Announcement

Collapse
No announcement yet.

বাংলার সূফীদের রক্তঝরা ইতিহাস ।। পর্ব-১ ।। শাহ মাখদুম রুপোশ (১২১৬-১৩১৩) ।। দ্বিতীয় খণ্ড

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বাংলার সূফীদের রক্তঝরা ইতিহাস ।। পর্ব-১ ।। শাহ মাখদুম রুপোশ (১২১৬-১৩১৩) ।। দ্বিতীয় খণ্ড

    তুরকান শাহের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে নোয়াখালী*থেকে নৌপথে শাহ মখদুম রূপোশ রাজশাহীর*বাঘা উপজেলায়*এসে অবতরণ করে বাঘায় পদ্মা নদী থেকে ২ কিলোমিটার দূরে তিনি বসতি স্থাপন করেন। এ অঞ্চলের সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবস্থার ওপর গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন এবং অত্যাচারী শাসকের দুর্বলতা কে উপলব্ধি করে তুরকান শাহের প্রতিশোধ নিতে যুদ্ধ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। তিনি একই সাথে নৌবাহিনী, অশ্বারোহী বাহিনী এবং পদাতিক বাহিনীর জন্য লোকবল সংগ্রহ করে প্রশিক্ষণ দিতে শুরু করেন। সেখানে তিনি একটি ছোট কেল্লাও নির্মাণ করেছিলেন। এদিকে দেওরাজ শাসকচক্র এসব সংবাদ পেয়ে তারাও পাল্টা বাহিনী গঠন করেন।

    শাহ মখদুম রূপোশ রাজশাহী অঞ্চলে প্রায় ৪৪ বছর অবস্থান করেন। এই সময় দেওরাজদের সাথে শাহ মখদুমের তিন বার যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

    প্রথম যুদ্ধ

    নৌ,অশ্বারোহী এবং পদাতিক বাহিনী গঠন করার পর শাহ মখদুমের সেনাবাহিনী যুদ্ধের জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকত। এরপর, নৌপথে বাঘা থেকে রাজশাহীতে এসে তার ভক্ত, অনুসারী এবং স্থানীয় জণগন কে সাথে নিয়ে যুদ্ধযাত্রা শুরু করেন। অশ্বারোহী একটি দল মহাকলগড়ের রাজবাড়ী দেবালয় ঘিরে ফেলেন। ফলে ভয়াবহ যুদ্ধ শুরু হয়। উভয় পক্ষের অনেক অশ্বারোহী ছিলো। যুদ্ধ রক্তগঙ্গায় পরিণত হয়, এতে বেশুমার মানুষ হতাহত হয়। রাজা এবং শাহ মুখদুমের অনেক ঘোড়াও যুদ্ধে মারা পড়ে। অনেক ঘোড়া মারা যাওয়ার কারণে ঐ অঞ্চলের নাম ঘোড়ামারা হয়ে যায়।*ঘোড়ামারা অঞ্চলটি বর্তমান রাজশাহী শহরে অবস্থিত একটি থানা।

    যুদ্ধ শেষে শাহ মখদুম বাঘায় ফিরে যান।

    দ্বিতীয় এবং তৃতীয় যুদ্ধ

    প্রথম যুদ্ধের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য দেওরাজদ্বয় সৈন্য সংগ্রহ করতে শুরু করেন। তারা নিজ ধর্মবিশ্বাসীদের শাহ মখদুমের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলেন। এই খবর শাহ মখদুম জানতে পেরে তিনিও সেনা প্রস্তুত করেন। বিশেষত যারা শাসকদের অত্যাচারে অতীষ্ঠ ছিলো, তিনি তাদেরকে এক কাতারে নিয়ে আসেন। এই বৃহৎ সম্মিলিত বাহিনী দলে দলে ভাগ হয়ে দেওরাজের ওপর আক্রমণ করে এবং বিপক্ষীয় সেনাদের ধ্বংস করে দেয়। শাহ মখদুম জয়লাভ করেন। সামন্ত শাসকরা রাজ্য ছেড়ে পালিয়ে চলে যান, বাকিরা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণত্যাগ করে। এই যুদ্ধের মাধ্যমে রাজশাহী অঞ্চলে ইসলামের ভিত্তি মজবুত হয়ে যায়। যুদ্ধ শেষ করে শাহ মখদুম আবার বাঘায় ফিরে যান এবং সেখানে একটি বিজয় তোরণ নির্মাণ করেন। পাশাপাশি বাঘা এলাকার নাম বদলে*মখদুম নগর*রাখেন। পলাতক রাজা এবং তার অনুসারীরা বন-জঙ্গলে চলে যায় এবং সেখানে একত্রিত হয়। তারা নতুন করে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে থাকে। নব্য বিজিত রাজ্য দখলে রাখতে শাহ মখদুম*মখদুম নগর*ত্যাগ করে মহাকালগড় বা রাজশাহীতে এসে স্থায়ী ভাবে বসবাস শুরু করেন। কিছুদিন পর দেওরাজদ্বয় সৈন্য নিয়ে ফিরে আসে এবং শাহ মখদুম তার জীবনের তৃতীয় এবং শেষ যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। এই যুদ্ধেও দেওরাজদ্বয় তেমন কোন বীরত্ব দেখাতে পারে নি। আবারও পরাজয় ঘটে তাদের। ছয় জন রাজকুমারসহ দুইজন রাজ-ভ্রাতা বন্দী হন। শাহ মখদুম তাদের হত্যা না করে মুক্ত করে দেন এবং আহত রাজকুমারদের নিজের হাতে সেবা করে সুস্থ করেন। শাহ মখদুমের এমন মহানুভবতা দেখে দেওরাজদ্বয় ইসলাম গ্রহণ করেন।

    মৃত্যু

    রাজশাহী অঞ্চলে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তিনি সারাদিন ধ্যান আর ইবাদতে মশগুল থাকতেন। কথা বলতেন কম। কুরআন পড়তেন বেশি। একদিন তিনি উপলব্ধি করেন যে তার মৃত্যু আসন্ন। তারপর তিনি তার ভক্তদের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মহাকালগড়ে ডেকে পাঠান। সবাইকে নসিহত বানী দান করে একসাথে জোহরের নামাজ আদায় করেন। নামাজ শেষে তিনি তার যোগ্য শিষ্যদের এলাকা ভাগ করে দিয়ে ইসলাম প্রচারের দায়িত্ব প্রদান করেন। আসরের নামাজের পর আবার সবাইকে ডেকে বর্তমান তার কবরের স্থান দেখিয়ে দিয়ে বলেন যে তার মৃত্যুর পর সেখানে যেন তাকে দাফন করা হয়। মাগরিবের নামাজ পড়ে তিনি হুজরাখানায় ঢুকে সাদা চাদর দিয়ে আপাদমস্তক ঢেকে ঘুমিয়ে পড়েন। এরপর হুজরা থেকে আর বের হচ্ছেন না দেখে শিষ্যরা হুজরার ভেতরে গিয়ে দেখেন উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ সাধক ও মুজাহিদ শাহ মখদুম রূপোশ ইহকাল ত্যাগ করে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন। দিনটি ছিলো হিজরী ৭১৩ সালের রজব মাসের ২৭ তারিখ, অর্থাৎ ১৩১৩ খ্রিষ্টাব্দ।*

    সূত্র ঃ
    উইকিপিডিয়া
    বাংলাপিডিয়া
    শাহ মখদুম রূপোশ -যুগ মানস*(২য় সংস্করণ)। মো. আবুল কাসেমশাহ মখদুম রূপোশ দরগা এস্টেট,রাজশাহী।

  • #2
    মাশা আল্লাহ, বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আশা করি- সামনেও এমন খেদমতের ধারা অব্যাহত রাখবেন। আল্লাহ-ই তাওফীকদাতা।
    আল্লাহ তা‘আলা আপনার মেধা-মননে বারাকাহ দান করুন ও আপনার মেহনতকে কবুল ও মাকবুল করুন এবং মুসলিম উম্মাহকে উপকৃত করুন।
    মুহতারাম ভাই- প্রথম পর্বের লিঙ্ক এই পর্বের পোস্টের শেষে বা কমেন্টে যুক্ত করে দিতে পারেন। তাহলে নতুন ভিজিটর ভাইয়েরা সহজেই পাবেন।
    “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

    Comment


    • #3
      মাশা আল্লাহ খুবই উত্তম পোষ্ট ভাইজান! ধারাবাহিক চালু রাখার অনুরোধ।

      Comment


      • #4
        নিচের লিঙ্ক থেকে সরাসরি পড়তে পারবেন-
        বাংলার সূফীদের রক্তঝরা ইতিহাস ।। পর্ব-১ ।। শাহ মাখদুম রুপোশ (১২১৬-১৩১৩) ।। দ্বিতীয় খণ্ড
        Abu Hasan
        https://justpaste.it/3uig6
        গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

        Comment


        • #5
          অনেক সুন্দর হয়েছে। এভাবে ধারাবাহিকভাবে চলমান থাকুক........এই শুভ কামনা
          গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

          Comment


          • #6
            সূফিরা কী মুসলিম!!??

            Comment


            • #7
              Originally posted by Abdullah Pathan View Post
              সূফিরা কী মুসলিম!!??
              মুসলিম না হওয়ার কারণ কি ভাই?
              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

              Comment


              • #8
                Originally posted by Abdullah Pathan View Post
                সূফিরা কী মুসলিম!!??
                সর্ব যুগের আহলুস সুন্নাহর মুহাদ্দিসীন ও ফুকাহা সুফীদের প্রশংসা করেছেন, স্বীকৃতি দিয়েছেন। এমনকি ইবনে তাইমিয়া রহ. পর্যন্ত। জাল হাদীস ওয়ালাদের কারণে যেমন মুহাদ্দিসীনের দোষ হয় না। ভন্ড যিনদীক সূফীদের কারণে সূফীদের বাতিল বলা যাবে না। ইসলামের জিহাদের ইতিহাসে সূফীদের ভূমিকা সব চেয়ে বেশি। শুধু ভারতেই নয়, সারা বিশ্বে সূফীগণ নিজের মুরিদদের নিয়ে জিহাদ ও ইসলাম প্রচারে জীবন উৎসর্গ করেছেন। ইতিহাস পড়লে জানা যায়, শাসকগণ যুদ্ধ জয় করে প্রশাসন সামলাতে ব্যস্ত ছিলেন। আর সূফীগণ ব্যস্ত ছিলেন মুশরিকদের কালিমা পড়াতে আর মুসলিমদের দীন শিক্ষার ব্যবস্থা করতে।
                তাসাউফের মূল বিষয় প্রয়োজন অতিরিক্ত দুনিয়া ছেড়ে বাকি সময় আখেরাতমুখী আমলে ব্যস্ত থাকা ও ফরয ওয়াজিব সুন্নাতের পর বেশি বেশি নাফল ইবাদত করা। এই অভ্যাস তৈরি করার জন্য কারো শিষ্য হওয়াকেই বলে মুরিদ হওয়া।
                তাসাউফ: তত্ত্ব ও বিশ্লেষণ (মাওলানা আব্দুল মালেক দা. বা. সম্পাদিত) পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।


                Comment


                • #9
                  মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা!
                  আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে জাজা দান করুন। আমিন।

                  Comment


                  • #10
                    মা শা আল্লাহ, সুন্দর আলোচনা, জেনে খুব ভালো লাগলো। আল্লাহ ﷻ লেখককে উত্তম জাযা দান করুন। এমন খেদমতের ধারা অব্যাহত রাখার তাউফিক দান করুন। আল্লাহুমা আমীন।
                    সাহসিকতা আয়ু কমায় না আর কাপুরুষতা আয়ু বৃদ্ধি করে না। জিহাদের মাধ্যমেই উম্মাহ জীবন লাভ করে।

                    Comment


                    • #11
                      সূফিরা কী মুসলিম,এই প্রশ্নটা তাদের কুফরি ও ভ্রান্ত আকীদার জন্য করেছিলাম।
                      সূফিদের কুফরি ও ভ্রান্ত আকীদা
                      ০১। সুফিবাদিদের আকিদা হল, আল্লাহতায়ালা সর্বত্র বিরাজমান মনে করা।

                      ০২। সুফিগণ আকিদা রাখে মহান আল্লাহ নিরাকার।

                      ০৩। অহেদাতুল অজুদে বা সর্বেঈশ্বরবাদে বিশ্বাস করে।

                      ০৪। সুফিরগন অনুপ্রবেশবাদ বা হুলূল আকিদায় বিশ্বাসি।

                      ০৫। সুফিরা ফানাফিল্লার বা আল্লাহয় বিলীন হওয়ার আকিদায় বিশ্বাসিঃ

                      ০৬। মুমিদের কলবে আল্লাহ থাকেন।

                      ০৭। আল্লাহতায়ালার মতই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, পীর মাসায়েক, অলী আল্লাহ সকলেই অদৃশ্যর জ্ঞান রাখেন।

                      ০৮। সুফিদের বিশ্বাস তাদের শাইখ বা অলীগন পৃথিবীর যে কোন স্থানে হাজির নাজির থাকেন।

                      ০৯। সুফিগন তাদের শায়েখ বা পীরদের নিকট গুনাহ মাপের জন্য অন্যের দরবারে ধরনা দেয়।

                      ১০। সুফিদের বিশ্বাস একটা পর্যায় দুনিয়াতে বসেই আল্লাহকে দেখা সম্ভব।

                      ১১। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নুরের তৈরি।

                      ১২। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের মতই কবরে জীবিত আছেন। এমনকি সুফিদের বিশ্বাস তাদের শাইখ, পীর, অলী আওলিয়া কবরে জীবিত আছেন।

                      ১৩। নবী, রাসুল, অলী, আওলীয়া, পীর, বুজুর্গ আল্লাহতায়ালার মত মানুষের ভাল মন্দ করার ক্ষমতা রাখেন।

                      সুতরাং এমন আকীদা ধারণকারীদের আমরা কীভাবে মুসলিম বলতে পারি??
                      [প্রত্যেকটা দাবির সাথে দলীল থাকলে ভাল হত। আশা করি গ্রহনযোগ্য দলীল যুক্ত করে দিবেন। তাহলে শ্রদ্ধেয় আলিম ভাইদের জন্য উত্তর দেওয়া সহজ হবে।-মডারেটর]

                      Comment


                      • #12
                        প্রিয় ভাই! আপনার অভিযোগ গুলো তিন ভাগে বিভক্ত। ক) যিনদীকদের আকীদা। খ) বিদআতীদের আকীদা। গ) অধিকাংশ আহলুস সুন্নাহর আকীদা। যদিও কেউ অস্বীকারের চেষ্টা করে। সময় সাপেক্ষে আলোচনার ইচ্ছা রাখি। সূফী বললেই এই সব আকীদার সমষ্টি ওয়ালা বুঝায় না।

                        পুনরায়: ব্যস্ততা ও বিষয়গুলোর সংখ্যা ও অবস্থা অনুযায়ী কিছু কাল বিলম্ব হতে পারে।


                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by sunni jihaadi View Post
                          প্রিয় ভাই! আপনার অভিযোগ গুলো তিন ভাগে বিভক্ত। ক) যিনদীকদের আকীদা। খ) বিদআতীদের আকীদা। গ) অধিকাংশ আহলুস সুন্নাহর আকীদা। যদিও কেউ অস্বীকারের চেষ্টা করে। সময় সাপেক্ষে আলোচনার ইচ্ছা রাখি। সূফী বললেই এই সব আকীদার সমষ্টি ওয়ালা বুঝায় না।
                          আপনার পোষ্টের অপেক্ষাই প্রিয় ভাই! ইনশা-আল্লাহ্।

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by abu ahmad View Post
                            মুসলিম না হওয়ার কারণ কি ভাই?
                            বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সূফী শব্দটি ব্যাপক অর্থে ব্যাবহৃত হয়।এখানে, সূফী বলতে কেবল সূফী মতবাদকে বুঝায় না।দ্বীনের দায়ী, মুজাহিদ,মুবাল্লীগ,মুয়াল্লিম, মুজাদ্দিদ ইত্যাদি শব্দের তুলনায় এদেশে ওলী,বুজুর্গ, পীর, সূফী ইত্যাদি শব্দের ব্যাবহার বেশি।যেমন, হাজী শরিয়ত উল্লাহ, সৈয়দ আহমদ শহীদ এদেরকে মুজাহিদদের সালার না বলে আম জনতা বুজুর্গ শব্দটি বেশি ব্যাবহার করে।প্রথমদিকের দ্বীনের দায়ী শাহজালাল, শাহ পরাণদের দ্বীনের দায়ী না বলে আল্লার অলী বলে সম্বোধন করে থাকেন।ইনশাআল্লাহ, সূফীদের রক্ত ঝরা ইতিহাস ধারাবাহিকে যাদের কথা আলোচনা করব তাদের প্রত্যেককে আপনি একেক এক জন মুজাহিদদের সালার হিসেবে পাবেন।কিন্তু, এদেশের মানুষকে আপনি দেখবেন তাদেরকে সূফী,বুজুর্গ , পীর বাবা ইত্যাদি বলেই সম্বোধন করছে।এটা ভৌগোলিক এবং সাংস্কৃতিক বিষয়। যেমন, আফগানিস্তানে মোল্লা,তুর্কীতে বে,বীম, আরবে শায়েখ ইত্যাদি।

                            Comment

                            Working...
                            X