আইনহালওয়া  গণহত্যায় কিশোরী   রোশদাহর  ছোট্ট অভিযান । 
প্রিয় ভাই ও বোন !
দক্ষিণ লেবাননের ছায়দা শহর থেকে ইসরায়েলের সম্ভাব্য সেনা প্রত্যাহারের দিন সন্ধ্যায় ইসরাইলি গোয়েন্দাদের একটি দল ফিলিস্তিনি দালাল হুসাইন আকবর এর সহায়তায়, ছায়দা শহরের পার্শ্ববর্তী আইন হালওয়া ফিলিস্তিনী শিবিরের ঢুকে পড়ে ।
এর সূত্র ধরে দেড় হাজার ইসরাইলি সৈন্যের একটি সাঁজোয়া বাহিনী শিবিরে প্রবেশ করে । এরপর সারারাত ধরে চলতে থাকে ধর্ষণ আর ধর্ষণ এবং ফজরের আগ মুহূর্তে চলতে থাকে গণহত্যা । পরদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত এমনকি এ রেডক্রসের এম্বুলেন্সকেও শিবিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি । তাই নিহতের প্রকৃত সংখ্যা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি । তবে শাহাদাত বরণ করেছে হাজারেরও অধিক এটা নির্দিধায় বলা যায় ।
এমন একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের কোন নিন্দা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তো দূরের কথা, কোন মুসলিম দেশের কাছ থেকেও আসেনি । তারপরও বড় বড় দাবি মানবতা ও মানবাধিকারের ।
ধিক তোমাকে হে সভ্যতা !!
ধিক তোমাকে হে সভ্যতা !!
এমন হত্যাকাণ্ডের মাঝে রোশদাহ মোহাম্মাদ নামের ১২ বছরের এই কিশোরী বোনকে শিবিরে তুলে আনা হয় তাদের কমান্ডারের মনো-বাসনা পূরণের জন্য। কমান্ডার মদ খেয়ে একেবারেই মাতাল হয়ে আছে। যখন তার সামনে রোশদাকে নিক্ষেপ করা হলো। তখন সে সাথে সাথে উলঙ্গ হয়ে বোনটির উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। রোশদাহ চিন্তা করল, আমাকে তো ধর্ষণের পর মারাই হবে সুতরাং কয়েকটা কীটকে জাহান্নামে পাঠিয়েই মারা যাই । তাই তার কাছে থাকা কেচি কমান্ডারের পেটে ঢুকিয়ে দিলেন । সে ব্যাথায় ককিয়ে উঠলো । রক্তক্ষরণ হতে হতে এক পর্যায়ে মারা গেল। কিছুক্ষণ পর আরেকজন আসলো। সেও মাতাল, এসেই বোনটির কোলে শুয়ে পড়ল । সে আর তার কোল থেকে মাথা সরালো না । বোন রোশদাহ মাথায় হালকা সুড়সুড়ি দিয়ে সজোরে আঘাত করে বসল নাভি বরাবর। যার দরুন সে গভীর নিদ্রায় তলিয়ে যায় । যে নিদ্রা আর কখনো ভাঙবে না । হাজার চেষ্টা করেও না ।
অবশেষে বোনটিরও শেষ রক্ষা হলো না । তাকে শাহাদাত বরণ করতে হলো । তাদের সাথে চিরনিদ্রায় শামিল হয়ে গেল । তবে রোশদার ঠিকানা হলো জান্নাতের সুশীতল ছায়াতলে আর ঐ নরপিশাচ জানোয়ারদের স্থান হল জাহান্নামের উত্তপ্ত, গরম, লেলিহান আগুনের অতলান্তে ।
					প্রিয় ভাই ও বোন !
দক্ষিণ লেবাননের ছায়দা শহর থেকে ইসরায়েলের সম্ভাব্য সেনা প্রত্যাহারের দিন সন্ধ্যায় ইসরাইলি গোয়েন্দাদের একটি দল ফিলিস্তিনি দালাল হুসাইন আকবর এর সহায়তায়, ছায়দা শহরের পার্শ্ববর্তী আইন হালওয়া ফিলিস্তিনী শিবিরের ঢুকে পড়ে ।
এর সূত্র ধরে দেড় হাজার ইসরাইলি সৈন্যের একটি সাঁজোয়া বাহিনী শিবিরে প্রবেশ করে । এরপর সারারাত ধরে চলতে থাকে ধর্ষণ আর ধর্ষণ এবং ফজরের আগ মুহূর্তে চলতে থাকে গণহত্যা । পরদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত এমনকি এ রেডক্রসের এম্বুলেন্সকেও শিবিরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি । তাই নিহতের প্রকৃত সংখ্যা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি । তবে শাহাদাত বরণ করেছে হাজারেরও অধিক এটা নির্দিধায় বলা যায় ।
এমন একটি পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের কোন নিন্দা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় তো দূরের কথা, কোন মুসলিম দেশের কাছ থেকেও আসেনি । তারপরও বড় বড় দাবি মানবতা ও মানবাধিকারের ।
ধিক তোমাকে হে সভ্যতা !!
ধিক তোমাকে হে সভ্যতা !!
এমন হত্যাকাণ্ডের মাঝে রোশদাহ মোহাম্মাদ নামের ১২ বছরের এই কিশোরী বোনকে শিবিরে তুলে আনা হয় তাদের কমান্ডারের মনো-বাসনা পূরণের জন্য। কমান্ডার মদ খেয়ে একেবারেই মাতাল হয়ে আছে। যখন তার সামনে রোশদাকে নিক্ষেপ করা হলো। তখন সে সাথে সাথে উলঙ্গ হয়ে বোনটির উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল। রোশদাহ চিন্তা করল, আমাকে তো ধর্ষণের পর মারাই হবে সুতরাং কয়েকটা কীটকে জাহান্নামে পাঠিয়েই মারা যাই । তাই তার কাছে থাকা কেচি কমান্ডারের পেটে ঢুকিয়ে দিলেন । সে ব্যাথায় ককিয়ে উঠলো । রক্তক্ষরণ হতে হতে এক পর্যায়ে মারা গেল। কিছুক্ষণ পর আরেকজন আসলো। সেও মাতাল, এসেই বোনটির কোলে শুয়ে পড়ল । সে আর তার কোল থেকে মাথা সরালো না । বোন রোশদাহ মাথায় হালকা সুড়সুড়ি দিয়ে সজোরে আঘাত করে বসল নাভি বরাবর। যার দরুন সে গভীর নিদ্রায় তলিয়ে যায় । যে নিদ্রা আর কখনো ভাঙবে না । হাজার চেষ্টা করেও না ।
অবশেষে বোনটিরও শেষ রক্ষা হলো না । তাকে শাহাদাত বরণ করতে হলো । তাদের সাথে চিরনিদ্রায় শামিল হয়ে গেল । তবে রোশদার ঠিকানা হলো জান্নাতের সুশীতল ছায়াতলে আর ঐ নরপিশাচ জানোয়ারদের স্থান হল জাহান্নামের উত্তপ্ত, গরম, লেলিহান আগুনের অতলান্তে ।
 

Comment