“শিক্ষাদান প্রসঙ্গে তালিবান শাসনামলে আল কায়েদা এবং আরব মুজাহিদদের সমন্বয়ে গঠিত কিছু শিক্ষা বিষয়ক কার্যক্রম তুলে ধরতে চাই।
কান্দাহারে আল কায়েদা আরবি শিক্ষার একটি কেন্দ্র প্রতিষ্টা করে যা আরব এবং আফগানিদের মধ্যে কথ্য যোগাযোগের একটি ফলপ্রসূ কার্যক্রমে অবদান রেখেছিল। এটি ছেলেদের জন্য একই শহরে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সাথে ইসলামিক স্টাডিজের একটি বিভাগ বানাতে চুক্তিবদ্ধ হয় আর তার কাজ ইতিমধ্যেই তখন শুরু করা হয়েছিল।
কাবুলে আরব মুজাহিদরা সম্বলিতভাবে বিভিন্ন শিক্ষামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মধ্যে আরবি ভাষার উপর একটি প্রতিষ্ঠান, ‘সালাহ আল দ্বীন সেন্টার ফর দাওয়াহ এন্ড এডুকেশন’ নামক (মুজাহিদ শায়খ ঈসা’র তত্ত্বাবধানে পরিচালিত) প্রতিষ্ঠান যা ছেলে এবং মেয়েদের জন্য পৃথক পৃথক স্কুল চালু করে। এই দুই স্কুলের বেশির ভাগ ছাত্ররা ছিল আরব। তবে কিছু সংখ্যক আফগানি ছাত্ররাও ছিল। এসব শিক্ষামূলক কার্যক্রম গঠন এবং পরিচালিত করা হত কাবুলে, যেখান থেকে যুদ্ধক্ষেত্রের দূরত্ব ছিল মাত্র ১৫ কিলোমিটার।"
- ডঃ আইমান আল যাওয়াহিরির লিখিত "Knights under the Prophet's Banner" নামক বইয়ের উদ্ধৃতাংশ।
@LetAmeenSpeakBengali
কান্দাহারে আল কায়েদা আরবি শিক্ষার একটি কেন্দ্র প্রতিষ্টা করে যা আরব এবং আফগানিদের মধ্যে কথ্য যোগাযোগের একটি ফলপ্রসূ কার্যক্রমে অবদান রেখেছিল। এটি ছেলেদের জন্য একই শহরে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করে এবং শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের সাথে ইসলামিক স্টাডিজের একটি বিভাগ বানাতে চুক্তিবদ্ধ হয় আর তার কাজ ইতিমধ্যেই তখন শুরু করা হয়েছিল।
কাবুলে আরব মুজাহিদরা সম্বলিতভাবে বিভিন্ন শিক্ষামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মধ্যে আরবি ভাষার উপর একটি প্রতিষ্ঠান, ‘সালাহ আল দ্বীন সেন্টার ফর দাওয়াহ এন্ড এডুকেশন’ নামক (মুজাহিদ শায়খ ঈসা’র তত্ত্বাবধানে পরিচালিত) প্রতিষ্ঠান যা ছেলে এবং মেয়েদের জন্য পৃথক পৃথক স্কুল চালু করে। এই দুই স্কুলের বেশির ভাগ ছাত্ররা ছিল আরব। তবে কিছু সংখ্যক আফগানি ছাত্ররাও ছিল। এসব শিক্ষামূলক কার্যক্রম গঠন এবং পরিচালিত করা হত কাবুলে, যেখান থেকে যুদ্ধক্ষেত্রের দূরত্ব ছিল মাত্র ১৫ কিলোমিটার।"
- ডঃ আইমান আল যাওয়াহিরির লিখিত "Knights under the Prophet's Banner" নামক বইয়ের উদ্ধৃতাংশ।
@LetAmeenSpeakBengali
Comment