একজন সারজন এবং মেডিক্যল প্রফেসর পেশগত দিক থেকে, শায়খের আছে এক বিরাট ইতিহাস জিহাদ এবং ত্যগের।
সাইয়েদ কুতুব (রঃ) শাহাদাতের পর, শায়খ তার সমস্ত চেষ্টা ব্যয় করেছেন মিশরের সরকারকে উৎখাতে এবং একটি ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পিছনে। যদিও তার বয়স ছিল শুধু ১৫ সেই সময়।
পরবর্তীতে তিনি (ইআইজি) ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ পরিচালনা করেন, শায়খকে ফাঁসির সাঁজা দেওয়া হয় তার (অনুপস্থিতিতে) ১৯৯৯ সালে, মিশরের সরকারের করা মামলায়, যেখানে তাকে দেশের স্বার্থে আঘাত হানা এবং মিশর সরকারকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টার কথা উল্লেখ করা হয়।
পাকিস্তান, আমেরিকাসহ এবং অন্যান্য ধর্মবিরোধী এবং তাদের বন্ধুদের উপর ভয়ঙ্কর সফল আক্রমণের চালানোর কারনে তাকে (ধর্মবিরোধীরা) "সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসীর" উপাধি দিয়েছে।
তিনি সমস্ত দুনিয়ায় সফর করেছেন জিহাদের প্রচার করার জন্য, আফগানিস্তান থেকে চেচনিয়া এবং পশ্চিমে, শায়খ আয়মান হলেন একজন লক্ষণীয় মানুষ এই যুগের।
মার্কিন বিমান হামলায় শায়খ তার প্রিয় বিবি,মেয়ে এবং ছেলেকে মাত্র একদিনে হারিয়েছেন। কিন্তু তিনি কখনো জিহাদের মর্যাদা এবং তার দায়িত্ব থেকে পিছপা হননি।
আল্লাহ তায়ালা তাকে সত্যর পথে অবিচল রাখুক।
সাইয়েদ কুতুব (রঃ) শাহাদাতের পর, শায়খ তার সমস্ত চেষ্টা ব্যয় করেছেন মিশরের সরকারকে উৎখাতে এবং একটি ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পিছনে। যদিও তার বয়স ছিল শুধু ১৫ সেই সময়।
পরবর্তীতে তিনি (ইআইজি) ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ পরিচালনা করেন, শায়খকে ফাঁসির সাঁজা দেওয়া হয় তার (অনুপস্থিতিতে) ১৯৯৯ সালে, মিশরের সরকারের করা মামলায়, যেখানে তাকে দেশের স্বার্থে আঘাত হানা এবং মিশর সরকারকে শাস্তি দেওয়ার চেষ্টার কথা উল্লেখ করা হয়।
পাকিস্তান, আমেরিকাসহ এবং অন্যান্য ধর্মবিরোধী এবং তাদের বন্ধুদের উপর ভয়ঙ্কর সফল আক্রমণের চালানোর কারনে তাকে (ধর্মবিরোধীরা) "সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসীর" উপাধি দিয়েছে।
তিনি সমস্ত দুনিয়ায় সফর করেছেন জিহাদের প্রচার করার জন্য, আফগানিস্তান থেকে চেচনিয়া এবং পশ্চিমে, শায়খ আয়মান হলেন একজন লক্ষণীয় মানুষ এই যুগের।
মার্কিন বিমান হামলায় শায়খ তার প্রিয় বিবি,মেয়ে এবং ছেলেকে মাত্র একদিনে হারিয়েছেন। কিন্তু তিনি কখনো জিহাদের মর্যাদা এবং তার দায়িত্ব থেকে পিছপা হননি।
আল্লাহ তায়ালা তাকে সত্যর পথে অবিচল রাখুক।
Comment