Announcement

Collapse
No announcement yet.

হাদীস থেকে উদগত জবরদস্ত ইশকাল!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • হাদীস থেকে উদগত জবরদস্ত ইশকাল!

    হাদীস টি হলঃ--------
    حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، قَالَ سَمِعْتُ عَمْرَو بْنَ مَيْمُونٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رُبَيِّعَةَ، عَنْ عُبَيْدِ بْنِ خَالِدٍ السُّلَمِيِّ، قَالَ ‏:‏ آخَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ رَجُلَيْنِ فَقُتِلَ أَحَدُهُمَا وَمَاتَ الآخَرُ بَعْدَهُ بِجُمُعَةٍ أَوْ نَحْوِهَا، فَصَلَّيْنَا عَلَيْهِ، فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏:‏ ‏"‏ مَا قُلْتُمْ ‏"‏ ‏.‏ فَقُلْنَا ‏:‏ دَعَوْنَا لَهُ، وَقُلْنَا ‏:‏ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُ وَأَلْحِقْهُ بِصَاحِبِهِ ‏.‏ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏:‏ ‏"‏ فَأَيْنَ صَلاَتُهُ بَعْدَ صَلاَتِهِ وَصَوْمُهُ بَعْدَ صَوْمِهِ ‏"‏ ‏.‏ شَكَّ شُعْبَةُ فِي صَوْمِهِ ‏:‏ ‏"‏ وَعَمَلُهُ بَعْدَ عَمَلِهِ إِنَّ بَيْنَهُمَا كَمَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ ‏"‏ ‏.‏

    ‘উবাইদ ইবনু খালিদ আস-সুলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

    তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দুই ব্যক্তির মাঝে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন করে দিলেন। তাদের একজন (যুদ্ধে) নিহত হন এবং অন্যজন তার পরে কোন এক জুম’আর দিন কিংবা তার কাছাকাছি কোন দিনে মারা যান। আমরা তার জানাযা আদায় করলাম। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেনঃ তোমরা (দ্বিতীয় ব্যক্তির জন্য) কি দু’আ করেছো? আমরা বললাম, আমরা তার জন্য দু’আ করেছি এবং বলেছি, “হে আল্লাহ্*! তাঁকে ক্ষমা করুন এবং তাঁকে তার সঙ্গীর সাথে মিলিত করুন”। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তাহলে প্রথম ব্যক্তির সালাতের পর দ্বিতীয় ব্যক্তির সালাত, প্রথম ব্যক্তির সওমের পর দ্বিতীয় ব্যক্তির সওম ও অন্যান্য আমল কোথায় যাবে? এ দুই ব্যক্তির (মর্যাদার) মধ্যে আসমান-যমীনের ব্যবধান। উল্লেখ্য, এতে সওমের কথা উল্লেখ হয়েছিল কিনা এ বিষয়ে বর্ণনাকারী শু’বাহ সন্দিহান।
    সুনানে আবু দাউদ(২৫২৪) নং হাদীস

    ইশকালঃ-এখান থেকে বুঝে আসে শহীদি মৃত্যুর চেয়ে এমনিতে মৃত্যুর ফজিলত বেশী।ওনেকে এটার মাধ্যমে দলিল ও পেশ করে।
    এখন ভাই এ হাদীসটির ব্যাখ্যা কি?
    ও এ হাদীসটির তাখরিজ এর প্রয়োজন ছিলো।
    ইলম ও জিহাদ ভাই বা আদনান ভাই বা যে কোনো বিজ্ঞ ভাই সমাধান দিবেন ইনশাআল্লাহ।
    ওয়াসসালাম
    জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
    পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

  • #2
    জি ভাই, আপনার ‘জবরদস্ত’ ইশকালের যথাসাধ্য উত্তর দেয়ার চেষ্টা করেছি। https://dawahilallah.com/showthread....538#post100538 এ লিংক থেকে দেখে নিন ইনশাআল্লাহ। এরপরও সংশয় বাকী থাকলে আবার প্রশ্ন করতে পারেন। উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

    Comment


    • #3
      আল্লাহ আপনি ( উত্তর প্রদানকারী ভাইয়ের) ইলমে বারাকাহ দান করুন আমীন। খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
      ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدة ولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القاعدة
      سورة توبة ٤٦

      Comment


      • #4
        অসংখ্য শুকরিয়া আদনান ভাই কে
        আল্লাহ তায়ালা ভাই এর ইলন ও আমলে বারাকাহ দান করুন,
        আমীন
        জিহাদই হলো মুমিন ও মুনাফিকের মাঝে
        পার্থক্যকারী একটি ইবাদাহ

        Comment


        • #5
          আল্লাহ তা‘আলা প্রশ্নকারী ও উত্তরদাতা ভাইকে জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            প্রিয় ভাই!
            বিষয়টি অবশ্য জটিল হলেও এর সমাধান আমি যতটুকু জানি বলছি!
            সঠিক জবাব বড় ভাইয়েরা দিবেন ইনশাআল্লাহ
            প্রথমেই জানা থাকা দরকার যে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এর যুগে তরবারি এর মারজা'হ উল্লেখ করি ব্যতিরেকেই এটা সবাই বুঝতে পারত যে, এর দ্বারা তরবারি ইসলাম উদ্দেশ্য!
            এর কারণ হল এর প্রসিদ্ধি!
            নামাজে তলোয়ার নিয়ে নামাজ পড়া ছিল স্বাভাবিক ব্যাপার।
            তেমনি আরবের লোকেরা অথচ তীর খেলা ছুরি চালানো পারে না এটা ছিল অনস্বীকার্য।
            ঠিক তেমনি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এর সাহাবী অথচ জিহাদের তামান্না ছিল না এটাও অস্বাভাবিক।
            আর প্রবল আগ্রহ জিহাদ করারই নামান্তর।
            সুতরাং হাদীস এ উল্লেখযোগ্য ২য় সাহাবী যুদ্ধ না করলেও প্রবল তামান্না ছিল তাই সেও একজন মোজাহিদ।
            সুতরাং মোজাহিদ হওয়ার দিক থেকে ২ জন সমান!
            কিন্তু প্রথম জন যেহেতু জিহাদের দিক থেকে সমান হওয়ার পাশাপাশি আমলো বেশি তাই তার মর্যাদা বেশি হওয়াই যুক্তিযুক্ত।
            এখন কথা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের তো এই ব্যাখ্যা করেন নি তুমি কই পাইলা?
            এর উত্তর হল প্রবল আগ্রহ থাকাটা ঐ সময় এতো প্রসিদ্ধ ছিল এর ব্যাখ্যা করার ছিল না
            কিন্তু আজ আমরা এর থেকে দূরে হওয়ায় ব্যাখ্যা প্রয়োজন!
            হায় আফসোস!!
            অবিচার ও কুশাসনের মধ্যে শাসকগণের পক্ষাবলম্বন করা সর্বাপেক্ষা বড় প্রবঞ্চনা ছাড়া আর কিছু নয়,আলী রাঃ

            Comment

            Working...
            X