স্বচ্ছ ভালবাসার আরেকটি নিদর্শন হলো প্রিয়তমের কস্টের উপর ধৈর্যধারন ও সব কস্টকে মাথা পেতে নেওয়া।
সত্যিকারক প্রেমিকের জন্য এই কস্ট সহ্য কারার মত শক্তি অবশ্যইথাকতে হবে। তবেই জানা যাবে আসল ও নকল প্রেমিকের পার্থক্য যদি সেই প্রেমিক তার ভালবাসার মানুষের সকল দুঃখ বেদনা সহ্য করে তাকে ভালোবাসতে বারবার ছুটে যায় তবে বুঝতে হবে এই প্রেমিকই খাটি প্রেমিক আর আসল প্রেমিক নাকি দাবিদার প্রেমিক তা এটার মাধ্যমে প্রকাশ পাবে। অনেকেই আবার সরাসরি আল্লাহ কে ভালবাসার দাবি করে বলে বেড়ায় যে, আমি তো আল্লাকে খুব ভালোবাসি। এ সমস্ত প্রেমিকদের আল্লাহ কে ভালোসার বিষয়ে তার ইবাদতের মাধ্যমে পরিক্ষা হয়ে যাবে, সে সত্যি বললো নাকি মিথ্যা? যদি সত্যিকার ও নিরেট প্রেমিক হয় তবে সে এই কস্টের উপর ধৈর্যধারন করবে ও আল্লাহর ভালবাসায় পাশ করবে অন্যথায় সে অধৈর্য হয়ে ছিটকে পরবে ও ইবাদতের আশেপাশেও যাবে না। আরে! আল্লাহর ভালবাসার বান্দা তো তারাই, যারা ইবাদতের সমস্ত কস্ট সহ্য করতে সক্ষম হয়েছে। এরকম হাজারো কস্ট স্বীকার করেছেন আওলিয়া নামক হাজারো প্রেমিকরা। এ প্রেমে ঝলকানিতে তার আগুনে পুড়ে মরতে হয়েছে। অসীম কস্ট সহ্য করেও হৃদয়ের দর্পণ থেকে আল্লাহর লাম ম্লান হয়নি কখনো।
আল্লাহ তায়ালা আইয়ুব (আঃ) কে বললেন
অর্থ নিশ্চয়ই আমার বান্দাকে ধৈর্যধারনকারী হিসাবে পেয়েছি( সুরা সা"দ-৪৪)
আল্লাহর কাছে বান্দার ভালোবাসার প্রধান নির্দেশন হলো তার হুকুমের উপর ধৈর্যধারন একমাত্র আল্লাহর জন্যই হয়ে থাকে। আল্লাহ বলেন
তুমি ধৈর্যধারন কর, আর ধৈর্যধারন তো কেবল আল্লাহর জন্যই হয়ে থাকে (সুরা নাহল-১২৭)
ভাইয়ের আল্লাহ তায়াল যেন আমাদের সবাইকে তার খাটি প্রেমিক হয়ার তাওফিক দান করেন আমিন.............!
সত্যিকারক প্রেমিকের জন্য এই কস্ট সহ্য কারার মত শক্তি অবশ্যইথাকতে হবে। তবেই জানা যাবে আসল ও নকল প্রেমিকের পার্থক্য যদি সেই প্রেমিক তার ভালবাসার মানুষের সকল দুঃখ বেদনা সহ্য করে তাকে ভালোবাসতে বারবার ছুটে যায় তবে বুঝতে হবে এই প্রেমিকই খাটি প্রেমিক আর আসল প্রেমিক নাকি দাবিদার প্রেমিক তা এটার মাধ্যমে প্রকাশ পাবে। অনেকেই আবার সরাসরি আল্লাহ কে ভালবাসার দাবি করে বলে বেড়ায় যে, আমি তো আল্লাকে খুব ভালোবাসি। এ সমস্ত প্রেমিকদের আল্লাহ কে ভালোসার বিষয়ে তার ইবাদতের মাধ্যমে পরিক্ষা হয়ে যাবে, সে সত্যি বললো নাকি মিথ্যা? যদি সত্যিকার ও নিরেট প্রেমিক হয় তবে সে এই কস্টের উপর ধৈর্যধারন করবে ও আল্লাহর ভালবাসায় পাশ করবে অন্যথায় সে অধৈর্য হয়ে ছিটকে পরবে ও ইবাদতের আশেপাশেও যাবে না। আরে! আল্লাহর ভালবাসার বান্দা তো তারাই, যারা ইবাদতের সমস্ত কস্ট সহ্য করতে সক্ষম হয়েছে। এরকম হাজারো কস্ট স্বীকার করেছেন আওলিয়া নামক হাজারো প্রেমিকরা। এ প্রেমে ঝলকানিতে তার আগুনে পুড়ে মরতে হয়েছে। অসীম কস্ট সহ্য করেও হৃদয়ের দর্পণ থেকে আল্লাহর লাম ম্লান হয়নি কখনো।
আল্লাহ তায়ালা আইয়ুব (আঃ) কে বললেন
অর্থ নিশ্চয়ই আমার বান্দাকে ধৈর্যধারনকারী হিসাবে পেয়েছি( সুরা সা"দ-৪৪)
আল্লাহর কাছে বান্দার ভালোবাসার প্রধান নির্দেশন হলো তার হুকুমের উপর ধৈর্যধারন একমাত্র আল্লাহর জন্যই হয়ে থাকে। আল্লাহ বলেন
তুমি ধৈর্যধারন কর, আর ধৈর্যধারন তো কেবল আল্লাহর জন্যই হয়ে থাকে (সুরা নাহল-১২৭)
ভাইয়ের আল্লাহ তায়াল যেন আমাদের সবাইকে তার খাটি প্রেমিক হয়ার তাওফিক দান করেন আমিন.............!
Comment