এসব ব্যক্তিরা এখন আমিরুল মু'মিনের কাছের লোক হতে চাচ্ছে আরবি জানার অজুহাতে, অথচ এরাই কিছুই দিন আগ পর্যন্ত আরবিতে বিভিন্ন ফোরামে আমিরুল মু'মিনিনের বিরুদ্ধে যতসব জঘন্য মিথ্যাচারে লিপ্ত ছিলো । এদের খিলাফাহ আল-বাকিয়্যাহ নামক তাসের ঘরের পতন সুসষ্পট দেখে এরা বোল পাল্টিয়েছে এবং আমিরুল মু'মিনিনকে কাছে টানার চেষ্টা করছে । এদের নিকট হক-বাতিলের মানদন্ড হচ্ছে শক্তি ও ক্ষমতা । তাই যখন শক্তির পাল্লা আল-কায়েদার দিকে ঝুঁকতে শুরু করছে তারা তাদের বোল পাল্টাতেও শুরু করেছে । এভাবে বোল পাল্টানোর কী দরকার? তাওবার করলেই তো পারে ।
Announcement
Collapse
No announcement yet.
إلى أمير المجاهدين الشيخ أيمان الظواهري
Collapse
This topic is closed.
X
X
-
লেখার স্টাইল দেখেছেন মনে হচ্ছে, বাংলাদেশী খারেজীদের আমির আবু বকর আল-বাংলাদেশীর পক্ষ হতে আমিরুল মু'মিনিন আয়মান আয-যাওয়াহিরী হাফিযাহুল্লাহ এর প্রতি বার্তা । এদের সাথে ভালো ব্যবহার অনর্থক । আরবি শিখে কী করেছো ? ইরাক, আফগানিস্তান ও সিরিয়াতে হকপন্থী আলেম ও মুজাহিদদের হত্যা করেছো-এ ছাড়া আর কী করতে পেরেছো ? তোমাদের ভরসা তোমাদের আক্কেলের উপর, আর আমাদের ভরসা আমাদের রবের উপর । এই কারনেই তোমরা আরবি জেনেও পথভ্রষ্ট । তোমার কথার মাঝে কেমন জানি ফুটে উঠছে আদম আলাহিস সালাম ও তা উত্তরসূরীদের চির-দুশমনের সেই বাণী- "আনা খায়রুম- মিনহু" ।
সালমান পার্সী পারস্যের লোক হয়েও হেদায়াত পায়, আবু জাহেল আরবের লোক হয়েও হেদায়াত পেল না । ইহুদীরা আসমানী কিতাবের ধারক-বাহক হয়েও হেদায়াত পেল না, কিন্তু আরবের মুশরিকেরা পেল । তাই হিদায়াত আল্লাহ্*র হাতে । মাদ্রাসার হয়ে তাই তুমি দাবি করতে পারনা হেদায়াত তোমার বাপ-দাদার সম্পত্তি, বরং আল্লাহ্*র কাছে বিনিয়ী হয়ে হেদায়াতের জন্য দোয়া কর । কলেজ, ভার্সিটির ছাত্ররা তাওহীদ ও জিহাদের পথে আসার কারনে কি তোমার হিংসা লাগছে ?
তাহলে শায়খ আয়মান হাফিযাহুল্লাহ-ও একজন ডাক্তার, শায়খ ওসামা রাহিমাহুল্লাহ একজন ইঞ্জিনিয়ার । তাহলে আল্লাহ্* কি তোমাদের প্রতি যলুম করলেন? না, তিনি মোটেই যলুম করেননি, বরং তোমরা নিজেরাই যালিম । তোমরা যখন নিজেদের অর্পিত দায়িত্ব ভুলে বসেছো আর ভেবে বসেছো, "আমরা যদি আল্লাহ্*র দ্বীনের হিফাযত না করি তাহলে আল্লাহ্*র দ্বীনের হিফাযত করার আর কে আছে" তখন আল্লাহ্* তাঁর ক্ষমতা তোমাদের দেখিয়ে দিলেন । তাই অহংকার ছেড়ে দ্রুত তাওবা কর । আমাদের আলেমদের প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা রয়েছে যারা সকল অবস্থায় হকের পক্ষে কথা বলেন । আমরা তাদের অনুসরনে গর্ববোধ করি যাদের মাঝে কোন অহংকার নেই, নেই অন্তরে কোন সংকীর্ণতা, বরং উম্মাহর জন্য রয়েছে মায়ের মত ভালোবাসা । যেমন- শায়েখ আব্দুল্লাহ আযযাম, শায়েখ আসেম আল-মাকদেসী, শায়েখ আবু-কাতাদা আল-ফিলিস্তিনি, শায়েখ আবু ইয়াহইয়াহ আল-লিব্বি, শায়েখ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিব্বি, শায়েখ হারেস আন-নাযারি, শায়েখ ইব্রাহিম আর-রুবাইশ, মাওলানা আসিম ওমর, শায়েখ আবু ইমরান, শায়েখ তামিম আল-আদানানি সহ আরো অনেক তুমি যাদের পায়ের ধুলা সমও নও ।
এভাবে "আমিরুল মুজাহিদিন আইমান আয-যাওহিরীর প্রতি" লিখলে ভেবেছো আমরা তোমাকে বাংলাদেশের আমির মেনে নিবো, কেন না তুমিই একমাত্র বাংলাদেশ থেকে শায়েখের সাথে পত্র বিনিময়ের যোগ্যতা রাখ?
Comment
-
Originally posted by أمر الإسلام View Post
গোটা ফোরামবাসি কিভাবে কষ্ট পেল বুঝলামনা ৷
যাই হোক আমি সংগঠনের অধীনে চলা মামুর ভাইদের দেখেছি। যারা তাদের উপরস্ত দায়িত্বশীলের কথা এমন ভাবে শুনেন যেনো উঠতে বললে তারা উঠেন আর বসতে বললে তারা বসেন।
কারণ যতক্ষণ পর্যন্ত উপরস্থ ভাইরা শরীয়তের খেলাপ কোনো কথা না বলেন ততক্ষণ পর্যন্ত তাদেরকে মান্য করতে হয় মামুরদের। এর মধ্যেই উম্মাহর কল্যান নিহিত।
আমি এরকমও দেখেছি যে, কোনো দ্বায়ীত্বশীল ভাই একজনকে বলছেন যে, আপনি এই কাজটা না করে এখান থেকে সরবেন না। এখন সাধারণ বিবেকের যুক্তির কথা হলো আমিরের এই আদেশটা মান্য না করলে কোনো ক্ষতি না্*ই, আমি বরং এর চেয়েও জরুরী কাজ করি।
কিন্তু বাস্তবতা হলো ভাই উহুদের মতো। মামুরদের অনেকসময়ই আমীরদের নির্দেশ বুঝে আসে না। এজন্য তাদের উচিত আগে কথাটাকে মেনে নেওয়া, আগে কাজটা / আনুগত্য করা। তারপর কাজ/আনুগত্য শেষে কয়েকদিন অপেক্ষা করা কিছু না জিজ্ঞাসা করে। তাহলে অনেক্ষেত্রে নিজে থেকেই বুঝে এসে যাবে। এরপরও যদি কোনো খটকা থাকে তখন বিনয়ের সাথে দ্বায়ীত্বশীল ভাইদেরকে প্রশ্ন করা।
আগেই নিজে থেকে কোনো মন্তব্য না করা।
আমি মুটামুটি এরকমই বুঝেছি জামাত বদ্ধ ভাবে চলার নিয়ম হিসেবে।
আল্লাহর নিকট আশ্রয় চাই বিতাড়িত শয়তান থেকে। তিনি আমাদের সকল ভাইকে আরো সহনশীল ও আনুগত্যশীল হওয়ার তাওফীক দান করুন।
আর আমর কথা ও কাজের ভুল-ভ্রান্তিগুলোকে ক্ষমা করে দিন।
সত্যিকার অর্থেই শুধু আল্লাহর জন্য কিছু বলা ও করা অনেক কঠিন যদি না আল্লাহ তাওফিক দিয়ে থাকেন। হে আল্লাহ আপনি আমাকে সব কিছু শুধু আপনারই জন্য করার তাওফিক দান করুন
Comment
-
আমি নিজেকে কিছু মনে করিনি ৷
এটা ছিল আমার চিন্তা, আইমান হাঃ র বক্তব্য বর্ননা করিনি ৷
এত মারাত্নক কথা আইমান হাঃ কে আমি উপবাদ দেই নি ৷
আমরা নিজে না বুঝে যে লিখেছে উনার কাছে তার কাছে জিঞ্জাসা ও তো করতে পারতাম ৷
আমি শুধু মামুরদের দেখিনি বরং নিজে মামুরী চলি ৷ আর আমার ও কিছু থাকতে পারে ৷
আমি সর্বদা উৎসাহ দান করি নিরাশাকে طبعا عمدا سهوا خطأ দুর নিক্ষেপের চেষ্টা করি ৷
Comment
-
Musafir 15 কে বলছি
আপনি আমাকে খারিজী তথা আইএস ভাবছেন ৷لا بأس তবে আমি আপনাকে আল ক্বায়েদার
মূর্খ নাদান দোস্ত, প্রেমিক মনে করি ৷
☞ দোস্ত কথাবার্তা ও শিখলেন না ৷
☞ দোস্ত অন্তর সংকীর্ণ প্রশস্ত করলেন না ৷
☞ দোস্ত তোমার তোমার শব্দের পরিবর্তে আপনি /আপনারা ব্যবহার শিখলেন না ৷
☞দোস্ত আমার আইডিأمر الاسلام আমার মাসউল ভাই ও জানেন না ৷ কিন্তু এখন মনে হয় আপনাদের আচরন দেখাবো ৷ কি বলেন দেখাবো না কি?
☞ দোস্ত আপনি আমার আগের লিখা গুলো পড়নি ৷ ঐ যে ট্রাম্প হত্যায়… …৷
☞ দোস্ত এরকম এরকম আচরন করলে আইএস রা তো আপনার মানে আপনার আলক্বায়েদায় আসবেনা ৷
☞ দোস্ত আমার মনে হয় আপনি গোয়েন্দা ও হতে পারেন ৷ ৷
Comment
-
Originally posted by musafir15 View Postবরং আল্লাহ্*র কাছে বিনিয়ী হয়ে হেদায়াতের জন্য দোয়া কর ।
কারণ পর্দার অপর পাশের অনেক কিছুই অনেক সময় স্পষ্ট বুঝা যায় না। আর অপর পাশের লোক যদি ভিন্ন দলেরও কেউ হয় তবুও তাকে তুমি করে বলা উচিত নয়।
কথাবার্তা ও আচররণে আমাদের প্রত্যেক ভাইয়েরই উচিত উত্তম ভাাবে কথা বলা যেনো নাসিহা অপর ভাইয়ের বুঝতে সহজ হয়।
আর আমিরুল ইসলাম ভাইকে বলবো যে, ভাই এই বিষয়টা এখানে আলোচনা শেষ হয়ে যাওয়াই মনে হয় আমাদের সকলের জন্য ভালো।
আল্লাহ আমাদের সকলকে আমৃত্যু পর্যন্ত হেদায়েতের উপর অটল রাখুন। হেদায়েতের উপর আল্লাহ আমাদের মৃত্যু দান করুন।
পরিশেষে আমি ভা্*ইদেরকে একটি ভিডিও দেখার অনুরোধ করবো। শাইখ হারিস বিন গাজী আন নাজ্জারীর বয়ান। মুমিনদের প্রতি নম্র ও কাফেরদের প্রতি কঠোর। এই বয়ানটা আমি যতবার শুনেছি ততবারই নতুন নতুন কিছু শিখতে পারছি।
বয়ান টা নিচের লিংকে পাবেন ভাইরা:
পর্ব ৫ঃ মুমিনদের প্রতি নম্র ও কাফেরদের প্রতি কঠোর
পর্ব ৭ঃ শ্রবণ ও আনুগত্য
এই পেজের এই দুইটি বয়ান বেশ চমতকার।
Comment
-
جزا ك الله
أخي خالد الهندوستاني
আর عمر المختار ভাইকে বলছি উপদেশ দেওয়ার একটা সীমা আছে ৷
আপনি বলছেন আমি ক্ষান্ত হবো _৷ ঠিক ৷কিন্তু আপনি কি দেখেন নাই প্রত্যেকটা কথায় আমাকে আঘাত করা হচ্ছে! ? من كان في هذ اأعمي فهو في الآخرة أعمي.
☞ عجبا كيف قلت আমার প্রত্যেকটা কমেন্ট উস্কে দিচ্ছে ৷ চোখ থকিতে অন্ধ কেন আর অন্ধ হলে এখনে কেন? আপনি কি দেখেন নাই সালাহুদ্দীন ভাই কি অকথ্য ভাষা ব্যবহার করেছে? কিবাবে তিরষ্কার করেছে?وقال الله تعالى: يا أيها الذين آمنوا لا يسخر قوم عسى ان يكون خيرا منهم الخ.
আপনি কি পড়েন নাই musafir 15 র কমেন্ট গুলো ৷ সে আমাকে خارجي বলেছে ? বরং কবিরা গোনাহর মুরতাকীব হয়েছে كما قال الله تعالى :ياأيها الدين آمنوا اجتنبوا كثرا من الظن إن بعض الظن إثم.
☞ আপনি কি দেখেন নাই ইলম ও জিদহাদ কথা যিনি অনর্থক বিশ্লেষক র মাধ্যমে এতর্ক জন্ম দিয়েছেন? كما قال تعالى: لا تقف ما ليس لك به علم ..
আবার … আমি ক্ষান্ত… ৷
Comment
-
থ্রেডের শিরোনাম আরবিতে দেখে, এটাতে ঢুকার ইচ্ছা মনে আসেনি। কারণ হলো আরবি বুঝি না, অযথা ঢুকে লাভ নেই। কিন্তু, যখন দেখলাম কমেন্টের পরিমাণ ২২, তাই কৌতলবশত *ঢুকেছি। ঢুকে মনটা আর খুশি থাকলো না, এরকম স্বার্থবাদী বিতর্ক একদমই পছন্দ হয়নি। এরকম তীক্ত অভিজ্ঞতা এ ফোরামে পূর্বেও লাভ করেছি। জানি না, ভাইদের কী হলো? নিজের স্বার্থে একটু আঘাত লাগলে আগুন জ্বলে উঠে। যার কারণে এরকম স্বার্থবাদী বিতর্কগুলো কখনো সমাধানের মুখ দেখে বলে আমার চোখে পড়েনি। আমার মনে হয় যে, এরকম বিতর্কের সুযোগই না দিয়ে পূর্বেই থ্রেড কেটে দেয়া উচিত। সম্মানিত মডারেটর ভাইদেরকে আমার একটি পরামর্শ হলো যেন এই থ্রেডটি কেটে দেওয়া হয়।
বিশেষভাবে, নিজে আলেম হতে পারিনি, আলেমদেরকে অন্তর থেকে ভালোবাসি। তবে, কোন অহঙ্কারী আলেমকে মন থেকে ঘৃণা করি। [ এই কথাগুলো কারো ব্যাক্তিগতভাবে না নেওয়ার অনুরোধ, যদি কারো অন্তরে কথাগুলো পড়ে আগুন ধরার মত অবস্থা হয় তিনি যেন চুপ থাকেন এবং নিজেকে পরিশুদ্ধ করেন। কেননা, আমার মনে হয় তার মাঝে অহংকার আছে।]
ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আর আমার মন্তব্য নিয়ে কারো বিতর্কে না যাওয়ার অনুরোধ। এসকল বিষয়ে বিতর্ক করতে হলে সরাসরি দেখে দেখে করবেন, অনলাইনে নয়। কেননা, কে কেমন করে কথা বলছে তা লেখার মাধ্যমে অনেক সময়ই বুঝে নাও আসতে পারে। আর তখনই অনর্থক বিতর্কের সৃষ্টি হয়। আর এধরণের বিতর্কের মানে হলো নিজের ইমানকে শয়তানের হাতে তুলে দেওয়া।
Comment
-
Originally posted by أمر الإسلام View Postوهذا من أفكاري
. أرجو التأمل والتفكر والتوسع.
أهل الإيمان يعني جماعة قاعدة الجهادকথা ও কাজের পূর্বে ইলম
- Likes 4
Comment
-
Originally posted by أمر الإسلام View Postجزا ك الله
أخي خالد الهندوستاني
আর عمر المختار ভাইকে বলছি উপদেশ দেওয়ার একটা সীমা আছে ৷
........
১। ইলম অর্জনের জন্য বা কোন কিছু জানার জন্য
২। কাউকে কোন কিছু জানানোর জন্য, শুবুহাত দূর করার জন্য, বাতিল কে হক্ক থেকে আলাদা করার জন্য
৩। অথবা আপনি বিশৃঙ্খলা, ফাসাদ এবং শুবুহাত তৈরির জন্য পোস্ট টি করেছেন
ইলম অর্জনের জন্য কিছু আদাব আছে - যা আপনার পোস্ট এবং কমেন্টে অনুপস্থিত।
ইলম প্রদান বা কাউকে কিছু জানানোর ও আদাব আছে যাও আপনার পোস্ট এবং কমেন্টে অনুপস্থিত
এই দুই কাজের জন্য সুন্নাহ এবং সালফে সলেহিন দের থেকে আমরা যা শিক্ষা পাই তার কিছু হচ্ছে
পরিস্কার ভাবে কথা বলা (যা বুঝতে সাধারত কোন কস্ট হয়না) -
বিনয় এবং আদাব বজায় রাখা
নিজের কাজের জিম্মাদারি হওয়া, আপনার কাজ কি কল্যানকর নাকি ফাসাদ সৃষ্টি কারী
বরং এই সবকিছু বাদ দিয়ে আপনার পোস্ট এবং কমেন্ট থেকে পরিষ্কার ভাবে একটা বিষয় দেখা যাচ্ছে তা হচ্ছে আপনি - শুবুহাত তৈরি করতে চাচ্ছেন বা ধরে নিচ্ছি আপনি চাননি কিন্তু হচ্ছে। ভাই আপনাকে বিনিত ভাবে বলি - আপনি যদি নিজেকে নিজের জিম্মাদার মনে করেন - ফাসাদ তৈরি করবেন না। এটা মুমিনের কাজ না। আপনার নিশ্চয়ই জানা আছে যদি এমন কোন কথা হয় যেটা হক্ক কিন্তু যাদের কে সেই কথা বলা হবে তাদের অবস্থা এখনো সেই হক্ক বুঝার মত হয়নি তাহলে এটা আপনার জিম্মাদারি যে আপনি সেই হক্ক কে সবার বুঝের উপযুক্ত করেই বলবেন। যদি না বলতে পারেন তবে অপেক্ষা করবেন অথবা যিনি পারবে তার সাহায্য নিয়ে আপনার কথা পরিষ্কার করে বলবেন।
আবু হুরাইরাহ রাঃ থেকে বর্নিত, রাসুল সাঃ বলেন - "যে আল্লাহ এবং শেষ বিচারের দিনে বিশ্বাস রাখে সে যেন উত্তম কথা বলে, না হয় চুপ থাকে" - (বুখারী, মুসলিম)
আপনার কাছে আমার অনুরধ আপনি নিজেই নিজের কাজ কে যাচাই করে নেন- আপনার কাজ ৩ টি থ্রেডে কমেন্ট সহ আমাদের কত টুকু কল্যাণকর হয়েছে!Last edited by s_forayeji; 05-04-2018, 04:54 PM.মিডিয়া জিহাদের অর্ধেক কিংবা তারও বেশি
Comment
Comment