Announcement

Collapse
No announcement yet.

আল কায়দার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দদের বিস্তারিত ইতিহাস জানতে চাই!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আল কায়দার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দদের বিস্তারিত ইতিহাস জানতে চাই!

    আসসালামু আলাইকুম
    আল কায়দার কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দদের বিস্তারিত ইতিহাস জানতে চাই ।


    কিভাবে আল কায়দা গঠন হয়েছে ?
    বিভিন্ন মুসলীম দেশের কোন আলেম-ওলামাগন স্বাক্ষর করে আল কায়দা গঠন করেছেন। তাদের সম্মিলিত ইতিহাস কি?

    আল কায়দা গঠন হওয়ার পর কারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছিলেন ? এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য এক বা একাধিক কি বই পড়া যেতে পারে?

    বি.দ্র. আল কায়দার ওলামা মাসায়েখ ও আল কায়দার আকিদা মানহাজ নিয়ে কিছু বই পড়া হয়েছে । এবং তাদের হক জামাত মনে করি। আল কায়দার গঠনতন্ত্র সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য এই পোস্ট।
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 09-17-2022, 02:45 PM.

  • #2
    ওয়ালাইকুম আসসালাম

    বিভিন্ন মুসলিম দেশের মুজাহিদীন আলেম ওলামা সম্পর্কে জানতে নিচের লিংক থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

    https://gazwah.net/?page_id=4558
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 09-17-2022, 05:47 PM.

    Comment


    • #3
      প্রকাশিত হল আল কায়েদার ইতিহাস নিয়ে লেখা বই ‘শাজারাত মিন তারিখিল কায়িদাহ’

      https://alfirdaws.org/2021/09/20/52699/
      “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

      Comment


      • #4
        ভাই এই বইটার বাংলা বা ইংরেজি অনুবাদ কি পেতে পারি ?

        Comment


        • #5
          প্রিয় ভাই এটা কি বাংলা অনুবাদ হয়েছে?
          সর্বোত্তম আমল হলো
          আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা এবং মহান মহীয়ান
          আল্লাহর পথে জিহাদ করা।নাসায়ী,শরীফ

          Comment


          • #6
            Originally posted by media jihad View Post

            প্রিয় ভাই এটা কি বাংলা অনুবাদ হয়েছে?

            বিপ্লবের রূপরেখা
            সালাউদ্দীন যাইদান

            https://archive.org/details/biplober-ruprekha-f_202208
            💐💐নিরাপত্তা নামক রাস্তাটির সূচনা হয় আগ্রাসন উঠিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে।।💐💐

            _______❣️শহিদ শাইখ ওসামা বিন লাদেন রাহিমাহুল্লাহ❣️_______

            Comment


            • #7
              এটার বাংলা লিংক আছে ইখওয়াতী?
              As salamo wa wa rah matullah

              Comment


              • #8
                Originally posted by Allahor banda View Post


                বিপ্লবের রূপরেখা
                সালাউদ্দীন যাইদান

                https://archive.org/details/biplober-ruprekha-f_202208

                বিপ্লবের রূপরেখা - মুহাম্মাদ সালাহুদ্দীন যায়দান - (পর্ব - ০১)

                ৩রা জুলাইয়ের উত্থান ইসলামী বিপ্লব এবং মুসলিমদের বিরুদ্ধে ছড়ানো কিছু অপবাদের হাকিকত স্পষ্ট করে দিয়েছে। যারা এমনটি করেছে, তারা মূলত: সিসি'র ছত্রছায়ায় আশ্রিত ছিলো। তারা ইসলামের বিরোধিতা করার জন্য ওদের সাথে জোটবদ্ধ ছিল। ওরা আমাদের প্রকৃত শত্রু। তাই তাদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে। তারা হলো: &&.. )$ তথা সালাফি ধারা। তাদের অন্যতম হলো ইয়াসির বুরহামি নামের একজন গোয়েন্দা কর্মকর্তা। আরো আছে ॥৮৷4। ১৬) তথা অনুপ্রবেশ ধারা। আল্লাহ তা'আলা তাদের সকলকে ধ্বংস করুন। তারা দুনিয়াতে সিসি'র কাছ থেকে ভালো কোন কিছু পায়নি। ইনশাআল্লাহ, আখেরাতেও আল্লাহ তা'আলা তাদেরকে উপযুক্ত পাওনা বুঝিয়ে দিবেন। ৩রা জুলাইয়ের উত্থান কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল রেখে গেছে। সাধারণ জনগণ সেনাবাহিনীর প্রকৃত রূপ সম্পর্কে জানতে পেরেছে। যারা দীর্ঘ ৬০ বছর যাবৎ তাদেরকে শোষণ, তাদের সম্পদ লুষ্ঠন এবং তাদেরকে বশীভূত করে রেখেছে। এসবের মধ্য দিয়ে জনগণ অনুধাবন করেছে যে, কার বিরুদ্ধে তাদের পরবর্তী বিদ্রোহ হবে? তারা ২৫ জানুয়ারীর নিজেদের ভুলগুলো বুঝতে পারে এবং সতর্ক হয়। ইনশাআল্লাহ, এর পুনরাবৃত্তি দ্বিতীয়বার হবে না। জনগণ উথ্থানকারীদের পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত হয়েছে যে, তারা কিভাবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে প্রভাব বিস্তার করে। এগুলো এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ পাঠ, যেগুলো অভিজ্ঞতা অর্জন করার আগ পর্যন্ত কাউকে বলে বুঝানো সম্ভব না। বিশেষ করে তারা এই বিষয়টি বুঝতে পেরেছে যে, এসব সেনাবাহিনী তাদের রক্ত নিয়ে কতটা সময় ধরে খেয়ানত করে আসছে। প্রেসিডেন্ট মুরসিকে অপহরণের পর ইসলামী বিপ্লবীদের ও জনসাধারণের মাঝে একটি শক্তিশালী জোট তৈরী হয়েছিল। যেমনিভাবে এই আগ্রাসনের মোকাবিলা করার জন্য ইসলামী বিপ্লবকামী দলগুলোর পরস্পরের মাঝে এক ধরণের সম্প্রীতি তৈরী হয়েছিল। যা তাদের কেউ কখনো ছেড়ে দেয়নি । তাদের পারস্পরিক এই প্রতিক্রিয়া ও মিলিত হওয়ার মাধ্যমে যদি সকলের মাঝে সমন্বয়সাধন করা সম্ভব হয়, তাহলে আমি আশাবাদি যে, ইসলামী বিপ্লবকামী দলগুলোর মাঝেও অচিরেই সামঞ্জস্যতা তৈরী হয়ে যাবে। যার ফলে তাদের মাঝে বিদ্যমান সকল মতানৈক্য ও পরিবর্তনের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি দূর হয়ে যাবে। তাই জিহাদী বিপ্লবের পরিবেশ জেল ও বন্দিত্বের জীবন থেকেও অধিক ভালো ও গতিময়। আল্লাহ তা'আলাই তাওফিকদাতা। আলোচনা শেষ করার পূর্বক্ষণে আমি ইঙ্গিত করবো মুসলিম উম্মাহ ও ইসলামের সাথে বিশ্বশক্তির চলমান লড়াইয়ের প্রতি। তারা ইসলাম এবং মুসলিমদেরকে একটি দেহের মত অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত মনে করে। সুতরাং আমাদের বিরুদ্ধে আমেরিকা, ইসরাইল ও ন্যাটো জোটের চলমান যুদ্ধসমুহের মাধ্যমে অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। আর যেসব যুদ্ধ অতি শীঘ্রই সংঘটিত হবে, সেগুলোর কারণে মুসলিম উম্মাহ সত্যিকারার্থেই এক বিনাশী হামলার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। বিভিন্ন পদ্ধতিতে, বিভিন্ন জায়গায় এবং বিভিন্ন সময়ে তারা তাদের আক্রমণ চালিয়েছে এবং ভবিষ্যতেও চালাবে। তারা অনেক আগে থেকে অদ্যবদি পর্যন্ত আপনরুপে পূর্ণ শক্তির সাথে হামলা করে আসছে। আর মুসলিম উম্মাহর পক্ষ থেকে এসব আক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার দায়িত্ব স্বয়ং মুসলিম উম্মাহকে এবং উম্মাহর সিংহ সন্তানদেরকে নিতে হবে। কারণ বর্তমানে আমাদের দেশের শাসনব্যবস্থা, রাষ্ট্র কাঠামো এবং বিচারব্যবস্থা এই সব কিছুই আমাদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের যুদ্ধের অগ্রবর্তী বাহিনী। সবগুলো মুসলিম শাসকের অবস্থা এমনই ৷ পশ্চিমারা আমাদের শাসকদেরকে আমাদের বিরুদ্ধে এমনভাবে কাজে লাগাচ্ছে যে, পশ্চিমাদের আক্রমণের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা এসব শাসকশ্রেণী ভেঙ্গে দিচ্ছে। এরা মুলত: আমাদের বিরুদ্ধে প্রসারিত পশ্চিমাদের কালো হাত। পশ্চিমাদের উদ্দেশ্য হলো, এদের মাধ্যমেই তারা আমাদের পরাজয় ও আত্মসমর্পণ অবধারিত করে তুলবে। সম্ভাব্য যে কোন উপায়ে এসব ব্যবস্থাকে অপসারণ করতে হবে এবং প্রথমে আমাদের দ্বীন নিয়ে তাদের অপরাধের পাওনা কড়া গন্ডায় উসুল করতে হবে। কেননা, তা এমন একটি তথ্যসূত্র, যা তারা কেবল মানুষের হৃদয় থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্যই প্ররোচিত হয়ে করেছিল। দ্বিতীয়ত: তারা দেশের পরিবেশ-পরিস্থিতি, শিক্ষা-সংস্কৃতি, নীতি-নৈতিকতা ও অর্থনীতিতে ক্ষতি, স্বদেশ, দ্বীন ও জাতির সাথে গাদ্দারী, ভিনদেশী দুশমনকে সহয়যোগিতা এবং হত্যা, চুরি ও বিশৃঙ্খলার মত অপরাধ করে ০২৯)


                বিপ্লবের রূপরেখা - মুহাম্মাদ সালাহুদ্দীন যায়দান - (পর্ব - ০১) মুসলিম উম্মাহর যে রক্ত চোষণ করেছে, তারও পাওনা চুকিয়ে দেওয়া হবে। অতঃপর প্রতিরক্ষা ও আত্মরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। এই গুরুত্বপূর্ণ দু'টি বিষয় আজ আমাদের বাহিরের শত্রুর অধীনে চলে গেছে। যার দরুন স্বদেশের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা অনিশ্চিত হয়ে গেছে। মিশরকে স্বাধীন করার জন্য, শাসনব্যবস্থাকে পরিপূর্ণরূপে পরিবর্তন করার জন্য এবং মিশরের স্থায়ী ও যোগ্য নেতৃত্য গঠন করার জন্য মিশরের করণীয় হলো: তিন ক্ষেত্রবিশিষ্ট একটি বিপ্লবের মাঠ প্রস্তুত করা। প্রথম ক্ষেত্র হচ্ছে: দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং সেগুলোর পরিবর্তন সংক্রান্ত। দ্বিতীয় ক্ষেত্র হচ্ছে: আঞ্চলিক হস্তক্ষেপ। তৃতীয় ক্ষেত্র হচ্ছে: আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপ । যখন এই বিষয়গুলো নিশ্চিত হয়ে যাবে, তখন আবশ্যিকভাবে দু'টি পথ সামনে চলে আসবে । এক: হয়তো বিপ্লবকে পূর্ণাঙ্গতা দান করা। দুই: না হয় বিপ্লবকে এভাবেই সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। প্রথমটি হবে আঞ্চলিক হস্তক্ষেপের মোকাবেলায়, আর দ্বিতীয়টি আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে ৷ যুদ্ধ বা বিপ্লবের ধরণ, পদ্ধতি, উপকরণ সম্পর্কে আমি কোন কথা বলবো না। কারণ, এর ধরণ যেকোন বিপ্লব বা যুদ্ধের ধরণ, সময় ও শত্রুর আক্রমণের ধরণই বলে দেয়। যুদ্ধ বা বিপ্লব আলাদা একটি শান্তর, শিল্প, জ্ঞান। এগুলো রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ইত্যাদি অনেক কারণেই হয়ে থাকে । আর এই যুদ্ধ বা বিপ্লব কিভাবে, কোথায়, কখন এবং কার বিরুদ্ধে করা হবে? এ বিষয়ে পরবর্তী প্রবন্ধে আলোচনা করা হবে, ইনশাআল্লাহ। আমি আমার এই আলোচনার সারকথা তিন বাক্যে সীমাবদ্ধ রাখছি। যথা- এক. সশস্ত্র বিপ্লব ছাড়া কোন শাসনব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন বা ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। দুই. সশস্ত্র মোকাবেলা ছাড়া কোন শক্তি বা রাষ্্রব্যবস্থাকে আত্মসমর্পন করানো আদৌ সম্ভব নয়। তিন. যেমনিভাবে বিপ্লবের জন্য প্রতিরোধ যুদ্ধে জড়িয়ে যাওয়া ছাড়া শাসনব্যবস্থাটি পরাজিত হওয়ার আদৌ সম্ভাবনাও থাকে না। সস নোট: হসনি মোবারক কারাগার থেকে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পূবে আমি এই আলোচনা শেষ করলাম । আগামীতে আমাদের আলোচনা হবে জাতীয় জাগরণ সম্পকে! এরপর প্রতিরোধ আন্দোলন সম্পর্কে সবশেষে গেরিলা যুদ্ধ সম্পকে ইনশাআলাহ। ১৪ শাউয়াল, ১৪৩৪ হিজরী ২২ আগস্ট, ২০১৩ ইংরেজী texts
                Biplober Ruprekha

                জামায়াত কায়েদাতুল জিহাদের ইতিহাস।। লেখকঃ- সালাহউদ্দিন যায়দান।
                আন নাসর মিডিয়া পরিবেশিত।।

                সর্বোত্তম আমল হলো
                আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা এবং মহান মহীয়ান
                আল্লাহর পথে জিহাদ করা।নাসায়ী,শরীফ

                Comment

                Working...
                X