একজন জিহাদি বুজুর্গ আলেম বলেছেন ‘ঐ ব্যক্তি জিহাদি আন্দোলনের নেতৃত্বের যোগ্য নয়, যে ইতিহাসের জ্ঞান রাখে না’।
ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ বলেন: “যে ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ভাগ্যবান করতে চান তাকে অন্যদের থেকে শিক্ষা অর্জনের তাওফিক দান করেন। তারপর ঐ ব্যক্তি ঐ বিশেষ রাস্তায় চলে যে রাস্তায় আল্লাহ পূর্ববর্তীদের নুছরত ও সাহায্য করেছেন। আর ঐ রাস্তা থেকে বেঁচে থাকে যে রাস্তায় চলে পূর্ববর্তীরা ব্যর্থ হয়েছে”।
ইমাম ইবনে তাইমিয়া রহিমাহুল্লাহ বলেন: “যে ব্যক্তিকে আল্লাহ তাআলা ভাগ্যবান করতে চান তাকে অন্যদের থেকে শিক্ষা অর্জনের তাওফিক দান করেন। তারপর ঐ ব্যক্তি ঐ বিশেষ রাস্তায় চলে যে রাস্তায় আল্লাহ পূর্ববর্তীদের নুছরত ও সাহায্য করেছেন। আর ঐ রাস্তা থেকে বেঁচে থাকে যে রাস্তায় চলে পূর্ববর্তীরা ব্যর্থ হয়েছে”।
না থাকলে কোন অভিজ্ঞ ভাই যদি একাজে এগিয়ে আসতেন।
এমন একটি কিতাব রচনার কাজে, যেখানে-
--পাকিস্তান আন্দোলনে শরিয়াহকামী মুসলিম ও আলিমদের ভূমিকা, তারপর
--বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাকালীন ভূমিকা কি ছিল, এবং কি হওয়া উচিত ছিল।
--বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর কি ভূমিকা ছিল, কি হওয়া উচিত ছিল।
--আফগানে রুশ বিরোধী জিহাদ শুরু হলে, সেখানে ভূমিকা
--কাশ্মীর জিহাদে এদেশের ভূমিকা
--তালিবান আন্দোলনে ভূমিকা
--৯/১১ এর পর ভূমিকা
--হরকাতুল জিহাদ, জামা'আতুল মুজাহিদিন এর ভূমিকা
--২০১৩ এর নাস্তিক্যতাবাদ বিরোধী আন্দোলন সহ সকল এই ধরনের আন্দোলন, এর সফলতা ব্যার্থতা, বিশ্লেষণ
--২০১৪ তে আল কায়দার শাখা গঠন, প্রত্যাশা, সম্ভাবনা, ইত্যাদি
--আজ পর্যন্ত এদেশের ইসলামি নেতৃবৃন্দের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণে ব্যার্থতা
--অপরাপর ইসলামি দলসমূহের বিশ্লেষণ
এই সকল কিছু সন্নিবেশিত থাকবে।
Comment