সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
নামাযের প্রতি রাসুল (সাঃ) এর আগ্রহ ও উহার প্রতি অত্যাধিক যত্নবান হওয়া
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে, রাসুল (সাঃ) বলিয়াছেন, ‘খুশবু এবং মেয়েলোক আমার জন্য প্রিয় করিয়া দেওয়া হইয়াছে। এবং নামাযকে আমার চক্ষুর শীতলকারী বানাইয়া দেওয়া হইয়াছে।’
হযরত ইবনে আ’ব্বাস রদিয়াল্লহু আ’নহুমা হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে, জিবরাঈল আ’লাইহিস সালাম রাসুল (সাঃ) কে বলিলেন, নামাযকে আপনার নিকট প্রিয় করিয়া দেওয়া হইয়াছে। সুতরাং আপনি উহা হইতে যত ইচ্ছা অংশগ্রহণ করুন। (অর্থাৎ অধিক পরিমাণে নামায পড়ুন।) (বিদায়াহ)
হযরত ইবনে আ’ব্বাস রদিয়াল্লহু আ’নহুমা হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে, একদিন রাসুল (সাঃ) বসিয়া ছিলেন এবং তাঁহার চতুর্দিকে সাহাবাহ রদিয়াল্লহু আ’নহুম বসিয়াছিলেন। এমন সময় তিনি বলিলেন, আল্লহ তায়া’লা প্রত্যেক নবীকে আত্মতৃপ্তির বস্তু দান করিয়াছেন। আমার আত্মতৃপ্তি হইল রাত্রের নামাযের মধ্যে। আমি যখন নামাযে দন্ডায়মান হই কেহ আমার পিছনে দাঁড়াইবে না। আল্লহ তায়া’লা প্রত্যেক নবীকে খোরাক দিয়াছেন। আমার খোরাক হইল খুমুস অর্থাৎ গনীমাতের এক পঞ্চমাংশ। আমার মৃত্যুর পর উহা আমার পরবর্তী মুসলমান শাসকদের জন্য। (তাবারানী) হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড (দারুল কিতাব, মে ২০০৩) পৃষ্ঠা ৩৯৭-৩৯৮
নামাযের প্রতি রাসুল (সাঃ) এর আগ্রহ ও উহার প্রতি অত্যাধিক যত্নবান হওয়া
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে, রাসুল (সাঃ) বলিয়াছেন, ‘খুশবু এবং মেয়েলোক আমার জন্য প্রিয় করিয়া দেওয়া হইয়াছে। এবং নামাযকে আমার চক্ষুর শীতলকারী বানাইয়া দেওয়া হইয়াছে।’
হযরত ইবনে আ’ব্বাস রদিয়াল্লহু আ’নহুমা হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে, জিবরাঈল আ’লাইহিস সালাম রাসুল (সাঃ) কে বলিলেন, নামাযকে আপনার নিকট প্রিয় করিয়া দেওয়া হইয়াছে। সুতরাং আপনি উহা হইতে যত ইচ্ছা অংশগ্রহণ করুন। (অর্থাৎ অধিক পরিমাণে নামায পড়ুন।) (বিদায়াহ)
হযরত ইবনে আ’ব্বাস রদিয়াল্লহু আ’নহুমা হইতে বর্ণিত হইয়াছে যে, একদিন রাসুল (সাঃ) বসিয়া ছিলেন এবং তাঁহার চতুর্দিকে সাহাবাহ রদিয়াল্লহু আ’নহুম বসিয়াছিলেন। এমন সময় তিনি বলিলেন, আল্লহ তায়া’লা প্রত্যেক নবীকে আত্মতৃপ্তির বস্তু দান করিয়াছেন। আমার আত্মতৃপ্তি হইল রাত্রের নামাযের মধ্যে। আমি যখন নামাযে দন্ডায়মান হই কেহ আমার পিছনে দাঁড়াইবে না। আল্লহ তায়া’লা প্রত্যেক নবীকে খোরাক দিয়াছেন। আমার খোরাক হইল খুমুস অর্থাৎ গনীমাতের এক পঞ্চমাংশ। আমার মৃত্যুর পর উহা আমার পরবর্তী মুসলমান শাসকদের জন্য। (তাবারানী) হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড (দারুল কিতাব, মে ২০০৩) পৃষ্ঠা ৩৯৭-৩৯৮
Comment