উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রা. আনহু বর্ণনা করেন,
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন:
"নিকটতম যুগে কাবা ঘরে একটি জাতি আশ্রয় নিবে। তারা শক্তি-সামর্থ্য, জনসংখ্যা ও অস্ত্রশস্ত্রে খুব দুর্বল হবে।
তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাম থেকে একটি সৈন্য বাহিনী রওয়ানা হবে। কিন্তু যখন( মক্কা ও মদিনার মাঝামাঝি) এক মরু প্রান্তেরে পৌঁছাবে, তখন তারা ভূগর্ভে ধ্বসে ধ্বংস হয়ে যাবে।”
(মুসলিম শরীফ:২/৩৮৮হাদিস নং ২৮৮৩)
হযরত আয়েশা রা.আনহু থেকে বর্ণিত আরেকটি হাদীসে আছে:
একবার ঘুমন্ত অবস্থায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম এর পবিত্র দেহ কেপে উঠলো। আমরা জিজ্ঞেস করলাম।, `হে আল্লাহর রাসূল! এমন কেন হল? 'তিনি বললেন, `বড় আশ্চর্যের বিষয় যে, বায়তুল্লাহয় আশ্রয়গ্রহণকারী এক কুরাইশি ব্যক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসবে একটি দল।
তারা বাইদা ম(ক্কা ও মদিনার মধ্যবর্তী একটি ময়দান) নামক স্থানে পৌঁছলে তাদের কে ভূগর্ভে ধরিয়ে দেয়া হবে.।ʼ
আমরা আরজ করলাম, `হে, আল্লাহর রাসূল, তাদের মধ্যে তো অনেক মুসাফিরও থাকতে পারে! (যারা ঘটনাক্রমের পথে তাদের সঙ্গে মিলিত হয়ে গেছে। তাদেরকে কোন অপরাধে ধরিয়ে দেয়া হবে? ʼ
তিনি বললেন, `হ্যাঁ, তাদের মধ্যে অনেক আসবে যুদ্ধের উদ্দেশ্য, অনেক আসবে বাধ্য হয়ে( অর্থাৎ জোরপূর্বক নিয়ে আসা হবে) আর কিছু মুসাফির থাকবে। তাদের সবাইকে ধরিয়ে দেওয়া হবে। তবে কেয়ামতের দিন প্রত্যেকের নিয়ত অনুযায়ী হাশর হবে। ʼ
(মুসলিম শরীফ : ২/৩৮৮ হাদিস নং২৮৮৪)
হাদিস এর উদ্দেশ্য হল, আজাব নাজিল হওয়ার সময় অপরাধীদের সাথে যারা থাকবে, তারা আজাব থেকে রক্ষা পাবে না।
তারাও আজাবের অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে কেয়ামতের দিন প্রতিদান দেয়া হবে প্রত্যকে আমল ও নিয়ত অনুযায়ী।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন:
"নিকটতম যুগে কাবা ঘরে একটি জাতি আশ্রয় নিবে। তারা শক্তি-সামর্থ্য, জনসংখ্যা ও অস্ত্রশস্ত্রে খুব দুর্বল হবে।
তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাম থেকে একটি সৈন্য বাহিনী রওয়ানা হবে। কিন্তু যখন( মক্কা ও মদিনার মাঝামাঝি) এক মরু প্রান্তেরে পৌঁছাবে, তখন তারা ভূগর্ভে ধ্বসে ধ্বংস হয়ে যাবে।”
(মুসলিম শরীফ:২/৩৮৮হাদিস নং ২৮৮৩)
হযরত আয়েশা রা.আনহু থেকে বর্ণিত আরেকটি হাদীসে আছে:
একবার ঘুমন্ত অবস্থায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম এর পবিত্র দেহ কেপে উঠলো। আমরা জিজ্ঞেস করলাম।, `হে আল্লাহর রাসূল! এমন কেন হল? 'তিনি বললেন, `বড় আশ্চর্যের বিষয় যে, বায়তুল্লাহয় আশ্রয়গ্রহণকারী এক কুরাইশি ব্যক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আসবে একটি দল।
তারা বাইদা ম(ক্কা ও মদিনার মধ্যবর্তী একটি ময়দান) নামক স্থানে পৌঁছলে তাদের কে ভূগর্ভে ধরিয়ে দেয়া হবে.।ʼ
আমরা আরজ করলাম, `হে, আল্লাহর রাসূল, তাদের মধ্যে তো অনেক মুসাফিরও থাকতে পারে! (যারা ঘটনাক্রমের পথে তাদের সঙ্গে মিলিত হয়ে গেছে। তাদেরকে কোন অপরাধে ধরিয়ে দেয়া হবে? ʼ
তিনি বললেন, `হ্যাঁ, তাদের মধ্যে অনেক আসবে যুদ্ধের উদ্দেশ্য, অনেক আসবে বাধ্য হয়ে( অর্থাৎ জোরপূর্বক নিয়ে আসা হবে) আর কিছু মুসাফির থাকবে। তাদের সবাইকে ধরিয়ে দেওয়া হবে। তবে কেয়ামতের দিন প্রত্যেকের নিয়ত অনুযায়ী হাশর হবে। ʼ
(মুসলিম শরীফ : ২/৩৮৮ হাদিস নং২৮৮৪)
হাদিস এর উদ্দেশ্য হল, আজাব নাজিল হওয়ার সময় অপরাধীদের সাথে যারা থাকবে, তারা আজাব থেকে রক্ষা পাবে না।
তারাও আজাবের অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে কেয়ামতের দিন প্রতিদান দেয়া হবে প্রত্যকে আমল ও নিয়ত অনুযায়ী।
Comment