যারা দুনিয়ার প্রতি মুহাব্বাত রাখে , তাদের কি কি ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় ?
আমি আমার অনুসন্ধান অনুযায়ি ও অভিজ্ঞতার আলোকে যা জেনেছি বুঝেছি , তা আমি এখানে উল্লেখ করলাম ... ভুল হলে সংশোধন করে দিবেন ... ইনশা-আল্লাহ ...
* হযরত ঈসা (আঃ) বলেছেন , যার অন্তরে দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা স্থান পাবে , তার অন্তর তিন বিষয়ে ফেসে যায় ।
১- সার্বক্ষণিক ব্যস্ততা , যার থেকে সে কোন সময় নিস্তার পাবে না......
২- সার্বক্ষণিক অভাই বোধ করবে , কখনো অভাব মুক্ত হবে না...।
৩- বিরাট বিরাট আসা করবে , যা কখনো পূরণ হবে না......।
৪- যে ব্যক্তি দুনিয়াকে ভালোবাসে , সে ব্যক্তি আল্লাহর মুহাব্বাত থেকে দূরে থাকে ...।
হযরত কাতাদা বিন নু”আমান (আঃ) থেকে বর্ণিত , তিনি বলেন , নবী কারীম (সঃ) এরশাদ করেন , আল্লাহ তায়ালা যখন কাউকে ভালোবাসেন , তখন তাকে দুনিয়া হতে ঐ ভাবে দূরে রা খেন , যেমন ভাবে তোমরা অসুস্থ ব্যক্তিকে পানি হতে দূরে রাখ ... মুসনাদে আহমাদ ও ইবনে মাযাহ
৫- যার অন্তরে দুনিয়ার মুহাব্বাত থাকে , সে সঠিক জ্ঞানবুদ্ধি হাড়িয়ে ফেলে
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন , (পরকালে) যার কোন ঘর নেই , দুনিয়াই তার ঘর আর যার মাল নেই , দুনিয়াই তার মাল । যার জ্ঞান নেই সেই দুনিয়া নিয়ে পরে থাকে । মুসনাদে আহমাদ
৬- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা থাকে , তার পেরেশানী শেষ হয় না বরং দিনের দিন পেরেশানী বৃদ্ধিই পায় ...
হযরত ঈসা (আঃ) তার সাথীদেরকে বলেছিলেন , প্রত্যেক অনিষ্টের মূল হলো দুনিয়ার মুহাব্বাত । দুনিয়াতে এমন অনেক চাহিদা বা আশা আছে , যা কোন দিন শেষ হয় না বরং পেরেশানী ভারিয়ে দেয়......।
৭- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালবাসা থাকে , সে দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশী নিকৃষ্ট ও খারাব ......।
হযরত নবী কারীম (সঃ) বলেছেন , আল্লাহ তায়ালা দুনিয়া হতে অধিক নিকৃষ্ট আর কোন কিছু সৃষ্টি করেননি দুনিয়া এত নিকৃষ্ট ও বিকৃত যে , তাকে সৃষ্টি করার পর , একটি বারের জন্যও দুনিয়ার দিকে ফিরে তাকান নি ...।
আল-জামিউস-ছগীর ও ফাইজুল কাদীর
৮- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা থাকে , তার অন্তর কঠোর ও শক্ত হয়ে যায় , অন্তরে কোন ধরণের মায়া-মুহাব্বাত থাকে না ...।
৯- যে দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তার প্রতি আল্লাহ তায়ালার , রসূল (সঃ) এর ও সমস্ত ফেরেস্তাদের অভিসাপ ......।
১০- যে ব্যক্তি দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তার বন্ধু হলো শয়তান ...।
১১- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তাদের বেশীর ভাগই ধোকাবাজ , পতারক , বাটপার-ছিটার , লম্পট , সার্থবাজ ও সুভিদাবাদী হয় ...।
১৩- প্রত্যেক পাপের ও অনিষ্টের মূল হলো দুনিয়ার মুহাব্বাত ও ভালোবাসা । যেমন –
(ক) মানুষ হারাম খায় ।
(খ) সুদ খায় ।
(গ) ঘোষ খায় ।
(ঘ) অন্যের সম্পদ অন্যায় ভাবে দখল করে নিজের বানিয়ে নেয় ।
(ঙ) চুরি করে , ডাকাতি করে ।
(চ) অন্যায় ভাবে মানুষ হত্যা করে ।
(ছ) মাপে ও ওজুনে কম দেয় ।
(জ) আমানতের খেয়ানত করে ।
(ঝ) ওয়াদা দিয়ে , ওয়াদা আবার ভঈ করে ।
(ঞ) মিথ্যা কথা বলে ।
(ট) মদ ও নেসা জাতীয় দ্রব্য খায় ।
(ঠ) জুয়া খেলে ও অন্যান্য হারাম খেলায় লিপ্ত থাকে ।
(ড) জিনা করে ।
(ঢ) গান-বাদ্য করে ও শুনে ।
(ণ) পিতা-মাতার অবাধ্য হয় ।
(ত) আপনজনদের সাথে সম্পর্ক চিন্ন করে ।
(থ) আপন ধর্মের সাথে গাদ্দারী করে ।
(দ) মুসলিম ভাইদের বিপরীদে অমুসলিমদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে ।
(ধ) মুসলিম ভাই-বোনদের বিপক্ষে অমুসলিমদেরকে সাহায্য করে ।
(ন) সত্য-মিথ্যা চিনার মত ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।
(প) চাকরির ভয়ে , মৃত্যুর ভয়ে , সন্তান-সন্ততির ভয়ে ও জেল-জুলুমের ভয়ে হক্ব কথা বলা বন্ধ করে দেয় ।
(ফ) হক্ব কথা শুনতে পারে না আর যারা হক্ব কথা বলে , তাদের বিরোধি করে এবং হক্ব কথা বলতে বাধা দেয় ।
(ব) মানুষের উপর জুলুম-নির্যাতন করে ।
(ভ) জিহাদের বিরোধিতা করে ।
(ম) মানুষের উপর মিথা অপবাধ দেয় ।
১৪- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা আল্লাহর জিম্মাদারী থেকে বের হয়ে যায় ।
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) বতে বর্ণিত , তিনি বলেন , রসূল (সঃ) বলেছেন , দুনিয়ার ফিকির নিয়ে যার সকাল হয় , সে আল্লাহ তায়ালার জিম্মাদারীর বাহিরে থাকে ( তার ব্যপারে আল্লাহ তায়ালার কোন দায়িত্ব থাকে না ) কানযুল উম্মাহ
১৫- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা কখনো অল্পতে সন্তুষ্ট হয় না ।
১৬- তারা অহংকার কারী হয় ।
১৭- তারা হিংসা কারী হয় ।
১৮- তারা কৃপন ও বখিল হয় ।
১৯- তারা অভদ্র হয় ।
২০- তারা মৃত্যুর কথা ভুলে যায় ।
২১- তারা লজ্জা-শরম হারিয়ে ফেলে ।
২২- তারা সব সময় চিন্তা-ফিকেরে থাকে ।
হযরত তাউস (রহঃ) বলেন , রসূল (সঃ) বলেছেন , দুনিয়া বিমুখতা শান্তি নিয়ে আসে আর দুনিয়ার ভালোবাসায় চিন্তা-ফিকির ও দুঃখ বৃদ্ধি করে । কানযুল উম্মাহ
২৩- তারা অকৃতজ্ঞ হয় ।
২৪- তারা সম্পদের লোভ করে ।
২৫- তারা নেতৃত্বের লোভ করে ।
২৬- তারা নারীর লোভ করে ।
২৭- তারা ক্ষমতার লোভ করে ।
২৮- তারা জিহাদ করা ছেড়ে দেয় ।
২৯- তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ।
৩০- তারা সৎ সাহস হারিয়ে ফেলে ।
৩১- তারা মানুষের কাছে হাত পাতে ।
৩২- তারা দুনিয়ার আদালত কে ভয় করে ।
৩৩- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষের সামনে মাথা নত করে ।
৩৪- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষকে ভয় করে ।
৩৫- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষের গোলামী করে ।
৩৬- তারা আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে যায় ।
৩৭- তারা মৃত্যুর কথা ভুলে যায় ।
৩৮- তারা কবরের কথা ভুলে যায় ।
৩৯- তারা জান্নাত-জাহান্নামের কথা , হাশর-নাশরের কথা , মিজানের কথা , ফুলসিরাতের কথা ভুলে যায় ।
৪০- তারা ঈমান কে বিক্রি করে দেয় ।
৪১- তাদের আল্লাহ তায়ালার প্রতি ভরসা কমে যায় বা ভরসা থাকে না ।
৪২- তাদের ধৌর্য কমে যায় বা থাকে না ।
৪৩- তারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল বানিয়ে ফেলে ।
৪৪- তারা অহেতুক কথা-বার্তা বলে ।
৪৫- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা আল্লাহ তায়ালার হুকুম পালান করার ও আল্লাহ তায়ালাকে স্বরণ করার সময় পায় না । যেমন
(ক) নামাজ পড়ে না ।
(খ) রোজা রাখে না ।
(গ) হজ্জ করে না ।
(ঘ) যাকাত দেয় না ।
(ঙ) দ্বীনী ইলম শিখে না ও শিক্ষাও দেয় না ।
আমি আমার অনুসন্ধান অনুযায়ি ও অভিজ্ঞতার আলোকে যা জেনেছি বুঝেছি , তা আমি এখানে উল্লেখ করলাম ... ভুল হলে সংশোধন করে দিবেন ... ইনশা-আল্লাহ ...
* হযরত ঈসা (আঃ) বলেছেন , যার অন্তরে দুনিয়ার প্রতি ভালোবাসা স্থান পাবে , তার অন্তর তিন বিষয়ে ফেসে যায় ।
১- সার্বক্ষণিক ব্যস্ততা , যার থেকে সে কোন সময় নিস্তার পাবে না......
২- সার্বক্ষণিক অভাই বোধ করবে , কখনো অভাব মুক্ত হবে না...।
৩- বিরাট বিরাট আসা করবে , যা কখনো পূরণ হবে না......।
৪- যে ব্যক্তি দুনিয়াকে ভালোবাসে , সে ব্যক্তি আল্লাহর মুহাব্বাত থেকে দূরে থাকে ...।
হযরত কাতাদা বিন নু”আমান (আঃ) থেকে বর্ণিত , তিনি বলেন , নবী কারীম (সঃ) এরশাদ করেন , আল্লাহ তায়ালা যখন কাউকে ভালোবাসেন , তখন তাকে দুনিয়া হতে ঐ ভাবে দূরে রা খেন , যেমন ভাবে তোমরা অসুস্থ ব্যক্তিকে পানি হতে দূরে রাখ ... মুসনাদে আহমাদ ও ইবনে মাযাহ
৫- যার অন্তরে দুনিয়ার মুহাব্বাত থাকে , সে সঠিক জ্ঞানবুদ্ধি হাড়িয়ে ফেলে
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন , (পরকালে) যার কোন ঘর নেই , দুনিয়াই তার ঘর আর যার মাল নেই , দুনিয়াই তার মাল । যার জ্ঞান নেই সেই দুনিয়া নিয়ে পরে থাকে । মুসনাদে আহমাদ
৬- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা থাকে , তার পেরেশানী শেষ হয় না বরং দিনের দিন পেরেশানী বৃদ্ধিই পায় ...
হযরত ঈসা (আঃ) তার সাথীদেরকে বলেছিলেন , প্রত্যেক অনিষ্টের মূল হলো দুনিয়ার মুহাব্বাত । দুনিয়াতে এমন অনেক চাহিদা বা আশা আছে , যা কোন দিন শেষ হয় না বরং পেরেশানী ভারিয়ে দেয়......।
৭- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালবাসা থাকে , সে দুনিয়াতে সবচেয়ে বেশী নিকৃষ্ট ও খারাব ......।
হযরত নবী কারীম (সঃ) বলেছেন , আল্লাহ তায়ালা দুনিয়া হতে অধিক নিকৃষ্ট আর কোন কিছু সৃষ্টি করেননি দুনিয়া এত নিকৃষ্ট ও বিকৃত যে , তাকে সৃষ্টি করার পর , একটি বারের জন্যও দুনিয়ার দিকে ফিরে তাকান নি ...।
আল-জামিউস-ছগীর ও ফাইজুল কাদীর
৮- যার অন্তরে দুনিয়ার ভালোবাসা থাকে , তার অন্তর কঠোর ও শক্ত হয়ে যায় , অন্তরে কোন ধরণের মায়া-মুহাব্বাত থাকে না ...।
৯- যে দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তার প্রতি আল্লাহ তায়ালার , রসূল (সঃ) এর ও সমস্ত ফেরেস্তাদের অভিসাপ ......।
১০- যে ব্যক্তি দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তার বন্ধু হলো শয়তান ...।
১১- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তাদের বেশীর ভাগই ধোকাবাজ , পতারক , বাটপার-ছিটার , লম্পট , সার্থবাজ ও সুভিদাবাদী হয় ...।
১৩- প্রত্যেক পাপের ও অনিষ্টের মূল হলো দুনিয়ার মুহাব্বাত ও ভালোবাসা । যেমন –
(ক) মানুষ হারাম খায় ।
(খ) সুদ খায় ।
(গ) ঘোষ খায় ।
(ঘ) অন্যের সম্পদ অন্যায় ভাবে দখল করে নিজের বানিয়ে নেয় ।
(ঙ) চুরি করে , ডাকাতি করে ।
(চ) অন্যায় ভাবে মানুষ হত্যা করে ।
(ছ) মাপে ও ওজুনে কম দেয় ।
(জ) আমানতের খেয়ানত করে ।
(ঝ) ওয়াদা দিয়ে , ওয়াদা আবার ভঈ করে ।
(ঞ) মিথ্যা কথা বলে ।
(ট) মদ ও নেসা জাতীয় দ্রব্য খায় ।
(ঠ) জুয়া খেলে ও অন্যান্য হারাম খেলায় লিপ্ত থাকে ।
(ড) জিনা করে ।
(ঢ) গান-বাদ্য করে ও শুনে ।
(ণ) পিতা-মাতার অবাধ্য হয় ।
(ত) আপনজনদের সাথে সম্পর্ক চিন্ন করে ।
(থ) আপন ধর্মের সাথে গাদ্দারী করে ।
(দ) মুসলিম ভাইদের বিপরীদে অমুসলিমদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করে ।
(ধ) মুসলিম ভাই-বোনদের বিপক্ষে অমুসলিমদেরকে সাহায্য করে ।
(ন) সত্য-মিথ্যা চিনার মত ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।
(প) চাকরির ভয়ে , মৃত্যুর ভয়ে , সন্তান-সন্ততির ভয়ে ও জেল-জুলুমের ভয়ে হক্ব কথা বলা বন্ধ করে দেয় ।
(ফ) হক্ব কথা শুনতে পারে না আর যারা হক্ব কথা বলে , তাদের বিরোধি করে এবং হক্ব কথা বলতে বাধা দেয় ।
(ব) মানুষের উপর জুলুম-নির্যাতন করে ।
(ভ) জিহাদের বিরোধিতা করে ।
(ম) মানুষের উপর মিথা অপবাধ দেয় ।
১৪- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা আল্লাহর জিম্মাদারী থেকে বের হয়ে যায় ।
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) বতে বর্ণিত , তিনি বলেন , রসূল (সঃ) বলেছেন , দুনিয়ার ফিকির নিয়ে যার সকাল হয় , সে আল্লাহ তায়ালার জিম্মাদারীর বাহিরে থাকে ( তার ব্যপারে আল্লাহ তায়ালার কোন দায়িত্ব থাকে না ) কানযুল উম্মাহ
১৫- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা কখনো অল্পতে সন্তুষ্ট হয় না ।
১৬- তারা অহংকার কারী হয় ।
১৭- তারা হিংসা কারী হয় ।
১৮- তারা কৃপন ও বখিল হয় ।
১৯- তারা অভদ্র হয় ।
২০- তারা মৃত্যুর কথা ভুলে যায় ।
২১- তারা লজ্জা-শরম হারিয়ে ফেলে ।
২২- তারা সব সময় চিন্তা-ফিকেরে থাকে ।
হযরত তাউস (রহঃ) বলেন , রসূল (সঃ) বলেছেন , দুনিয়া বিমুখতা শান্তি নিয়ে আসে আর দুনিয়ার ভালোবাসায় চিন্তা-ফিকির ও দুঃখ বৃদ্ধি করে । কানযুল উম্মাহ
২৩- তারা অকৃতজ্ঞ হয় ।
২৪- তারা সম্পদের লোভ করে ।
২৫- তারা নেতৃত্বের লোভ করে ।
২৬- তারা নারীর লোভ করে ।
২৭- তারা ক্ষমতার লোভ করে ।
২৮- তারা জিহাদ করা ছেড়ে দেয় ।
২৯- তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে ।
৩০- তারা সৎ সাহস হারিয়ে ফেলে ।
৩১- তারা মানুষের কাছে হাত পাতে ।
৩২- তারা দুনিয়ার আদালত কে ভয় করে ।
৩৩- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষের সামনে মাথা নত করে ।
৩৪- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষকে ভয় করে ।
৩৫- তারা আল্লাহকে ছাড়া মানুষের গোলামী করে ।
৩৬- তারা আল্লাহ তায়ালাকে ভুলে যায় ।
৩৭- তারা মৃত্যুর কথা ভুলে যায় ।
৩৮- তারা কবরের কথা ভুলে যায় ।
৩৯- তারা জান্নাত-জাহান্নামের কথা , হাশর-নাশরের কথা , মিজানের কথা , ফুলসিরাতের কথা ভুলে যায় ।
৪০- তারা ঈমান কে বিক্রি করে দেয় ।
৪১- তাদের আল্লাহ তায়ালার প্রতি ভরসা কমে যায় বা ভরসা থাকে না ।
৪২- তাদের ধৌর্য কমে যায় বা থাকে না ।
৪৩- তারা হালালকে হারাম আর হারামকে হালাল বানিয়ে ফেলে ।
৪৪- তারা অহেতুক কথা-বার্তা বলে ।
৪৫- যারা দুনিয়াকে মুহাব্বাত করে , তারা আল্লাহ তায়ালার হুকুম পালান করার ও আল্লাহ তায়ালাকে স্বরণ করার সময় পায় না । যেমন
(ক) নামাজ পড়ে না ।
(খ) রোজা রাখে না ।
(গ) হজ্জ করে না ।
(ঘ) যাকাত দেয় না ।
(ঙ) দ্বীনী ইলম শিখে না ও শিক্ষাও দেয় না ।
Comment