সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
হযরত যায়েদ (রা এর সবর
হযরত যায়েদ ইবনে আকরাম (রা হইতে এরুপ বর্ণিত হইয়াছে যে, একবার নবী করীম (সাঃ) তাহার অসুস্থতার সময় তাহাকে দেখিতে আসিয়া বলিলেন, তোমার এই অসুখে তোমার কোন ক্ষতি হইবেনা; কিন্তু তখন তুমি কি করিবে যখন আমার পর বয়সকালে তুমি অন্ধ হইয়া যাইবে? তিনি উত্তর দিলেন, তখন আমি সবর করিব ও সওয়াবের আশা করিব। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলিলেন, তবে তো বিনা হিসাবে তুমি বেহেশতে প্রবেশ করিবে। সুতরাং নবী করীম (সাঃ)ের ইন্তেকালের পর তিনি অন্ধ হইয়া গেলেন।
অপর এক রেওয়ায়াতে অতিরিক্ত ইহাও বর্ণিত হইয়াছে যে, নবী করীম (সাঃ)ের ইন্তেকালের পর তিনি অন্ধ হইয়া গেলেন, কিন্তু পরবর্তীকালে আল্লাহ তায়ালা আবার তাহার চক্ষু ফিরাইয়া দিলেন এবং তারপর তাহার ইন্তেকাল হইল। আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহম করেন। হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড
~~~***~~~
হযরত যায়েদ (রা এর সবর
হযরত যায়েদ ইবনে আকরাম (রা হইতে এরুপ বর্ণিত হইয়াছে যে, একবার নবী করীম (সাঃ) তাহার অসুস্থতার সময় তাহাকে দেখিতে আসিয়া বলিলেন, তোমার এই অসুখে তোমার কোন ক্ষতি হইবেনা; কিন্তু তখন তুমি কি করিবে যখন আমার পর বয়সকালে তুমি অন্ধ হইয়া যাইবে? তিনি উত্তর দিলেন, তখন আমি সবর করিব ও সওয়াবের আশা করিব। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলিলেন, তবে তো বিনা হিসাবে তুমি বেহেশতে প্রবেশ করিবে। সুতরাং নবী করীম (সাঃ)ের ইন্তেকালের পর তিনি অন্ধ হইয়া গেলেন।
অপর এক রেওয়ায়াতে অতিরিক্ত ইহাও বর্ণিত হইয়াছে যে, নবী করীম (সাঃ)ের ইন্তেকালের পর তিনি অন্ধ হইয়া গেলেন, কিন্তু পরবর্তীকালে আল্লাহ তায়ালা আবার তাহার চক্ষু ফিরাইয়া দিলেন এবং তারপর তাহার ইন্তেকাল হইল। আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহম করেন। হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড
~~~***~~~
Comment