ණওসামা বিন লাদেন (রহঃ)সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-
এর ভবিষ্যৎবানী আলী ইবনে আবু তালেব
(রাযি).হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেনঃ “মা-ওয়ারা আন-নাহার হতে আল
হারিস ইবনে হাররাস নামে এক ব্যাক্তি আসবে।
তার সেনা বাহিনীর নেতৃত্ব দেবে মানসুর নামে
এক ব্যাক্তি যে মুহাম্মাদের(সাঃ) আহলের
(পরিবারের) জন্য(যাবতীয়) বিষয়সমূহ
এমন সুদৃঢ় ভাবে প্রতিষ্ঠা করবে, যেমন কুরাইশরা
করেছিল আল্লাহর রাসুল(সাঃ) এর জন্য। প্রত্যেক
মুমিন যেন অবশ্যই তাঁকে সাহায্য করে”অথবা তিনি
বলেছেন “তোমরা তার ডাকে সাড়া দিবে”।
(সুনানে আবুদাউদ,হাদিস নং ৪২৭৭)সমর্থনকারী
রেফারেন্স
০১“মা-ওয়ারা-আন-নাহার হতে আলহারিস নামে একজন
ব্যাক্তি আসবে।“আল হারিস” এর একটি অর্থ হল
“সিংহশাবক” এবং “হারাস” অর্থ হল “যে বীজবপণের
জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করে” আরএটা হল হুবহু
উসামা বিন লাদেন এরঅর্থ। “উসামা” অর্থ হল “সিংহ
শাবক”আর ইয়েমেনী উপভাষা অনুযায়ী
“লাদেন”এর অর্থ হল “যে বীজ বপনের
জন্য ক্ষেত্রপ্রস্তুত করে” আরবী এই
হাদিসটিরভাষা দ্বারা একথা বুঝাচ্ছেনা যে তারপ্রকৃত নাম
হবে আল হারিস ইবনে হারাস বরং এখানে যে
শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে তা হল “ইয়াক্বুলু লাহু”অর্থাৎ
“সে এই নামে পরিচিত হবে”অথবা তাঁকে বলা
হবে।সুতরাং এখানে “আল হারিস ইবনে হারাস” দিয়ে
“উসামা বিন লাদেন” বোঝানো খুব স্বাভাবিক ভাবেই
সম্ভব। “মা-ওয়ারা আন-নাহার” এর অর্থ হল
“নদীরওপারের এলাকা” অর্থাৎ “টাইগ্রিস”ও“ইউফ
্রেটিস” নদীর ওপারের এলাকা।আর তা হল
খোরাসান অঞ্চল বা আজকের আফগানিস্তান।আমরা
জানি যে উসামা বিন লাদেন ছিলেন এবং তার যোদ্ধারা
আজওআছেন আফগানিস্তানে (খোরাসানএলাকায়)।
আর আপনি যদি আল-ক্বায়েদা মুজাহিদিনদের
ভিডিও দেখে থাকেন, তাহলে দেখবেনযে
তাদের প্রধানচারটি সৈন্যদলের যোদ্ধারা “কালো
পতাকা” বহনকরে।সমর্থনকারী রেফারেন্স
০২:শায়খ ওসামা বিন লাদেন (আল্লাহতাকে
জান্নাতবাসী করুন আমীন) এর ছোট বেলার
একটি স্বপ্ন বার বার দেখতেন। ছোট বেলা
থেকেই ওসামা বিন লাদেন (রহঃ) ছিলেন ধর্মপরায়ণ
,শান্তশিষ্ট ,ধী শক্তির অধিকারী ছেলে। তার
অন্য ভাইয়েরা যখন খেলা করতো তখন কেবল
তিনিই তার বাবার সাথে থাকতেন। বিভিন্ন
বিষয় আলোচনা করতেন। তার পিতার প্রিয় ছিলেন
তিনি। ওসামা (রহ) যখন ৯বছরের ছিলেন তখন তিনি
প্রায়ই ফজরের ওয়াক্তের কিছু আগে একটা স্বপ্ন
দেখতেন যে(ওসামার পিতার বন্ধুর
ভাষ্য অনুসারে)ওসামা তার পিতাকে
বলতেছেন,"স্বপ্নে আমি একটা বড় সমতল এলাকা
দেখতে পেলাম।আমি দেখলাম সাদা
ঘোড়ার সাওয়ার হয়ে একটা সৈন্য বাহিনী আমার দিকে
এগিয়ে আসতেছে। তাদের মাথায় ছিল কালো
পাগড়ী। উজ্জল চোখের এক জন সৈন্য
আমার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন,"তুমি কি ওসামা
বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন"? আমি উত্তর দিলাম "হ্যাঁ"।
এরপর তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন,তুমি কি ওসামা
বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন"? আমি আবারও উত্তর
দিলাম,"হ্যাঁ, আমিই সে"।তিনি আমাকে আবার জিজ্ঞাসা
করলেন,"তুমি কি ওসামা বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন"। আমি
বললাম, "আল্লহর কসম,আমিই ওসামা বিন লাদেন।"তিনি
আমার দিকে একটি পতাকা এগিয়ে দিয়ে বললেন,"এই
পতাকা আল-কুদসের প্রবেশের"পথে ইমাম
মাহাদী বিন আব্দুল্লাহর হাতে তুলে দিও"। আমি তার
হাত থেকে পতাকা নিলাম এবং দেখলাম যে,
সৈন্যদল আমাকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে।
ওসামার পিতা মুহাম্মদ বিন লাদেন বলেন, আমি এটা
শুনে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু বাসার কাজের
ব্যাস্ততায় আমি এই স্বপ্নের কথা ভুলে গিয়েছিলাম।
পরের দিন সকালে ওসামা ঠিক ফজরের সালাতের
আগে আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলল এবং
একই স্বপ্নের কথা বর্ণনা করলো।
তৃতীয় দিন সকালেও একই ঘটানা ঘটলো। এবারপুত্রর
জন্য আমার দুশ্চিন্তা হতে শুরুহলো।আমি একজন
ইসলামি জ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তি যিনি স্বপ্নের ব্যাক্ষা
করতে পারেন তার কাছে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি ওসামাকে একজন ইসলামি জ্ঞান
সম্পন্ন ব্যক্তির কাছে নিয়ে গেলাম এবং তাকে
পুরো ব্যাপারটা খুলে বললাম।তিনি অবাক হয়ে
আমাদের দিকে তাকালেন এবং বললেন, "এই কি
আপনার সেই সন্তান যে স্বপ্নটা দেখছে"? আমি
বললাম"হ্যাঁ"।তিনি আমাকে প্রবোধ দিলেন এবং
বললেন, "আমি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবো। আমি
নিশ্চিত আপনি সততার সাথে উত্তর দিবেন"।তিনি
ওসামাকে প্রশ্ন করলেন,"বাবা,ঘোড়াসওয়ার
সৈন্য তোমাকে যে পতাকা দিয়েছিল তোমার কি
সেটার কথা মণে আছে?ওসামা উত্তর দিল, "হ্যাঁ,
আমার মনে আছে"। তিনি প্রশ্ন করলেন,"পতাকাটি
কেমন ছিল তুমি কি বর্ণনা করতে পারবে?"ওসামা
বলল,ওটা দেখতে সৌদি আরবের পতাকার মতই ছিল,
কিন্তু সবুজ নয় বরং কালো রঙের। ওটার উপরে সাদারং
দিয়ে কিছু একটা লেখা ছিল"। এরপর তিনি ওসামাকে
প্রশ্ন করলেন,"তুমি কি কখনো নিজেকে
যুদ্ধরত অবস্থায় দেখেছ?" ওসামা উত্তর দিল,"আমি
প্রায়ই এমন স্বপ্ন দেখি"। এরপরতিনি ওসামাকে
ঘর থেকে বাইরে যেতে বললেন এবং কুরআন
তিলাওয়াত করতে বললেন।এরপর তিনি আমার দিকে
ফিরে প্রশ্ন করলেন, "আপনার পূর্ব পুরুষ কোথা হতে
এসেছে"? আমি উত্তর দিলাম, "ইয়েমেনের
হাদরা মাউত”হতে। এরপর তিনি আমাকে
আমার গোত্র সম্পর্কে কিছু বলতে বললেন।
আমি তাকে জানালাম যে ,আমরা “শান্ওয়াহ”
গোত্রের সাথে সম্পর্কিত যা কিনা
ইয়েমেনের একটি “কাহতানী” গোত্র।এরপর
তিনি উচ্চস্বরে তাকবীর দিলেন এবং ওসামাকে
কাছে ডেকে কাঁদতে কাঁদতে তাকে
চুম্বন করলেন। তিনি আরও বললেন যে
শেষ দিবসের লক্ষন গুলো প্রকাশিত হতে
শুরু করেছে। "ও মুহাম্মদ বিন লাদেন,আপনার এই
পুত্র “ইমাম মাহাদী” এর জন্যএবং ইসলামকে রক্ষার
জন্য একটি সৈন্যদল প্রস্তুত করবে।সে খোরাসানে
হিজরত করবে। ও ওসামা! যে ব্যক্তি তোমার পাশে
থেকে জিহাদকরবে সে সৌভাগ্যবান। আরযে
ব্যক্তি তোমাকে ত্যাগ করবে এবং তোমার
বিরুদ্ধাচরণকরবে সে সর্বনাশ আলহগ্রস্থ ও হতাশ হবে
এর ভবিষ্যৎবানী আলী ইবনে আবু তালেব
(রাযি).হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেনঃ “মা-ওয়ারা আন-নাহার হতে আল
হারিস ইবনে হাররাস নামে এক ব্যাক্তি আসবে।
তার সেনা বাহিনীর নেতৃত্ব দেবে মানসুর নামে
এক ব্যাক্তি যে মুহাম্মাদের(সাঃ) আহলের
(পরিবারের) জন্য(যাবতীয়) বিষয়সমূহ
এমন সুদৃঢ় ভাবে প্রতিষ্ঠা করবে, যেমন কুরাইশরা
করেছিল আল্লাহর রাসুল(সাঃ) এর জন্য। প্রত্যেক
মুমিন যেন অবশ্যই তাঁকে সাহায্য করে”অথবা তিনি
বলেছেন “তোমরা তার ডাকে সাড়া দিবে”।
(সুনানে আবুদাউদ,হাদিস নং ৪২৭৭)সমর্থনকারী
রেফারেন্স
০১“মা-ওয়ারা-আন-নাহার হতে আলহারিস নামে একজন
ব্যাক্তি আসবে।“আল হারিস” এর একটি অর্থ হল
“সিংহশাবক” এবং “হারাস” অর্থ হল “যে বীজবপণের
জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করে” আরএটা হল হুবহু
উসামা বিন লাদেন এরঅর্থ। “উসামা” অর্থ হল “সিংহ
শাবক”আর ইয়েমেনী উপভাষা অনুযায়ী
“লাদেন”এর অর্থ হল “যে বীজ বপনের
জন্য ক্ষেত্রপ্রস্তুত করে” আরবী এই
হাদিসটিরভাষা দ্বারা একথা বুঝাচ্ছেনা যে তারপ্রকৃত নাম
হবে আল হারিস ইবনে হারাস বরং এখানে যে
শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে তা হল “ইয়াক্বুলু লাহু”অর্থাৎ
“সে এই নামে পরিচিত হবে”অথবা তাঁকে বলা
হবে।সুতরাং এখানে “আল হারিস ইবনে হারাস” দিয়ে
“উসামা বিন লাদেন” বোঝানো খুব স্বাভাবিক ভাবেই
সম্ভব। “মা-ওয়ারা আন-নাহার” এর অর্থ হল
“নদীরওপারের এলাকা” অর্থাৎ “টাইগ্রিস”ও“ইউফ
্রেটিস” নদীর ওপারের এলাকা।আর তা হল
খোরাসান অঞ্চল বা আজকের আফগানিস্তান।আমরা
জানি যে উসামা বিন লাদেন ছিলেন এবং তার যোদ্ধারা
আজওআছেন আফগানিস্তানে (খোরাসানএলাকায়)।
আর আপনি যদি আল-ক্বায়েদা মুজাহিদিনদের
ভিডিও দেখে থাকেন, তাহলে দেখবেনযে
তাদের প্রধানচারটি সৈন্যদলের যোদ্ধারা “কালো
পতাকা” বহনকরে।সমর্থনকারী রেফারেন্স
০২:শায়খ ওসামা বিন লাদেন (আল্লাহতাকে
জান্নাতবাসী করুন আমীন) এর ছোট বেলার
একটি স্বপ্ন বার বার দেখতেন। ছোট বেলা
থেকেই ওসামা বিন লাদেন (রহঃ) ছিলেন ধর্মপরায়ণ
,শান্তশিষ্ট ,ধী শক্তির অধিকারী ছেলে। তার
অন্য ভাইয়েরা যখন খেলা করতো তখন কেবল
তিনিই তার বাবার সাথে থাকতেন। বিভিন্ন
বিষয় আলোচনা করতেন। তার পিতার প্রিয় ছিলেন
তিনি। ওসামা (রহ) যখন ৯বছরের ছিলেন তখন তিনি
প্রায়ই ফজরের ওয়াক্তের কিছু আগে একটা স্বপ্ন
দেখতেন যে(ওসামার পিতার বন্ধুর
ভাষ্য অনুসারে)ওসামা তার পিতাকে
বলতেছেন,"স্বপ্নে আমি একটা বড় সমতল এলাকা
দেখতে পেলাম।আমি দেখলাম সাদা
ঘোড়ার সাওয়ার হয়ে একটা সৈন্য বাহিনী আমার দিকে
এগিয়ে আসতেছে। তাদের মাথায় ছিল কালো
পাগড়ী। উজ্জল চোখের এক জন সৈন্য
আমার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন,"তুমি কি ওসামা
বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন"? আমি উত্তর দিলাম "হ্যাঁ"।
এরপর তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন,তুমি কি ওসামা
বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন"? আমি আবারও উত্তর
দিলাম,"হ্যাঁ, আমিই সে"।তিনি আমাকে আবার জিজ্ঞাসা
করলেন,"তুমি কি ওসামা বিন মুহাম্মদ বিন লাদেন"। আমি
বললাম, "আল্লহর কসম,আমিই ওসামা বিন লাদেন।"তিনি
আমার দিকে একটি পতাকা এগিয়ে দিয়ে বললেন,"এই
পতাকা আল-কুদসের প্রবেশের"পথে ইমাম
মাহাদী বিন আব্দুল্লাহর হাতে তুলে দিও"। আমি তার
হাত থেকে পতাকা নিলাম এবং দেখলাম যে,
সৈন্যদল আমাকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে।
ওসামার পিতা মুহাম্মদ বিন লাদেন বলেন, আমি এটা
শুনে অবাক হয়ে গিয়েছিলাম কিন্তু বাসার কাজের
ব্যাস্ততায় আমি এই স্বপ্নের কথা ভুলে গিয়েছিলাম।
পরের দিন সকালে ওসামা ঠিক ফজরের সালাতের
আগে আমাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলল এবং
একই স্বপ্নের কথা বর্ণনা করলো।
তৃতীয় দিন সকালেও একই ঘটানা ঘটলো। এবারপুত্রর
জন্য আমার দুশ্চিন্তা হতে শুরুহলো।আমি একজন
ইসলামি জ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তি যিনি স্বপ্নের ব্যাক্ষা
করতে পারেন তার কাছে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম।
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমি ওসামাকে একজন ইসলামি জ্ঞান
সম্পন্ন ব্যক্তির কাছে নিয়ে গেলাম এবং তাকে
পুরো ব্যাপারটা খুলে বললাম।তিনি অবাক হয়ে
আমাদের দিকে তাকালেন এবং বললেন, "এই কি
আপনার সেই সন্তান যে স্বপ্নটা দেখছে"? আমি
বললাম"হ্যাঁ"।তিনি আমাকে প্রবোধ দিলেন এবং
বললেন, "আমি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবো। আমি
নিশ্চিত আপনি সততার সাথে উত্তর দিবেন"।তিনি
ওসামাকে প্রশ্ন করলেন,"বাবা,ঘোড়াসওয়ার
সৈন্য তোমাকে যে পতাকা দিয়েছিল তোমার কি
সেটার কথা মণে আছে?ওসামা উত্তর দিল, "হ্যাঁ,
আমার মনে আছে"। তিনি প্রশ্ন করলেন,"পতাকাটি
কেমন ছিল তুমি কি বর্ণনা করতে পারবে?"ওসামা
বলল,ওটা দেখতে সৌদি আরবের পতাকার মতই ছিল,
কিন্তু সবুজ নয় বরং কালো রঙের। ওটার উপরে সাদারং
দিয়ে কিছু একটা লেখা ছিল"। এরপর তিনি ওসামাকে
প্রশ্ন করলেন,"তুমি কি কখনো নিজেকে
যুদ্ধরত অবস্থায় দেখেছ?" ওসামা উত্তর দিল,"আমি
প্রায়ই এমন স্বপ্ন দেখি"। এরপরতিনি ওসামাকে
ঘর থেকে বাইরে যেতে বললেন এবং কুরআন
তিলাওয়াত করতে বললেন।এরপর তিনি আমার দিকে
ফিরে প্রশ্ন করলেন, "আপনার পূর্ব পুরুষ কোথা হতে
এসেছে"? আমি উত্তর দিলাম, "ইয়েমেনের
হাদরা মাউত”হতে। এরপর তিনি আমাকে
আমার গোত্র সম্পর্কে কিছু বলতে বললেন।
আমি তাকে জানালাম যে ,আমরা “শান্ওয়াহ”
গোত্রের সাথে সম্পর্কিত যা কিনা
ইয়েমেনের একটি “কাহতানী” গোত্র।এরপর
তিনি উচ্চস্বরে তাকবীর দিলেন এবং ওসামাকে
কাছে ডেকে কাঁদতে কাঁদতে তাকে
চুম্বন করলেন। তিনি আরও বললেন যে
শেষ দিবসের লক্ষন গুলো প্রকাশিত হতে
শুরু করেছে। "ও মুহাম্মদ বিন লাদেন,আপনার এই
পুত্র “ইমাম মাহাদী” এর জন্যএবং ইসলামকে রক্ষার
জন্য একটি সৈন্যদল প্রস্তুত করবে।সে খোরাসানে
হিজরত করবে। ও ওসামা! যে ব্যক্তি তোমার পাশে
থেকে জিহাদকরবে সে সৌভাগ্যবান। আরযে
ব্যক্তি তোমাকে ত্যাগ করবে এবং তোমার
বিরুদ্ধাচরণকরবে সে সর্বনাশ আলহগ্রস্থ ও হতাশ হবে
Comment