রজব মাসে যে দোয়া বেশি পড়তেন বিশ্বনবি
আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে চারটি মাসকে হারাম ঘোষণা করেছেন। তন্মধ্যে রজব মাসও আশহুরে হুরুমের অন্তর্ভূক্ত। তাছাড়া এ মাসটি ‘শাহরুল্লাহ’ বা আল্লাহর মাস হিসেবেও পরিচিত।
রজব মাস আরবি হিজরি সনের সপ্তম মাস।
হাদিসে প্রিয়নবি বলেন, ‘বার মাসে বছর। তার মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি মাস ধারাবাহিক, আর তা হচ্ছে- জিলক্বদ, জিলহজ ও মহররম। আর চতুর্থ মাসটি হল- রজব, যা জমাদিউস সানি ও শা’বান মাসের মর্ধবর্তী মাস। (বুখারি)
রজব ও শা’বান মাস পবিত্র রমজানের আগমনী বার্তাস্বরুপ। অত্যাধিক ফজিলত ও মর্যাদার কারণে রজব ও শা’বান মাসজুড়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দিষ্ট এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়তেন। যাতে রজব ও শা’বান মাসের বরকত ও পবিত্র রমজান পর্যন্ত হায়াত বৃদ্ধির আবেদন ফুটে উঠেছে।
বিশ্বনবি পঠিত বরকতময় দোয়াটি হলো-
উচ্চারণ :*‘আল্লাহুম্মা বারাকলানা ফি রাজাবা ওয়া শা’বান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’
অর্থ :*‘হে আল্লাহ! আপনি রজব ও শা’বান মাসকে আমাদের জন্য বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান মাস পর্যন্ত (হায়াত দিন) পৌঁছে দিন।’
রজব ও শা’বান মাসে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়তেন। যা মুসলিম উম্মাহর জন্য অনুকরণীয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল।
বিশেষ করে-
এ দোয়ার তাগিদ ও শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সব কাজে বরকত লাভ করতে পারে।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে প্রত্যেক নামাজে এ দোয়ার মাধ্যমে রজব ও শাবান মাসে রবকত লাভের পাশাপাশি রমজান মাসের রহমত বরকত মাগফিরাত ও নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।
রজব মাসের দোয়া
জমাদিউস সানি মাসের শেষে রজব মাসের আগমন। এ মাসের আগমনে বিশ্বনবি সর্বদা আল্লাহর নিকট বরকতের দোয়া করতেন। যা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল। বিশ্বনবির বরকতের দোয়াটি তুলে ধরা হলো-
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বারাকলানা ফি রাজাবা ওয়া শা’বান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’
অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য রজব ও শা’বান মাসে বরকত দাও এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।
এ দোয়া শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সকল কাজে বরকত লাভ করতে পারে।
সুতরাং মুসলিম উম্মাহর উচিত, প্রত্যেক নামাজে এ দোয়ার মাধ্যমে রবকত লাভের কামনা করা। আল্লাহ তাআলা সবাইকে রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং রমজান মাস পর্যন্ত হায়াত বৃদ্ধি করে দিন। আমিন।
রজব মাসে বরকতের দোয়া
রজব মাসের আগমনে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বরকত লাভে দোয়া করতেন। রমজান পর্যন্ত হায়াত লাভের ধরণা দিতেন মহান প্রভুর দরবারে। সবাইকে বরকত লাভে দোয়া পড়ার পাশাপাশি রমজান পর্যন্ত নেক হায়াত লাভের নসিহত পেশ করতেন। পুরো রজব ও শাবান মাস জুড়ে প্রতি ওয়াক্ত নামাজে এ দোয়া পড়া মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় আমল।
প্রিয়নবির শেখাানা দোয়াটি হলো-
اَللهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ رَجَبَ وَ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ
উচ্চারণ :*‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শা’বানা ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’
অর্থ :*হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য রজব ও শা’বান মাসে বরকত দাও এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।
উম্মতকে এ দোয়া শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য রজব ও শাবান মাসে অতিরিক্তি ইবাদত-বন্দেগি করে, রোজা রেখে নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আর আল্লাহ তাআলাও যেন বান্দার জন্য সব কাজে বরকত দান করেন।
আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মাদিকে রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং রমজান মাস পর্যন্ত নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দিন। আমিন।
আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমে চারটি মাসকে হারাম ঘোষণা করেছেন। তন্মধ্যে রজব মাসও আশহুরে হুরুমের অন্তর্ভূক্ত। তাছাড়া এ মাসটি ‘শাহরুল্লাহ’ বা আল্লাহর মাস হিসেবেও পরিচিত।
রজব মাস আরবি হিজরি সনের সপ্তম মাস।
হাদিসে প্রিয়নবি বলেন, ‘বার মাসে বছর। তার মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি মাস ধারাবাহিক, আর তা হচ্ছে- জিলক্বদ, জিলহজ ও মহররম। আর চতুর্থ মাসটি হল- রজব, যা জমাদিউস সানি ও শা’বান মাসের মর্ধবর্তী মাস। (বুখারি)
রজব ও শা’বান মাস পবিত্র রমজানের আগমনী বার্তাস্বরুপ। অত্যাধিক ফজিলত ও মর্যাদার কারণে রজব ও শা’বান মাসজুড়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নির্দিষ্ট এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়তেন। যাতে রজব ও শা’বান মাসের বরকত ও পবিত্র রমজান পর্যন্ত হায়াত বৃদ্ধির আবেদন ফুটে উঠেছে।
বিশ্বনবি পঠিত বরকতময় দোয়াটি হলো-
উচ্চারণ :*‘আল্লাহুম্মা বারাকলানা ফি রাজাবা ওয়া শা’বান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’
অর্থ :*‘হে আল্লাহ! আপনি রজব ও শা’বান মাসকে আমাদের জন্য বরকতময় করুন এবং আমাদেরকে রমজান মাস পর্যন্ত (হায়াত দিন) পৌঁছে দিন।’
রজব ও শা’বান মাসে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দোয়াটি বেশি বেশি পড়তেন। যা মুসলিম উম্মাহর জন্য অনুকরণীয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি আমল।
বিশেষ করে-
এ দোয়ার তাগিদ ও শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সব কাজে বরকত লাভ করতে পারে।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে প্রত্যেক নামাজে এ দোয়ার মাধ্যমে রজব ও শাবান মাসে রবকত লাভের পাশাপাশি রমজান মাসের রহমত বরকত মাগফিরাত ও নাজাত লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।
রজব মাসের দোয়া
জমাদিউস সানি মাসের শেষে রজব মাসের আগমন। এ মাসের আগমনে বিশ্বনবি সর্বদা আল্লাহর নিকট বরকতের দোয়া করতেন। যা মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আমল। বিশ্বনবির বরকতের দোয়াটি তুলে ধরা হলো-
উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা বারাকলানা ফি রাজাবা ওয়া শা’বান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’
অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য রজব ও শা’বান মাসে বরকত দাও এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।
এ দোয়া শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে সকল কাজে বরকত লাভ করতে পারে।
সুতরাং মুসলিম উম্মাহর উচিত, প্রত্যেক নামাজে এ দোয়ার মাধ্যমে রবকত লাভের কামনা করা। আল্লাহ তাআলা সবাইকে রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং রমজান মাস পর্যন্ত হায়াত বৃদ্ধি করে দিন। আমিন।
রজব মাসে বরকতের দোয়া
রজব মাসের আগমনে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বরকত লাভে দোয়া করতেন। রমজান পর্যন্ত হায়াত লাভের ধরণা দিতেন মহান প্রভুর দরবারে। সবাইকে বরকত লাভে দোয়া পড়ার পাশাপাশি রমজান পর্যন্ত নেক হায়াত লাভের নসিহত পেশ করতেন। পুরো রজব ও শাবান মাস জুড়ে প্রতি ওয়াক্ত নামাজে এ দোয়া পড়া মুসলিম উম্মাহর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুসরণীয় ও অনুকরণীয় আমল।
প্রিয়নবির শেখাানা দোয়াটি হলো-
اَللهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِىْ رَجَبَ وَ شَعْبَانَ وَ بَلِّغْنَا رَمَضَانَ
উচ্চারণ :*‘আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শা’বানা ওয়া বাল্লিগনা রামাদান।’
অর্থ :*হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য রজব ও শা’বান মাসে বরকত দাও এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।
উম্মতকে এ দোয়া শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশ্যই হচ্ছে, মুসলিম উম্মাহ যেন রমজানের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত-বন্দেগির জন্য রজব ও শাবান মাসে অতিরিক্তি ইবাদত-বন্দেগি করে, রোজা রেখে নিজেকে তৈরি করে নিতে পারে। আর আল্লাহ তাআলাও যেন বান্দার জন্য সব কাজে বরকত দান করেন।
আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মাদিকে রজব ও শাবান মাসে বরকত দান করুন এবং রমজান মাস পর্যন্ত নেক হায়াত বৃদ্ধি করে দিন। আমিন।
Comment