা! এক করুণ পরিস্থিতি!! ফলশ্রুতিতে যখনই কোন মুসলিম উম্মাহর উপর এমন দূর্যোগ নেমে আসে, তখন বসে থাকতে পারেনা কোন প্রকৃত ঈমানদার ব্যক্তি। আর যখনই কোন মুসলিম মা-বোনের ইজ্জত নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হয়, ঠিক সেমূহুর্তে প্রতিশোধ না নিয়ে স্বীয় ঘরে স্থীর বসে থাকতে পারেনা কোন ঈমানদার, কোন বীর ।
❗❗❗কিন্তু আফসোস্! শত আফসোস্!! যখনই কোন ঈমানদার নির্যাতিত উম্মাহর পাশে এসে সাহায্যের হাত সম্প্রসারিত করে ও নির্যাতিত উম্মহর চোখের অশ্রু মুছে দেয়ার জন্য নিজের হস্ত অগ্রসর করে এবং সমগ্র কুফুরী বিশ্বের সকল কুকুর,শূকর ও হিংস্র হায়েনাদের থাবা থেকে অসহায়, নিঃস্ব, নির্যাতিত নিপিড়ীত মুসলমানদের রক্ষা করার জন্য প্রতিরোধ ও প্রতিশোধমূলক যুদ্ধ শুরু করে, তখনই মুসলিম নামে পরিচিত, প্রকৃত ও নিরেট মুনাফিকের একটি দল “জঙ্গিবিাদ নিপাত যাক” “জঙ্গিবাদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই” “জঙ্গিবাদকে না বলুন” “ইসলাম জঙ্গিবাদকে পছন্দ করেনা” ইত্যাদি, ইত্যাদি নিফাকপূর্ণ স্লোগানে মেতে উঠে, আল্লাহর জমিন ও আকাশ, বাতাসকে কুলোষিত করে ফেলে ।
��এসকল খাঁটি মুনাফিকরা কাফেরদের বুলি নিজেদের মুখে আওরিয়ে বড়ই গর্ববোধ করে!! অথচ, যখন পুরো মুসলিম বিশ্বের উপর, কুফুরী বিশ্বের নির্যাতনের স্টীম রোলার চলতে থাকে, পশুর চেয়েও নিকৃষ্ট অমুসলিমরা যখন, মুসলিম মা-বোনদের উপর একের পর এক হামলে পড়তে থাকে, আর যখন অসহায় মুসলিমদের বাড়ি ঘরগুলো জালিম কুফ্ফারেরা জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ভষ্ম করে দেয়, “তখন” মুসলিম নামে পরিচিত এসকল মুনাফিকরা প্রতিবাদ করা থেকে একদম নিশ্চুপ থাকে। বরং যারা প্রতিবাদ করতে চায়,তাদেরকে পরিস্থিতির দোহাই দিয়ে চুপ রাখবার অপচেষ্টা চালায়। এইতো মুনাফিকদের অবস্থা!! হায়রে! মুনাফিকরা যদি একটু চিন্তা করে দেখতো!!!
��আমি প্রশ্ন করতে চাই! আজকে যেসকল লোক,“জঙ্গিবাদ নিপাত যাক” এর মত আরো বহু স্লোগান নিয়ে,মাঠে-ময়দানে মুখে ফেনাধ্বনি তুলছেন;তারা কি একবারও ভেবে দেখেছেন যে, তারা কাদের বুলি নিজের মুখে আওড়াচ্ছেন ? তারা কি একথাও কখনো একটু ভেবেছেন, কিংবা কিছুটা গভীরভাবে গবেষনা করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছেন যে,মূলতই জঙ্গিবাদ কি জিনিস ? প্রকৃতার্থে জঙ্গিবাদ দ্বারা কাদের মতবাদ উদ্দেশ্য করা হয় ? আর জঙ্গিইবা কাদেরকে বলা হয় ? এবং কেনইবা তাদেরকে এনামে অবহিত করা হলো ?
��রব্বু যিল-জালালের কসম!! তারা কখনোই এমনটি ভাবার এবং এ বিষয়ে কিঞ্চিত গবেষণা করারও প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি!!!
��ফলোশ্রুতিতে,“না বুঝে” আজকের অধিকাংশ মুসলিম জনতাই নিজের ঈমান বিসর্জন দিচ্ছেন । নিজের অজান্তেই কাফেরদের বুলি স্বীয় মুখে আওরিয়ে চিরস্থায়ী আখেরাতকে বরবাদ করে দিচ্ছেন!!
��আবার অনেকেই, জঙ্গিবাদ দ্বারা কাদেরকে উদ্দেশ্য করা হয়, একথা জানার পরও “হিকমত” “হিকমত” করে জঙ্গিবাদ থেকে পলায়ন করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন!! কি আশ্চর্য প্রকারের হিকমত! চিরহক তথা চিরসত্যকে গোপন করার হিকমত!!! আশ্চর্য! সত্যকে কবর দেয়া, এটা আবার হিকমত হয় কিভাবে ? বস্তুত তারা কেবল কিতাবের পৃষ্ঠা হতে হিকমতের সংজ্ঞাটাই পড়েছে, কিন্তু কখনো এর বাস্তবতা অনুভব করার চেষ্টাটুকু করেনি । ফলে তারা যেটি হিকমত নয়, সেটিকে হিকমত বলে চালিয়ে দিচ্ছে! অথচ, দেখুন মুখতাসারুল মাআনী গ্রন্থপ্রনেতা আল্লামা সাআদুদ্দিন তাফতাযানী রহঃ তার কিতাবে হিকমতের সংজ্ঞা এভাবে লিখেছেন –
الحكمة هي علم الشرائع وكل كلام ما وافق الحق��
��অর্থাৎ, হিকমত হচ্ছে শরিয়তের ইলম ও প্রত্যেক এমন কথা যা হক তথা সত্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় (মুখতাসারুল মাআনী : ০৬ )
��প্রিয় পাঠক! এবার আপনিই ভেবে দেখুন! হিকমত হচ্ছে শরীয়তের ইলম ও সত্যের অনূকুল হয় এমন কথা, তাহলে শরীয়তের ইলম কি কখনো “জঙ্গ ও জঙ্গিবাদের মত” একটি বড় ফরয বিধানকে এড়িয়ে চলতে পারে ? বরং শরীয়তের ইলমই তো হচ্ছে হককে উন্মোচনকারী। তাহলে এসকল লোক কিভাবে সভা-সেমিনারে, মাঠে-ময়দানে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বক্তব্য প্রদান করে, নিজেদের এই ঘৃণ্যকর্মকে হিকমত বলে চালিয়ে দিচ্ছে ?
��বাস্তব কথা হলো এই যে, তারা যখন যুদ্ধ-জিহাদের তাহরিফ তথা বিকৃতি সাধন করতে করতে শেষ পর্যায়ে উপণীত হয়েও যুদ্ধ-জিহাদ থেকে পালাবার কোন পথ খুঁজে পাচ্ছেনা, তখন উপায় না পেয়ে যুদ্ধ-জিহাদ থেকে পালিয়ে বাঁচবার জন্য হিকমতের তাহরিফ তথা অপব্যাখ্যা ও বিকৃতিসাধন শুরু করে দিয়েছে!!! আল্লাহ তা’ আলা আমাদের সকলকে এসকল ঘৃণ্যকর্ম হতে হিফাযত করুন। আমীন ! ইয়া রব্বাল হিকমাহ!!
��প্রিয় পাঠক! ফলোশ্রুতিতে এই মূহুর্তে সিন্ধান্ত নেয়া সকল জনতার উপর খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে যে, তারা কি জঙ্গিবাদকে “হা” বলবেন নাকি “না” বলবেন ?
��আমি বলবো! প্রিয় পাঠক! আপনি একজন চিন্তাশীল ব্যক্তি! অতএব আপনি জঙ্গিবাদ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করার পূ্র্বে “খুব ভালভাবে জেনে নিন” জঙ্গ, জঙ্গি ও জঙ্গিবাদ সম্পর্কে । এরপর আপনি সিন্ধানত নিন (১। হাঁ ২। না) এক নাকি দুই। আর এ বিষয়টিকেই আপনার নিকট সুস্পষ্ট করে তুলতে আমাদের এই ক্ষুদ্র আয়োজন “আপনি! কেন, জঙ্গিদেরকে ভালবাসবেন” ?
Comment