Tweet
হিজরত_কি_এবং_কেন।
#হিজরত_কি_এবং_কেন
🔴হিজরত হল সকল প্রকার অন্যায় শিরক কুফর থেকে নিজেকে হেফাজত করে সত্য ন্যায়ের পথে নিজেকে অবিচল রাখতে গিয়ে প্রয়োজনে স্থান ত্যাগ করে সত্যবাদিদের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার নামই হল হিজরত।
🔴আল্লাহর নির্দেশ হে মুমিনগন তোমরা আল্লাহর তাক্বওয়া অবলম্বন করো এবং সত্যবাদীদের সাথেই থাকো। [তওবা-১১৯]
আল্লাহ আরো বলেছেন তোমার বাপ বা ভাইও যদি ঈমান অপেক্ষা কুফরিকে ভালবাসে তাহলে তাদেরকে ত্যাগ করতে হবে। [তাওবাহ-২৩]
🔴আর যারা হিজরত করেছে আল্লাহর রাস্তায় অত্যাচারিত হওয়ার পর, আমি অবশ্যই তাদেরকে দুনিয়াতে উত্তম আবাস দান করব। আর আখিরাতের প্রতিদান তো বিশাল যদি তারা জানত। [নাহল-৪১]
🔴আর যে আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করবে, সে যমীনে বহু আশ্রয়ের জায়গা ও সচ্ছলতা পাবে। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে মুহাজির হয়ে নিজ ঘর থেকে বের হয় তারপর তাকে মৃত্যু পেয়ে বসে, তাহলে তার প্রতিদান আল্লাহর উপর অবধারিত হয়। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। [নিসা-১০০]
🔴আর যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে এবং যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে, তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিজিক। [আনফাল-৭৪]
🔴যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং নিজেদের জীবন ও সম্পদ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে তারা আল্লাহর কাছে মর্যাদার দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ এবং তারাই সফলকাম। তাদের রব তাদেরকে সুসংবাদ দিচ্ছেন, তাদের প্রতিপালক তাদেরকে নিজের পক্ষ থেকে সুসংবাদ দিচ্ছেন রহমত ও সন্তুষ্টির এবং এমন জান্নাতসমূহের যাতে রয়েছে তাদের জন্য চিরস্থায়ী নেয়ামত।
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে আছে মহাপুরস্কার। [তাওবাহ-২০-২১]
🔴আল্লাহর জন্য দেশ ত্যাগ করা ইসলামে একটি বড় ইবাদাত। রাসূল সাঃ বলেন, হিজরতের পূর্বে মানুষ যেসব গোনাহ করে, হিজরত সেগুলোকে খতম করে দেয়। [মুসলিম-১২১]
🔴রাসূল সাঃ বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে জিহাদে বের হবে, সে যদি কেবলমাত্র আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ এবং আল্লাহর বাণীতে ঈমানের নিলেন অথবা সে যে গনীমতের মাল গ্রহণ করেছে তা সহ তাকে তার পরিবারের কাছে ফেরৎ পাঠাবেন। [বুখারী-৭৪৫৭]
🔴যদি তারা জানতে পারত যে যারা ঈমান এনেছে এবং হিজরত করেছে তাদের এত বড় সওয়াব রয়েছে তবে কেউই ঈমান ও হিজরত থেকে পিছপা হতো না। 👇
🔴হিজরত হল সকল প্রকার অন্যায় শিরক কুফর থেকে নিজেকে হেফাজত করে সত্য ন্যায়ের পথে নিজেকে অবিচল রাখতে গিয়ে প্রয়োজনে স্থান ত্যাগ করে সত্যবাদিদের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার নামই হল হিজরত।
🔴আল্লাহর নির্দেশ হে মুমিনগন তোমরা আল্লাহর তাক্বওয়া অবলম্বন করো এবং সত্যবাদীদের সাথেই থাকো। [তওবা-১১৯]
আল্লাহ আরো বলেছেন তোমার বাপ বা ভাইও যদি ঈমান অপেক্ষা কুফরিকে ভালবাসে তাহলে তাদেরকে ত্যাগ করতে হবে। [তাওবাহ-২৩]
🔴আর যারা হিজরত করেছে আল্লাহর রাস্তায় অত্যাচারিত হওয়ার পর, আমি অবশ্যই তাদেরকে দুনিয়াতে উত্তম আবাস দান করব। আর আখিরাতের প্রতিদান তো বিশাল যদি তারা জানত। [নাহল-৪১]
🔴আর যে আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করবে, সে যমীনে বহু আশ্রয়ের জায়গা ও সচ্ছলতা পাবে। আর যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উদ্দেশ্যে মুহাজির হয়ে নিজ ঘর থেকে বের হয় তারপর তাকে মৃত্যু পেয়ে বসে, তাহলে তার প্রতিদান আল্লাহর উপর অবধারিত হয়। আর আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। [নিসা-১০০]
🔴আর যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে এবং যারা আশ্রয় দিয়েছে ও সাহায্য করেছে, তারাই প্রকৃত মুমিন, তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা ও সম্মানজনক রিজিক। [আনফাল-৭৪]
🔴যারা ঈমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং নিজেদের জীবন ও সম্পদ দ্বারা আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে তারা আল্লাহর কাছে মর্যাদার দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ এবং তারাই সফলকাম। তাদের রব তাদেরকে সুসংবাদ দিচ্ছেন, তাদের প্রতিপালক তাদেরকে নিজের পক্ষ থেকে সুসংবাদ দিচ্ছেন রহমত ও সন্তুষ্টির এবং এমন জান্নাতসমূহের যাতে রয়েছে তাদের জন্য চিরস্থায়ী নেয়ামত।
নিশ্চয় আল্লাহর কাছে আছে মহাপুরস্কার। [তাওবাহ-২০-২১]
🔴আল্লাহর জন্য দেশ ত্যাগ করা ইসলামে একটি বড় ইবাদাত। রাসূল সাঃ বলেন, হিজরতের পূর্বে মানুষ যেসব গোনাহ করে, হিজরত সেগুলোকে খতম করে দেয়। [মুসলিম-১২১]
🔴রাসূল সাঃ বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে জিহাদে বের হবে, সে যদি কেবলমাত্র আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ এবং আল্লাহর বাণীতে ঈমানের নিলেন অথবা সে যে গনীমতের মাল গ্রহণ করেছে তা সহ তাকে তার পরিবারের কাছে ফেরৎ পাঠাবেন। [বুখারী-৭৪৫৭]
🔴যদি তারা জানতে পারত যে যারা ঈমান এনেছে এবং হিজরত করেছে তাদের এত বড় সওয়াব রয়েছে তবে কেউই ঈমান ও হিজরত থেকে পিছপা হতো না। 👇
Comment