হযরত হারেস আল আশ’আরী (রাঃ) থেকে বর্নিত। রাাসূল (সঃ) বলেছেন,
আমি তোমাদেরকে ৫টি কাজের হুকুম দিচ্ছি। আল্লাহ আমকে এ ৫টি কাজের নির্দেশ দিয়েছেন।
১-২/নেতার আদেশ মানা ও শোনা ৩/জিহাদ করা ৪/হিজরত করা ৫/জামায়াতবদ্ধ জীবনযাপন করা।
যে ব্যক্তি জামাআত থেকে এক বিঘৎ পরিমান দূরে চলে গেল সে যেন তার গলা থেকে ইসলামের রশি খুলে ফেললো। তবে আবার জামাতে আসলে ভিন্ন কথা। আর যে ব্যক্তি জাহেলিযাতের কথা বলবে স অবশ্যই দোযখী। এক ব্যক্তি প্রশ্ন করলো,হে আল্লাহর রাসূল (সঃ) সে যদি নামাজ পড়ে ও রোযা রাখে তবু কি জাহান্নামী? রাসূল (সঃ) বললেন, হ্যা,সে যদি নামায পড়ে ও রোযাও রাখে কবু সে দোযখী, সুতরাং তোমরা আল্লাহর বাণী প্রচার কর যিনি তোমাদের কে মুসলিম ও মুমিন বলে আখ্যায়িত করেছেন।
(তিরমিযী,নাসায়ী,ইবনে খুয়াইমা,ইবনে হাব্বান সও হাকেম/তা-তা ২৮১)
আমি তোমাদেরকে ৫টি কাজের হুকুম দিচ্ছি। আল্লাহ আমকে এ ৫টি কাজের নির্দেশ দিয়েছেন।
১-২/নেতার আদেশ মানা ও শোনা ৩/জিহাদ করা ৪/হিজরত করা ৫/জামায়াতবদ্ধ জীবনযাপন করা।
যে ব্যক্তি জামাআত থেকে এক বিঘৎ পরিমান দূরে চলে গেল সে যেন তার গলা থেকে ইসলামের রশি খুলে ফেললো। তবে আবার জামাতে আসলে ভিন্ন কথা। আর যে ব্যক্তি জাহেলিযাতের কথা বলবে স অবশ্যই দোযখী। এক ব্যক্তি প্রশ্ন করলো,হে আল্লাহর রাসূল (সঃ) সে যদি নামাজ পড়ে ও রোযা রাখে তবু কি জাহান্নামী? রাসূল (সঃ) বললেন, হ্যা,সে যদি নামায পড়ে ও রোযাও রাখে কবু সে দোযখী, সুতরাং তোমরা আল্লাহর বাণী প্রচার কর যিনি তোমাদের কে মুসলিম ও মুমিন বলে আখ্যায়িত করেছেন।
(তিরমিযী,নাসায়ী,ইবনে খুয়াইমা,ইবনে হাব্বান সও হাকেম/তা-তা ২৮১)
Comment