অতিরিক্ত আবেগ-ভালাবাসা যেন জাহান্নামের কারন না হয়!
পরিবারের সবাইকে আমরা ভালবাসি, কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত আবেগের কারনে আমরা আমাদের পরিবারের কারো ভুলগুলো শোধরাবার সুযোগ যেমন করে দিচ্ছিনা, তেমনই শরিয়ত বহির্ভূত কাজে কঠোরভাবে নিষেধও করিনা! আর এরকম একটা পরিস্থিতিতে আমরাও কোন-না-কোনভাবে আমল-ইবাদাতে পিছিয়ে যাচ্ছি!
## আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে বলেছেন,
> “হে মুমিনগণ, তোমাদের স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিদের কেউ কেউ তোমাদের দুশমন।” অর্থাৎ তারা কখনো কখনো আল্লাহর পথে চলা, তাঁর আনুগত্য করা অথবা আল্লাহর যিকর ও আখিরাতের স্মরণ থেকে তোমাদের বিরত রাখতে পারে। এ আয়াতে শত্রুতা ও দুশমনি বলতে এর প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। (সূরা তাগাবুন:১৪)
> হে মু’মিনগণ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ হতে উদাসীন না করে-যারা এমন করবে (উদাসীন হবে) তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা মুনাফিকুন: ৯)
## অথচ আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছেন,
* আর তোমার পরিবার-পরিজনকে সালাত আদায়ের আদেশ দাও এবং নিজেও তার উপর অবিচল থাক। আমি তোমার কাছে কোন রিয্ক চাই না। আমিই তোমাকে রিয্ক দেই আর শুভ পরিণাম তো মুত্তাকীদের জন্য।
> (সূরা ত্ব-হা:১৩২)
* হে ঈমানদারগণ, তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার-পরিজনকে আগুন হতে বাঁচাও যার জ্বালানি হবে মানুষ ও পাথর।
> (সূরা আত-তাহরিম:৬)
# সুতরাং সাবধান! নিজে যেমন আমল-ইবাদাত করবেন, পাশাপাশি পরিবারের অন্যান্যদেরও পরামর্শ দিবেন; বড়দের সম্মানের সাথে যেমন বলতে হবে তেমনই, ছোটদের কঠোরভাবে বলা উচিত। আল্লাহ তাওফিক দিন।
পরিবারের সবাইকে আমরা ভালবাসি, কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত আবেগের কারনে আমরা আমাদের পরিবারের কারো ভুলগুলো শোধরাবার সুযোগ যেমন করে দিচ্ছিনা, তেমনই শরিয়ত বহির্ভূত কাজে কঠোরভাবে নিষেধও করিনা! আর এরকম একটা পরিস্থিতিতে আমরাও কোন-না-কোনভাবে আমল-ইবাদাতে পিছিয়ে যাচ্ছি!
## আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে বলেছেন,
> “হে মুমিনগণ, তোমাদের স্বামী-স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততিদের কেউ কেউ তোমাদের দুশমন।” অর্থাৎ তারা কখনো কখনো আল্লাহর পথে চলা, তাঁর আনুগত্য করা অথবা আল্লাহর যিকর ও আখিরাতের স্মরণ থেকে তোমাদের বিরত রাখতে পারে। এ আয়াতে শত্রুতা ও দুশমনি বলতে এর প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। (সূরা তাগাবুন:১৪)
> হে মু’মিনগণ! তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি যেন তোমাদেরকে আল্লাহর স্মরণ হতে উদাসীন না করে-যারা এমন করবে (উদাসীন হবে) তারাই তো ক্ষতিগ্রস্ত। (সূরা মুনাফিকুন: ৯)
## অথচ আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে স্পষ্টভাবে নির্দেশ দিয়েছেন,
* আর তোমার পরিবার-পরিজনকে সালাত আদায়ের আদেশ দাও এবং নিজেও তার উপর অবিচল থাক। আমি তোমার কাছে কোন রিয্ক চাই না। আমিই তোমাকে রিয্ক দেই আর শুভ পরিণাম তো মুত্তাকীদের জন্য।
> (সূরা ত্ব-হা:১৩২)
* হে ঈমানদারগণ, তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার-পরিজনকে আগুন হতে বাঁচাও যার জ্বালানি হবে মানুষ ও পাথর।
> (সূরা আত-তাহরিম:৬)
# সুতরাং সাবধান! নিজে যেমন আমল-ইবাদাত করবেন, পাশাপাশি পরিবারের অন্যান্যদেরও পরামর্শ দিবেন; বড়দের সম্মানের সাথে যেমন বলতে হবে তেমনই, ছোটদের কঠোরভাবে বলা উচিত। আল্লাহ তাওফিক দিন।