1/ মহান আল্লাহ তায়ালা সুরা আহযাবের ৩৫ নম্বর আয়াতে বলেন
, إِنَّ الْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ وَالْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَالْقَانِتِينَ وَالْقَانِتَاتِ وَالصَّادِقِينَ وَالصَّادِقَاتِ وَالصَّابِرِينَ وَالصَّابِرَاتِ وَالْخَاشِعِينَ وَالْخَاشِعَاتِ وَالْمُتَصَدِّقِينَ وَالْمُتَصَدِّقَاتِ وَالصَّائِمِينَ وَالصَّائِمَاتِ وَالْحَافِظِينَ فُرُوجَهُمْ وَالْحَافِظَاتِ وَالذَّاكِرِينَ اللَّهَ كَثِيرًا وَالذَّاكِرَاتِ أَعَدَّ اللَّهُ لَهُم مَّغْفِرَةً وَأَجْرًا عَظِيمًا [٣٣:٣٥]
নিশ্চয় মুসলমান পুরুষ, মুসলমান নারী, ঈমানদার পুরুষ, ঈমানদার নারী, অনুগত পুরুষ, অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ, সত্যবাদী নারী, ধৈর্য্যশীল পুরুষ, ধৈর্য্যশীল নারী, বিনীত পুরুষ, বিনীত নারী, দানশীল পুরুষ, দানশীল নারী, রোযা পালণকারী পুরুষ, রোযা পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী পুরুষ, , যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী নারী, আল্লাহর অধিক যিকরকারী পুরুষ ও যিকরকারী নারী-তাদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহাপুরষ্কার।
অথএব বিবাহের পূর্বে অবশ্যই ১০ টি গুন দেখে ছেলে-মেযেদের বিবাহের পাএ-পাএী বাছাই করতে হবে অনেক সাধারন মানুষ বলে থাকে যে বিযে করার পর ইমানদার তৈরী করে নিব এটা মনে রাখা ভালো যে এটা আপনি কখনো করতে পারবেন না
২/ বিবাহের পর বাসর রাতে উভয়কেই এক সাথে ২ রাকাত নফল নামাজ পড়তে হবে এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে
৩/ ২ রাকাত নফল নামাজের পড়ার পড় আপনার সহর্ধমীনির মাথায় হাত রেখে আপনি নিম্নোক্ত দোয়া টি পড়বেন নতুবা শয়তান আপনার সারা জীবনে জন্য দাম্পত্য জীবনে ক্ষতি করার চেস্টা করবে
«بَارَكَ اللَّهُ لَكَ، وَبَارَكَ عَلَيْكَ، وَجَمَعَ بَيْنَكُمَا فِي خَيْرٍ».
(বা-রাকাল্লা-হু লাকা ওয়াবা-রাকা ‘আলাইকা ওয়া জামা‘আ বাইনাকুমা ফী খাইরিন্)।
বাংলা অর্থ:- “আল্লাহ আপনার জন্য বরকতদান করুন, আপনার উপর বরকত নাযিল করুন এবং কল্যাণের সাথে আপনাদের উভয়কে একত্রিত করুন।”
৪/
স্ত্রী-সহবাসের পুর্বের দো‘আ:- রাসুল সা: যখন তার কোনো সহধর্মীনীর সাতে সহবাসে লিপ্ত হতেন তখন তিনি প্রত্যেকবার ওজু করে নিতের এবং নিম্নোক্ত দোয়া গুলো পড়তেন
«بِسْمِ اللَّهِ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ، وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا».
(বিসমিল্লাহি আল্লা-হুম্মা জান্নিবনাশ্-শাইত্বানা ওয়া জান্নিবিশ্-শাইত্বানা মা রযাকতানা)।
বাংলা অর্থ: “আল্লাহর নামে। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের থেকে শয়তানকে দূরে রাখুন এবং আমাদেরকে আপনি যে সন্তান দান করবেন তার থেকেও শয়তানকে দূরে রাখুন।[বুখারী ৬/১৪১, নং ১৪১; মুসলিম ২/১০২৮, নং ১৪৩৪।
কেউ যদি সহাবাসের পূর্বে নিম্নোক্ত দোয়া গুলো না পরে তাহলে শয়তান তার সহধর্মীনীর সাথে সহবাসে লিপ্ত হয় ইন্নালিল্লাহ
, إِنَّ الْمُسْلِمِينَ وَالْمُسْلِمَاتِ وَالْمُؤْمِنِينَ وَالْمُؤْمِنَاتِ وَالْقَانِتِينَ وَالْقَانِتَاتِ وَالصَّادِقِينَ وَالصَّادِقَاتِ وَالصَّابِرِينَ وَالصَّابِرَاتِ وَالْخَاشِعِينَ وَالْخَاشِعَاتِ وَالْمُتَصَدِّقِينَ وَالْمُتَصَدِّقَاتِ وَالصَّائِمِينَ وَالصَّائِمَاتِ وَالْحَافِظِينَ فُرُوجَهُمْ وَالْحَافِظَاتِ وَالذَّاكِرِينَ اللَّهَ كَثِيرًا وَالذَّاكِرَاتِ أَعَدَّ اللَّهُ لَهُم مَّغْفِرَةً وَأَجْرًا عَظِيمًا [٣٣:٣٥]
নিশ্চয় মুসলমান পুরুষ, মুসলমান নারী, ঈমানদার পুরুষ, ঈমানদার নারী, অনুগত পুরুষ, অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ, সত্যবাদী নারী, ধৈর্য্যশীল পুরুষ, ধৈর্য্যশীল নারী, বিনীত পুরুষ, বিনীত নারী, দানশীল পুরুষ, দানশীল নারী, রোযা পালণকারী পুরুষ, রোযা পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী পুরুষ, , যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী নারী, আল্লাহর অধিক যিকরকারী পুরুষ ও যিকরকারী নারী-তাদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহাপুরষ্কার।
অথএব বিবাহের পূর্বে অবশ্যই ১০ টি গুন দেখে ছেলে-মেযেদের বিবাহের পাএ-পাএী বাছাই করতে হবে অনেক সাধারন মানুষ বলে থাকে যে বিযে করার পর ইমানদার তৈরী করে নিব এটা মনে রাখা ভালো যে এটা আপনি কখনো করতে পারবেন না
২/ বিবাহের পর বাসর রাতে উভয়কেই এক সাথে ২ রাকাত নফল নামাজ পড়তে হবে এবং আল্লাহর কাছে দোয়া করতে হবে
৩/ ২ রাকাত নফল নামাজের পড়ার পড় আপনার সহর্ধমীনির মাথায় হাত রেখে আপনি নিম্নোক্ত দোয়া টি পড়বেন নতুবা শয়তান আপনার সারা জীবনে জন্য দাম্পত্য জীবনে ক্ষতি করার চেস্টা করবে
«بَارَكَ اللَّهُ لَكَ، وَبَارَكَ عَلَيْكَ، وَجَمَعَ بَيْنَكُمَا فِي خَيْرٍ».
(বা-রাকাল্লা-হু লাকা ওয়াবা-রাকা ‘আলাইকা ওয়া জামা‘আ বাইনাকুমা ফী খাইরিন্)।
বাংলা অর্থ:- “আল্লাহ আপনার জন্য বরকতদান করুন, আপনার উপর বরকত নাযিল করুন এবং কল্যাণের সাথে আপনাদের উভয়কে একত্রিত করুন।”
৪/
স্ত্রী-সহবাসের পুর্বের দো‘আ:- রাসুল সা: যখন তার কোনো সহধর্মীনীর সাতে সহবাসে লিপ্ত হতেন তখন তিনি প্রত্যেকবার ওজু করে নিতের এবং নিম্নোক্ত দোয়া গুলো পড়তেন
«بِسْمِ اللَّهِ، اللَّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ، وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا».
(বিসমিল্লাহি আল্লা-হুম্মা জান্নিবনাশ্-শাইত্বানা ওয়া জান্নিবিশ্-শাইত্বানা মা রযাকতানা)।
বাংলা অর্থ: “আল্লাহর নামে। হে আল্লাহ! আপনি আমাদের থেকে শয়তানকে দূরে রাখুন এবং আমাদেরকে আপনি যে সন্তান দান করবেন তার থেকেও শয়তানকে দূরে রাখুন।[বুখারী ৬/১৪১, নং ১৪১; মুসলিম ২/১০২৮, নং ১৪৩৪।
কেউ যদি সহাবাসের পূর্বে নিম্নোক্ত দোয়া গুলো না পরে তাহলে শয়তান তার সহধর্মীনীর সাথে সহবাসে লিপ্ত হয় ইন্নালিল্লাহ
Comment