রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তিনটি কাজে আল্লাহ তোমাদের প্রতি সন্তুষ্ট থাকেন। (১) তোমরা একমাত্র আল্লাহরই দাসত্ব করবে, (২) তার সাথে কাউকে শরিক করবে না, (৩) সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে আল্লাহ্*র রজ্জুকে দৃঢ় হস্তে ধারন করবে এবং পরষ্পর বিচ্ছিন্ন হবে না, আর আল্লাহ তোমাদেরকে যাদের উপর কর্তৃত্ব প্রদান করেছেন, তাদেরকে সদোপদেশ প্রদান করবে।”
আব্দুর রহমান ইবনে সুমারা কর্তৃক বর্নিত আছে যে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “হে ‘আব্দুর রহমান! নেতৃত্ব কর্তৃত্ব চেয়ে নিও না। অপ্রার্থিতভাবে যদি তোমার হাতে নেতৃত্ব আসে, তাহলে তুমি দায়িত্ব পালনে আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে সাহায্য পাবে আর যদি তুমি নেতৃত্ব চেয়ে নাও, তাহলে সেটার (ভাল মন্দের) পুরো দায়িত্ব তোমার উপরেই বর্তাবে (এবং তুমি আল্লাহ্*র সাহায্য পাবে না)” (বুখারি, মুসলিম)
মহানবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের রক্ষক। প্রত্যেক কে তার অধীনস্থদের কার্যকলাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। সমাজ ও রাষ্ট্রের যিনি নেতা, তাকে তার অধীনস্ত জনগনের কার্যাবলী সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। স্ত্রী তার স্বামী গৃহের রক্ষক। উক্ত গৃহে যা তার কর্তৃত্বাধীন সে ব্যাপারে তাকে জবাবদিহি করতে হবে। সন্তান তার পিতৃ সম্পদের রক্ষক, সে সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে। দাস ভৃত্য তার মনিবের মাল-সম্পদের রক্ষক। তাকে সে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। সাবধান! মনে রেখো, তোমাদের প্রত্যেকেই প্রত্যেকের রক্ষক। সকলকে নিজ নিজ অধীনস্থদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে।” (বুখারি, মুসলিম)
আব্দুর রহমান ইবনে সুমারা কর্তৃক বর্নিত আছে যে, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “হে ‘আব্দুর রহমান! নেতৃত্ব কর্তৃত্ব চেয়ে নিও না। অপ্রার্থিতভাবে যদি তোমার হাতে নেতৃত্ব আসে, তাহলে তুমি দায়িত্ব পালনে আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে সাহায্য পাবে আর যদি তুমি নেতৃত্ব চেয়ে নাও, তাহলে সেটার (ভাল মন্দের) পুরো দায়িত্ব তোমার উপরেই বর্তাবে (এবং তুমি আল্লাহ্*র সাহায্য পাবে না)” (বুখারি, মুসলিম)
মহানবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “তোমরা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের রক্ষক। প্রত্যেক কে তার অধীনস্থদের কার্যকলাপ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। সমাজ ও রাষ্ট্রের যিনি নেতা, তাকে তার অধীনস্ত জনগনের কার্যাবলী সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। স্ত্রী তার স্বামী গৃহের রক্ষক। উক্ত গৃহে যা তার কর্তৃত্বাধীন সে ব্যাপারে তাকে জবাবদিহি করতে হবে। সন্তান তার পিতৃ সম্পদের রক্ষক, সে সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে। দাস ভৃত্য তার মনিবের মাল-সম্পদের রক্ষক। তাকে সে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। সাবধান! মনে রেখো, তোমাদের প্রত্যেকেই প্রত্যেকের রক্ষক। সকলকে নিজ নিজ অধীনস্থদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে।” (বুখারি, মুসলিম)
Comment