তানতুরার মহিলারা নলের আগায় জান্নাত দেখে
প্রিয় ভাই ও বোনেরা !
ফিলিস্তিনের হাইফা শহরের দক্ষিনাঞ্চলের একটি গ্রাম তানপুরা । ইসরাইলের অবৈধ জন্মের মাত্র এক সপ্তাহ পর হাগান, ইরগুন, লেহি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী দলের সমন্বয়ে গঠিত ইসরাইলি সেনাবাহিনী বর্বর এক হামলা চালায় এই গ্রামটির উপর । সামান্য উপায়-উপকরণ নিয়ে মুজাহিদীনরা সফল প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা চালান । কিন্তু অল্প সময়ে সন্ত্রাসীরা পুরো গ্রাম দখল করে নেয় । প্রায় দু'শত যুবক-যুবতী ও শিশুকে শহীদ করে দেয় । যাদের অধিকাংশই ছিল অসচেতন । সময়মতো সঠিক গন্তব্যে বেরিয়ে আসতে পারেননি গ্রামের মহিলারা ।
আর ঐ সময়টাতে তানতুরায় কোন যুবক নেই বললেই চলে । কারণ ইসরাইলি সেনারা প্রতিটি ঘরের যুবকদের গ্রেফতার করে নিয়ে যায় । কিন্তু থেমে থাকেনি তাদের মা ও বোনেরা । বাধ্য হয়ে তারাই অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে । ইসরাইলি সেনারা ঘরে ঢুকার সাথে সাথে দরজার অপরপাশ থেকে দুইবোন তাদের গর্দানে আঘাত করে বসতো এবং তারা দ্বিখন্ডিত হয়ে যেত । প্রতিটি ঘরের মা ও বোনেরা এমন বিভিন্ন কৌশল করে কয়েকশ কাফেরকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিয়েছে । যার দরুন কাফের সেনারা বিরাট এক বিপাকে পড়ে যায় । তাদের ইচ্ছা ও মনোবাসনা ছিলো মা ও বোনদের সতীত্ব হরণ করবে, কাম-লালসা পূরণ করবে কিন্তু তাদের ইচ্ছা তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ালো ।
অবশেষে তারা কোন উপায় না পেয়ে গেরিলা হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিলো। রাতের আঁধারে ভয়ানক এক ইতিহাস সৃষ্টি করলো। যে ইতিহাসের ফলশ্রুতিতে শত শত মা-বোন শাহাদাত বরণ করলেন। আল্লাহ তাদের শাহাদাহ কবুল করুন। আমিন।
''ইরগুণ ও লেহিবাহিনীর প্রধান কমান্ডার একথা বলতে বাধ্য হল- আমরা আগে জানতাম, মুসলমানরা অর্থাৎ তাদের যুবকেরা তরবারীর আগায় জান্নাত দেখে। উত্তম রিযিক তালাশ করে । এখন দেখি তানতুরার মহিলারাও অস্ত্রের নলের আগায় জান্নাত দেখে ।"
এই ঘটনার কিছুদিন পরই নরপিশাচ এই কমান্ডার এক সাংবাদিক সম্মেলণে বলছিলো, আমরা যদি তাদের উপর গেরিলা হামলা না চালিয়ে হত্যা করতাম । তাহলে আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস ছিলো, তাদের যুবতীরা অল্প কদিনেই আমাদেরকে সমূলে ধ্বংস করে দিতো । তখন আমাদের জন্য আবার ঘুরে ফিরে দাঁড়ানো অনেক কষ্ট হয়ে যেতো । আর এ অভিযানটি ছিলো আমাদের জীবনের সফল এক অভিযান।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা !
ফিলিস্তিনের হাইফা শহরের দক্ষিনাঞ্চলের একটি গ্রাম তানপুরা । ইসরাইলের অবৈধ জন্মের মাত্র এক সপ্তাহ পর হাগান, ইরগুন, লেহি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী দলের সমন্বয়ে গঠিত ইসরাইলি সেনাবাহিনী বর্বর এক হামলা চালায় এই গ্রামটির উপর । সামান্য উপায়-উপকরণ নিয়ে মুজাহিদীনরা সফল প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা চালান । কিন্তু অল্প সময়ে সন্ত্রাসীরা পুরো গ্রাম দখল করে নেয় । প্রায় দু'শত যুবক-যুবতী ও শিশুকে শহীদ করে দেয় । যাদের অধিকাংশই ছিল অসচেতন । সময়মতো সঠিক গন্তব্যে বেরিয়ে আসতে পারেননি গ্রামের মহিলারা ।
আর ঐ সময়টাতে তানতুরায় কোন যুবক নেই বললেই চলে । কারণ ইসরাইলি সেনারা প্রতিটি ঘরের যুবকদের গ্রেফতার করে নিয়ে যায় । কিন্তু থেমে থাকেনি তাদের মা ও বোনেরা । বাধ্য হয়ে তারাই অস্ত্র হাতে তুলে নিয়েছে । ইসরাইলি সেনারা ঘরে ঢুকার সাথে সাথে দরজার অপরপাশ থেকে দুইবোন তাদের গর্দানে আঘাত করে বসতো এবং তারা দ্বিখন্ডিত হয়ে যেত । প্রতিটি ঘরের মা ও বোনেরা এমন বিভিন্ন কৌশল করে কয়েকশ কাফেরকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দিয়েছে । যার দরুন কাফের সেনারা বিরাট এক বিপাকে পড়ে যায় । তাদের ইচ্ছা ও মনোবাসনা ছিলো মা ও বোনদের সতীত্ব হরণ করবে, কাম-লালসা পূরণ করবে কিন্তু তাদের ইচ্ছা তাদের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ালো ।
অবশেষে তারা কোন উপায় না পেয়ে গেরিলা হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নিলো। রাতের আঁধারে ভয়ানক এক ইতিহাস সৃষ্টি করলো। যে ইতিহাসের ফলশ্রুতিতে শত শত মা-বোন শাহাদাত বরণ করলেন। আল্লাহ তাদের শাহাদাহ কবুল করুন। আমিন।
''ইরগুণ ও লেহিবাহিনীর প্রধান কমান্ডার একথা বলতে বাধ্য হল- আমরা আগে জানতাম, মুসলমানরা অর্থাৎ তাদের যুবকেরা তরবারীর আগায় জান্নাত দেখে। উত্তম রিযিক তালাশ করে । এখন দেখি তানতুরার মহিলারাও অস্ত্রের নলের আগায় জান্নাত দেখে ।"
এই ঘটনার কিছুদিন পরই নরপিশাচ এই কমান্ডার এক সাংবাদিক সম্মেলণে বলছিলো, আমরা যদি তাদের উপর গেরিলা হামলা না চালিয়ে হত্যা করতাম । তাহলে আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস ছিলো, তাদের যুবতীরা অল্প কদিনেই আমাদেরকে সমূলে ধ্বংস করে দিতো । তখন আমাদের জন্য আবার ঘুরে ফিরে দাঁড়ানো অনেক কষ্ট হয়ে যেতো । আর এ অভিযানটি ছিলো আমাদের জীবনের সফল এক অভিযান।
Comment