সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বার্তা
হযরত আয়েশা (রা হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনভাবে কথা বলিতেন যে, যদি কেহ তাহার কথাগুলি গননা করিতে চাহিত তবে গননা করিতে পারিত। (বুখারী)
 হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনভাবে কথা বলিতেন যে, যদি কেহ তাহার কথাগুলি গননা করিতে চাহিত তবে গননা করিতে পারিত। (বুখারী)
ইমাম আহমাদ (রহ হইতে বর্ণিত রেওয়ায়াতে আছে, তিনি বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা পৃথক পৃথক হইত এবং প্রত্যেকেই বুঝিতে পারিত।এরুপ দ্রুত হইত না।
 হইতে বর্ণিত রেওয়ায়াতে আছে, তিনি বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা পৃথক পৃথক হইত এবং প্রত্যেকেই বুঝিতে পারিত।এরুপ দ্রুত হইত না।
হযরত জাবের (রা অথবা হযরত ইবনে ওমর (রা
 অথবা হযরত ইবনে ওমর (রা বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা ধীরে ধীরে থামিয়া থামিয়া হইত। (আবু ইয়ালা)
 বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা ধীরে ধীরে থামিয়া থামিয়া হইত। (আবু ইয়ালা)
অপর এক রেওয়ায়াতে সুমামাহ (রহ হযরত আনাস (রা
 হযরত আনাস (রা হইতে বর্ণনা করিয়াছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কথা বলিতেন, প্রত্যেকটি কথা পুন: পুন: তিনবার করিয়া বলিতেন, যাহাতে শ্রোতা ভাল করিয়া বুঝিয়া লইতে পারে। (তিরমিযী)
 হইতে বর্ণনা করিয়াছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কথা বলিতেন, প্রত্যেকটি কথা পুন: পুন: তিনবার করিয়া বলিতেন, যাহাতে শ্রোতা ভাল করিয়া বুঝিয়া লইতে পারে। (তিরমিযী)
হযরত আবু হোরায়রা (রা বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এরশাদ করিতে শুনিয়াছি যে, আমাকে সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক অর্থসম্পন্ন কালাম দান করা হইয়াছে, এবং (শত্রুর অন্তরে) আতঙ্ক (সৃষ্টি করার) দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হইয়াছে। আর ঘুমন্ত অবস্থায় আমার নিকট যমীনের সকল (রত্ন) ভান্ডারের চাবি আনা হইয়াছে এবং আমি উহা স্বহস্তে ধারন করিয়াছি। (আহমদ ও বুখারী)
 বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এরশাদ করিতে শুনিয়াছি যে, আমাকে সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক অর্থসম্পন্ন কালাম দান করা হইয়াছে, এবং (শত্রুর অন্তরে) আতঙ্ক (সৃষ্টি করার) দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হইয়াছে। আর ঘুমন্ত অবস্থায় আমার নিকট যমীনের সকল (রত্ন) ভান্ডারের চাবি আনা হইয়াছে এবং আমি উহা স্বহস্তে ধারন করিয়াছি। (আহমদ ও বুখারী)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম (রা বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন বসিয়া কথা বলিতেন প্রায়ই আকাশের দিকে তাকাইতেন। (আবু দাউদ)        হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড
 বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন বসিয়া কথা বলিতেন প্রায়ই আকাশের দিকে তাকাইতেন। (আবু দাউদ)        হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড
							
						
					রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বার্তা
হযরত আয়েশা (রা
 হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনভাবে কথা বলিতেন যে, যদি কেহ তাহার কথাগুলি গননা করিতে চাহিত তবে গননা করিতে পারিত। (বুখারী)
 হইতে বর্ণিত আছে যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনভাবে কথা বলিতেন যে, যদি কেহ তাহার কথাগুলি গননা করিতে চাহিত তবে গননা করিতে পারিত। (বুখারী)ইমাম আহমাদ (রহ
 হইতে বর্ণিত রেওয়ায়াতে আছে, তিনি বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা পৃথক পৃথক হইত এবং প্রত্যেকেই বুঝিতে পারিত।এরুপ দ্রুত হইত না।
 হইতে বর্ণিত রেওয়ায়াতে আছে, তিনি বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা পৃথক পৃথক হইত এবং প্রত্যেকেই বুঝিতে পারিত।এরুপ দ্রুত হইত না।হযরত জাবের (রা
 অথবা হযরত ইবনে ওমর (রা
 অথবা হযরত ইবনে ওমর (রা বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা ধীরে ধীরে থামিয়া থামিয়া হইত। (আবু ইয়ালা)
 বলিয়াছেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা ধীরে ধীরে থামিয়া থামিয়া হইত। (আবু ইয়ালা)অপর এক রেওয়ায়াতে সুমামাহ (রহ
 হযরত আনাস (রা
 হযরত আনাস (রা হইতে বর্ণনা করিয়াছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কথা বলিতেন, প্রত্যেকটি কথা পুন: পুন: তিনবার করিয়া বলিতেন, যাহাতে শ্রোতা ভাল করিয়া বুঝিয়া লইতে পারে। (তিরমিযী)
 হইতে বর্ণনা করিয়াছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কথা বলিতেন, প্রত্যেকটি কথা পুন: পুন: তিনবার করিয়া বলিতেন, যাহাতে শ্রোতা ভাল করিয়া বুঝিয়া লইতে পারে। (তিরমিযী)হযরত আবু হোরায়রা (রা
 বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এরশাদ করিতে শুনিয়াছি যে, আমাকে সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক অর্থসম্পন্ন কালাম দান করা হইয়াছে, এবং (শত্রুর অন্তরে) আতঙ্ক (সৃষ্টি করার) দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হইয়াছে। আর ঘুমন্ত অবস্থায় আমার নিকট যমীনের সকল (রত্ন) ভান্ডারের চাবি আনা হইয়াছে এবং আমি উহা স্বহস্তে ধারন করিয়াছি। (আহমদ ও বুখারী)
 বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এরশাদ করিতে শুনিয়াছি যে, আমাকে সংক্ষিপ্ত কিন্তু ব্যাপক অর্থসম্পন্ন কালাম দান করা হইয়াছে, এবং (শত্রুর অন্তরে) আতঙ্ক (সৃষ্টি করার) দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হইয়াছে। আর ঘুমন্ত অবস্থায় আমার নিকট যমীনের সকল (রত্ন) ভান্ডারের চাবি আনা হইয়াছে এবং আমি উহা স্বহস্তে ধারন করিয়াছি। (আহমদ ও বুখারী)হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালাম (রা
 বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন বসিয়া কথা বলিতেন প্রায়ই আকাশের দিকে তাকাইতেন। (আবু দাউদ)        হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড
 বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন বসিয়া কথা বলিতেন প্রায়ই আকাশের দিকে তাকাইতেন। (আবু দাউদ)        হায়াতুস সাহাবাহ ৪র্থ খন্ড
							
						 
 রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বার্তা
									
									
									রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বার্তা
								
Comment