শায়েখ ওমর মুখতার!
আমাদের থেকে প্রায় একশ বছর আগের লোক।আমাদের থেকে কত শত মাইল দূরে তিনি বসবাস করতেন!আমাদের বাপ-দাদারা তার নামও মনে হয় শোনেনি।
কিন্তু একশত বছর পর এসেও এই লোকের ভক্ত হলাম আমরা কিভাবে?অথচ সে ছিল এক বিখ্যাত জঙ্গি!
দরবারী ওলামায়ে কেরাম(!) আর মুরুব্বীদের(!) দৃষ্টিতে তিনি ছিলেন হক থেকে বিচ্যুত!
আলেম হয়েও সন্ত্রাসী তকমা নিয়ে ঘুড়ে বেড়িয়েছেন মরু প্রান্তরে।নিজে ঘুমাননি তবে আল্লাহর দুশমনদেরকেও চোখ লাগাতে দেননি।
সাদা চামড়ার কুকুরদের লেজটা সোজা করে দিয়ে ছিলেন ওমর মুখতার (রঃ)।আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন কিভাবে আধুনিক সমরাস্ত্রের সামনে সামন্য অস্ত্রহাতে লড়তে হয়।তিনি ছিলেন গেরিলা যুদ্ধের প্রবাদ পুরুষ।
আমাদের দেশের লোক নয় তিনি।আমাদের থেকে বহু দূরে জন্মগ্রহন করেছেন।তাও আবার একশ বছর আগে!আর আজ আমরা তার কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
কারণ তিনি আল্লাহর জন্য নিজের জান, মাল, ইজ্জত জিহাদের পথে বিলিয়ে দিয়ে ছিলেন।
আল্লাহু আকবার!আল্লাহ কত মহান!
যারা আল্লাহর জন্য নিজের জান,মাল,ইজ্জতের বিসর্জন দেয়, শত বছর পরেও তাদের স্মৃতির ঘ্রাণে মুমিনরা বিমহিত হয়ে পড়ে।ইতিহাস তাদের ভুলে যায়না ভুলে যেতে দেয়না।
আজ হয়তো জাতি আমাদের ঘৃণা করে,কারণ আমরা জঙ্গি!
আল্লাহর কসম!পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের নিয়ে গর্ব করবে;কারণ আমরা বীর ছিলাম, আমরা ছিলাম মুজাহিদ।
যদি আমরা আমাদের স্বিয় ওয়াদায় অবিচল থাকতে পারি,
যদি আমরা ইখলাস নামক সোনার হরিণকে আগলে রাখতে পারি;
তাহলেই আমরা ওমর মুখতারের ন্যায় জড়জগত আর পরজগতে জীবিত থাকতে পারব।
যদি আমরা আমাদের ইজ্জত-আব্রু জান-মাল আল্লাহর কাছে বিক্রি করে জিহাদের ঝাপিয়ে পড়তে পারি তাহলে
ইতিহাস আমাদের ভুলবেনা ,ভুলে যেতে দিবেনা।
আল্লাহর কাছে শুধু এই প্রার্থনা
اهدنا الصراط المستقيم صراط الذين انعمت عليهم
আমাদের থেকে প্রায় একশ বছর আগের লোক।আমাদের থেকে কত শত মাইল দূরে তিনি বসবাস করতেন!আমাদের বাপ-দাদারা তার নামও মনে হয় শোনেনি।
কিন্তু একশত বছর পর এসেও এই লোকের ভক্ত হলাম আমরা কিভাবে?অথচ সে ছিল এক বিখ্যাত জঙ্গি!
দরবারী ওলামায়ে কেরাম(!) আর মুরুব্বীদের(!) দৃষ্টিতে তিনি ছিলেন হক থেকে বিচ্যুত!
আলেম হয়েও সন্ত্রাসী তকমা নিয়ে ঘুড়ে বেড়িয়েছেন মরু প্রান্তরে।নিজে ঘুমাননি তবে আল্লাহর দুশমনদেরকেও চোখ লাগাতে দেননি।
সাদা চামড়ার কুকুরদের লেজটা সোজা করে দিয়ে ছিলেন ওমর মুখতার (রঃ)।আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন কিভাবে আধুনিক সমরাস্ত্রের সামনে সামন্য অস্ত্রহাতে লড়তে হয়।তিনি ছিলেন গেরিলা যুদ্ধের প্রবাদ পুরুষ।
আমাদের দেশের লোক নয় তিনি।আমাদের থেকে বহু দূরে জন্মগ্রহন করেছেন।তাও আবার একশ বছর আগে!আর আজ আমরা তার কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি।
কারণ তিনি আল্লাহর জন্য নিজের জান, মাল, ইজ্জত জিহাদের পথে বিলিয়ে দিয়ে ছিলেন।
আল্লাহু আকবার!আল্লাহ কত মহান!
যারা আল্লাহর জন্য নিজের জান,মাল,ইজ্জতের বিসর্জন দেয়, শত বছর পরেও তাদের স্মৃতির ঘ্রাণে মুমিনরা বিমহিত হয়ে পড়ে।ইতিহাস তাদের ভুলে যায়না ভুলে যেতে দেয়না।
আজ হয়তো জাতি আমাদের ঘৃণা করে,কারণ আমরা জঙ্গি!
আল্লাহর কসম!পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের নিয়ে গর্ব করবে;কারণ আমরা বীর ছিলাম, আমরা ছিলাম মুজাহিদ।
যদি আমরা আমাদের স্বিয় ওয়াদায় অবিচল থাকতে পারি,
যদি আমরা ইখলাস নামক সোনার হরিণকে আগলে রাখতে পারি;
তাহলেই আমরা ওমর মুখতারের ন্যায় জড়জগত আর পরজগতে জীবিত থাকতে পারব।
যদি আমরা আমাদের ইজ্জত-আব্রু জান-মাল আল্লাহর কাছে বিক্রি করে জিহাদের ঝাপিয়ে পড়তে পারি তাহলে
ইতিহাস আমাদের ভুলবেনা ,ভুলে যেতে দিবেনা।
আল্লাহর কাছে শুধু এই প্রার্থনা
اهدنا الصراط المستقيم صراط الذين انعمت عليهم
Comment