মুনাফিকীর অংশের উপর আমার মৃত্যু হচ্ছে না তো !
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, " যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় মৃত্যুবরণ করলো যে সে জিহাদ করেনি কিংবা জিহাদ করার চিন্তা করেনি, সে মুনাফিকীর একটি অংশের উপর মৃত্যুবরণ করলো। "(সহীহ মুসলিম-৫০৪০)
হাদীসটিতে ২ টি বিষয় এসেছে। জিহাদ করতে হবে অথবা যে এখনো জিহাদে যেতে পারেনি তাকে জিহাদের আকাঙ্খা রাখতে হবে।
কোনো ময়দানে সরাসরি জিহাদ যে করছি না তাতো বলার অবকাশ রাখে না।
আর জিহাদের আকাঙ্খা কাকে বলে আমরা কুর'আন থেকে জেনে নেই।
আল্লাহ তা'য়ালা ইরশাদ করেন, " যদি তারা (জিহাদে) বের হওয়ার ইচ্ছা করতো, তাহলে তারা জিহাদের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করতো...... "
(সূরাহ তাওবাহ, ৪৬)
এ আয়াত দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিচ্ছে, জিহাদের আকাঙ্খার দাবী তখনই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে যখন জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে।
এ ক্ষেত্রেও কার্যকর কিছু করতে পেরেছি কী !
আমার নিজের কথা চিন্তা করলে মুক্তির কোনো উপায় আমার সামনে দেখতে পাচ্ছি না।
জিহাদ সংক্রান্ত অসংখ্য আয়াত,হাদীস এবং ফিকহের কিতাব সমূহে জিহাদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলোকে কোনো ব্যাখ্যার আড়ালে লুকানোও সম্ভব হচ্ছে না।
নফস যে সে চেষ্টা করেনি তা নয় !
যখনই নফস বুঝাতে চেষ্টা করেছে, দ্বীনের ইলম শিক্ষা দেয়া,দাওয়াত দেওয়া ইত্যাদিও তো আল্লাহর পথেরই কাজ ! সুতরাং এসব করে জীবন পার করে দিলেইতো হলো !
আল্লাহর কসম ! এসব ভাবনা চলার মুহূর্তে চোখের সামনে ভেসে উঠেছে জিহাদের ফরযিয়্যাতের অসংখ্য আয়াত,হাদীস এবং ফিকহের কিতাবসমূহের হৃদয় জুড়ানো আলোচনা। ফিকহের যেকোন কিতাব খুলে যখন 'কিতাবুল জিহাদ' পড়ি, তখন নফস কিংবা অপব্যাখ্যাকারীদের জিহাদের বিধানকে বিকৃত করে উপস্থাপনের শয়তানী অপচেষ্টা নিমিষেই চুরমার যায় !
জিহাদ যে এখন প্রতিটি মুসলিমের উপর 'ফরযে আইন' এটা বুঝার জন্য নতুন করে কোনো 'ফাতাওয়া'র দরকার নেই। ফিক্বহের কিতাবগুলোতে জিহাদ 'ফরযে আইন' এটা এতোটা সহজ ও সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা আছে যে, যদি কেউ উলংগ পাগল না হয়, তাহলে তার বুঝতে কোনো বেগ পাওয়ার কথা নয়।
এই সুস্পষ্ট 'ফরযে আইন' তরক এবং মুনাফিকীর এক অংশের উপর মৃত্যুবরণ করে কীভাবে নিশ্চিন্তে নাজাতের চিন্তা করতে পারি ! !
আমি কিছুতেই পারছি না ! তাই সময় সময় পেরেশানি এতো বিহ্বল করে ফেলে যে কিছুই ভালো লাগে না।
এই মুহূর্তে যদি আমার মৃত্যু হয়, আমি কী করে নিশ্চিত হবো যে আমার মৃত্যু মুনাফিকীর একাংশের উপর হয়নি ??!
রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, " যে ব্যক্তি এমতাবস্থায় মৃত্যুবরণ করলো যে সে জিহাদ করেনি কিংবা জিহাদ করার চিন্তা করেনি, সে মুনাফিকীর একটি অংশের উপর মৃত্যুবরণ করলো। "(সহীহ মুসলিম-৫০৪০)
হাদীসটিতে ২ টি বিষয় এসেছে। জিহাদ করতে হবে অথবা যে এখনো জিহাদে যেতে পারেনি তাকে জিহাদের আকাঙ্খা রাখতে হবে।
কোনো ময়দানে সরাসরি জিহাদ যে করছি না তাতো বলার অবকাশ রাখে না।
আর জিহাদের আকাঙ্খা কাকে বলে আমরা কুর'আন থেকে জেনে নেই।
আল্লাহ তা'য়ালা ইরশাদ করেন, " যদি তারা (জিহাদে) বের হওয়ার ইচ্ছা করতো, তাহলে তারা জিহাদের জন্য সর্বাত্মক প্রস্তুতি গ্রহণ করতো...... "
(সূরাহ তাওবাহ, ৪৬)
এ আয়াত দ্ব্যর্থহীন ভাষায় জানিয়ে দিচ্ছে, জিহাদের আকাঙ্খার দাবী তখনই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে যখন জিহাদের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা হবে।
এ ক্ষেত্রেও কার্যকর কিছু করতে পেরেছি কী !
আমার নিজের কথা চিন্তা করলে মুক্তির কোনো উপায় আমার সামনে দেখতে পাচ্ছি না।
জিহাদ সংক্রান্ত অসংখ্য আয়াত,হাদীস এবং ফিকহের কিতাব সমূহে জিহাদের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তগুলোকে কোনো ব্যাখ্যার আড়ালে লুকানোও সম্ভব হচ্ছে না।
নফস যে সে চেষ্টা করেনি তা নয় !
যখনই নফস বুঝাতে চেষ্টা করেছে, দ্বীনের ইলম শিক্ষা দেয়া,দাওয়াত দেওয়া ইত্যাদিও তো আল্লাহর পথেরই কাজ ! সুতরাং এসব করে জীবন পার করে দিলেইতো হলো !
আল্লাহর কসম ! এসব ভাবনা চলার মুহূর্তে চোখের সামনে ভেসে উঠেছে জিহাদের ফরযিয়্যাতের অসংখ্য আয়াত,হাদীস এবং ফিকহের কিতাবসমূহের হৃদয় জুড়ানো আলোচনা। ফিকহের যেকোন কিতাব খুলে যখন 'কিতাবুল জিহাদ' পড়ি, তখন নফস কিংবা অপব্যাখ্যাকারীদের জিহাদের বিধানকে বিকৃত করে উপস্থাপনের শয়তানী অপচেষ্টা নিমিষেই চুরমার যায় !
জিহাদ যে এখন প্রতিটি মুসলিমের উপর 'ফরযে আইন' এটা বুঝার জন্য নতুন করে কোনো 'ফাতাওয়া'র দরকার নেই। ফিক্বহের কিতাবগুলোতে জিহাদ 'ফরযে আইন' এটা এতোটা সহজ ও সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা আছে যে, যদি কেউ উলংগ পাগল না হয়, তাহলে তার বুঝতে কোনো বেগ পাওয়ার কথা নয়।
এই সুস্পষ্ট 'ফরযে আইন' তরক এবং মুনাফিকীর এক অংশের উপর মৃত্যুবরণ করে কীভাবে নিশ্চিন্তে নাজাতের চিন্তা করতে পারি ! !
আমি কিছুতেই পারছি না ! তাই সময় সময় পেরেশানি এতো বিহ্বল করে ফেলে যে কিছুই ভালো লাগে না।
এই মুহূর্তে যদি আমার মৃত্যু হয়, আমি কী করে নিশ্চিত হবো যে আমার মৃত্যু মুনাফিকীর একাংশের উপর হয়নি ??!
Comment