আমলের ক্ষেত্রে সর্বদা তাড়াহুড়া করা। এমন হতে পারে যে আর কখনো আর এই সময় না ও আসতে পারে তাই তৎক্ষনাত সেই আমল টা করা আর সেই আমল যাই হোক না কেনো। যদি সেই আমল টা হয় নামাজ,জাকাত বা সদকা ইত্যাদি যে কোন আমলের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করা তো আমরা রাসূল সাঃ এবং তার আসহাবদের জীবনী থেকেই আমার পাই। যেমন এই হাদিস এ দিকে লক্ষ্য করলেই আমরা পাবো
عن جابرؓ قال قال رجل للنبی علیہ وسلم یوم اُحُدٍ اراَیتَ ان قُتِلتُ فاینَ انا؟ قال فی الجنة فالقٰی تمراتٍ کنّ فی یدهٖ ثم قاتل حتی قُتِلَ متفق علیه-
জাবির রাঃ হতে বর্নিত। তিনি বলেন, এক ব্যত্তি নবী সাঃ কে উহুদ যুদ্ধের দিন জিজ্ঞেস করা হলো-নিহত আমি কথায় থাকবো? রাসূলঃ বললেন জান্নাতে। তৎক্ষনাত সে তার হাতের খেজুর গুলো ফেলে দিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হলো। অবশেষে সে শহিদ হলো গেলো।
(বুখারি ও মুসলিম ও রিয়াজু সালেহিন)
কোনো কোনো মুফাসসির বলেন সেই ব্যত্তি টি ছিলেন যোবায়ের রাঃ।
দেখেন তারা আমলের ক্ষেত্রে কত দ্রুতগামী ছিলেন তিনি ভাবলেন যে। আমি আমি যদি খেজুর খেয়ে যুদ্ধে শরিক হয়। তাহলে তো আমার মাঝে এবং জান্নাতের মাঝে এতটু সময় দুত্বতো হয়ে যাবে। তিনি আর দেরি করলেন না তৎক্ষনাত চলে গেলেন যুদ্ধে এবং শহিদ হয়েগেলেন।
আমাদের লক্ষ্য করার বিষয় তারা আমলের ক্ষেত্রে এত দ্রুতগামী কিভাবে হলেন?। আসলে তারা তো রাসূল সাঃ থেকেই এই আমল শিক্ষা গ্রহন করেছেন যেমন তা এই হাদিস দ্বারা বুঝা যায়। রাসূল সাঃ একদা নামাজ পরতেছিলেন নামাজ শেষে রাসূল সাঃ তিনি লোকদের কাধ বেয়ে সরা সরি তার যে কোন এক স্ত্রী ঘরে প্রবেশ করলেন। লোকেরা তার এই দ্রুততা দেখে ঘাবড়িয়ে গেলেন। তার পর তিনি বেরিয়ে এসে দেখলেন তার দ্রুতগতির কারনে লোকেরা হতভাগ হয়েগেলেন। তিনি তখন বললেন, আমার নিকট একখন্ড স্বর্নের কথা মনে পড়েছিলো যা আমার নিকট ছিলো। আমার নিকট তা থাকা পছন্দ করলাম না। তাই আমি সেটি কে ভাগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিলাম। হাদিস টি বর্নিত হয়েছে উকবা ইবনে হারিস এর নিকট হতে (বুখারি শরিফ এর হাদিছ)
এই ছিলেন আমাদের নবী এবং তার সাহাবে একরামগন তাদের থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহন আবশ্যকীয়। দানের ক্ষেত্রে যত তার তারি করা যায় ততই উত্তম কেননা তাও বাবার হাদিস দ্বারা প্রমান আছে।عن ابی هریرةؓ أنّ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم قال :بادروا باالاعمال فتنًا کقطع اللیل المظلم یصبح الرّجل موءمناً ویمشی کافراً ؛ویمشی موءمناً ویصبح کافراً یبیع دینهٗ
بعرضٍ من الدنیاَ“ رواه مسلم ل
হযরত আবু হুরায়রা রাঃ হতে বর্নিত। তিনি বর্ননা করবন যে রাসূল সাঃ বলেন তোমরা কি নেক আমলের ব্যপারে প্রতিযোগিতা করো। কারন অচিরেই অন্ধকার রাতের ত্রুমাগত অংশের ন্যায় একের পর এক ফিতনা দেখা দিবে। তখন মানুষ সকাল বেলায় মুমিন আর বিকাল বেলায় কাফের আবার সকালে কাফের বিকাল বেলায় মুমিন। তারা দীনকে দুনিয়ার স্বার্থে বিত্রুি করে দিবে। (বুখারি শরিফ এর হাদিস এই হাদিস টাকে রিয়াজুজসালেহিন এর মুসান্নেফ তার কিতাবে এনেছিলেন)
এখানে একটা কথা উল্লেখ করেছিলেম যে তোমারা কি নেক আমলের ব্যপারে প্রতিযোগিতা করো অর্থাৎ তোমরা নেক আমলের ইচ্ছা করলে তোমরা দেরি করিও না যথা সম্ভব তার তারি সেই আমাল টাকে করে ফেলো
এই জন্য আল্লাহ তায়াল তাদের ব্যপারে (সাহাবায়ে একরাম) বলেছেন জালালাইন এর মুসান্নিফ এর তাফসির করেন এরকম ভাবে যে
ََوالذين اتّبعوا ھم الی یوم القیمة باحسانٍ ای فی العمل رّضی اللہ عنھم ای بطا عته ورضوا عنه ای بثوابه
যারা অনুসরণ করবে তাদের (সাহাবাদের কিয়ামত পর্যন্ত) আমলের মাধ্যমে আল্লাহ তাদের উপর রাযি তারও আল্লাহ তায়ার উপর রাযি
কেউ যদি কোন আমল করার নিয়ত এবং তা তৎক্ষণাৎ করে তাহলে তো সাহাবাদের অনুসরণ হলো এবং সাহাবাদের অনুসরণ হলে রাসূলের অনুসরণ হবে আর রাসূলের আর যেখানে রাসূলের অনুসরণ সেখানে তো আল্লাহ খুশিই হবেন ইনঃ
আল্লাহ আমাদের সকল আমলের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করার তাওফিক দান করুন আমিন
عن جابرؓ قال قال رجل للنبی علیہ وسلم یوم اُحُدٍ اراَیتَ ان قُتِلتُ فاینَ انا؟ قال فی الجنة فالقٰی تمراتٍ کنّ فی یدهٖ ثم قاتل حتی قُتِلَ متفق علیه-
জাবির রাঃ হতে বর্নিত। তিনি বলেন, এক ব্যত্তি নবী সাঃ কে উহুদ যুদ্ধের দিন জিজ্ঞেস করা হলো-নিহত আমি কথায় থাকবো? রাসূলঃ বললেন জান্নাতে। তৎক্ষনাত সে তার হাতের খেজুর গুলো ফেলে দিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত হলো। অবশেষে সে শহিদ হলো গেলো।
(বুখারি ও মুসলিম ও রিয়াজু সালেহিন)
কোনো কোনো মুফাসসির বলেন সেই ব্যত্তি টি ছিলেন যোবায়ের রাঃ।
দেখেন তারা আমলের ক্ষেত্রে কত দ্রুতগামী ছিলেন তিনি ভাবলেন যে। আমি আমি যদি খেজুর খেয়ে যুদ্ধে শরিক হয়। তাহলে তো আমার মাঝে এবং জান্নাতের মাঝে এতটু সময় দুত্বতো হয়ে যাবে। তিনি আর দেরি করলেন না তৎক্ষনাত চলে গেলেন যুদ্ধে এবং শহিদ হয়েগেলেন।
আমাদের লক্ষ্য করার বিষয় তারা আমলের ক্ষেত্রে এত দ্রুতগামী কিভাবে হলেন?। আসলে তারা তো রাসূল সাঃ থেকেই এই আমল শিক্ষা গ্রহন করেছেন যেমন তা এই হাদিস দ্বারা বুঝা যায়। রাসূল সাঃ একদা নামাজ পরতেছিলেন নামাজ শেষে রাসূল সাঃ তিনি লোকদের কাধ বেয়ে সরা সরি তার যে কোন এক স্ত্রী ঘরে প্রবেশ করলেন। লোকেরা তার এই দ্রুততা দেখে ঘাবড়িয়ে গেলেন। তার পর তিনি বেরিয়ে এসে দেখলেন তার দ্রুতগতির কারনে লোকেরা হতভাগ হয়েগেলেন। তিনি তখন বললেন, আমার নিকট একখন্ড স্বর্নের কথা মনে পড়েছিলো যা আমার নিকট ছিলো। আমার নিকট তা থাকা পছন্দ করলাম না। তাই আমি সেটি কে ভাগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিলাম। হাদিস টি বর্নিত হয়েছে উকবা ইবনে হারিস এর নিকট হতে (বুখারি শরিফ এর হাদিছ)
এই ছিলেন আমাদের নবী এবং তার সাহাবে একরামগন তাদের থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহন আবশ্যকীয়। দানের ক্ষেত্রে যত তার তারি করা যায় ততই উত্তম কেননা তাও বাবার হাদিস দ্বারা প্রমান আছে।عن ابی هریرةؓ أنّ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم قال :بادروا باالاعمال فتنًا کقطع اللیل المظلم یصبح الرّجل موءمناً ویمشی کافراً ؛ویمشی موءمناً ویصبح کافراً یبیع دینهٗ
بعرضٍ من الدنیاَ“ رواه مسلم ل
হযরত আবু হুরায়রা রাঃ হতে বর্নিত। তিনি বর্ননা করবন যে রাসূল সাঃ বলেন তোমরা কি নেক আমলের ব্যপারে প্রতিযোগিতা করো। কারন অচিরেই অন্ধকার রাতের ত্রুমাগত অংশের ন্যায় একের পর এক ফিতনা দেখা দিবে। তখন মানুষ সকাল বেলায় মুমিন আর বিকাল বেলায় কাফের আবার সকালে কাফের বিকাল বেলায় মুমিন। তারা দীনকে দুনিয়ার স্বার্থে বিত্রুি করে দিবে। (বুখারি শরিফ এর হাদিস এই হাদিস টাকে রিয়াজুজসালেহিন এর মুসান্নেফ তার কিতাবে এনেছিলেন)
এখানে একটা কথা উল্লেখ করেছিলেম যে তোমারা কি নেক আমলের ব্যপারে প্রতিযোগিতা করো অর্থাৎ তোমরা নেক আমলের ইচ্ছা করলে তোমরা দেরি করিও না যথা সম্ভব তার তারি সেই আমাল টাকে করে ফেলো
এই জন্য আল্লাহ তায়াল তাদের ব্যপারে (সাহাবায়ে একরাম) বলেছেন জালালাইন এর মুসান্নিফ এর তাফসির করেন এরকম ভাবে যে
ََوالذين اتّبعوا ھم الی یوم القیمة باحسانٍ ای فی العمل رّضی اللہ عنھم ای بطا عته ورضوا عنه ای بثوابه
যারা অনুসরণ করবে তাদের (সাহাবাদের কিয়ামত পর্যন্ত) আমলের মাধ্যমে আল্লাহ তাদের উপর রাযি তারও আল্লাহ তায়ার উপর রাযি
কেউ যদি কোন আমল করার নিয়ত এবং তা তৎক্ষণাৎ করে তাহলে তো সাহাবাদের অনুসরণ হলো এবং সাহাবাদের অনুসরণ হলে রাসূলের অনুসরণ হবে আর রাসূলের আর যেখানে রাসূলের অনুসরণ সেখানে তো আল্লাহ খুশিই হবেন ইনঃ
আল্লাহ আমাদের সকল আমলের ক্ষেত্রে তাড়াহুড়া করার তাওফিক দান করুন আমিন
Comment