❏ -কাউকে ক্ষমা করলে আল্লাহ সম্মান বাড়িয়ে দেন।
°
ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশ্রণে মানুষের জীবন। কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু কারো ভুলে তার প্রতি ক্রোধ দেখানো, রাগ ঝাড়া, জেদ-উত্তেজনা কিংবা উগ্র-কাতর হওয়া ভীষণ নিন্দনীয়। এসব মানুষকে ছোট করে। আমলনামা থেকে সওয়াব মুছে দেয়।
- বিপরীতে ক্ষমা মানুষের মান-মর্যাদা বাড়ায়। কাউকে ক্ষমা করে একজন সাধারণ মানুষও হয়ে ওঠতে পারেন
অসাধারণ মানুষ।
- যাদের এ ধরনের গুণাগুণ রয়েছে, তারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামতপ্রাপ্ত।
- মহান আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন।যে অন্যকে ক্ষমা করে তাকেও
ভালোবাসেন।
❏ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ❛যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং ক্রোধ সম্বরণ করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন।❜
__________(সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৪)
- আল্লাহ তাআলা মানুষকে আদেশ দিয়েছেন, যেন একে-অপরকে ক্ষমা করে।
❏ পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ❛যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ করো কিংবা গোপন করো অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান।❜
__________(সুরা নিসা, আয়াত: ১৪৯)
- ক্ষমাকারীকে আল্লাহ তাআলা বিশেষভাবে পুরস্কার দেবেন। পরস্পরের মধ্যে বিরোধ নিষ্পন্নকারীও
আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কার পাবেন।
❏ আল্লাহ তাআলা বলেন, ❛আর মন্দের প্রতিফল মন্দ। অতঃপর যে ক্ষমা করে দেয় এবং আপস নিষ্পত্তি করে, তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।❜
__________(সুরা শুরা, আয়াত: ৪০)
- ক্ষমা করলে কারও মর্যাদা কমে না বরং বহু গুণে ক্ষমাশীল ব্যক্তির মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
❏ আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন করেছেন, সদকা করলে সম্পদের ঘাটতি হয় না। যে ব্যক্তি ক্ষমা করে, আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনীত হলে, তিনি তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।
__________(মুসলিম, হাদিস: ২৫৮৮)
- উদারতা ও সহিষ্ণুতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। কোমলতা ও হৃদয়ার্দ্রতা মুমিনদের বিশেষ একটি গুণ।
❏ আল্লাহর রাসুল (সা.) যখন সাহাবি মুয়াজ (রা.) ও মুসা (রা.) কে ইয়ামেনে প্রেরণ করেন ও আদেশ দেন, ❛লোকদের প্রতি কোমলতা করবে, কঠো-রতা করবে না, তাদের সুখবর দেবে, ঘৃ-ণা সৃষ্টি করবে না। পরস্পর একমত হবে, মতভেদ করবে না।❜
__________(বুখারি, হাদিস: ৩০৩৮)
মুসলমান হিসেবে প্রত্যেকের দায়িত্ব হলো অন্যকে ক্ষমা করে দেওয়া। পারস্পরিক ভুল-ত্রুটিগুলোকে শুধরে দেওয়া। এতে সম্পর্ক ও বন্ধন আরো মজবুত ও অটুট হয়।
➤ —আল্লাহ সবাইকে ক্ষমাশীল হওয়ার তাওফিক দান করুক।
°
ভুল-ত্রুটি ও ভালো-মন্দের মিশ্রণে মানুষের জীবন। কেউ ভুল-ত্রুটির ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু কারো ভুলে তার প্রতি ক্রোধ দেখানো, রাগ ঝাড়া, জেদ-উত্তেজনা কিংবা উগ্র-কাতর হওয়া ভীষণ নিন্দনীয়। এসব মানুষকে ছোট করে। আমলনামা থেকে সওয়াব মুছে দেয়।
- বিপরীতে ক্ষমা মানুষের মান-মর্যাদা বাড়ায়। কাউকে ক্ষমা করে একজন সাধারণ মানুষও হয়ে ওঠতে পারেন
অসাধারণ মানুষ।
- যাদের এ ধরনের গুণাগুণ রয়েছে, তারা আল্লাহ তাআলার বিশেষ নেয়ামতপ্রাপ্ত।
- মহান আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু ও ক্ষমাশীল। তিনি ক্ষমা করতে ভালোবাসেন।যে অন্যকে ক্ষমা করে তাকেও
ভালোবাসেন।
❏ পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ❛যারা সুসময়ে ও দুঃসময়ে ব্যয় করে এবং ক্রোধ সম্বরণ করে ও মানুষকে ক্ষমা করে। আর আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন।❜
__________(সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৪)
- আল্লাহ তাআলা মানুষকে আদেশ দিয়েছেন, যেন একে-অপরকে ক্ষমা করে।
❏ পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ❛যদি তোমরা ভালো কিছু প্রকাশ করো কিংবা গোপন করো অথবা মন্দ ক্ষমা করে দাও, তবে নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাশীল, ক্ষমতাবান।❜
__________(সুরা নিসা, আয়াত: ১৪৯)
- ক্ষমাকারীকে আল্লাহ তাআলা বিশেষভাবে পুরস্কার দেবেন। পরস্পরের মধ্যে বিরোধ নিষ্পন্নকারীও
আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কার পাবেন।
❏ আল্লাহ তাআলা বলেন, ❛আর মন্দের প্রতিফল মন্দ। অতঃপর যে ক্ষমা করে দেয় এবং আপস নিষ্পত্তি করে, তার পুরস্কার আল্লাহর কাছে রয়েছে। নিশ্চয় আল্লাহ জালিমদের পছন্দ করেন না।❜
__________(সুরা শুরা, আয়াত: ৪০)
- ক্ষমা করলে কারও মর্যাদা কমে না বরং বহু গুণে ক্ষমাশীল ব্যক্তির মর্যাদা বৃদ্ধি পায়।
❏ আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিতঃ হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন করেছেন, সদকা করলে সম্পদের ঘাটতি হয় না। যে ব্যক্তি ক্ষমা করে, আল্লাহ তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেন। আর কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বিনীত হলে, তিনি তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।
__________(মুসলিম, হাদিস: ২৫৮৮)
- উদারতা ও সহিষ্ণুতা মুমিনের বৈশিষ্ট্য। কোমলতা ও হৃদয়ার্দ্রতা মুমিনদের বিশেষ একটি গুণ।
❏ আল্লাহর রাসুল (সা.) যখন সাহাবি মুয়াজ (রা.) ও মুসা (রা.) কে ইয়ামেনে প্রেরণ করেন ও আদেশ দেন, ❛লোকদের প্রতি কোমলতা করবে, কঠো-রতা করবে না, তাদের সুখবর দেবে, ঘৃ-ণা সৃষ্টি করবে না। পরস্পর একমত হবে, মতভেদ করবে না।❜
__________(বুখারি, হাদিস: ৩০৩৮)
মুসলমান হিসেবে প্রত্যেকের দায়িত্ব হলো অন্যকে ক্ষমা করে দেওয়া। পারস্পরিক ভুল-ত্রুটিগুলোকে শুধরে দেওয়া। এতে সম্পর্ক ও বন্ধন আরো মজবুত ও অটুট হয়।
➤ —আল্লাহ সবাইকে ক্ষমাশীল হওয়ার তাওফিক দান করুক।