প্রথমে বর ও কনের আকীদা-বিশ্বাস বা দীনের ব্যাপারে খোঁজ নিবে।
কেননা কোনো মুমিনের সাথে কোনো মুশরিক নারী অথবা মুমিন নারীর সাথে মুশরিক পুরুষের বিয়ে বৈধ নয়।
এরপর বর-কনের মাঝে বিবাহ হারাম হওয়ার কোনো কারণ (রক্তগত, দুগ্ধপানগত, বৈবাহিক সূত্র ইত্যাদি) বিদ্যমান আছে কি না দেখতে হবে।
তারপর জানতে হবে বর- কনে দু'জনে একে অপরকে পছন্দ করেছে কি না এবং এ বিয়েতে রাজি আছে কি না।
যদি উভয়ে রাজি থাকে তবে জিজ্ঞেস করতে হবে মহর নির্ধারণ হয়েছে কি না এবং এতে উভয়পক্ষ (বিশেষত বর-কনে) রাজি কী না
উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলো যথাযথ সম্পন্ন হলে এবার যিনি বিয়ে পড়াবেন।
তিনি দাঁড়িয়ে সংক্ষিপ্ত একটি খুতবা পাঠ করবেন। বর-কনের উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে নসীহত পেশ করবেন।
কনে সবার সামনে উপস্থিত থাকা
শর্ত নয়, পর্দার আড়ালে থাকলেই চলবে
এরপর মেয়ের বাবা বাবা না থাকলে ভাই,চাচা অথবা দাদা এরূপ অভিভাবক ছেলের কাছে এভাবে প্রস্তাব পেশ করবে ,
আমার মেয়ে অমুককে এত টাকা মহরানার বিনিময়ে
তোমার কাছে বিয়ে দিলাম
বর বললে,, আলহামদুলিল্লাহ কবুল
এবার দেখতে হবে সাক্ষা আছে কী না । অর্থাৎ বর যে অনেকে স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করেছে-
মেয়ের বাবা যে মেয়েকে এই ছেলের কাছে বিয়ে দিয়েছে এর উপর দু'জন পুরুষ অথবা একজন পুরুষ আর দু'জন নারী সাক্ষী লাগবে
ব্যস, বিয়ে হয়ে গেল ।
এবার নব দম্পতির জন্য এই বলে দোয়া করবে
"বা-রাকাল্লা-হু লাকা অবা-রাকা আলাইকা অজামাআ বাইনাকুমা ফী খাইর"
অর্থ: হে আল্লাহ তোমার জন্য এই বিয়ে বরকত পূর্ণ করুন ।
তোমার উপর বরকত বর্ষণ করুন এবং তোমাদের উভয়ের কল্যাণে মিলিত করুন
তিরমিযী: ১০৯১, আবূ দাউদ: ২১৩২, ইবনে মাজাহ: ৭০৮
📖 অনুরোধ টুকু রেখো
📝 মুসাফির আবদুল্লাহ
কেননা কোনো মুমিনের সাথে কোনো মুশরিক নারী অথবা মুমিন নারীর সাথে মুশরিক পুরুষের বিয়ে বৈধ নয়।
এরপর বর-কনের মাঝে বিবাহ হারাম হওয়ার কোনো কারণ (রক্তগত, দুগ্ধপানগত, বৈবাহিক সূত্র ইত্যাদি) বিদ্যমান আছে কি না দেখতে হবে।
তারপর জানতে হবে বর- কনে দু'জনে একে অপরকে পছন্দ করেছে কি না এবং এ বিয়েতে রাজি আছে কি না।
যদি উভয়ে রাজি থাকে তবে জিজ্ঞেস করতে হবে মহর নির্ধারণ হয়েছে কি না এবং এতে উভয়পক্ষ (বিশেষত বর-কনে) রাজি কী না
উপরে উল্লিখিত বিষয়গুলো যথাযথ সম্পন্ন হলে এবার যিনি বিয়ে পড়াবেন।
তিনি দাঁড়িয়ে সংক্ষিপ্ত একটি খুতবা পাঠ করবেন। বর-কনের উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে নসীহত পেশ করবেন।
কনে সবার সামনে উপস্থিত থাকা
শর্ত নয়, পর্দার আড়ালে থাকলেই চলবে
এরপর মেয়ের বাবা বাবা না থাকলে ভাই,চাচা অথবা দাদা এরূপ অভিভাবক ছেলের কাছে এভাবে প্রস্তাব পেশ করবে ,
আমার মেয়ে অমুককে এত টাকা মহরানার বিনিময়ে
তোমার কাছে বিয়ে দিলাম
বর বললে,, আলহামদুলিল্লাহ কবুল
এবার দেখতে হবে সাক্ষা আছে কী না । অর্থাৎ বর যে অনেকে স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করেছে-
মেয়ের বাবা যে মেয়েকে এই ছেলের কাছে বিয়ে দিয়েছে এর উপর দু'জন পুরুষ অথবা একজন পুরুষ আর দু'জন নারী সাক্ষী লাগবে
ব্যস, বিয়ে হয়ে গেল ।
এবার নব দম্পতির জন্য এই বলে দোয়া করবে
"বা-রাকাল্লা-হু লাকা অবা-রাকা আলাইকা অজামাআ বাইনাকুমা ফী খাইর"
অর্থ: হে আল্লাহ তোমার জন্য এই বিয়ে বরকত পূর্ণ করুন ।
তোমার উপর বরকত বর্ষণ করুন এবং তোমাদের উভয়ের কল্যাণে মিলিত করুন
তিরমিযী: ১০৯১, আবূ দাউদ: ২১৩২, ইবনে মাজাহ: ৭০৮
📖 অনুরোধ টুকু রেখো
📝 মুসাফির আবদুল্লাহ
Comment