বইঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ), অধ্যায়ঃ ৫৬/ জিহাদ ও যুদ্ধকালীন আচার ব্যবহার, হাদিস নম্বরঃ ২৭৮২
. জিহাদ ও যুদ্ধের ফযীলত।
وَقَوْلِ اللهِ تَعَالَى} إِنَّ اللهَ اشْتَرٰى مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ أَنْفُسَهُمْ وَأَمْوٰلَهُمْ بِأَنَّ لَهُمْ الْجَنَّةَ يُقٰتِلُوْنَ فِيْ سَبِيْلِ اللهِ فَيَقْتُلُوْنَ وَيُقْتَلُوْنَ وَعْدًا عَلَيْهِ حَقًّا فِي التَّوْرٰةِ وَالْإِنْجِيْلِ وَالْقُرْاٰنِ وَمَنْ أَوْفٰى بِعَهْدِهِ مِنْ اللهِ فَاسْتَبْشِرُوْا بِبَيْعِكُمْ الَّذِيْ بٰيَعْتُمْ بِهِ { إِلَى قَوْلِهِ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِيْنَ { قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ الْحُدُوْدُ الطَّاعَةُ}
*আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ নিশ্চয় আল্লাহ খরিদ করে নিয়েছেন মু’মিনদের থেকে তাদের জান ও তাদের মাল এর বিনিময়ে যে, অবশ্যই তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর পথে, কখনও হত্যা করে এবং কখনও নিহত হয়। তাওরাত, ইঞ্জীল ও কুরআনে এ সম্পর্কে সত্য ওয়াদা রয়েছে। আল্লাহর চাইতে নিজের ওয়াদা অধিক পালনকারী আর কে আছে? সুতরাং তোমরা আনন্দ কর তোমাদের সে সাওদার জন্য যা তোমরা তাঁর সাথে করেছ। আর তা হল বিরাট সাফল্য। তারা তাওবাকারী, ‘ইবাদাতকারী, আল্লাহর প্রশংসাকারী, রোযাদার, রুকূ‘কারী, সাজদাহকারী, ভাল কাজের আদেশদাতা, মন্দ কাজে বাধা প্রদানকারী এবং আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা হিফাযাতকারী; (এসব গুণে গুণান্বিত) মুমিনদেরকে আপনি খোশখবর শুনিয়ে দিন। (আত তাওবাহ্ ১১১-১২) ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, الْحُدُوْدُ অর্থ (আল্লাহর) আনুগত্য।
২. ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কোন্ কাজ সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন, ‘সময় মত সালাত আদায় করা।’ আমি বললাম, ‘অতঃপর কোনটি?’ তিনি বলেন, ‘অতঃপর পিতা-মাতার সঙ্গে সদাচরণ করা।’ আমি বললাম, ‘অতঃপর কোনটি?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহর পথে জিহাদ।’ অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে আর কিছু জিজ্ঞেস না করে আমি চুপ রইলাম। আমি যদি আরো বলতাম, তবে তিনি আরও অধিক বলতেন। (৫২৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৫৭৬, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ২৫৮৮)
*
. জিহাদ ও যুদ্ধের ফযীলত।
وَقَوْلِ اللهِ تَعَالَى} إِنَّ اللهَ اشْتَرٰى مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ أَنْفُسَهُمْ وَأَمْوٰلَهُمْ بِأَنَّ لَهُمْ الْجَنَّةَ يُقٰتِلُوْنَ فِيْ سَبِيْلِ اللهِ فَيَقْتُلُوْنَ وَيُقْتَلُوْنَ وَعْدًا عَلَيْهِ حَقًّا فِي التَّوْرٰةِ وَالْإِنْجِيْلِ وَالْقُرْاٰنِ وَمَنْ أَوْفٰى بِعَهْدِهِ مِنْ اللهِ فَاسْتَبْشِرُوْا بِبَيْعِكُمْ الَّذِيْ بٰيَعْتُمْ بِهِ { إِلَى قَوْلِهِ وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِيْنَ { قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ الْحُدُوْدُ الطَّاعَةُ}
*আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ নিশ্চয় আল্লাহ খরিদ করে নিয়েছেন মু’মিনদের থেকে তাদের জান ও তাদের মাল এর বিনিময়ে যে, অবশ্যই তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত। তারা যুদ্ধ করে আল্লাহর পথে, কখনও হত্যা করে এবং কখনও নিহত হয়। তাওরাত, ইঞ্জীল ও কুরআনে এ সম্পর্কে সত্য ওয়াদা রয়েছে। আল্লাহর চাইতে নিজের ওয়াদা অধিক পালনকারী আর কে আছে? সুতরাং তোমরা আনন্দ কর তোমাদের সে সাওদার জন্য যা তোমরা তাঁর সাথে করেছ। আর তা হল বিরাট সাফল্য। তারা তাওবাকারী, ‘ইবাদাতকারী, আল্লাহর প্রশংসাকারী, রোযাদার, রুকূ‘কারী, সাজদাহকারী, ভাল কাজের আদেশদাতা, মন্দ কাজে বাধা প্রদানকারী এবং আল্লাহর নির্ধারিত সীমারেখা হিফাযাতকারী; (এসব গুণে গুণান্বিত) মুমিনদেরকে আপনি খোশখবর শুনিয়ে দিন। (আত তাওবাহ্ ১১১-১২) ইবনু ‘আববাস (রাঃ) বলেন, الْحُدُوْدُ অর্থ (আল্লাহর) আনুগত্য।
২. ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করলাম, ‘হে আল্লাহর রাসূল! কোন্ কাজ সর্বোত্তম?’ তিনি বললেন, ‘সময় মত সালাত আদায় করা।’ আমি বললাম, ‘অতঃপর কোনটি?’ তিনি বলেন, ‘অতঃপর পিতা-মাতার সঙ্গে সদাচরণ করা।’ আমি বললাম, ‘অতঃপর কোনটি?’ তিনি বললেন, ‘আল্লাহর পথে জিহাদ।’ অতঃপর আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে আর কিছু জিজ্ঞেস না করে আমি চুপ রইলাম। আমি যদি আরো বলতাম, তবে তিনি আরও অধিক বলতেন। (৫২৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৫৭৬, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ২৫৮৮)
*
Comment