Announcement

Collapse
No announcement yet.

ইতিহাস কথা বলে ......... (অতিতের সচিত্র ইতিহাস)

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • ইতিহাস কথা বলে ......... (অতিতের সচিত্র ইতিহাস)

    হালবের এই স্থান দিয়ে ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে হযরত আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ রা. এর নেতৃত্বে সাহাবায়ে কেরাম রা. বিজয়ী বেশে প্রবেশ করেছিলেন।



    সম্মানিত ভাইদের নিকট দুঃখ প্রকাশ করছি যে, এখানে ভুলক্রমে হিজরি সন লেখা হয়েছিল। মুল সুত্র উল্লেখ করে দিচ্ছি-
    https://mobile.twitter.com/drMkmo5/s...82620937433088
    Last edited by umar mukhtar; 10-27-2016, 10:09 PM.

  • #2
    এই আমেরিকার জুলুম গত শতকে ইরাকের উপর থেকে নয়, বরং আমেরিকা জন্ম থেকেই মানুষ ও মানবতার উপর জুলুম করে আসছে... এদের চরিত্রে মানবতা বলতে কিছু নেই।

    নিচের চিত্রে দেখা যাচ্ছে দুইজন আমেরিকান একজন কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তিকে হাত কেটে দিয়েছে। এই ছবিটি পঞ্চাশের দশকের।


    Comment


    • #3
      ৩০ বছরের দখলদারিত্বের সময়ে ইতালির ক্রুসেডররা ৫৭১ হাজার লিবিয়ান মুসলিমকে হত্যা করেছে। উম্মাহর সন্তানেরা সেই ইতিহাস ভুলে যায়নি। প্রতিটি রক্তের বদলা নেওয়ার জন্য আজ আল কায়েদা রুপে দাড়িয়ে যাচ্ছে। ১৯৪০ সালের সেই সময়ে লিবিয়াতে ৮০০ ০০০ হাজার মানুষের বসবাস ছিল।

      Comment


      • #4
        উম্মাহর জন্য বৈধ হবেনা তাঁর এই সন্তানদের ভুলে যাওয়া। অথবা অপরাধী ইরানকে ক্ষমা করা, যারা ইয়েমেন, সিরিয়া ইরাক ও ইরানে সুন্নি মুসলিমদের উপর একেরপর এক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। আহলে সুন্নাহর যুবকদের ফাঁসিতে ঝুলাচ্ছে।
        -শায়েখ মাকদিসি হাফিজাহুল্লাহ


        Comment


        • #5
          হে আল্লাহ আমাদেরকে সাহাবাদের পূর্ণ অনুসরন করার তাউফিক দান করুন।
          মুমিনদেরকে সাহায্য করা আমার দায়িত্ব
          রোম- ৪৭

          Comment


          • #6
            হা হা হা!!!!!!!
            এই মোটা ইরান থেকে সিরিয়ায় এসেছিল মুজাহিদদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে! এখন হাসপাতালে.........


            Comment


            • #7
              আল্লাহু আকবার!!!!!!!
              আল উবাইদ বাজারে শিকলে আবদ্ধ উজবেকিস্তানের মুসলিম বন্দীগণ। ১৮৯০ খ্রিস্টাব্দে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদি আন্দোলনের পরাজয়ের পর তাঁদের বন্দি করা হয়েছিল।

              হে উম্মাহর বীর সন্তানেরা! আল্লাহ আপনাদের কবরকে জান্নাতের টুকরা বানিয়ে দিন!
              আমরা আপনাদের উত্তরসুরিরা এখনো জিন্দা আছি। আপনাদের রেখে যাওয়া আমানত আমরা ভুলে যাইনি। আজ আল কায়েদা সারা পৃথিবীতে ইসলাম ও আপনাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।


              Last edited by umar mukhtar; 08-23-2016, 12:45 AM.

              Comment


              • #8
                হায় আমাদের আকসা!
                আল আকসা এমন দুলহান, যার মহর হচ্ছে আমাদের রক্ত!
                হে আকসা! আল কায়েদার সিংহরা তোমাকে ভুলে যায়নি। ইনশা আল্লাহ কালোপতাকা ধারী জামাআত ইমাম মাহদির নেতৃত্বে আল আকসায় গিয়েই তবে ক্ষান্ত হবে...
                হে আকসা! হিন্দুস্তান থেকে আমরাও আসছি......
                ১৮৪১ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি ফটোগ্রাফার Girault de Prangey কর্তৃক তোলা আল আকসা ও কুব্বাতুস সাখরার সর্বপ্রাচীন ছবি।


                Comment


                • #9
                  পূর্ব তুরকিস্তান ইসলামের হারানো মিনার।
                  আজ ক্রুসেডর চীনের জুলুম ও নির্যাতনে রক্তাক্ত মুসলিম ভূমি পূর্ব তুরকিস্তান ও তার জনগণ।
                  উম্মাহর হৃদয়ের স্প্রন্দন আল কায়েদা ইসলামী পূর্ব তুরকিস্তানের সেই হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। সবাই এই জাতিকে ভুলে গিয়েছিল। এমন ভুলা ভুলেছিল যে, পূর্ব তুরকিস্তানের ইসলামী রাষ্ট্রের নামও সবাই ভুলে গিয়েছিল। কিন্তু আল কায়েদা ভুলেনি, শায়েখ উসামা বিন লাদেন রহঃ ভুলেন নি, যার জলন্ত প্রমাণ হচ্ছে শামে নুসাইরিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত আল হিজবুল ইসলামীর মুজাহিদ ভাইয়েরা!


                  ১৯৩৩ সালে পূর্ব তুরকিস্তানের সকল মন্ত্রী বা উজিরদের একটি ছবি, ক্রুসেডর চীনের আগ্রাসনের পূর্বেকার।


                  Comment


                  • #10
                    মাশাআল্লাহ !খুব সুন্দর একটি পোষ্ট হয়েছে।
                    আল্লাহ আপনাকে আরো তৌফিক দান করুন।
                    শামের জন্য কাঁদো.....

                    Comment


                    • #11
                      সুবহানাল্লাহ, খুব সুন্দর পোস্ট ভাই
                      “মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
                      তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'

                      Comment


                      • #12
                        ১৮/০৮/২০১৬ ইংরেজি

                        প্রায় এক শতাব্দি পূর্বে এই দিনে ইংরেজ দখলদারেরা চরম মার খেয়েছিল তালেবান মুজাহিদদের পূর্বসূরিদের হাতে। ঠিক অপরাধী আমেরিকার কপালেও ইহা অপেক্ষা করছে। কিন্তু কাফেরদের দুর্ভাগ্য বারবার গায়ে পড়ে ঝগড়া বাঁধায়। ইংরেজ ভল্লুকেরা তো পালাতে পেরেছিল, কিন্তু এই সন্ত্রাসী আমেরিকা পালানোর পথ-ও খুজে পাবেনা। ইনশা আল্লাহ
                        আমাদের মুজাহিদগণ।






                        Last edited by umar mukhtar; 08-21-2016, 12:45 AM.

                        Comment


                        • #13
                          ইংরেজ ভল্লুকেরা






                          Comment


                          • #14
                            ১৯ শতকের একটি ছবি। ছবিতে একজন আমেরিকানকে দেখা যাচ্ছে যে, সে একজন আমেরিকার প্রাচিন অধিবাসী রেড ইন্ডিয়ান মহিলার মাথা কেটে তাঁর চুলসহ উপরের অংশ ধরে রেখে আছে। সে এই কাজটি করেছে আমেরিকান সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষিত ৩০০ ডলার পুরুস্কার পাওয়ার জন্য।
                            এই কুফফাররা নাকি সভ্যতার ঠিকাদার! এদের চরিত্রে মানব জাতির খুন লেগে আছে। পৃথিবীতে এরাই সবচে' বেশি মানবাধিকার নষ্ট করেছে। এরাই এখন মুসলিম গণহত্যার প্রতিশোধ নিতে গেলে মানবাধিকার গেলরে...... বলে চিল্লানো শুরু করে।
                            শায়েখ উসামা রহিমাহুল্লাহর সেই ঐতিহাসিক কথা আমেরিকানরা স্বপ্নেও শুনতে পায় "আমরা যতদিন পর্যন্ত ফিলিস্তিনে শান্তিতে থাকতে পারবোনা, ততদিন পর্যন্ত আমেরিকা ও তাঁর জনগণ-ও শান্তিতে থাকতে পারবেনা।"

                            Comment


                            • #15
                              ১৯১৭ সালের পশ্চিম লিবিয়ার সিদি উসমান গ্রামে ফ্রান্সের চালানো মুসলিম গণহত্যার একটি ছবি, এই গণহত্যায় ১২ হাজার মুসলিম শহীদ হয়েছিলেন।
                              আজ যখন নিস, প্যারিস শহরে হামলা ফ্রান্স থেকে এই গণহত্যাসমূহের প্রতিশোধ নেওয়া হচ্ছে, তখন কাফেরদের দালালদের সাথে কম্বলধারী হিকমতপন্থিরাও ইসলাম গেল... ইসলাম গেল... বলে চেঁচামেচি শুরু করেছে। যখন মুসলিমদের উপর গণহত্যা চালানো হয়, তখন এদের কোন টু শব্দ-ও শোনা যায়না।
                              উম্মাহকে সবাই ভুলে গিয়েছিল... কেউ উম্মাহর কথা চিন্তা করেনি, সবাই বরং নিজের পেটের কথা চিন্তা করেছে। কিন্তু আল কায়েদা ও শায়েখ উসামা বিন লাদেন রহিমাহুল্লাহ ভুলে যাননি। ইনশা আল্লাহ প্রত্যেক অপরাধী থেকে পাই পাই করে হিসাব নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা।

                              Comment

                              Working...
                              X