ইমাম আবু হানিফা’র জীবনচরিত
ইসলামের আইন ও বিধি-বিধানসমূহ এমন এক জিনিষ যা ইসলামের ইতিহাসজুড়ে প্রতিনিয়ত বিকশিত হয়ে এসেছে। রাসূল ﷺ এর পরের প্রথম প্রজন্মের কাছে ব্যাপারগুলো খুব সহজ ছিল কারণ তাদের সাথে রাসূল ﷺ এর সাহাবীদের সাথে দেখা করার সুযোগ ছিল। সময়ের সাথে সাথে ইসলামের বিধি-বিধানসমূহ একটি সংগঠিত এবং সহজলভ্য আকারে লিপিবদ্ধ করার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়।
প্রথম যিনি এই গুরুত্বপূর্ণ কাজে হাত দিয়েছিলেন তিনি হচ্ছেন ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)। তাঁর একান্ত প্রচেষ্টায় ফিক্*হ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এর প্রথম শাখাঃ হানাফী মাযহাব গড়ে ওঠে। বর্তমান বিশ্বে হানাফী মাযহাব হচ্ছে চার মাযহাবের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও প্রভাবশালী মাযহাব।
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা জীবন
আবু হানিফা (রহঃ) এর আসল নাম হচ্ছে নু’মান ইবন সাবিত। তিনি ৬৯৯ খ্রিস্টাব্দে ইরাকের কুফা নগরীতে এক ফার্সি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সাবিত ছিলেন কুফা নগরীর একজন সফল ব্যবসায়ী। বাবার দেখাদেখি কিশোর আবু হানিফাও পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেন। ইরাকের অত্যাচারী শাসক আল-হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ এর শাসনামলে তিনি মূলত পারিবারিক রেশম ব্যবসা নিয়েই মনোযোগী ছিলেন এবং জ্ঞানার্জন থেকে বেশ দূরে ছিলেন। ৭১৩ খ্রিস্টাব্দে আল-হাজ্জাজ এর মৃত্যুর পর স্কলারদের উপর অত্যাচারী নীতির পরিবর্তন ঘটলে কুফাতে ইসলামী শিক্ষার প্রসার ঘটতে থাকে।*বিশেষ করে খলিফা উমর ইবন আব্দ্*-আল-আজিজ এর শাসনামলে (৭১৭ – ৭২০) শিক্ষার প্রসার অভাবনীয় উচ্চতায় উন্নীত হয়।
এভাবে কৈশোরেই আবু হানিফা কুফা নগরীর কয়েকজন স্কলারের অধীনে অধ্যয়ন শুরু করেন। এমনকি তিনি রাসূল ﷺ এর আট কিংবা দশজন সাহাবীর সাথে দেখা করার সুযোগও পান, যাদের মধ্যে ছিলেন আনাস ইবন মালিক (রাঃ), সাহল ইবন সা’দ (রাঃ), এবং জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রাঃ)। কুফার শ্রেষ্ঠ স্কলারদের অধীনে অধ্যয়ন শেষে তিনি মক্কা ও মদিনায় গমন করেন সেখানকার স্কলারদের অধীনে অধ্যয়ন করতে। তাঁদের মধ্যে বিশেষ করে আতা ইবন আবু রাবাহ তৎকালীন মক্কার শ্রেষ্ঠ স্কলার হিসেবে বিবেচিত ছিলেন।
শীঘ্রই তিনি ফিক্*হশাস্ত্র (আইনশাস্ত্র), তাফসীর (কুর’আনের ব্যাখ্যা), এবং কালাম (বিতর্ক ও যুক্তির মাধ্যমে ধর্মত্বত্ত্ব-সম্বন্ধীয় জ্ঞানের অনুসন্ধান) এ বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেন। প্রকৃতপক্ষে, বিতর্ক এবং যুক্তি ব্যবহারের এই ধারণা তাঁর ইসলামী আইন অনুসন্ধান পদ্ধতির ভিত্তি হয়ে উঠে।
ইমাম আবু হানিফা মসজিদ, বাগদাদ
মানুষের প্রয়োজন আর পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ার ঝুঁকির বিষয়টা মাথায় রেখে ইমাম আবু হানিফা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে আইন দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থিতিশীল থাকেনা। তাই তিনি তৎকালীন মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী ইসলামী আইন (উসুল আল-ফিক্*হ) এর উৎসসমূহ ব্যাখ্যা করতে থাকেন। আইনের এর এই পরিবর্তনশীলতা অবশ্যই কুরআন এবং সুন্নাহ কে রহিত করে দেয়নি। বরং তৎকালীন মানুষদের সমস্যাগুলোর নিষ্পত্তির জন্য আইন তৈরী ক্ষেত্রে তিনি কুর’আন এবং সুন্নাহ’র ব্যবহার শুরু করেন।
তাঁর পদ্ধতির একটা বড় দৃষ্টিভঙ্গি ছিল আইন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিতর্কের ব্যবহার। তিনি সাধারণত তাঁর ৪০ জন ছাত্রের একটি গ্রুপকে একটি সম্ভাব্য আইনী ব্যাপার সমাধান করতে বলতেন এবং তাদেরকে কুর’আন ও সুন্নাহর আলোকে একটি আইন তৈরীর চ্যালেঞ্জ দিতেন। ছাত্ররা প্রথমে কুর’আনে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করত, যদি তা কুর’আনে পরিষ্কারভাবে না পাওয়া যেতো তাহলে তারা সুন্নাহ তে এর খোঁজ করত, এবং যদি তা সেখানেও না থাকতো, তাহলে তারা একটি যুক্তির মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সমাধান খোঁজার চেষ্টা করত।
আবু হানিফা এক উদাহরণের উপর ভিত্তি করে তাঁর এই পদ্ধতিটি দাঁড় করান, রাসুল ﷺ মু’আজ ইবন জাবাল (রাঃ) কে ইয়েমেনে পাঠানোর সময় জিজ্ঞেস করেছিলেন কিভাবে তিনি ইসলামী আইনের ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করবেন? মু’আজ জবাব দিয়েছিলেন যে তিনি কুর’আনে এর খোঁজ করবেন, তারপর সুন্নাহ তে, এবং যদি কোন সরাসরি সমাধান খুঁজে না পাওয়া যায় তাহলে তিনি তাঁর বিবেক-বুদ্ধির শ্রেষ্ঠ ব্যবহারের মাধ্যমে বিচার করবেন। এই উত্তরে রাসুল ﷺ খুশি হয়েছিলেন।
ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এবং তাঁর বিশিষ্ট ছাত্রগণঃ আবু ইউসুফ, মুহাম্মাদ আল-শায়বানি এবং জুফফার এর ফিক্*হ (আইন) বিধিবদ্ধ করার এমন পদ্ধতি ব্যবহার করে হানাফী মাযহাব (আইনের শাখা) প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
তাঁর জীবনের শেষ সময়ে তিনি অসংখ্যবার কুফা নগরীর প্রধান বিচারক হবার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। তিনি ধারাবাহিকভাবে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং ফলশ্রুতিতে*উমাইয়া ও পরবর্তীতে আব্বাসী কর্তৃপক্ষের*মাধ্যমে নিয়মিত কারারুদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি ৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন।
বহু বছর পরে তাঁর সম্মানে বাগদাদে একটি মসজিদ নির্মিত হয়। পরবর্তীতে*ওসমানী শাসনামলে*বিখ্যাত স্থপতি মিমার সিনান মসজিদটির সংস্কার করেন।
তাঁর মৃত্যুর কিছুকাল পরেই তাঁর ফিক্*হ এর শাখা (মাযহাব) মুসলিম বিশ্বে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আব্বাসী, মুঘল এবং ওসমানী সাম্রাজ্যের সরকারী মাযহাব হওয়াতে এই মাযহাব গোটা মুসলিম বিশ্বে খুবই প্রভাবশালী হয়ে উঠে। বর্তমান বিশ্বে এই মাযহাব তুরস্ক, সিরিয়া, ইরাক, বলকান দেশসমূহ, মিশর, এবং*হিন্দুস্তানে*সবচেয়ে জনপ্রিয়।
অনুবাদ করা হয়েছেঃ*The Life of Imam Abu Hanifa*আর্টিকেল থেকে।
অনুবাদকঃ আহমেদ রাকিব
Bibliography – গ্রন্থপঞ্জিঃ
Khan, Muhammad.*The Muslim 100. Leicestershire, United Kingdom: Kube Publishing Ltd, 2008. Print.
Sabiq, A.*Fiqh us-sunnah at tahara and as-salah. 1. Indiana: American Trust Publications, 1991. Print.
Advertisements
#copy
ইসলামের আইন ও বিধি-বিধানসমূহ এমন এক জিনিষ যা ইসলামের ইতিহাসজুড়ে প্রতিনিয়ত বিকশিত হয়ে এসেছে। রাসূল ﷺ এর পরের প্রথম প্রজন্মের কাছে ব্যাপারগুলো খুব সহজ ছিল কারণ তাদের সাথে রাসূল ﷺ এর সাহাবীদের সাথে দেখা করার সুযোগ ছিল। সময়ের সাথে সাথে ইসলামের বিধি-বিধানসমূহ একটি সংগঠিত এবং সহজলভ্য আকারে লিপিবদ্ধ করার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়।
প্রথম যিনি এই গুরুত্বপূর্ণ কাজে হাত দিয়েছিলেন তিনি হচ্ছেন ইমাম আবু হানিফা (রহঃ)। তাঁর একান্ত প্রচেষ্টায় ফিক্*হ (ইসলামী আইনশাস্ত্র) এর প্রথম শাখাঃ হানাফী মাযহাব গড়ে ওঠে। বর্তমান বিশ্বে হানাফী মাযহাব হচ্ছে চার মাযহাবের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও প্রভাবশালী মাযহাব।
প্রাথমিক জীবন এবং শিক্ষা জীবন
আবু হানিফা (রহঃ) এর আসল নাম হচ্ছে নু’মান ইবন সাবিত। তিনি ৬৯৯ খ্রিস্টাব্দে ইরাকের কুফা নগরীতে এক ফার্সি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সাবিত ছিলেন কুফা নগরীর একজন সফল ব্যবসায়ী। বাবার দেখাদেখি কিশোর আবু হানিফাও পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেন। ইরাকের অত্যাচারী শাসক আল-হাজ্জাজ ইবন ইউসুফ এর শাসনামলে তিনি মূলত পারিবারিক রেশম ব্যবসা নিয়েই মনোযোগী ছিলেন এবং জ্ঞানার্জন থেকে বেশ দূরে ছিলেন। ৭১৩ খ্রিস্টাব্দে আল-হাজ্জাজ এর মৃত্যুর পর স্কলারদের উপর অত্যাচারী নীতির পরিবর্তন ঘটলে কুফাতে ইসলামী শিক্ষার প্রসার ঘটতে থাকে।*বিশেষ করে খলিফা উমর ইবন আব্দ্*-আল-আজিজ এর শাসনামলে (৭১৭ – ৭২০) শিক্ষার প্রসার অভাবনীয় উচ্চতায় উন্নীত হয়।
এভাবে কৈশোরেই আবু হানিফা কুফা নগরীর কয়েকজন স্কলারের অধীনে অধ্যয়ন শুরু করেন। এমনকি তিনি রাসূল ﷺ এর আট কিংবা দশজন সাহাবীর সাথে দেখা করার সুযোগও পান, যাদের মধ্যে ছিলেন আনাস ইবন মালিক (রাঃ), সাহল ইবন সা’দ (রাঃ), এবং জাবির ইবন আবদুল্লাহ (রাঃ)। কুফার শ্রেষ্ঠ স্কলারদের অধীনে অধ্যয়ন শেষে তিনি মক্কা ও মদিনায় গমন করেন সেখানকার স্কলারদের অধীনে অধ্যয়ন করতে। তাঁদের মধ্যে বিশেষ করে আতা ইবন আবু রাবাহ তৎকালীন মক্কার শ্রেষ্ঠ স্কলার হিসেবে বিবেচিত ছিলেন।
শীঘ্রই তিনি ফিক্*হশাস্ত্র (আইনশাস্ত্র), তাফসীর (কুর’আনের ব্যাখ্যা), এবং কালাম (বিতর্ক ও যুক্তির মাধ্যমে ধর্মত্বত্ত্ব-সম্বন্ধীয় জ্ঞানের অনুসন্ধান) এ বিশেষজ্ঞ হয়ে উঠেন। প্রকৃতপক্ষে, বিতর্ক এবং যুক্তি ব্যবহারের এই ধারণা তাঁর ইসলামী আইন অনুসন্ধান পদ্ধতির ভিত্তি হয়ে উঠে।
ইমাম আবু হানিফা মসজিদ, বাগদাদ
মানুষের প্রয়োজন আর পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ার ঝুঁকির বিষয়টা মাথায় রেখে ইমাম আবু হানিফা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে আইন দীর্ঘ সময়ের জন্য স্থিতিশীল থাকেনা। তাই তিনি তৎকালীন মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী ইসলামী আইন (উসুল আল-ফিক্*হ) এর উৎসসমূহ ব্যাখ্যা করতে থাকেন। আইনের এর এই পরিবর্তনশীলতা অবশ্যই কুরআন এবং সুন্নাহ কে রহিত করে দেয়নি। বরং তৎকালীন মানুষদের সমস্যাগুলোর নিষ্পত্তির জন্য আইন তৈরী ক্ষেত্রে তিনি কুর’আন এবং সুন্নাহ’র ব্যবহার শুরু করেন।
তাঁর পদ্ধতির একটা বড় দৃষ্টিভঙ্গি ছিল আইন নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে বিতর্কের ব্যবহার। তিনি সাধারণত তাঁর ৪০ জন ছাত্রের একটি গ্রুপকে একটি সম্ভাব্য আইনী ব্যাপার সমাধান করতে বলতেন এবং তাদেরকে কুর’আন ও সুন্নাহর আলোকে একটি আইন তৈরীর চ্যালেঞ্জ দিতেন। ছাত্ররা প্রথমে কুর’আনে সমাধান খোঁজার চেষ্টা করত, যদি তা কুর’আনে পরিষ্কারভাবে না পাওয়া যেতো তাহলে তারা সুন্নাহ তে এর খোঁজ করত, এবং যদি তা সেখানেও না থাকতো, তাহলে তারা একটি যুক্তির মাধ্যমে একটি যৌক্তিক সমাধান খোঁজার চেষ্টা করত।
আবু হানিফা এক উদাহরণের উপর ভিত্তি করে তাঁর এই পদ্ধতিটি দাঁড় করান, রাসুল ﷺ মু’আজ ইবন জাবাল (রাঃ) কে ইয়েমেনে পাঠানোর সময় জিজ্ঞেস করেছিলেন কিভাবে তিনি ইসলামী আইনের ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করবেন? মু’আজ জবাব দিয়েছিলেন যে তিনি কুর’আনে এর খোঁজ করবেন, তারপর সুন্নাহ তে, এবং যদি কোন সরাসরি সমাধান খুঁজে না পাওয়া যায় তাহলে তিনি তাঁর বিবেক-বুদ্ধির শ্রেষ্ঠ ব্যবহারের মাধ্যমে বিচার করবেন। এই উত্তরে রাসুল ﷺ খুশি হয়েছিলেন।
ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) এবং তাঁর বিশিষ্ট ছাত্রগণঃ আবু ইউসুফ, মুহাম্মাদ আল-শায়বানি এবং জুফফার এর ফিক্*হ (আইন) বিধিবদ্ধ করার এমন পদ্ধতি ব্যবহার করে হানাফী মাযহাব (আইনের শাখা) প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
তাঁর জীবনের শেষ সময়ে তিনি অসংখ্যবার কুফা নগরীর প্রধান বিচারক হবার প্রস্তাব পেয়েছিলেন। তিনি ধারাবাহিকভাবে এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন এবং ফলশ্রুতিতে*উমাইয়া ও পরবর্তীতে আব্বাসী কর্তৃপক্ষের*মাধ্যমে নিয়মিত কারারুদ্ধ হয়েছিলেন। তিনি ৭৬৭ খ্রিস্টাব্দে কারাগারে মৃত্যুবরণ করেন।
বহু বছর পরে তাঁর সম্মানে বাগদাদে একটি মসজিদ নির্মিত হয়। পরবর্তীতে*ওসমানী শাসনামলে*বিখ্যাত স্থপতি মিমার সিনান মসজিদটির সংস্কার করেন।
তাঁর মৃত্যুর কিছুকাল পরেই তাঁর ফিক্*হ এর শাখা (মাযহাব) মুসলিম বিশ্বে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আব্বাসী, মুঘল এবং ওসমানী সাম্রাজ্যের সরকারী মাযহাব হওয়াতে এই মাযহাব গোটা মুসলিম বিশ্বে খুবই প্রভাবশালী হয়ে উঠে। বর্তমান বিশ্বে এই মাযহাব তুরস্ক, সিরিয়া, ইরাক, বলকান দেশসমূহ, মিশর, এবং*হিন্দুস্তানে*সবচেয়ে জনপ্রিয়।
অনুবাদ করা হয়েছেঃ*The Life of Imam Abu Hanifa*আর্টিকেল থেকে।
অনুবাদকঃ আহমেদ রাকিব
Bibliography – গ্রন্থপঞ্জিঃ
Khan, Muhammad.*The Muslim 100. Leicestershire, United Kingdom: Kube Publishing Ltd, 2008. Print.
Sabiq, A.*Fiqh us-sunnah at tahara and as-salah. 1. Indiana: American Trust Publications, 1991. Print.
Advertisements
#copy
Comment