রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-
وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، لَقَتْلُ مُؤْمِنٍ أَعْظَمُ عِنْدَ اللَّهِ مِنْ زَوَالِ الدُّنْيَا
ঐ সত্ত্বার শপথ! যাঁর হাতে আমার প্রাণ, কোন মুসলমানকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা আল্লাহর কাছে পৃথিবী ধ্বংস হওয়া অপেক্ষাও গুরুতর। (সুনানে নাসাঈ, ৩৯৮৬)
আজ হিন্দসহ সারা বিশ্বে আমার আপনার অসংখ্য ভাই-বোন, শিশুদেরকে হত্যা করা হচ্ছে। অথচ হাদীসে এসেছে একজন মুসলিমকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা আল্লাহর কাছে পৃথিবী ধ্বংস হওয়া অপেক্ষাও গুরুতর। আমার আপনার দ্বীনের জন্য মেহনত, কুরবানি এই সবকিছুর একটা বড় উদ্দেশ্য এই মাজলুম মুসলিমদেরকে কাফেরদের কবল থেকে রক্ষা করে আল্লাহর নারাজি ও ক্ষোভ থেকে বাঁচা। জীবনস্রোতে আমরা এই বিষয়টা কখনো আমরা না ভুলি ইনশাআল্লাহ।
আমাদের মাঝে সব সময় এই অনুভূতি কাজ করে যেন- আমরা উম্মাহর ইতিহাসের সবচেয়ে নাজুক মুহুর্তে উপনীত। আমাদের বিপরীত পক্ষ প্রতিনিয়ত আমাদেরকে হত্যা করার জন্য প্রবল বেগে আগে বাড়ছে। তাই আমরা নিজেদেরকে ও উম্মাহর প্রত্যেকটা সদস্যকে গাযওয়ায়ে হিন্দের যোগ্য এক সৈনিক হিসেবে গড়ে তুলি। নিজের জিম্মাদারি বুঝি, কাজের বাস্তবতা বুঝি, যোগ্য হই, আন্তরিকতার সাথে নিজের সর্বোচ্চটুকু দেওয়ার চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ।
আমরা যেন কেবল দুনিয়ার জন্যই না হয়ে যাই। সাহাবাদের মত নিজেদের প্রধান ফিকির আখিরাতকেই বানাই। কত শত লোকেই না নিজেদেরকে এই তুচ্ছ দুনিয়ায় জন্যই বিলিয়ে দিচ্ছে! হায়! আখিরাতে তারা কতই না বোকা হিসেবে পরিগণিত হবে! আল্লাহ তাআলা যেন আমাদের আমলগুলোকে কবুল করে নেন, সহজ করে দেন, কল্যাণের ফায়সালা করেন।
নিজের একান্ত নিরিবিলি ও একাকী মুহুর্তগুলোতে আমরা বেশি বেশি আল্লাহকে স্মরণ করি ও দুয়া করি আল্লাহ যেন গাযওয়ায়ে হিন্দের মাঠ প্রস্তুতিকে ত্বরান্বিত করেন, সহজ করে দেন। গাযওয়ায়ে হিন্দের জন্য আমাদেরকে কবুল করেন, যোগ্য সৈনিক তৈরি করে দেন। এই আকুতিগুলো যেন নিয়মিত আমাদের হৃদয়ে নাড়া দেয় ইনশাআল্লাহ।
وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ، لَقَتْلُ مُؤْمِنٍ أَعْظَمُ عِنْدَ اللَّهِ مِنْ زَوَالِ الدُّنْيَا
ঐ সত্ত্বার শপথ! যাঁর হাতে আমার প্রাণ, কোন মুসলমানকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা আল্লাহর কাছে পৃথিবী ধ্বংস হওয়া অপেক্ষাও গুরুতর। (সুনানে নাসাঈ, ৩৯৮৬)
আজ হিন্দসহ সারা বিশ্বে আমার আপনার অসংখ্য ভাই-বোন, শিশুদেরকে হত্যা করা হচ্ছে। অথচ হাদীসে এসেছে একজন মুসলিমকে অন্যায়ভাবে হত্যা করা আল্লাহর কাছে পৃথিবী ধ্বংস হওয়া অপেক্ষাও গুরুতর। আমার আপনার দ্বীনের জন্য মেহনত, কুরবানি এই সবকিছুর একটা বড় উদ্দেশ্য এই মাজলুম মুসলিমদেরকে কাফেরদের কবল থেকে রক্ষা করে আল্লাহর নারাজি ও ক্ষোভ থেকে বাঁচা। জীবনস্রোতে আমরা এই বিষয়টা কখনো আমরা না ভুলি ইনশাআল্লাহ।
আমাদের মাঝে সব সময় এই অনুভূতি কাজ করে যেন- আমরা উম্মাহর ইতিহাসের সবচেয়ে নাজুক মুহুর্তে উপনীত। আমাদের বিপরীত পক্ষ প্রতিনিয়ত আমাদেরকে হত্যা করার জন্য প্রবল বেগে আগে বাড়ছে। তাই আমরা নিজেদেরকে ও উম্মাহর প্রত্যেকটা সদস্যকে গাযওয়ায়ে হিন্দের যোগ্য এক সৈনিক হিসেবে গড়ে তুলি। নিজের জিম্মাদারি বুঝি, কাজের বাস্তবতা বুঝি, যোগ্য হই, আন্তরিকতার সাথে নিজের সর্বোচ্চটুকু দেওয়ার চেষ্টা করি ইনশাআল্লাহ।
আমরা যেন কেবল দুনিয়ার জন্যই না হয়ে যাই। সাহাবাদের মত নিজেদের প্রধান ফিকির আখিরাতকেই বানাই। কত শত লোকেই না নিজেদেরকে এই তুচ্ছ দুনিয়ায় জন্যই বিলিয়ে দিচ্ছে! হায়! আখিরাতে তারা কতই না বোকা হিসেবে পরিগণিত হবে! আল্লাহ তাআলা যেন আমাদের আমলগুলোকে কবুল করে নেন, সহজ করে দেন, কল্যাণের ফায়সালা করেন।
নিজের একান্ত নিরিবিলি ও একাকী মুহুর্তগুলোতে আমরা বেশি বেশি আল্লাহকে স্মরণ করি ও দুয়া করি আল্লাহ যেন গাযওয়ায়ে হিন্দের মাঠ প্রস্তুতিকে ত্বরান্বিত করেন, সহজ করে দেন। গাযওয়ায়ে হিন্দের জন্য আমাদেরকে কবুল করেন, যোগ্য সৈনিক তৈরি করে দেন। এই আকুতিগুলো যেন নিয়মিত আমাদের হৃদয়ে নাড়া দেয় ইনশাআল্লাহ।
Comment