জান্নাতে পুরুষের বয়স হবে ৩৩ বছর। নারীরা সমবয়সী বা কুমারী বয়সের হবে। অর্থাৎ সবার বয়স এক হবে ও চিরকাল সেভাবেই থাকবে।
যারা জান্নাতে পুরুষের শরীরে পশম থাকবে না। মোচ ভেজা ভেজা মনে হবে, দাড়ি থাকবে না। রং হবে ফর্সা শ্বেত বর্ণ। কুঞ্চিত কেশ ও কাজল কাল চোখ হবে
[মুসনাদে আহমাদ, আবু হুরায়রা বর্ণিত]
জান্নাতে সৎকর্মশীল নারীদের কুমারী ও পরমা সুন্দরী বানিয়ে দেয়া হবে
[ওয়াকিয়াহ: ৩৫-৩৬]।
এক বৃদ্ধা নবীর সা. কাছে এসে বলল: দোয়া করুন, আমি যেন জান্নাতে যেতে পারি।
নবী সা. বললেন: কোন বৃদ্ধা জান্নাতে যাবেনা। বৃদ্ধা কাঁদতে কাঁদতে যখন ফিরে যাচ্ছে, তখন তিঁনি সবাইকে শুনিয়ে বললেন: তাকে বলে দাও, বৃদ্ধরা জান্নাতে যাবেনা কারণ আল্লাহ বলেছেন: আমি তাদের আবার কুমারী বানিয়ে সৃষ্টি করব।
উম্মে সালামা জিজ্ঞেস করেন, পৃথিবীতে যে মেয়ের একাধিক স্বামী থাকে, সে কাকে লাভ করবে? নবী (সা.) বলেন: তাকে স্বামী বেছে নেবার স্বাধীনতা দেয়া হবে। যার আখলাক ও আচরণ সবচেয়ে ভাল ছিল, সে তাকেই বেছে নিয়ে আল্লাহকে বলবে: হে আমার রব, তার আচরণ ছিল সবচেয়ে ভাল। অতএব আমাকে তার স্ত্রী বানিয়ে দিন। হে উম্মে সালামা, উত্তম আচরণ দিয়েই সে দুনিয়ার সব কল্যাণ অর্জন করল।
আল্লাহ বলেন, তারা হবে স্বামীর প্রতি আসক্ত.. [সুরা ওয়াকিয়াহ ৩৭]। এখানে 'ওরুবান' শব্দ দেয়া হয়েছে, যার অর্থ নারীর সর্বোত্তম মেয়েসুলভ গুণাবলী। অর্থাৎ কোমল আচরণ, নারীসুলভ আবেগ অনুভূতি সমৃদ্ধ, মনে প্রাণে স্বামীর অনুগত এবং স্বামীও যার প্রতি অনুরাগী।
সৃষ্টিকর্তা নিজেই তাঁর সৃষ্টি নারীর সৌন্দর্যের মূল বিষয়গুলির বর্ণনা দিয়েছেন। যেমন: "জান্নাতে থাকবে লজ্জাবনত চক্ষু বিশিষ্ট ললনারা, যাদের আগে কেউ স্পর্শ করেনি [আর-রহমান ৫৬]।
অর্থাৎ প্রকৃত পুরুষের কাছে নারীর আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে "স্বল্পভাষী ও সলজ্জ দৃষ্টি।" মহান আল্লাহও নারীর রূপের কথা নয়, প্রথমেই "লজ্জাশীলতা ও সতীত্বের" প্রশংসা করেছেন।
যারা জান্নাতে পুরুষের শরীরে পশম থাকবে না। মোচ ভেজা ভেজা মনে হবে, দাড়ি থাকবে না। রং হবে ফর্সা শ্বেত বর্ণ। কুঞ্চিত কেশ ও কাজল কাল চোখ হবে
[মুসনাদে আহমাদ, আবু হুরায়রা বর্ণিত]
জান্নাতে সৎকর্মশীল নারীদের কুমারী ও পরমা সুন্দরী বানিয়ে দেয়া হবে
[ওয়াকিয়াহ: ৩৫-৩৬]।
এক বৃদ্ধা নবীর সা. কাছে এসে বলল: দোয়া করুন, আমি যেন জান্নাতে যেতে পারি।
নবী সা. বললেন: কোন বৃদ্ধা জান্নাতে যাবেনা। বৃদ্ধা কাঁদতে কাঁদতে যখন ফিরে যাচ্ছে, তখন তিঁনি সবাইকে শুনিয়ে বললেন: তাকে বলে দাও, বৃদ্ধরা জান্নাতে যাবেনা কারণ আল্লাহ বলেছেন: আমি তাদের আবার কুমারী বানিয়ে সৃষ্টি করব।
উম্মে সালামা জিজ্ঞেস করেন, পৃথিবীতে যে মেয়ের একাধিক স্বামী থাকে, সে কাকে লাভ করবে? নবী (সা.) বলেন: তাকে স্বামী বেছে নেবার স্বাধীনতা দেয়া হবে। যার আখলাক ও আচরণ সবচেয়ে ভাল ছিল, সে তাকেই বেছে নিয়ে আল্লাহকে বলবে: হে আমার রব, তার আচরণ ছিল সবচেয়ে ভাল। অতএব আমাকে তার স্ত্রী বানিয়ে দিন। হে উম্মে সালামা, উত্তম আচরণ দিয়েই সে দুনিয়ার সব কল্যাণ অর্জন করল।
আল্লাহ বলেন, তারা হবে স্বামীর প্রতি আসক্ত.. [সুরা ওয়াকিয়াহ ৩৭]। এখানে 'ওরুবান' শব্দ দেয়া হয়েছে, যার অর্থ নারীর সর্বোত্তম মেয়েসুলভ গুণাবলী। অর্থাৎ কোমল আচরণ, নারীসুলভ আবেগ অনুভূতি সমৃদ্ধ, মনে প্রাণে স্বামীর অনুগত এবং স্বামীও যার প্রতি অনুরাগী।
সৃষ্টিকর্তা নিজেই তাঁর সৃষ্টি নারীর সৌন্দর্যের মূল বিষয়গুলির বর্ণনা দিয়েছেন। যেমন: "জান্নাতে থাকবে লজ্জাবনত চক্ষু বিশিষ্ট ললনারা, যাদের আগে কেউ স্পর্শ করেনি [আর-রহমান ৫৬]।
অর্থাৎ প্রকৃত পুরুষের কাছে নারীর আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে "স্বল্পভাষী ও সলজ্জ দৃষ্টি।" মহান আল্লাহও নারীর রূপের কথা নয়, প্রথমেই "লজ্জাশীলতা ও সতীত্বের" প্রশংসা করেছেন।
Comment