হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহঃ পর্ব ৬
কবর জিয়ারত করা
আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মায়ের কবর জিয়ারত করতে গেলেন ৷
সেখানে তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং আশেপাশের লোকদেরকেও কাঁদালেন ৷
অতঃপর বললেন,আমি আমার রবের কাছে তার ব্যাপারে ক্ষমা প্রার্থনার অনুমতি চাইলাম,কিন্তু আমাকে অনুমতি দেওয়া হয়নি ৷
তারপর আমি তাঁর ব্যাপারে কবর জিয়ারতের অনুমতি চাইলাম ৷
তখন আমাকে অনুমতি দেওয়া হলো ৷
সুতরাং তোমরা কবর জিয়ারত করো ৷
কারণ, তা মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ৷
সহীহু মুসলিমঃ ৯৭৬
বুরাইদা রা. থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
আমি তোমাদের কবর জিয়ারত করা থেকে নিষেধ করতাম,এখন তোমরা কবর জিয়ারত করো ৷
আমি তোমাদেরকে কুরবানির গোশত তিন দিনের অধিক সময় রাখতে নিষেধ করতাম,কিন্তু এখন যতদিন সম্ভব তোমরা সংরক্ষন করতে পারো ৷
তোমাদের নাবিজ (খেজুর ভেজানো পানি) মশক ব্যতীত অন্য পাত্র থেকে পান করা হতে নিষেধ করতাম,এখন তোমরা সব পাত্র থেকেই পান করতে পারো,কিন্তু নেশা চলে আসলে পান কোরো না ৷
সহীহু মুসলিমঃ ৯৭৭
অপর এক বর্ণনায় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
আমি তোমাদেরকে কবর জিয়ারত করতে বারণ করেছিলাম,তবে এখন জিয়ারত করতে পারো ৷
কারণ,কবর জিয়ারত মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ৷
সুনানু আবি দাউদঃ ৩২৩৫
আয়িশা রা.থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,যে রাতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার কাছে থাকতেন,সে রাতের শেষভাগে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি কবরস্থানে চলে যেতেন ৷
তারপর এই দুআ পড়তেন,
অর্থঃ
তোমাদের উপর সালাম বর্ষিত হোক,ওহে ঈমানদার কবরবাসী! পরকালীন যেসব প্রতিশ্রুতি তোমাদের দেওয়া হয়েছিল,তা তোমাদের নিকট এসে গেছে ৷
আর আল্লাহর ইচ্ছায় আমরাও তোমাদের সাথে মিলিত হব ৷
হে আল্লাহ! বাকি গারকাদ কবরবাসীদের তুমি ক্ষমা করে দাও ৷
সহীহু মুসলিমঃ ৯৭৪
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কবর জিয়ারতের প্রতি উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি কবর জিয়ারত সম্পর্কিত নিষিদ্ধ বিষয়াবলিও স্পষ্ট করে দিয়েছেন ৷
আবু মারসাদ গানাবি রা. থেকে বর্ণিত,রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
তোমরা কবরের উপর বোসো না এবং সেদিকে ফিরে সালাত আদায় কোরো না ৷
কবর জিয়ারত করা
আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মায়ের কবর জিয়ারত করতে গেলেন ৷
সেখানে তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং আশেপাশের লোকদেরকেও কাঁদালেন ৷
অতঃপর বললেন,আমি আমার রবের কাছে তার ব্যাপারে ক্ষমা প্রার্থনার অনুমতি চাইলাম,কিন্তু আমাকে অনুমতি দেওয়া হয়নি ৷
তারপর আমি তাঁর ব্যাপারে কবর জিয়ারতের অনুমতি চাইলাম ৷
তখন আমাকে অনুমতি দেওয়া হলো ৷
সুতরাং তোমরা কবর জিয়ারত করো ৷
কারণ, তা মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ৷
সহীহু মুসলিমঃ ৯৭৬
বুরাইদা রা. থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
আমি তোমাদের কবর জিয়ারত করা থেকে নিষেধ করতাম,এখন তোমরা কবর জিয়ারত করো ৷
আমি তোমাদেরকে কুরবানির গোশত তিন দিনের অধিক সময় রাখতে নিষেধ করতাম,কিন্তু এখন যতদিন সম্ভব তোমরা সংরক্ষন করতে পারো ৷
তোমাদের নাবিজ (খেজুর ভেজানো পানি) মশক ব্যতীত অন্য পাত্র থেকে পান করা হতে নিষেধ করতাম,এখন তোমরা সব পাত্র থেকেই পান করতে পারো,কিন্তু নেশা চলে আসলে পান কোরো না ৷
সহীহু মুসলিমঃ ৯৭৭
অপর এক বর্ণনায় রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
আমি তোমাদেরকে কবর জিয়ারত করতে বারণ করেছিলাম,তবে এখন জিয়ারত করতে পারো ৷
কারণ,কবর জিয়ারত মৃত্যুর কথা স্মরণ করিয়ে দেয় ৷
সুনানু আবি দাউদঃ ৩২৩৫
আয়িশা রা.থেকে বর্ণিত,তিনি বলেন,যে রাতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার কাছে থাকতেন,সে রাতের শেষভাগে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাকি কবরস্থানে চলে যেতেন ৷
তারপর এই দুআ পড়তেন,
অর্থঃ
তোমাদের উপর সালাম বর্ষিত হোক,ওহে ঈমানদার কবরবাসী! পরকালীন যেসব প্রতিশ্রুতি তোমাদের দেওয়া হয়েছিল,তা তোমাদের নিকট এসে গেছে ৷
আর আল্লাহর ইচ্ছায় আমরাও তোমাদের সাথে মিলিত হব ৷
হে আল্লাহ! বাকি গারকাদ কবরবাসীদের তুমি ক্ষমা করে দাও ৷
সহীহু মুসলিমঃ ৯৭৪
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কবর জিয়ারতের প্রতি উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি কবর জিয়ারত সম্পর্কিত নিষিদ্ধ বিষয়াবলিও স্পষ্ট করে দিয়েছেন ৷
আবু মারসাদ গানাবি রা. থেকে বর্ণিত,রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
তোমরা কবরের উপর বোসো না এবং সেদিকে ফিরে সালাত আদায় কোরো না ৷
Comment