রোগ সম্পর্কেঃ
১ । আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহ এমন কোন রোগ পাঠাননি যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি।
বুখারীঃ ৫৬৭৮
২ । আবূ হুরাইরাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রোগের কোন সংক্রমণ নেই, সফরের কোন অশুভ আলামত নেই, পেঁচার মধ্যেও কোন অশুভ আলামত নেই। তখন এক বেদুঈন বললঃ হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে আমার উটের এ অবস্থা কেন হয়? সেগুলো যখন চারণ ভূমিতে থাকে তখন সেগুলো যেন মুক্ত হরিণের পাল। এমন অবস্থায় চর্মরোগাগ্রস্ত উট এসে সেগুলোর পালে ঢুকে পড়ে এবং এগুলোকেও চর্ম রোগে আক্রান্ত করে ফেলে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তাহলে প্রথমটিকে চর্ম রোগাক্রান্ত কে করেছে?
বুখারীঃ ৫৭১৭
৩ । আফফান (রহ.) বলেন, সালীম ইবনু হাইয়ান, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রোগের কোন সংক্রমণ নেই, কুলক্ষণ বলে কিছু নেই, পেঁচা অশুভের লক্ষণ নয়, সফর মাসের কোন অশুভ নেই। কুষ্ঠ রোগী থেকে দূরে থাক, যেভাবে তুমি বাঘ থেকে দূরে থাক।
বুখারীঃ ৫৭০৭
৪ । আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ উদরাময় রোগে মৃত ব্যক্তি শহীদ, আর প্লেগ রোগে মৃত ব্যক্তি শহীদ।
বুখারীঃ ৫৭৩৩
চিকিৎসা বিষয়কঃ
৬ । ইবনু ’আব্বাস (রাঃ)-এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রোগমুক্তি আছে তিনটি জিনিসে। শিঙ্গা লাগানোতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে দাগ দেয়াতে। আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি ।
বুখারীঃ ৫৬৮১
৭ । উসামাহ ইবনু শরীক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এস দেখলাম তাঁর সাহাবীদের মাথার উপর যেন পাখী বসে আছে, অর্থাৎ শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। আমি সালাম দিয়ে বসলাম। অতঃপর এদিক-সেদিক থেকে কিছু বেদুঈন এসে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো? তিনি বলেন, তোমরা চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করো; কেননা মহান আল্লাহ একমাত্র বার্ধক্য ছাড়া সকল রোগেরই ঔষধ সৃষ্টি করেছেন।
আবু দাঊদঃ ৩৮৫৫
৮ । আমর ইবনে শোআইব (রাঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি চিকিৎসা বিদ্যা অর্জন না করেই চিকিৎসা করলে সে দায়ী হবে।
ইবনে মাজাহঃ ৩৪৬৬
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৬৮১
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৬৮৭
৫ । খালিদ ইবনে সাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রওয়ানা হলাম এবং গালিব ইবনে আবজারও আমাদের সাথে ছিলেন। পথিমধ্যে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। তিনি অসুস্থ থাকতেই আমরা মদীনায় পৌঁছে গেলাম। ইবনে আবূ আতীক (রাঃ) তাকে দেখতে এলেন। তিনি আমাদের বললেন, তোমরা এই কালো দানাগুলো ব্যবহার করবে। তা থেকে পাঁচটি বা সাতটি দানা নিয়ে সেগুলো পিষে তেলের সাথে মিশিয়ে নাকের এপাশে ওপাশে অর্থাৎ উভয় ছিদ্রপথে ফোঁটা ফোঁটা করে দাও। কেননা আয়েশা (রাঃ) তাদের নিকট হাদীস বর্ণনা করেছেন যে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেনঃ এই কালো দানা ’সাম’ ব্যতীত সব রোগের ঔষধ। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ’সাম’ কী? তিনি বলেনঃ মৃত্যু।
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৪৯
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৭০৮
৭ । আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কয়েকজন সাহাবী তাঁকে (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে) বললেনঃ কাম্আত (ব্যাঙের ছাতা) হলো জমিনের বসন্ত। তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ব্যাঙের ছাতা তো মান্ন সদৃশ। এটার পানি চক্ষু রোগের ঔষধবিশেষ। আর ’আজওয়াহ্ (খেজুর) জান্নাতী ফল। তা বিষনাশক।
আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেনঃ আমি তিনটি অথবা পাঁচটি অথবা সাতটি ব্যাঙের ছাতা নিয়ে তার রস নিংড়িয়ে একটি শিশির মধ্যে রাখলাম। অতঃপর আমার এক রাতকানা দাসীর চোখের মধ্যে সে পানি সুরমার সাথে ব্যবহার করলাম। তাতে সে আরোগ্য লাভ করল।
তাহক্বীকঃ সহীহ মিশকাতঃ ৪৫৬৯
অন্যান্য বর্ণনাকারীরা বলেছেনঃ সাতটি খুরমা।
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৭৬৮
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৬৮৯
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৫৭
তাহক্বীকঃ সহীহ আবু দাঊদঃ ৩৯০৩
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৯৫
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৭১৩
১৩ । মিহসান-কন্যা উম্মু কায়েস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা অবশ্যই উদে হিন্দী (চন্দন কাঠ) ব্যবহার করবে কেননা তাতে সাতটি রোগের প্রতিষেধক রয়েছে। তন্মধ্যে একটি হলো ফুসফুস আবরক ঝিল্লির প্রদাহ।
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৬৮
তাহক্বীকঃ সহীহ আবু দাঊদঃ ৩৮৯৫
১৫ । আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর আংগুলে লালা লাগিয়ে রোগীর জন্য এই বলে দোয়া করতেনঃ ’’বিসমিল্লাহ তুরবাতু আরদিনা বিরীকাতি বাদিনা লিয়াশফা সাকীমুনা বিইযনি রব্বিনা ’’ (আল্লাহর নামে আমাদের এ যমীনের মাটি আমাদের কারো লালার সাথে মিশিয়ে দিলাম, যেন তাতে আমাদের প্রভুর নির্দেশে আমাদের রোগী আরোগ্য লাভ করে)।
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৫২১
১৬ । খারিজাহ ইবনু সালত (রাঃ) থেকে তার চাচার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, অতঃপর তিনি তিনদিন পর্যন্ত সকাল-সন্ধ্যা সূরা ফাতিহা পাঠ করে ফুঁক দিলেন। যখনই তা শেষ করেন তার মুখের থুথু একত্র করে তার উপর ছিটিয়ে দেন। দেখা গেলো, বন্দী যেন শিকল থেকে মুক্তি পেলো। অতঃপর তারা তাকে এর কিছু বিনিময় দিলেন। আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এ সংবাদ পেলাম। অতঃপর মুসাদ্দাদ বর্ণিত হাদীসের অর্থ উল্লেখ করেন।
তাহক্বীকঃ সহীহ আবু দাঊদঃ ৩৮৯৭
চলমান ইনশাল্লাহ...
১ । আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহ এমন কোন রোগ পাঠাননি যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি।
বুখারীঃ ৫৬৭৮
২ । আবূ হুরাইরাহ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রোগের কোন সংক্রমণ নেই, সফরের কোন অশুভ আলামত নেই, পেঁচার মধ্যেও কোন অশুভ আলামত নেই। তখন এক বেদুঈন বললঃ হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে আমার উটের এ অবস্থা কেন হয়? সেগুলো যখন চারণ ভূমিতে থাকে তখন সেগুলো যেন মুক্ত হরিণের পাল। এমন অবস্থায় চর্মরোগাগ্রস্ত উট এসে সেগুলোর পালে ঢুকে পড়ে এবং এগুলোকেও চর্ম রোগে আক্রান্ত করে ফেলে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তাহলে প্রথমটিকে চর্ম রোগাক্রান্ত কে করেছে?
বুখারীঃ ৫৭১৭
৩ । আফফান (রহ.) বলেন, সালীম ইবনু হাইয়ান, আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রোগের কোন সংক্রমণ নেই, কুলক্ষণ বলে কিছু নেই, পেঁচা অশুভের লক্ষণ নয়, সফর মাসের কোন অশুভ নেই। কুষ্ঠ রোগী থেকে দূরে থাক, যেভাবে তুমি বাঘ থেকে দূরে থাক।
বুখারীঃ ৫৭০৭
৪ । আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ উদরাময় রোগে মৃত ব্যক্তি শহীদ, আর প্লেগ রোগে মৃত ব্যক্তি শহীদ।
বুখারীঃ ৫৭৩৩
চিকিৎসা বিষয়কঃ
৬ । ইবনু ’আব্বাস (রাঃ)-এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রোগমুক্তি আছে তিনটি জিনিসে। শিঙ্গা লাগানোতে, মধু পানে এবং আগুন দিয়ে দাগ দেয়াতে। আমার উম্মাতকে আগুন দিয়ে দাগ দিতে নিষেধ করছি ।
বুখারীঃ ৫৬৮১
৭ । উসামাহ ইবনু শরীক (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এস দেখলাম তাঁর সাহাবীদের মাথার উপর যেন পাখী বসে আছে, অর্থাৎ শান্ত পরিবেশ বিরাজ করছে। আমি সালাম দিয়ে বসলাম। অতঃপর এদিক-সেদিক থেকে কিছু বেদুঈন এসে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করবো? তিনি বলেন, তোমরা চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করো; কেননা মহান আল্লাহ একমাত্র বার্ধক্য ছাড়া সকল রোগেরই ঔষধ সৃষ্টি করেছেন।
আবু দাঊদঃ ৩৮৫৫
৮ । আমর ইবনে শোআইব (রাঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি চিকিৎসা বিদ্যা অর্জন না করেই চিকিৎসা করলে সে দায়ী হবে।
ইবনে মাজাহঃ ৩৪৬৬
- মধু পানঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৬৮১
- কালোজিরাঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৬৮৭
৫ । খালিদ ইবনে সাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রওয়ানা হলাম এবং গালিব ইবনে আবজারও আমাদের সাথে ছিলেন। পথিমধ্যে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লেন। তিনি অসুস্থ থাকতেই আমরা মদীনায় পৌঁছে গেলাম। ইবনে আবূ আতীক (রাঃ) তাকে দেখতে এলেন। তিনি আমাদের বললেন, তোমরা এই কালো দানাগুলো ব্যবহার করবে। তা থেকে পাঁচটি বা সাতটি দানা নিয়ে সেগুলো পিষে তেলের সাথে মিশিয়ে নাকের এপাশে ওপাশে অর্থাৎ উভয় ছিদ্রপথে ফোঁটা ফোঁটা করে দাও। কেননা আয়েশা (রাঃ) তাদের নিকট হাদীস বর্ণনা করেছেন যে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেনঃ এই কালো দানা ’সাম’ ব্যতীত সব রোগের ঔষধ। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ’সাম’ কী? তিনি বলেনঃ মৃত্যু।
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৪৯
- মাশরুমঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৭০৮
৭ । আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কয়েকজন সাহাবী তাঁকে (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে) বললেনঃ কাম্আত (ব্যাঙের ছাতা) হলো জমিনের বসন্ত। তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ব্যাঙের ছাতা তো মান্ন সদৃশ। এটার পানি চক্ষু রোগের ঔষধবিশেষ। আর ’আজওয়াহ্ (খেজুর) জান্নাতী ফল। তা বিষনাশক।
আবূ হুরায়রা (রাঃ) বলেনঃ আমি তিনটি অথবা পাঁচটি অথবা সাতটি ব্যাঙের ছাতা নিয়ে তার রস নিংড়িয়ে একটি শিশির মধ্যে রাখলাম। অতঃপর আমার এক রাতকানা দাসীর চোখের মধ্যে সে পানি সুরমার সাথে ব্যবহার করলাম। তাতে সে আরোগ্য লাভ করল।
তাহক্বীকঃ সহীহ মিশকাতঃ ৪৫৬৯
- আজওয়া খেজুরঃ
অন্যান্য বর্ণনাকারীরা বলেছেনঃ সাতটি খুরমা।
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৭৬৮
- তালবীনাঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৬৮৯
- সানা ও সান্নুতঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৫৭
- খেজুর ও শসাঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ আবু দাঊদঃ ৩৯০৩
- ইসমিদ সুরমাঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৯৫
- ভারতীয় চন্দন কাঠঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ বুখারীঃ ৫৭১৩
১৩ । মিহসান-কন্যা উম্মু কায়েস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা অবশ্যই উদে হিন্দী (চন্দন কাঠ) ব্যবহার করবে কেননা তাতে সাতটি রোগের প্রতিষেধক রয়েছে। তন্মধ্যে একটি হলো ফুসফুস আবরক ঝিল্লির প্রদাহ।
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৪৬৮
- থুতু ও মাটিঃ
তাহক্বীকঃ সহীহ আবু দাঊদঃ ৩৮৯৫
১৫ । আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর আংগুলে লালা লাগিয়ে রোগীর জন্য এই বলে দোয়া করতেনঃ ’’বিসমিল্লাহ তুরবাতু আরদিনা বিরীকাতি বাদিনা লিয়াশফা সাকীমুনা বিইযনি রব্বিনা ’’ (আল্লাহর নামে আমাদের এ যমীনের মাটি আমাদের কারো লালার সাথে মিশিয়ে দিলাম, যেন তাতে আমাদের প্রভুর নির্দেশে আমাদের রোগী আরোগ্য লাভ করে)।
তাহক্বীকঃ সহীহ ইবনে মাজাহঃ ৩৫২১
১৬ । খারিজাহ ইবনু সালত (রাঃ) থেকে তার চাচার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, অতঃপর তিনি তিনদিন পর্যন্ত সকাল-সন্ধ্যা সূরা ফাতিহা পাঠ করে ফুঁক দিলেন। যখনই তা শেষ করেন তার মুখের থুথু একত্র করে তার উপর ছিটিয়ে দেন। দেখা গেলো, বন্দী যেন শিকল থেকে মুক্তি পেলো। অতঃপর তারা তাকে এর কিছু বিনিময় দিলেন। আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট এ সংবাদ পেলাম। অতঃপর মুসাদ্দাদ বর্ণিত হাদীসের অর্থ উল্লেখ করেন।
তাহক্বীকঃ সহীহ আবু দাঊদঃ ৩৮৯৭
চলমান ইনশাল্লাহ...
Comment